সন্ধ্যা সাড়ে ছটার কিছু পর। ল্যাপটপ বন্ধ করে সব গুছিয়ে নিচ্ছি। অদুরেই বসা একজন স্ক্যান্ডেনেভিয়ান কলিগ। হঠাৎ দেখলাম তার চেয়ারটা কেমন যেন দুল খাচ্ছে, বললাম ইউ আর শেকিং, প্রবাবলি আর্থ কোয়েক। এরপর দুজনেই কিয়ৎক্ষন অপেক্ষা করলাম ভেবে যে আর সব বারের মত দরজা পর্যন্ত যেতে যেতে থেমে যাবে। কিন্তু না এ যে দুলেই যাচ্ছে। অতএব আর অপেক্ষা না করে ল্যাপটপ টেবিলে রেখেই মোবাইলখানি নিয়ে সিড়ি ভেঙ্গে নেমে এলাম গ্রাউন্ডে।
কবুতরের খুপড়ি রঙ করে লাভ নাই
বহুদিন পড় লম্বা সময় নিয়ে বাড়ি এলাম। প্রায় দু সপ্তাহ্। বাবা রিটায়ার করেছেন। কয়েক বছর আগে থেকেই নার্সারি করে ফেলেছেন বাড়ির অংশটুকু বাদে পড়ে থাকা জমিতে। সেই সুবাদে অনেক গাছপালা কবলিত আমাদের বাড়িটার চারপাশে অনেক সবুজ, অনেক অক্সিজেন, অনেক বিশুদ্ধতা। তার ওপর বাড়ির সামনের অংশটা নার্সারীর ফুলের আইটেমের জন্য বরাদ্দ থাকায় সামনটা বেশ শোভা ছড়ায়। বাইরের বা...