(গ্রীক দার্শনিক ইউরিপিডিস)
চাপাতির আঘাতে ব্লগার হত্যা এখন প্রায় মাসকাবারি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাত্র চব্বিশ ঘন্টা আগে নিলয় নীল নামে একজন ব্লগার চাপাতির আঘাতে প্রাণ দিয়েছেন। ব্লগাররা বইমেলার মতো হেভিলি গার্ডেড জায়গা থেকে শুরু করে নিজ ঘরে পর্যন্ত খুন হয়েছেন। ব্লগার হত্যাকারিদের আইনের আওতায় আনায় সরকারের সাফল্য সীমিত। রাজীব হত্যাকারিদের ধরা গেছে। ব্লগার ওয়াশিকুরের হত্যাকারি দুজনকে সাধারণ্যের কর্মতৎপরতায় পুলিশ নাগাল পেয়েছে
কিছুক্ষণ আগে সোশাল মিডিয়ায় জানা গেছে ব্লগার নিলয় নীল (নিলয় চৌধুরী/নিলাদ্রী চ্যাটার্জি) কে রাজধানীর গোরানে নিজ বাসস্থানে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। অসমর্থিক খবর ভাড়াটে পরিচয়ে বাসায় ঢুকে এই হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছে।
নিহত ব্লগার নিলয় ইস্টিশন ব্লগে লিখতেন এবং ফেইসবুক স্টাটাসের মাধ্যমে তার বক্তব্য জানাতেন।
ব্লগ কী জিনিষ চিনিস ব্যাটা? ব্লগে কী হয় জানিস?
গাধার মত বললে কথা সবাই হাসে মানিস?
ব্লগার কারা? কাজ কী তাদের? বিন্দুমাত্র তোদের
নেই ধারণা; অজ্ঞ থেকেই পথ আগলাস ওদের!
ব্লগে সবাই লিখতে পারে নেই কোন তার বাধা
হোক সে মানুষ কিম্বা ছাগু কিম্বা গরু-গাধা।
মত প্রকাশের স্বাধীনতার এক মাধ্যম এটা
ব্লগার মানেই নাস্তিক নয় শোন মুর্খের ব্যাটা।
যার যার মত প্রকাশ করে ব্লগে যে যার মত
ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় একটা ডায়েরি কিনেছিলাম; অবশ্য ডায়েরি ঠিক নয়, নোটবুক বলতো সবাই। ছোট আকারের; শ'খানেক পাতার।সারাদিন ক্লাস করে আর শহরের নানান অলিগলিতে ঘুরে ঘুরে সন্ধ্যার ঠিক আগে যখন বাসায় ফিরতাম তখন কোমরে গোঁজা থাকত মাসুদ রানা। সে বয়সের জন্য মাসুদ রানার প্রচ্ছদগুলো একটু আপত্তিকরই ছিল। বাসায় আণ্টি বা ফুফা যিনিই দেখতেন সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকাতেন, ছেলেটা উচ্ছন্নে যাচ্ছে, বন্ধু...
* আমার কীর্তিকলাপ
কাশির সঙ্গে হাত পা মিলিয়ে নাচাতে এমু খুব হাসল। হ্যাঁচ্চোগান শোনালাম। গোরক্ষনাথের পাঁচালী বই বের করে দেখালাম। এইসব বইপত্রের বাইরে আমার কোন কলকাতা নেই। ইদানিং দেখছি বাস নম্বর সব ভুলে গেছি, এত এত বাস! বাসের সামনে ঝুঁকে পড়ে ভাবছি এটা কি কলেজস্ট্রিট যায়, কে জানে।
* আমার বন্ধুরা
আমার স্বগ্রাম্যতায় শহরে থাকলে অপরাধ বোধ নেহাতই কচুরিপানা, একটু কম জন্মায়। বড় স্মার...
আমি হয়তো আর কখনো লিখতামই না। না কলমে না কী-বোর্ডে। পুরনো জমে থাকা লেখাগুলি ২০০৬ এর ফেব্রুয়ারীতে আপলোড করেছিলাম কাফ্রী হিমুর প্ররোচনায়। গাত্রবর্ণের তীব্রতাই হয়তো এই রকম থিংক অ্যালাইকের যোগসূত্র। এর পরে চলছিল নানান রসিকতা খোঁচাখুঁচি তর্কাতর্কি এসবেই। নতুন কবিতা একেবারেই লিখিনি। এই সময় যা যা আপলোড করেছি সবই ১৯৯৭ থেকে ২০০২ এর মধ্যে লেখা। এই পর্যায়ে পরিচয় রাসেল আর তাঁর অসাধারণ ...আমি হয়তো আর কখনো লিখতা
(মেলানকলি থেকে পালিয়ে বেড়ানোর একটা প্রবণতা গড়ে উঠেছে আশৈশব...মেলানকলি শব্দটা জানবার আগে..বুঝবার তো বটেই। অথচ একটা বয়সের পরে অথবা একটা বয়সে পৌঁছে ভাবনার খাটিয়া ভেঙে কবিতা তাড়া করে বসলো। দৌড়ে অনভ্যস্ত আমি ছুটেছি কবিতার নাগালসাধ্য ব্যবধানে। নিজেকে বাঁচাতে চাইলে হয়তো খড়িকঞ্চির ভরসায় সের্গেই বুবকা হতাম। তার বদলে হিটে আউট স্প্রিন্টার হয়ে আছি। অথচ মেলানকলির সম্ভাবনা দেখামাত্র শা...
সকাল বিকেল জানিয়ে দেওয়া তোমায় ভালবাসি, হাল ছেড় না বন্ধু, যতক্ষণ ডিজিটাল বাংলাদেশ আছে। দিনবাদলের স্বপ্ন আর সেই বরষায় পিপীলিকা মিছিলে হন্তদন্ত হয়ে দেখা দরকার নেই রুদ্রের সি*লি* তাজমহল।
পায়রার জন্য ছড়ানো গমদানা খাচ্ছে কাকেরা। হাওয়ায় ঘুরে পড়া টব, সবুজ রঙ গড়িয়ে পড়ছে ছাদে। বৃষ্টি ভিজিয়ে দিয়ে যাচ্ছে জানালার ধারে বসা লেখকদের। কোমল রেখাবকে ...
আইপিএলের খেলা এবছর আর দেখতে পাচ্ছিনা। তবে তা নিয়ে খুব কিছু আক্ষেপ নেই। বছরের শেষ দিকে ২০-২০ বিশ্বকাপটা বরং দেখব। অফিসে খেলা লাইভ দেখানোর ব্যবস্থা হয়েছে। আমাদের লাঞ্চ সার্ভ করে যে কোম্পানী, তারাই উদ্যোগ নিয়ে আমাদের খেলা দেখার ব্যবস্থা করছে। আশা করছে এই মন্দার বাজারে বেশী কিছু লোক সকালে ব্রেকফাস্ট করতে আসবে আর সেই সাথে খেলা খাবে। বা উল্টোটা ... খেলা খেতে এসে কিছু ব্রেকফাস্টও খাবে...