আমাদের প্রথম দিকের মেরুদণ্ডী পূর্বপুরুষেরা ডিমের মাধ্যমে বংশধারা বজায় রাখতো, তবে লক্ষ-লক্ষ বছরের বিবর্তনে কিছু প্রজাতি জীবিত বাচ্চা জন্ম দিতে শুরু করে।
আজ ডারউইন দিবস, চার্লস ডারউইনের জন্মদিন। তাঁকে নিয়ে বাঙালী সমাজে যেসব ধুন্দুমার কান্ড ঘটে সেসব চিন্তা করে লিখছি।
ছবিসূত্র: শন কারি
ছবিসূত্র: Ikumi Kayama
অসাধারণ বৈচিত্রপূর্ণভাবে বিকশিত প্রাণীদের কথা চিন্তা করলে প্রথমেই আমার মাথায় আসে পাখির কথা। বহু বছরের বিবর্তনিক চাপে এরা বিভিন্ন কাজের জন্য এতো সুন্দরভাবে অভিযোজিত যেটা শুধু তাদের ঠোঁট বিশ্লেষণ করলেই বোঝা সম্ভব। আসলে ডারউইনের বিবর্তনতত্ত্বে পৌঁছানোটা ত্বরান্বিত করেছিলো একধরনের পাখির ঠোঁট। বিভিন্ন কাজের জন্য অভিযোজিত পাখির ঠোঁটগুলি দেখে নিন।
ভুরু বা কোদণ্ড, যাই বলুন না কেন, মানুষের চেহারার এক অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো চোখের ওপরে ভেসে থাকা এই মিহি লোমের রেখাদুটি। আমাদের মনের বিভিন্ন ভাব মুখাবয়বের বিভিন্ন অংশ দিয়ে প্রকাশ করার সময় ভুরুও একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন, আপনি কারও উপর বিরক্তি প্রকাশ করতে ভুরু কুঁচকালেন, অথবা ভয়ের ভিডিও দেখে বা কারও কথায় অবাক হয়ে চোখ বড় করতে গিয়ে ভুরুকেও উপরে তুলে ধরলেন, অথবা, পাশের বাসার রহিম সাহেবের বে
(ডারউইন দিবসে তাঁর শ্রদ্ধার্ঘ্যে বিজ্ঞানী আর্নেস্ট মায়ারের একটি লেখার অনুবাদ করছি)