উপক্রমণিকাঃ
[ মে মাসের শুরুতে মাধ্যমিকের ফলাফল বের হওয়ার পরে সচলায়তনে এই লেখাটি দিয়েছিলাম । পত্রিকার পাতায় হত দরিদ্র অথচ অনন্য মেধাবী শিক্ষার্থীদের ম্রিয়মান মুখগুলোর দিকে তাকিয়ে আমার ব্যক্তিগত অপরাধবোধের কথা লিখেছিলাম । আমার সামান্য লেখাটিতে কয়েকজনের সদয় আগ্রহ দেখে খুব ভাল লেগেছিল । সচল স্নিগ্ধা , শামীম ও তাসনীমের মন্তব্যে অনুপ্রানিত বোধ করেছি । সচল রাগিব জানিয়েছি ...
তখনও দেশে পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে জিপিএ পদ্ধতি চালু হয়নি । মাধ্যমিক (এস.এস.সি.) ও উচ্চ মাধ্যমিক (এইচ.এস.সি.) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হলে পত্রিকার পাতায় কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের পারিবারিক ছবিসহ সাক্ষাৎকারের হিড়িক পরে যেত । চারটি শিক্ষা বোর্ডে (তখন ঢাকা, কুমিল্লা, রাজশাহী ও যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাগুলো হত) মেধা তালিকায় স্থান পাওয়া ‘বিরল’ মেধাবী শিক্ষার...