Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

মান্না দে

আজ পৃথিবীর ভালবাসার সময় গেছে কমে----

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: সোম, ০৯/১২/২০১৩ - ৪:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত ২৪ শে অক্টোবর মান্না দে আমাদের এই ধরাধাম ছেড়ে সুরলোকের পথে পাড়ি জমিয়েছেন। সুদীর্ঘ চুরানব্বই বছরের জীবন তাঁর। সক্রিয় সংগীত জীবনও বেশ দীর্ঘ বলতে হবে--- সেই পঞ্চাশের দশকের শুরুর দিক থেকে শুরু করে প্রায় মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি সঙ্গীতের সাথেই জড়িয়ে ছিলেন। এই দশকের পর দশক পেরুনো সময়ে মান্না দে গেয়েছেন অজস্র গান, সুর দিয়েছেন, করেছেন সঙ্গীত পরিচালনাও। চার হাজারের মত গান, পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ আর দাদা সাহ


হিন্দি চলচ্চিত্রের আকাশে মান্না দে

মনি শামিম এর ছবি
লিখেছেন মনি শামিম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ৩০/১০/২০১৩ - ১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

mannadey-lastalbum


নক্ষত্রের মৃত্যু হয়, আলো থেকে যায়...

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: শুক্র, ২৫/১০/২০১৩ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মৃত্যু হলেও মানুষ বেঁচে থাকে,
সাদা কাগজে
পেন্সিলে লেখা শব্দ ইরেজারে মুছলেও যেমন সে থেকে যায়।
অনেক দিন পর বাড়ি ফিরে গেলে দেখি কুপিবাতি নেই আর
আলো নিভে গেছে তার কোন বাতাসে
তবু দেয়ালে সে রেখে গেছে কালো দাগ।
মানুষের মৃত্যু ঘটে গেলেও গান রয়ে যায় হৃদয়ে
বহুদিন পর মরুভূমিতে বৃষ্টি হলে মনে হয়
পৃথিবীতে বর্ষা কোনদিন ফুরোয় না।


মুকুটটাতো পড়েই আছে, রাজাই শুধু নেই - এ ট্রিবিউট টু মান্না দে

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি
লিখেছেন প্রোফেসর হিজিবিজবিজ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/১০/২০১৩ - ৬:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সেই কোন ছোটবেলায় প্রথম শুনেছিলাম একটি গান "যদি হিমালয় আল্পসের সমস্ত জমাট বরফ একদিন গলেও যায়, তবুও তুমি আমার " কথার থেকে বেশী ভালো লেগেছিল সুর (বড় হয়ে বুঝেছি শুধু সুর নয়, গানটিকে প্রকৃত গান করে তুলেছিল গায়কি)। ছোটবেলার সেই মুগ্ধতা বড়বেলায়ও যায়নি আমার, বরং দিনে দিনে আরো বেড়েছে। আমার কৈশোর আর তারুণ্যের উদ্দাম দিনগুলিতে অবিচ্ছেদ্য সঙ্


গানবন্দী জীবনঃ যখন কেউ আমাকে পাগল বলে

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি
লিখেছেন ইশতিয়াক রউফ (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০১/২০১০ - ১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১১. যখন কেউ আমাকে পাগল বলে

[justify]
গেল সিমেস্টারে ক’দিন বাক্স থেকে খাওয়া-দাওয়া করেছি। ভোর ১১টা নাগাদ ঘর থেকে বের হওয়ার পথে বাক্সে কিছু খাবার নিয়ে যেতাম। দুপুর ৪টা নাগাদ তা দিয়ে লাঞ্চ করতাম, রাতে ঘরে ফিরেও সম্ভব হলে বাক্স থেকেই খেতাম। প্লেট-গ্লাস ছেড়ে এই অচেনা পথে বিচরণের শুরুটা ইঞ্জিনিয়ারিং বিল্ডিং-এর ক্যান্টিনে। কিছু প্রফেসর লাঞ্চ করছিলেন বাসা থেকে কৌটায় করে আনা খাবার দিয়ে। সেই ...