Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

এরশাদাদু (৭০ বছর বা তদুর্দ্ধ)

ছবিব্লগঃ ত্যালগ্রাফি ...

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/১২/২০১৪ - ৮:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইদানিং তেল-পানি-রং নিয়ে মেতে আছি বেশ কয়দিন। অনেক হাবি-জাবি শেষে ভাবলাম কিছু পাগলামী না হয় ব্লগে তুলেই রাখি। এবারের পর্ব তেল নিয়ে, তেল ... ত্যালত্যালাতেলতেল ...


আমার স্মৃতি কথনঃ হিজরত টু আমেরিকা-০২

Sohel Lehos এর ছবি
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০২/১২/২০১৪ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্ব পড়তে চাইলে এখানে চিপি দিন

নানা দেশের আকাশ পেরিয়ে প্লেন যখন ল্যান্ড করল তখন আমস্টারডামে বিকেল হয়ে গেছে। যেখান থেকে প্লেন টিকেট কেটেছিলাম তারা বলে দিয়েছিল আমস্টারডামে এক রাত থাকতে হবে। টিকেটের সাথেই হোটেল বুকিং দেয়া আছে।

প্রথমেই বলে নেই সে আমলের ছেলে পেলে হিসাবে আমরা বিশাল ভোদাই ছিলাম। অভদ্রসুলভ বাক্য ব্যবহার করতে হল বলে নিজ গুণে ক্ষমা করে দেবেন। ঐ আমলে আমাদের চিন্তার বিস্তৃতি কেমন ছিল তার বিবরণ দিতে গিয়ে "ভোদাই" এর থেকে ভাল কোন শব্দ পেলাম না। সেই প্রাগৈতিহাসিক আমলে ইন্টারনেটের তেমন চল ছিল না। বসুন্ধরা শপিং কমপ্লক্স কিংবা যমুনা ফিউচার পার্ক এর মতন অত্যাধুনিক মল ছিল না। ইস্টার্ন প্লাজায় তখন যে শপিং করত তখন তাকে আমরা ভাবতাম মালদার পার্টি। এখনকার ছেলেপেলেদের তুলনায় ঐ আমলে আমরা যার পর নাই বেয়াকুব ছিলাম।


আমার স্মৃতি কথন: হিজরত টু আমেরিকা -০১

Sohel Lehos এর ছবি
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/১১/২০১৪ - ৫:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চৈত্র মাসের এক ভয়াবহ গরম দুপুরে খালি গায়ে হাফ প্যান্ট পড়ে পত্রিকা পড়ছিলাম। আমার বাবা অফিসে যাবার জন্য রেডি হচ্ছেন। পাশ কাটিয়ে পাশের রুমে যাবার সময় আমার দিকে অগ্নি দৃষ্টি হেনে আমার মা'কে যেয়ে বললেন,"ওরে বল ফালটা দুইটা ঢাইকা রাখতে"। টাংগাইলের ভাষায় ফালটা মানে হল লাঠি। সেই আমলে আমার খুব বডি বিল্ডারের মতন শরীর ছিল। বডি বিল্ডার মানে রবিউল কিংবা টেলি সামাদের মতন বডি আর কি। হাল আমলের ছেলে পেলেরা রবিউল কিংবা টেলি সামাদ সম্পর্কে অবগত কিনা জানি না, তবে আমি নিশ্চিত গুগল করলে উনাদের কিছু ছবি পাওয়া যেতে পারে।


ছবিব্লগঃ দূর পাহাড়ের টানে (দ্বিতীয় পর্ব) ...

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: সোম, ২৭/১০/২০১৪ - ২:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৪ মার্চ, ২০১৪, সোমবার আমি, রাব্বি, কুমার, আরিফ, নোমান আর রনি বেরিয়ে গেলাম বান্দরবানের উদ্দেশ্যে। গন্তব্য বগালেক, পুকুর পাড়া, রাখাইন ফলস। আর আসা-যাবার সময়ের দুর্দান্ত সব পথ তো আছেই! ৫ দিন হাঁটা আর আরাম - আয়েশের একটা ট্যুর ছিলো এটি। সাথে ছিলো আমাদের গাইড বিকাশের অসাধারণ বার্বিকিউ, আমাদের মন ভরে হুল্লোড়, ছবি তোলা এবং পাহাড়ি ললনাদের সাথে সুযোগ বুঝে টাংকিবাজী। ট্যুরের দ্বিতীয় এবং শেষ কিস্তি বগালেক থেকে পুকুর পাড়া আর রাখাইন ফলস নিয়ে দিলাম।


ছবিব্লগঃ দূর পাহাড়ের টানে (প্রথম পর্ব) ...

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: সোম, ২০/১০/২০১৪ - ৯:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৪ মার্চ, ২০১৪, সোমবার আমি, রাব্বি, কুমার, নোমান, আরিফ আর রনি বেরিয়ে গেলাম বান্দরবানের উদ্দেশ্যে। গন্তব্য বগালেক, পুকুর পাড়া, রাখাইন ফলস। আর আসা-যাবার সময়ের দুর্দান্ত সব পথ তো আছেই! ৫ দিন হাঁটা আর আরাম - আয়েশের একটা ট্যুর ছিলো এটি। সাথে ছিলো আমাদের গাইড বিকাশের অসাধারণ বার্বিকিউ, আমাদের মন ভরে হুল্লোড়, ছবি তোলা এবং পাহাড়ি ললনাদের সাথে সুযোগ বুঝে টাংকিবাজী। ট্যুরের প্রথম কিস্তি শুধু বগালেক নিয়েই দিলাম।


ছবিব্লগঃ হুট করেই সাঙ্গু ভ্রমণ

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: সোম, ২৯/০৯/২০১৪ - ৭:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ একটা দিন কাটালাম সাঙ্গুর বুকে চড়ে, সেই ভোর থেকে প্রায় রাত অব্দি। দেখা পেলাম নীল পাহাড়ের বন্ধুত্বপূর্ণ কতগুলো মানুষের। আর স্বর্গের মতো সুন্দর এক পাহাড়ী গ্রাম, হাসি-খুশি ভরা মানুষের ছোট্ট একটা মেলা। এইতো আমার দেশ, এইতো আমার মাটির পরিচয়, এর আলো-হাওয়া'ই তো প্রকৃতীকে ভালোবেসে আমার হয়ে উঠা দুরন্ত দস্যু!]


ছবিব্লগঃ খৈ ভাজতে খৈয়াছড়া

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: বুধ, ২৪/০৯/২০১৪ - ৯:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চট্টগ্রামের মিরেরসরাইয়ে খৈয়াছড়া এলাকায় অবস্থিত এখন পর্যন্ত আবিস্কৃত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঝর্ণাটি। এলাকার নাম অনুসারেই এই ঝর্ণার নাম খৈয়াছড়া ঝর্ণা। অনিন্দ সুন্দর এই ঝর্ণাটির মোট নয়টি ধাপ রয়েছে। এই কিছুদিন আগেই কয়েকজনা মিলে ঘুরে এলাম সেখান থেকে।


কাছের মানুষ দূরে থুইয়া-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৫/০৫/২০১৪ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ছবিব্লগঃ অপার্থিব আলোর ঠিকানা - ০৩

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০৩/২০১৪ - ৭:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একেকটা দিন চলে যায় আর তার সাথে চলে যায় কিছু আলো, কিছু রঙ, কতগুলো চেনা-অচেনা অবয়ব। আমরা কখনও যেতে দেই, মনমরা হয়ে ভাবি – ধরে কি রাখতে পারতাম না একটু! আবার কখনও ধরেই রাখি, বেঁধে রাখি স্মৃতীতে! ঝাপসা হয়ে যাবার পরও তো তাই আমরা খুঁজে বেড়াই বার বার! এরকম হাজারো আলো আঁধারিতে মিশে যেতে থাকি, মিশিয়ে নিতে শিখে যাই নিজের স্বত্তাকে সময়ের সাথে সাথে।


ছবিব্লগঃ অপার্থিব আলোর ঠিকানা - ০২

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০২/২০১৪ - ১১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে খুব অবাক হই, বুঝে উঠতে পারি না যে কেনো এই পাগলামী আমার ফটোগ্রাফি নিয়ে। আর মজার ব্যাপার হলো, এটা নতুন কোনো ঘটনা নয়, বহু আগে থেকেই আমি এরকম! আমাকে যারা ব্যাক্তিগত ভাবে চিনেন, তারা খুব ভালো করেই এটা জানেন! মনে পড়ে অনেক আগের কিছু ঘটনা, ৮৯ কি ৯০ সালের দিকে হবে। বাসায় যত অনুষ্ঠান হতো সেখানে অবধারীত ভাবে ক্যামেরাটা আমার গলায়ই ঝুলতো। অন্য কোনো দায়িত্ব নেবার কথা বললেই আমার হাজারো অজুহাত কিন্তু ছবি তুলতে হবে – এটা বলা হলেই আমার আর কোনো রা নেই। ছবি তুলতে যারা ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতো, তাদের চেয়েও বেশি ব্যস্ত থাকতাম আমি ছবি তোলায়! কি এক বিশাল কর্মযজ্ঞ করে যাচ্ছি – এমন একটা ভাব নিয়ে এলোমেলো ছুটোছুটি লাগিয়ে দিতাম। আমরা তিন ভাইবোন মিলে টিফিনের টাকা, বাজার থেকে ‘মেরে’ দেয়া টাকা জমিয়ে ফিল্ম কিনতাম। ফুজি আর কোডাক ফিল্ম গুলো তখন স্টুডিও গুলোতে খুবই সহজলভ্য ছিলো। ISO জিনিশটা তখনও বুঝতাম না, শুধু ISO 100 লেখা দেখে কিনতাম। কারণ কোন এক স্টুডিও থেকে জেনেছিলাম যে, এটা বেশি স্পিডের ফিল্ম! কিন্তু কেনো এর স্পিড বেশি বা সেই স্পিডটাই যে কি, তা জানতে চাইনি। এখনো বাসার ‘ফ্যামিলি ফটো এ্যলবাম’-এ সবার মাঝে আমার অনুপস্থিতি এটাই মনে করিয়ে দেয় যে, ফটোগ্রাফারটি আমিই ছিলাম।