ঘর ঝাড়ু– দিতে কিংবা কেটলিতে করে চা এনে সবাইকে খাওয়াতে এখন আর জাতে ধরে না। তক্তা কাটা কিংবা হাতুড়ি পেটানোতো এখন এনজয়ই করি। কিন্তু মাথায় ঠাঠা ফেলল গ্রুপের নতুন নাটকের সুভেনির প্রকাশনা। নতুন নাটক উপলক্ষ্যে সুভেনির প্রকাশ হবে জেনে খুশিই হয়েছিলাম; ভেবেছিলাম সুভেনিরে একটা মারাত্মক লেখা লিখে দেখিয়ে দেবো অভিনয় কিংবা বাংলা উচ্চারণ না জানলেও লেখায় আমি এইসব গোঁয়ার গোবিন্দের নাগালের কতটা বাইরে। কিন্তু সুভেনি
বাউল করিম রাখাল বালক, গরুর পাল নিয়ে ছুটে চলে গ্রামের মেঠোপথে, দোতারা হাতে নদীর তীরে হাঁটে, রাখাল বালক হাঁটতে হাঁটতে গান বাঁধে, তার গানে থাকে ভাটির কথা, অনাহারী কৃষকের কথা, গানে গানে মানুষের দুঃখে করিম কাঁদে, করিমের কন্ঠে উঠে আসে হাওড় প্রদেশের গান, গানে উঠে আসে ভাটির টান, কন্ঠে বসন্তের কোকিলের প্রাণ-
বসন্তু বাতাসে সইগো
বসন্ত বাতাসে
...
[মুক্ত বিহঙ্গ]
[justify]
“সমাজের কিছু অসৎ প্রভাবশালী ব্যক্তির হাতের পুতুল দুই বখাটে যুবক এক পহেলা বৈশাখে আবার নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখে। আরতি নামের যেই মেয়েটি একদা তাদের পাশবিকতার শিকার হয়েছিল, সেই আরতি কে তারা ভালোবাসায় বাঁচিয়ে রাখতে চায়। আরতি শুধু বন্দনার নাম নয়, সুন্দর ভবিষ্যতের আশা দেখায় যে প্রেরণা, সেই প্রেরণার নাম আরতি।” – এমন-ই এক ঘটনা কে কেন্দ্র করে একটি ছোট নাটক ‘আরতি’, ...