সেদিন হঠাৎ নজু ভাইয়ের ফোন, " ওই কাউয়া, রিটন ভাইয়ের জন্মদিন। অফিস শেষ কইরা গলায় ক্যামেরা লইয়া আইসা পরেন। মিস কইরেন না। "
কেম্নে মিস করি? ছোটবেলার প্রিয় ছড়াকারের জন্মদিন পালন করব এক সাথে, আবার অনেকদিন পর সচলাড্ডা। পেট টা ভইরা গেলো খুশিতে।
কোনোমতে অফিস শেষেই জ্যাম ঠেলে বাসা থেকে ক্যামেরা নিয়া দিলাম দৌড় নজু ভাইয়ের বাসায়।
গিয়ে দেখি অনেকেই চলে এসেছেন। আড্ডাও জমে গেছে বেশ। তার পর আর ...