Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সাইফ শহীদ

বাবা এখনো আসে না কেন

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: সোম, ২২/১১/২০১০ - ৯:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
বাবা এখনো আসে না কেন


অলখ আমেরিকা - এ কেমন সভ্য দেশ

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বুধ, ২২/০৯/২০১০ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেন্ট্রাল বাস ডিপো এবং রেলওয়ে ষ্টেশন আমার অফিসের বেশ কাছে - আধা মাইলের মধ্যে। ওখানে বেশ কিছু ভাল রেস্টুরেন্ট আছে। অনেক দিন হেটে লাঞ্চ খেতে গেছি সেদিকে। গতকাল সকালে ওখানেই অঘটনটা ঘটলো। পুলিসের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হলো ১৯ বছরের এক ছেলে। আমার এক সহকর্মী তখন সেখানে উপস্থিত ছিল। তার চোখের সামনেই ঘটনাটা ঘটেছে।

এই শান্ত মাঝারি আকারের শহরে, যেখানে ১০ লাখের কম মানুষ বাস করে, সেখানে এই বছর ...


অলখ আমেরিকা - প্রতিবাদের রূপ

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বুধ, ১৫/০৯/২০১০ - ৪:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জেনেটের সাথে আমার প্রথম পরিচয় স্থানীয় কমুনিটি কলেজে, যখন আমি SQL Server Admin-এর একটা রিফ্রেসার্স কোর্স করতে গেছি। আমাদের কম্পুউটার ওয়ার্ক স্টেশন পাশাপাশি থাকায় স্বাভাবিক ভাবেই তার সাথে আমার পরিচয় এবং বন্ধুত্ব হয়ে গেল। জেনেটের যে জিনিসটা প্রথমে আমার বেশী চোখে পড়ল সেটা হছে খুবই বুদ্ধিমতী মেয়েটি। বয়সে আমার মেয়ের বয়েসী হবে। তবে আমেরিকান নিয়মে বয়েস নিয়ে খুব একটা কেউ মাথা ঘামায় না। সবা ...


অলখ আমেরিকা-মা, ঈদ মোবারক

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বুধ, ০৮/০৯/২০১০ - ২:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তখনঃ

পি,আই,এ-র টিকিটের দাম ছিল স্টুডেন্ট কনসেশনে মাত্র ২৫ টাকা - ঢাকা-যশোর বিমান ভাড়া। তখন এক ডলারের বিনিময় মূল্য ছিল ৩ টাকা ৭৫ পয়সা। তার মানে এখনকার ৫০০ টাকার কমে প্লেনে যেতে পারতাম। এখন মনে হতে পারে কত সস্তা। কিন্তু এটা ছিল আমার এক মাসের হোস্টেলের মেসিং চার্জের কাছাকাছি। ইঞ্জিনিয়ারিং-এর তখন মাসিক মেসিং চার্জ ছিল ৩৫ থেকে ৪০ টাকার মত। তবে বাবার পাঠানো টাকার সাথে স্কলারশিপের টাক ...


অলখ আমেরিকা-এক পিজ্জা ডেলিভারী ড্রাইভার

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বুধ, ০৪/০৮/২০১০ - ১:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিউজ-উইক ম্যাগাজিনে একটা পাতা ছিল, যার নাম ছিল "মাই টার্ন"। এখানে পত্রিকার লেখকদের মধ্যে থেকে তাদের বিভিন্ন আকর্ষনীয় অভিজ্ঞতা তুলে ধরা হতো। এমনি এক লেখায় এক মহিলার কাহিনী পড়েছিলাম। ভদ্রমহিলার শিক্ষা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞানে এম, এস, সি ডিগ্রী। অথচ তিনি পিজ্জা ডেলিভারী ড্রাইভারের কাজ করছেন এবং তাতে গর্ব বোধ করে এই লেখাটা লিখেছেন। লেখার সাথে লেখিকার একটা ছবিও ছিল। সুন্দ ...


অলখ আমেরিকা-কার জন্যে বাঁচা

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বুধ, ২১/০৭/২০১০ - ২:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার খুব পছন্দের ছিল চাকরীটা। কাজটা হচ্ছে 'বিজনেস এনালিষ্টের'। কোম্পানীর খরচে প্লেনে করে যেতাম আমেরিকার বিভিন্ন শহরে, এয়ারপোর্ট থেকে রেন্টে-এ-কার ভাড়া করে নিতাম কাজের জন্যে এবং মোটামুটি ভাল হোটেলে রাত্রীবাস ও খাওয়া-দাওয়া সবই কোম্পানীর খরচে। আমি চিরকাল নতুন নতুন স্থানে যেতে ও বেড়াতে পচ্ছন্দ করি। আমেরিকা ঘুরে দেখার এমন সূযোগ সহজে হয় না।

প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূলের শহর ...


অলখ আমেরিকা-নীরব কান্না

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বুধ, ০৭/০৭/২০১০ - ১২:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার তখন বেশী দিন হয়নি আমেরিকা বাসের। ক্যালিফোর্নিয়ায় থাকি। আমার স্ত্রী ও সন্তানেরা তখনও বাংলাদেশে ভিসার অপেক্ষায়। কোরবানীর ঈদের দিন কাটাবার আহবান পেলাম এক বন্ধুর কাছ থেকে। বন্ধুপত্নি আতিথীয়তায় কোন ত্রুটি রাখলেন না। এমনকি স্বামীকে বললেন যে কোরবানীর গোস্ত যেন আমাকে বেশী করে দেওয়া হয়।

আমি প্রতিবাদ জানালাম - আমি গোস্ত নিয়ে কি করবো ভাবি, আমি তো রান্না করতে পারিনা, বরং গর...


অলখ আমেরিকা-একটা কোয়ার্টার হবে?

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বুধ, ৩০/০৬/২০১০ - ১২:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিগত কয়েক বছর ধরে আমেরিকার অর্থনৈতিক দূর্যোগ চলছে। কম বেশী সবাইকে কোন না কোন ভাবে প্রভাব বিস্তার করছে। ব্যবসা-বানিজ্যে বিক্রি কমে গেছে, অনেক ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে, সম্পতির মূল্য অনেক স্থানে কমে গেছে। ঢাকায় জমি বা বাড়ীর মূল্য প্রতি বছরই বেড়ে চলেছে। এখানেও মোটামুটি তেমনি ছিল। কিন্তু বিগত কয়েক বছরে অনেক জায়গাতে জমি বা বাড়ীর মূল্য কমে গেছে। আমার এক বন্ধুর ক্যালিফোর্নিয়...


শহীদলিপির ইতিহাস – দেশে ফেরার পর

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: বুধ, ২৬/০৫/২০১০ - ১:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্ব – শহীদলিপির ইতিহাস – যে ভাবে শুরু
আগের পর্ব – শহীদলিপির ইতিহাস – বিলেতের দিনগুলি

এক বছরের জায়গায়, দুই বছর পর বিদেশ থেকে দেশে ফিরলাম। দেশে ফেরার পরে বেক্সিমকো কম্পুউটারস-এর ম্যানেজিং ডিরেকটরের দায়িত্বভার গ্রহন করলাম। ধানমন্ডী ২৮ (পুরানো) নং রোডে বেশ বড় একটি দোতলা বাড়ীতে আমাদের অফিস ছিল তখন। আমি নতুন একটা ‘R&D’ বিভাগ খুললাম কো...