Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

জন্মদিন

শুভ জন্মদিন তোমায় মাহদিন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৭/২০১২ - ৩:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুভ জন্মদিন তোমায় মাহদিন


শুভ জন্মদিন, ভাতিজা!

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: বুধ, ০২/০৫/২০১২ - ১:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার সাথে আমার বাল্যবন্ধু সুকুমারের একমাত্র ছেলে, প্রিয় ভাতিজা সইত্যজিতের অনেক মিল আছে।

সে ছিলো পাশ্চাত্য সংগীতের অনুরাগী, আমিও।
ওর সাহিত্যপাঠের শুরু ইংরিজি সাহিত্য দিয়ে, আমারও তাই।
সে প্রথম জীবনে ইংরিজিতে লেখালেখি করতো, আমিও তাই করতাম।
সে পিচ্চিকালেই ফিল্মের স্ক্রিপ্ট লিখেছিলো, আমিও লিখেছিলাম একখানা।
সে বইয়ের কাভার ডিজাইন করতো, আমি ম্যাগজিনের কাভার ডিজাইন করেছি।


ওহানার জন্মদিনে

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৭/০৯/২০১১ - ১২:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেখতে দেখতে দু বছর হয়ে গেল। অথচ মনে হচ্ছে এই সেদিন আমাদের ঘর আলো করে তোমার আগমন। ওটিতে দাঁড়িয়ে উত্তেজনা কাঁপছি আর এসির ঠান্ডাতেও ঘামছি।


শিল্পকর্ম

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: বুধ, ২৭/০৭/২০১১ - ৪:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফিনানশিয়াল টাইমস-এ মুড়নো একটা প্যাকেট বগলদাবা করে মুখে একটা কাতর ভাব ধরে সাশা স্মিরনভ, মায়ের সবেধন নীলমণি একমাত্র পুত্র, ডাঃ কশেলকভের চেম্বারে ঢুকে পড়ে।

ডাক্তার সাহেব আন্তরিকভাবে বলে ওঠেন, “আরে বাছা, এখন আছো কেমন? খবরাখবর সব ভালো তো?”


নাম আহমদ ছফা, পিতা হেদায়েত আলী

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/০৬/২০১১ - ৭:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আহমদ ছফার জন্ম ১৯৪৩ সালের ৩০শে জুন চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামে। তাঁর পিতা মরহুম হেদায়েত আলী ওরফে ধন মিয়া। মা মরহুমা আসিয়া খাতুন।


মালটোভা

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: শনি, ২৩/০৪/২০১১ - ৭:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পিপুল বাড়ি ফিরে হাত না লাগিয়ে লাথি দিয়ে পাক মারে স্কুলের জুতোজোড়া। ওর ইচ্ছা হয় জুতো ছুটে চলে যাক যেদিকে খুশি, কিন্তু ঠকাস করে গিয়ে দরজায় বাড়ি খেতেই ভয় পায় একটু। একা একা রাগ দেখিয়ে জুতো ছোঁড়া সহজ, কিন্তু সেটা বাড়ির মূল দরজায় জুতোর র‍্যাকের কাছ থেকে ছুটে গিয়ে ডাইনিং রুমে ঢুকে পড়লে সমস্যা! মা দেখলেই ক্ষেপে যাবে, ধমকা ধমকি শুরু হবে আবার। তাছাড়া এখন বাজে বিকাল সাড়ে চারটা, বাবা নিশ্চয়ই অফিস থেকে বাড়ি চলে এসেছে, বিশ্রাম নিচ্ছে ডাইনিং রুম লাগোয়া বসবার ঘরে, টিভি ছাড়া আছে নিশ্চয়ই আর খবরের কাগজটাও থাকার কথা তার সামনে।


নেটাই!

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/০৪/২০১১ - ৪:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হুদাই:

আমি একজন অসামাজিক জীব।
এটুকু পড়েই যাঁরা আমাকে চেনেন তাদের ঠা ঠা করে হেসে ওঠার কোন কারণ নেই। ছুটিছাটা পেলেই আমি ব্যাপক গ্যাঞ্জাম করে সদলবলে বেরিয়ে পড়তে বা বন্ধুদের সাথে আড্ডাতে পছন্দ করি বলেই তার মানে এই নয় যে আমি সামাজিকতা রক্ষায় পটু! অমুকের বিয়ে, তমুকের জন্মদিন, সমুকের বিবাহবার্ষিকী আমার মনেটনে থাকেনা। জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ - এই তিন ছাড়াও অন্য যেকোন সামাজিকতা রক্ষায় আমাকে বাদ দিলে যদি চলে, তো আমি দূর থেকে মনে মনে অনেক দোয়া করি। খাইছে


শুভ আবির্ভাব দিবস, কমরেড খেকশিয়াল...

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: বুধ, ০২/০২/২০১১ - ১২:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তাঁর সম্বন্ধে বলার মতো কিছু একটা নেই। একটা ওয়েব-ডেভেলপিং ফার্মে ওয়েব ডিজাইনিং করেন, এই সব ডিজাইনিং ফিজাইনিং কোডিং মোডিং আপিশ টাপিশ বিরক্ত লাগে তাঁর!


| বিয়ন্ড দ্য হেরিটেজ : ছবি ব্লগ ও একটি জন্মদিনের কাহিনী |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: সোম, ৩১/০১/২০১১ - ১১:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


(১)
খেয়াল ছিলো না যে আজ ৩১ জানুয়ারি। ঘুমের সময় কেটে রাতজাগা আঙডাঙ সেরে যথারীতি শেষ রাতে ঘুমোতে যাবার কল্যাণে সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠা। ওপেন হওয়া মস্তিষ্কের মেমোরি চিপ স্বাভাবিক রিলোড সম্পন্ন হবার আগেই একটা বাঁশির করুণ সুর যান্ত্রিক শব্দে বেজে ওঠলো। মোবাইলের রিং টোন। মনিটরে সেভ করা অক্ষরগুলো জ্বলছে নিভছে, আনোয়ার সাদাত শিমুল।
হ্যালো…
‘শুভ জন্মদিন!’


ছাতার মালিক

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: রবি, ০৯/০১/২০১১ - ৬:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তোমাদেরকে একটা মজার ঘটনার কথা বলবো আজকে। কালকে সন্ধ্যায় আমার আর মায়ের সাথে কী হয়েছিল সেই গল্প। আমার বয়স বারো, আর আমি মেয়ে। আমার মায়ের বয়স চৌত্রিশ হলেও আমি কিন্তু এখনই প্রায় মায়ের সমান লম্বা।
কালকে বিকেলে মা আমাকে লন্ডনে নিয়ে গিয়েছিল ডেন্টিস্টের কাছে। ডেন্টিস্ট আমার পেছনের দাঁতে ফুটো খুঁজে বের করলো, বেশি ব্যথা না দিয়ে ফুটো ফিল-আপও করে দিলো। তারপর আমি আর মা গেলাম একটা ক্যাফেতে, আমি নিলাম একটা বানানা-স্প্লিট, আর মা নিলো কফি। আমরা যখন যাবার জন্যে উঠলাম তখন প্রায় ছ’টা বাজে, এদিকে ক্যাফে থেকে বেরুতেই শুরু হলো বৃষ্টি।