আমাকে তিনি গল্প বলেন। ছবি দেখান। সম্ভবত সেটা এক বছর বয়েসের ছবি। সাদাকালো ছবি। একই বয়েসের দুজনের দুটি ছবি। কিন্তু পোষাক একি। একজনের সাত বছর পর আরেকজনের ছবি তোলা হয়েছে। প্রথম ছবিটা তুলে যত্ন করে তুলে রাখা হয়েছিলো পোষাকটা। ছবির নিচে লেখা আছে এপ্রিলের ৯ তারিখ... এটা ভুলও হতে পারে আমার।
আরেকটা ছবি রঙিন। বিখ্যাত আলোকচিত্রি আমানুল হক এর তোলা। প্রাণখোলা হাসিমাখা সেই ছবিটা। ছবির বর্ণ...
সেদিন হঠাৎ নজু ভাইয়ের ফোন, " ওই কাউয়া, রিটন ভাইয়ের জন্মদিন। অফিস শেষ কইরা গলায় ক্যামেরা লইয়া আইসা পরেন। মিস কইরেন না। "
কেম্নে মিস করি? ছোটবেলার প্রিয় ছড়াকারের জন্মদিন পালন করব এক সাথে, আবার অনেকদিন পর সচলাড্ডা। পেট টা ভইরা গেলো খুশিতে।
কোনোমতে অফিস শেষেই জ্যাম ঠেলে বাসা থেকে ক্যামেরা নিয়া দিলাম দৌড় নজু ভাইয়ের বাসায়।
গিয়ে দেখি অনেকেই চলে এসেছেন। আড্ডাও জমে গেছে বেশ। তার পর আর ...
%%%% এইটা একটা জন্মদিনের পোস্ট... মাঝে এগুলাকে ডানে বামে লটকানো হলো, এখন কি ঘটনা ঠিক বুঝতে পারছি না। ভুল হলে মডুরা দয়াপূর্বক ঠিক করে দিয়েন। %%%%%
আব্দুল হাই
করে খাই খাই
এখুনি খেয়ে বলে
কিছু খাই নাই
লাউ খায় শিম খায়
মুরগীর ডিম খায়
কাচা পাকা চুল খায়
খেয়ে মাথা চুলকায় ....
স্মৃতি থেকে লেখা.... বানান ও ফরম্যাটিংএ ভুল থাকতে পারে.. সেজন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
ছোটবেলায় এইসব ছড়া পড়ে বড় হওয়া... এই ছড়াগুল...
[justify]আমাকে এক কথায় একজন ব্যাদ্দপ হাচল বলা যায়! আব্জাব/ব্লগরব্লগর ছাড়া লেখার কোনও ক্যাটেগরি নাই, মিথস্ক্রিয়ার নামগন্ধও নাই, লেখালেখির নাই ঠিক- অথচ ফালাফালির বেলায় আমার চেয়ে বড়ো লাফাঙ্গা হাচল ভূ -বাংলাদেশে দুর্লভ! সচলের ছোট্ট থেকে ছোট্টতম সমাবেশেও নিজের চ্যাপ্টা মঙ্গোলিয়ান নাকটা ঢুকানো অভ্যাস হয়ে গেছে বলা যায়। সচলসঙ্গে খাওয়া-ঘোরা-আড্ডানো সবই চলে, প্রবল আলস্যে একমাত্র লেখাটাই হয়...
একটি নক্ষত্রের কক্ষপথ দেখে জেনে যাই ফেরার নিয়ম
কীভাবে মুগ্ধতার মশাল হাতে হাঁটে জোনাকপাখিরা ,আর
স্বীকৃতির ঘনিষ্ট কৃতিত্বে জেগে উঠে মাটির পদার্থ পরাণ।
নতুন জন্মের পসরা সাজিয়ে যে কৃষক বুনেছিল বীজ,তার
প্রতিমূর্তি স্থাপিত হয় নগরে নগরে। সে তো অচেনা নয়,তবু
তাকে সনাক্ত করতে অভিধানের প্রয়োজন পড়ে !এমন ঘোর
আর ঋণবদ্ধ খাতা খুলে এঁকে যাই নিজের মুখ। আমি তো
নস্যি মানুষ ! যারা মহাজন- যারা আক...
[justify] এই ফক্কিকার লেখাটা নিয়ে বসে আছে কাল থেকে কোটার অভাবে পুস্টাইতে পারতেছি না, আজকে সচলায়তনে এক হাচলের জন্মদিন। কারো জন্মদিন থাকলে সাধারনত আমি নাটকীয় ভাবেই তা উদযাপন করতে পছন্দ করি, কিন্তু কপাল আমার এমন খারাপ যে সে বেচারী জন্মদিনের আগের রাতেই হুট করে নিউ ইয়র্ক দৌড় দিয়েছে তার ননদের অসুস্থ স্বামীকে দেখতে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সেই অসুস্থ ব্যক্তিটি ছোট ঘরকে স্থায়ি ঠিকানা গন্য কর...
এতগুলান আইইউটিয়ান থাকতে পরিবর্তনশীলের জন্মদিনে সব এমন চুপচাপ ক্যান খোদা মালুম----নাকি তুরাগ নদীর তীরে আজ কোন মজমা হচ্ছে??
কাহিনী যাহাই হউক না কেন, সচলের পাতা ১০ বার পুনরায় টাটকা (রিফ্রেশ) করেও যখন পরিবর্তনশীলের জর্মোদিন বিষয়ক কোন লিখা দেইখতে পারলুম না, তখন আমিই চিন্তা করিলাম...তবে ফাঁকা মাঠে আমিই গোল দিই না কেন?
যার লেখার ক্ষমতা নিয়া কারো মনে কোন সন্দেহ নাই--- কিন্তু যিনি প্রায় প...
[justify]
কিংকু দারোগা বললেন, "স্যার, এ নির্ঘাত বদরু খাঁর কাজ!"
গোয়েন্দা ঝাকানাকা একটু চিন্তিত মুখে বললেন, "না মনে হয়!"
কিংকু চৌধারি বললেন, "দেখুন না স্যার, কী নৃশংস কারবার! নির্ঘাত বদরুর কাজ!"
মেঝেতে চিৎপাত হয়ে পড়ে আছে ভিকটিম (নাম বলা বারণ)। মাথার পেছনটা থেঁতলে গেছে একেবারে। পাশেই পড়ে আছে অস্ত্রটা। ঝাকানাকা সাবধানে তুলে নিলেন সেটা।
একটা বাংলা অভিধান।
দিয়েগো ম্যারাডোনা সম্পর্কে কম বেশি জানেনা না এমন মানুষ এই যুগে বিরল। তার জন্ম, বেড়ে ওঠা, ফুটবলিং ক্যারিয়ার, ব্যক্তিজীবন ইত্যাদি বিশদ আলোচনার জন্য যোগ্য ব্যক্তি আমি নই, তাই জন্মদিনে তাকে নিয়ে দুয়েকটা কথা বলেই ক্ষান্ত দিচ্ছি।
ম্যারাডোনার সাথে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৮৬ সালে। আমার প্রজন্মের আরও অনেকের মতোই প্রথম বিশ্বকাপ খেলা দেখতে গিয়ে। তখন ক্লাস ফাই...
সুদূর অতীতকালে সেবা প্রকাশনী থেকে বের হওয়া জুল ভার্নের 'টোয়েণ্টী থাউজ্যাণ্ড লীগস আণ্ডার দ্য সী'র অনুবাদ প্রথমবার পড়ার সময় ক্যাপ্টেন নিমো ছিলেন সাক্ষাৎ ভিলেন। বইয়ের শেষ কয়েক পৃষ্ঠায় টানটান উত্তেজনা। প্রফেসর অ্যারোনাক্স কী পারবেন নেড ল্যাণ্ড আর কনসীলকে নিয়ে পালিয়ে যেতে? পা টিপে টিপে লাইব্রেরীর ভেতর দিয়ে পালাচ্ছেন তিনি, করুণ সুরে অর্গান বাজাচ্ছেন ক্যাপ্টেন নিমো। ...