বাইরের দুনিয়াটাকে দরজার বাইরেই আটকে রাখা খুব কঠিন একটা কাজ। বিশেষ করে আজকালকার এই ইন্টারনেট, অনলাইন মিডিয়া, সামাজিক নেটওয়ার্কিং এর যুগে। আপনি না চাইলেও নাছোড়বান্দা দুনিয়াটা ঠিকই আপনার দরজায় ধাক্কাধাক্কি শুরু করবে। এড়িয়ে যেতে চাইলেও পারবেন না। দরজাটা একটু ফাঁক করামাত্রই প্রথমে মাথা, তারপরে গলা, তারপরে কাঁধ গলিয়ে আপনাকে বলতে গেলে ধাক্কা দিয়েই ঘরে ঢুকে পড়বে। তারপরে কোনকিছুর তোয়াক্কা না করেই আপনার প
বউ পালনে আমি যে সিদ্ধহস্ত, তা বলবো না (অবশ্য বউ পালনে কেই বা কবে সিদ্ধ হস্ত হতে পেরেছে?), তবে চিন্তা করে দেখলাম, যারা এখন শিশু পালন করছে, তারা শিশু পালন নিয়ে লিখবে (যেমন তাসনীম ভাই), আবার যাদের টিন এজ বাচ্চা আছে, তারা টিন এজারদের সমস্যা নিয়ে লিখবে, যারা প্রেম করছে, তারা গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ড/রিলেশনশীপ নিয়ে লিখবে, তাই চিন্তা করে দেখলাম, নব্য বিবাহিত স্বামী কিভাবে তার বউ পালন করবে, তা নিয়ে কিছু এক
আজকে ভোর থেকে একটু একটু মন খারাপ।
দিন এগিয়ে যায়, সাথে সাথে মন খারাপ ভাবটা আরো বাড়ে। খবর শুনি। খবর দেখি। খবর পড়ি। ফোনে কথা বলি। মন খারাপ ভাবটা আরো জেঁকে বসে। বন্ধুকে জিজ্ঞেস করি - কি অবস্থা বাড়ির, সবাই ঠিকঠাক আছে তো। সে আশ্বস্ত করে- এখনো পর্যন্ত সব ঠিকই আছে। আমাদের দিকে কোন ঝামেলা নাই। আর ওইদিকে আমাদের আত্মীয়স্বজনও খুব বেশি নাই।
তা হবে। ওরা পয়সাওয়ালা। পড়ালেখাওয়ালা। গ্রীনকার্ডওয়ালা।
অনেক দিন পরে এইবারের ঈদের লম্বা ছুটিটা হাসপাতালের বাইরে কাটাচ্ছি।
কোন ক্লাসে পড়েছিলাম এই কবিতা এখন তা আর মনে নেই। সিক্সে কি সেভেনে কি এইটে। তবে মনে আছে ইংরেজী বইটার পৃষ্ঠাগুলো হালকা লালরঙা ছিল। পাতাগুলো ওলটালেই নিউজপ্রিন্টের মিষ্টি গন্ধটা এসে নাকে টোকা দিত। মা খুব যত্ন করে সবগুলো বইয়ের মলাট করে দিত। তার উপর আমি সুন্দর করে লিখে রাখতাম বইটার নাম।
গত দুই বছরের বেশিরভাগ সময়ই কাটিয়েছি হাসপাতালে।
না, প্রিয় পাঠক। এই কথাটা শুনে আপনাদের ভয় পাওয়ার কোন কারণ নাই, আমি পেশেন্ট হিসেবে কখনো হাসপাতালে থাকি নাই, ফরচুনেটলি। বেশ কয়েকবার হাত পা ভাঙ্গলেও হাসপাতালে রোগি হিসেবে থাকার দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্য যাই বলেন, এখনো হয়ে ওঠে নাই। আপনাদের উল্টোদিক থেকে ব্যপারটা একটু চিন্তা করতে হবে আরকি।
.. কোন কোন দুপুড় বেলা যেরকম লাগে। সেরকম অপদার্থ হয়তো। খুব কষ্টে সৃষ্টে একটা ঘড়ি কিনেছি। ঘড়ি আর ঘর অদ্ভুত একটা সম্পর্ক। তবু যেসব পাপের মধ্যে বেড়ে উঠলে কিছুটা আলাদা হতে হয়। কোন কোন দুপুড়ে নীল এসে ডাক দিয়ে নিয়ে যায় আমাকে। বৃষ্টিতে দাড়িয়ে থাকা... এক পায়ে স্যান্ডেল নেই। মর্মর ছেড়া গাছ সে জানে.. না থাকার মানে।”
ম্যালাদিন পর আস্ত একটা দিন ছুটি পেয়ে গার্ডেন গার্ডেন মনে লাফঝাঁপ দিচ্ছিলাম-- হ্যান করেঙ্গা, ত্যান করেঙ্গা। আর দিন দশেক পর ফৈক্ষা, পুলাপান নাকি ইশটাডি করে করে ফাটিয়ে ফেলছে। আমিই শুধু দলছুট।
সাতসকালে ঘুম ভাঙল ঠিকই, হুদাই মেজাজটা গেল খিঁচড়ে। মুড সারাতে এখন প্যান্ডোরার বাক্স ঘাঁটি।
[justify] মঙ্গলবার টিফিন বিরতির পর বাংলা ক্লাস। আমি ক্লাস পালালাম।