Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

গল্প প্রচেষ্টা

গল্প প্রচেষ্টা-০৯

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: সোম, ০৪/০৪/২০১১ - ৯:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
[justify]অনূঢ়কালঃ


গল্প প্রচেষ্টা-০৮

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ২৩/০৩/২০১১ - ৬:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
[justify]কামলা খেটে দেশে ফেরার পথে দেশী উড়োজাহাজে উঠে বিদেশের মাটিতে থাকতেই মনে হয় দেশে পৌঁছে গেছি। স্কুল জীবনের এক সহপাঠিনীকে বিমানবালাদের একজন হিসাবে আবিষ্কার করে পূর্ব পরিচিতির জন্য যতোটা না, কথা বলা যাবে ভেবে তারচেয়েও বেশি আনন্দ হয়। প্রাথমিক কুশলাদির পর সহপাঠিনী বললেন,
- শুনেছিস, গত সপ্তাহে কামাল ভাই খুন হয়েছেন।
- কোন কামাল ভাই?


গল্প প্রচেষ্টা-০৭

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: রবি, ০৬/০৩/২০১১ - ৫:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.


গল্প প্রচেষ্টা-০৬

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: সোম, ১৭/০১/২০১১ - ৫:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]মুখের ভেতরটা তেতো হয়েছিলো সকাল থেকেই। বর্তমান নিবাস থেকে পুরনো শহরে মায়ের কাছে যাবার সময় রাস্তায় লম্বা জ্যামে পড়তে হল। রাস্তা খুঁড়ে উন্নয়ন কার্যক্রম চলছে। বিরক্ত হয়ে বাসে বসে থাকা ছাড়া গতি নেই। মায়ের বাসা থেকে সন্ধ্যায় বেরোবার সময়ও দেখি ভাগ্য সহায় নয় - গলির মোড়ে একটাও রিক্‌শা নেই। রিক্‌শা সব গেল কোথায়?


প্রতিবিম্ব

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: বুধ, ০৩/০৩/২০১০ - ১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডিস্ক্লেইমারঃ ইহা গল্প প্রচেষ্টামাত্র এবং এরকম দুঃসাহস দেখাইবার জন্য আমার শাস্তি অবধারিত। পাঠককুলের যেকোন শাস্তি মানিয়া লইতে লেখক বাধ্য থাকিবে।


[justify]হ্যাজাকের আলোতে দূর থেকে পৌজান বাজারের যাত্রা প্যান্ডেলটা দেখা যায়। নতুন ধান ঘরে উঠার পরে বছরের এই সময়টাতে কিছু কিছু ক্ষেতে সরিষার ফলন ছাড়া মানুষের তেমন কোন কাজ না থাকায় শীত জাকিয়ে উঠার সাথে সাথেই ফি বছর পৌজান বাজারে ...


গল্প প্রচেষ্টা-০৫

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শনি, ১৭/১০/২০০৯ - ৫:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডন চেম্বারের গলির ভেতর থেকে বাম পাটা টানতে টানতে ধর্মতলার মোড়ের জনতা ব্যাংকের সামনে আসতে দীপকের রোজ আটটার বেশি বেজে যায়। বগলের নিচে ক্রাচ থাকলে চলতে আরেকটু সুবিধা হত, কিন্তু ক্রাচ দেখলেই মনটা বিষিয়ে ওঠে - তাই পা টেনে টেনে চলা। আজকাল সকাল আটটা বাজতে না বাজতেই রোদটা যেন তেড়ে-ফুঁড়ে ওঠে। মুখ-চোখ জ্বলে ওঠে, মাথা থেকে কপাল বেয়ে ঘাম নামতে থাকে। আরেকটু সকাল সকাল আসা সম্ভব হত যদি মা ঘুম থে...ডন চেম্বারের গ


গল্প প্রচেষ্টা-০৪

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৯/২০০৯ - ৪:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাঁচ টাকা রিকশা ভাড়ার রাস্তায় চার টাকার পথ আসতেই মনটা উসখুস করতে শুরু করে। অবাধ্য চোখ রাস্তার বামদিকে আভাস খোঁজে। বিন্দুমাত্র আভাস পেলেই, “এই রিকশা, থামেন থামেন। এখানেই নামবো”। আভাস যে সব দিন ঠিক হয় তাওনা। কোন কোন দিন দেখা যায় বোকার মত টার্গেট ভুল করা হয়েছে। তখন এক টাকা রিকশা ভাড়া গচ্চাতো যায়ই সাথে বাকি পথটুকু একা একা ঠেঙ্গিয়ে যেতে হয়। যেদিন আর ভুল হয়না সেদিন বাকি পথটুকুকে বড্ড ...পাঁচ টাকা রিকশা


গল্প প্রচেষ্টা-০৩

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: রবি, ০২/০৮/২০০৯ - ১:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘরের দরজা থেকে বাইরে বের হলেই লম্বা গলি - একেবারে বড় রাস্তা পর্যন্ত। গলির দুপাশে শুধু উঁচু দেয়াল - অন্য কোন বাড়ির গেট নেই। দেয়ালের ওপারে দেশলাই বাক্সের মত সরু লম্বা লম্বা বহুতল ভবন। গলিটা তাই সবসময় অন্ধকার, ছায়া ছায়া, স্যাঁতস্যাঁতে থাকে।


গল্প প্রচেষ্টা-০২

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: বুধ, ১৭/০৬/২০০৯ - ৫:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রোজ দুপুর দু’টায় সায়েন্স ল্যাবের মোড় দাঁড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। যেদিন বিকেলে প্রাকটিক্যাল ক্লাস থাকে সেদিন হয়তো সাড়ে চারটায়। এমনিতেই সায়েন্স ল্যাব থেকে নীলক্ষেত-আজিমপুরের দিকে যাবার বাস খুব কম তার ওপর এই লাইনের বেশির ভাগ বাস চাঁনখাঁর পুলের পর আর যায় না। এই ভরদুপুরে খালি পেটে চাঁনখাঁর পুল থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত বাকি পথটুকু আর হাঁটতে ইচ্ছে করে না। কয়েক মিনিট হেঁটেই য...রোজ দুপুর দু’টায় সায়ে


গল্প প্রচেষ্টা-০১

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: শুক্র, ১২/০৯/২০০৮ - ১১:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(১)

পলাশী থেকে নীলক্ষেতের দিকে যেতে ব্যানবেইসের সামনে দিয়ে যে ফাঁকা রাস্তাটা আছে একসময় সেটা ফাঁকা ছিল না। আটাশীর বন্যার পর উদ্বাস্তু মানুষে ভরে গিয়েছিল রাস্তাটা। গৃহহীন মানুষেরা এমনভাবে রাস্তাটা দখল করে নিয়েছিল যে রাস্তা ধরে হাঁটা যেত না। বস্তির ভেতর দিয়ে হাঁটতে গেলে মনে হত গ্রামে কারো ভিতর-বাড়ির উঠোনে চলে এসেছি। চোখে পড়ত নোংরা-ময়লার ভেতর খেলারত শিশুর দল, কুকুর-বিড়াল-মুরগীর ...(১)