খাঁচায় ভাই-বেরাদরদের সাথে ভালোই ছিলাম। হঠাৎ এক পুঁচকা এসে বিছরাতে বিছরাতে আমার পা ধরে হ্যাঁচকা টান। ডানা টানা ঝাঁপটিয়ে কোনোমতে সিধা হয়ে দাঁড়াই একেবারে ঘরের মধ্যেখানে। চারিদিকে কেমন পেঁয়াজ- আলুর গন্ধ আর চাপাতির রোশনাই। মরণ যে এতো তাড়াতাড়ি চলে আসবে বুঝতে পারি নাই। ভাই-বেরাদরদের দিকে তাকিয়ে দেখি- তারা আড়চোখে দেখেও না দেখার ভান করছে। আরেক পুঁচকা ঘরের দরজা খুলে বেরোতে গেলে জান হাতে নিয়ে দিলা
গুণিতক
[justify]মৃত্যু সম্পর্কে ভাবতে গেলে কিছুটা নস্টালজিক হয়ে ঠাকুমার মৃত্যুদিনের কথা ভাবতে শুরু করি বাবা সেদিন সারারাত ঠাকুমার পাশে বসে আমার কঠিন চরিত্রের বাবা যাকে কখনো কিছুতেই ভেঙ্গে পড়তে দেখিনি তাঁর কান্নার তোড় দেখে কিছুটা কেঁদেছিলাম সারারাত জাগার পর সকালের দিকে বাবা পাশের বিছানায় ঘুমিয়ে আর আমি ঠাকুমার দিকে তাকিয়ে ছিলাম তাঁর চোখের দিকে তাঁর একটু একটু শ্বাসে ফুলে ওঠা কন্...
[justify]রানিমাতা গোত্র নিয়ে ভাবেন। অনেক ভাবেন। ভাবনাগুলো গোত্রের লোকের মঙ্গলের জন্য ইদানীং কাজে আসে না। গতকাল পাশের গোত্রের গোত্রপিতার সাথে সফল বৈঠক শেষ করে আসার সময় রাস্তায় বিশাল শো-ডাউন নিয়ে কিছু পেপার যাচ্ছেতাই লিখেছে। রানিমাতা এগুলো পড়ে হাসেন। কারণ পেপারগুলোর মালিকের সাথে কাল রাতেই ডিনার ছিল। শো-ডাউনের ব্যাপারটা সাধারণ জনতা বোঝে না। কারণ তাদের শো করার কিছু নাই। রানিমাতা্র ...