[ শোকাবহ ১৫ আগস্ট তারিখটি আরও একবার চলে গেল। দিকে দিকে আজ বারো হাত কাঁকুড়ের তের হাত বিচির মতন বেখাপ্পা নকশার ডিজিটাল ব্যানারে ছেয়ে গেছে রাস্তা আর ভবনগুলো। সেইসঙ্গে ডেকচী ভরা তেহারি-খিচুরি-বিরিয়ানীর মচ্ছব চলেছে কোথাও কোথাও। হতে পারে, আপত্তি নেই। কিন্তু আপত্তি তখনই আসে যখন উপলক্ষ্য ছাড়িয়ে যায় লক্ষ্য কে। সেই বিরক্তি বোধ থেকেই আপাত বিচ্ছিন্ন কিছু চিন্তামালা ভাগ করে নিতে চাই সবার সাথে। ]
প্রতিবার ১৫ আগস্ট এলেই পত্র পত্রিকার পাতায় বড় করে দেখা যায় এই শিরোনাম! সাথে থাকে বিএনপি সভানেত্রী খালেদা জিয়ার হাস্যোজ্জ্বল মুখে বিশাল বড় কেক কাটার ছবি!
এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। নিজের দলের অনেকের মৌন আপত্তি সত্ত্বেও তিনি গুলশানে নিজ কার্যালয়ে রাত ১২ টা ১ মিনিটে কেক কেটে তার ৬৬ তম জন্মদিন পালন করেছেন। এ উপলক্ষে তার দলের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন বলেছেন-জন্ম মৃত্যুর ওপর কা ...
সময়ের পথ ধরে এল সেই শোকাবহ দিন। মুস্তাফা নুরউল ইসলাম নাকি হে? আরে না, আ’ম জাস্ট রানিং লো। নো আইডিয়া। তরঙ্গ কোম্পানির মাইক কুঁ কু করে। এভাবে দাঁড় করালে কিছু মাথায় আসে নাকি। তা মুস্তাফা নুরউল ইসলামও আসবেন নাকি? তার মুজিব ভাইয়ের কলকাতার ঘরে ফ্লোরে শুয়ে থাকার অভিজ্ঞতাটা আমরাও জানতে চাই। সেই মুজিব ভাই ১৮ বছর থেকে রাজনীতি করে করে বঙ্গবন্ধু। আমাদের জাতির জনক। একদা ফুটপাতেও রাত কাটিয় ...