[justify]"আমার মত অনভিজ্ঞ ও নতুন পোড়োদের পক্ষ থেকে পণ্ডিতদের কাছে আমি এই আবেদন করে থাকি যে, ব্যাকরণ বাঁচিয়ে যেখানেই বানান সরল করা সম্ভব হয় সেখানে সেটা করাই কর্তব্য তাতে জীবে দয়ার প্রমাণ হয়।" –রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
দুর/দূর, কুজন/কূজন, কুল/কূল, পুত/পূত, পুর/পূর, সুতি/সূতি, অনুপ/অনূপ, অনুদিত/অনূদিত, কুট/কূট, ধুম/ধূম, আহুতি/আহূতি–ইত্যাদি অজস্র শব্দের উচ্চারণই অভিন্ন, তবু বানানের তারতম্যের কারণে অর্থ আলাদা হয়ে যেতে দেখা যায়। বাংলায় নাকি উ-কার ( ু) ব্যবহার হয় হাজারে ১৭টা আর ঊ-কার ( ূ) হাজারে মাত্রই ১টা। তাই 'উ' ব্যবহারকে ঊন বলা না-গেলেও 'ঊ' ব্যবহার কিন্তু সত্যিই
বানান নিয়ে নানান কাহিনি দেখা গেলো কিছুদিন ধরে। শেষমেষ ব্যাপারটা একটা দুঃখজনক সমাপ্তি পেলো এটাই কষ্টের। আমার সমস্যা হলো কেউ একেবারে চলে গেলে একটা মন-খারাপ লাগা তৈরি হয়, অবশ্য যদি সে নিতান্তই অপরাধী না হয়। যাহোক, আজ কিছু বানান সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা এবং আমার কিছু ব্যক্তিগত মতামত ভাগাভাগি করি।
কিছুদিন আগে সচলায়তনের আনুষ্ঠানিক তথ্যপ্রদায়ক নিক 'সন্দেশ' থেকে [url=http://www.sachalayatan.com/sondesh/31171]একটি পো...