Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

মুক্তিযুদ্ধ

পত্রিকায় ৭ই মার্চ (১৯৭২ থেকে ১৯৭৫)

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: রবি, ০৭/০৯/২০১৪ - ৪:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এয়ার ভাইস মার্শাল আব্দুল করিম খন্দকারের মিথ্যা কথা বলার পর সবাই কিছুটা বিরক্ত। কিন্তু এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই। এটা তো আর ১৯৭৫ না, এটা ২০১৪। দুনিয়া চাপাবাজদের জন্য এখন আরো কঠিন। ভাবলাম সে সময়ের কিছু নিউজ কাটিং দিয়ে এনাদের জীবন আরেকটু কঠিন করে দেই।

৭ই মার্চ, ১৯৭২

দৈনিক বাংলার শেষের পাতা

৭ই মার্চ, ১৯৭৩


আমাদের গল্প (১ম পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৩/০৪/২০১৪ - ১০:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মের সাথে বেদনাদায়ক ইতিহাস আছে । আমরা বাঙালি, বাংলা আমাদের মাতৃভাষা । বাংলার ইতিহাস সুপ্রাচীন । বাঙালির অতীতগাথা অত্যন্ত সমৃদ্ধ । আমাদের ভাষারীতি উঁচুমানের । বাঙালির আরও আছে শিল্পকলা আর সংস্কৃতির নিজস্ব ধারা । তবুও আমাদের একটি বড় অপ্রাপ্তি ছিল, স্বাধীনতা নামক এক মুকুটমণির অভাব ছিল । প্রায় দু’শ বছরের ঔপনিবেশিক শাসনের নাগপাশ ছিন্ন করে বাঙলা তথা ভারতমাতা বৃটিশদের হাত থেকে মু


পাঠ্যবইয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার ও বীরাঙ্গনাদের ইতিহাসের জায়গা হোক

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৩/২০১৪ - ৩:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত কয়েকবছর ধরে, বিশেষ করে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকে, অনেক মানুষের জীবনের একটি বড় সময় গেছে দেশের বাকি মানুষদের কিছু সহজ সত্য জানাতে। কি সহজ সত্য?


মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস শিক্ষা এবং আমাদের পাঠ্যবই

শব্দ পথিক এর ছবি
লিখেছেন শব্দ পথিক [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৯/১২/২০১৩ - ১:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]প্রতিটি সুনাগরিকের দায়িত্ব নিজ জাতির সৃষ্টি এবং কৃষ্টি নিয়ে সম্যক ধারণা রাখা। বাঙালি জাতির সৃষ্টি এবং ঐতিহ্য গর্বময় স্বাধীনতা সংগ্রামকে ঘিরে। কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস নতুন প্রজন্মের মাঝে ঠিকঠাক ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে কিনা সেটা কী আমরা ভেবে দেখেছি?


আবারও ফিরে আসছে ওই দাতাল শুওরেরা- ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২১/১২/২০১৩ - ৪:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতি এবং বিভিন্ন রকম প্রোপাগান্ডার পেছনে যে অপশক্তি অনলাইনে তৎপর, বিশেষ করে ধর্মের ছদ্মাবেশে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে যে বিশেষ গোষ্ঠী তৎপর – সেসব দাতাল শুওরদের কাজ কর্মের কিছু উদাহরণ দেখেছি আমরা এ লেখার গত পর্বে। আজ আমরা জানবো এসব শুওরছানাদের নিয়োগ, বিকাশ এবং অনলাইন প্রোপাগান্ডার কিছু নমুনা।

১।
২৩ বছরের একজন যুবক কেমন হওয়া উচিত? বুকভরা দেশপ্রেম থাকবে, মানুষের প্রতি ভালবাসা থাকবে, নম্র হতে পারে কিংবা উদ্ধত। যেমনই হোক না কেন, ২৩ বছরের যুবক শুনলে আমরা কল্পনা করি দু’চোখ জোড়া বিশাল বিশাল স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে থাকা প্রাণপ্রাচুযর্ময় একজন মানুষকে। আসুন আমরা দু’জন ২৩ বছরের যুবকের সাথে পরিচিত হই।


স্বাধীনতা ও কষ্ট

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৩/১২/২০১৩ - ৫:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার মনে পড়ে, যখন অনেক ছোট ছিলাম তখন বিজয় দিবস আর স্বাধীনতা দিবসগুলো একেবারেই অন্যরকম ছিলো। অনেক বেশী আবেগ আর কষ্টের ছোঁয়া ছিলো যেন তখন। আমি নিজে স্বাধীনতা যুদ্ধ দেখিনি। ছোটবেলায় গল্প শুনেছি, গল্প পড়েছি, স্বাধীনতার গানগুলো শুনতাম রেডিও টিভিতে। এমন একটা অনুভূতি হতো বুকের ভিতর তখনি, ওই ছোট বয়সেই। জানিনা কতটুকু বুঝতাম স্বাধীনতা যুদ্ধের, জানিনা কতটুকু বুঝতাম যারা প্রাণ বাজি রেখে দেশের জন্য দেশের মানুষ


মুজিব হত্যা, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও জিয়াউর রহমান

Fallen Leaf এর ছবি
লিখেছেন Fallen Leaf [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৬/২০১৩ - ৮:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যু দিবসে ৭১ টিভির একাত্তর মঞ্চের আলোচনা অনুষ্ঠানে মেজর জিয়াউদ্দিন (কর্নেল তাহেরের সাথে যার ফাঁসির আদেশ হয়েছিল কিন্তু পরে অবস্থার প্রেক্ষিতে তাঁর ফাঁসি রদ করা হয়) নামে একজন প্রাক্তন সেনা সদস্য এসেছিলেন। উনি বলছিলেন যে "শেখ মুজিব কে সেনাবাহিনীর কিছু সদস্য মেরেছে তাঁর ব্যর্থতার জন্যে না, তাঁকে পছন্দ করত না সে জন্যে। সেনা বাহিনী স্যান্ডেল পড়া রাজনীতিবিদ দের কে অবজ্ঞার চোখে দেখত। রাজনীতিবিদরা এলাকার ছাপড়া চায়ের স্টলে চা খান...স্যান্ডেল পায়ে ধুলা মাখা পায়ে হেটে হেটে পাড়ার সবার সাথে হাত মেলান...এদেরকে সেনাবাহিনী তাচ্ছিল্যের চোখে দেখত।" কথা গুলো ভুলতে পারলাম না...কেমন যেন মনে গেঁথে গেল...মাথায় ঘুরতে থাকল। আবার ভারত পাকিস্তানের ইতিহাস টা মনে করার চেষ্টা করলাম............যা ভেবেছিলাম তাই। খাপে খাপে মিলে গেল। ৭১ পরবর্তী সময়ে সেনাবাহিনীতে যারা ছিল তারা কখনই সিভিল গভর্নমেন্টের অধীণে ছিল না। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান খমতা দখলের পর থেকে ৭১ পর্যন্ত পুরটা সময়েই ছিল সামরিক শাসন। আর্মিরা উর্দি আর ভারী বুট পরা রাষ্ট্রপ্রধান দেখে ও তার অধীনতায় থেকে অভ্যস্ত। সাধারন সুতী কাপড়ের পাঞ্জাবী আর স্যান্ডেল পরা আটপৌড়ে এক নেতাকে সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়কের উপর ওইসব তরুন আর্মি অফিসারদের নাখোশ থাকাটা তাই অস্বাভাবিক না। পাকিস্তান ফেরত একদল সেনাবাহিনী তাই শুরু থেকেই শেখ মুজিব সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত ছিল। সেই ক্ষোভ কে কাজে লাগিয়ে ফায়দা লুটেছে কয়েকজন আর্মি অফিসার এবং নিজেদের আক্রোশ থেকে করা মুজিব পরিবার নিধন কে শেখ মুজিবের ব্যর্থতার ফলাফল বলে চালিয়েছে দিয়েছে। আসলে তারা আবার আর্মি শাসনই বহাল করতে চেয়েছিল।


জোছনার ফেরীয়ালা

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: বুধ, ০৩/০৪/২০১৩ - ১১:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সোনায় মোড়ানো ছাত্রলীগের যদি হইতা
দিনেদুপূরে চাপাতি দিয়া তামাম বিশ্বজিতরে টুকরা টুকরা কইরাও
প্রাইমিনিস্টারের হাত থিকা নিতা পারতা শ্রেষ্ঠ সাঁতারুর পুরস্কার;
যদি হইতা ছাত্রদলের কেউ, কাদের মোল্লারে সত্যায়ন দিয়া জিব্রাইলের ডানায়,
লাশের অপেক্ষায় ককটেল ফুটাইতে ফুটাইতে তুমি
পথে প্রান্তরে উড়াইয়া দিতা ম্যাডামের গোলাপী হরতাল
আর খোয়াবে দেখতা হাওয়া ভবনের ম্যাজিক রিয়ালিজম;


ক্ষমা করবেন, মল্লিকা’দি

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: বুধ, ১৩/০৩/২০১৩ - ১২:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধু ধু শৈশব কেটেছে গ্রামে । বিশেষত্বহীন ছোট্ট একটি গ্রাম । সে গ্রামে ছিল বাড়ির পরে বাড়ি, স্বচ্ছ-তোয়া গভীর কালো জলে টইটুম্বুর পুকুর, উদার নীল আকাশ, মাঠের পরে মাঠ, খড়ের গাঁদা । গ্রামের সমান্তরালে বয়ে চলেছে শীতকালের শীর্ণ নদী । সেই নদীর ওপর গ্রামের এক মাত্র ইট সিমেন্টের স্থাপনা - পাকা ব্রিজ । শীতে যে নদীতে থাকে হাঁটু জল, বর্ষায় তার অন্য চেহারা । দুকূল ছাপিয়ে কখনও কখনও বাড়ির উঠোনে উঠে যায় নদীর জল । চৈত


কবে ঘুম ভাঙবে আমাদের?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১১/০৩/২০১৩ - ১০:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৪২ বছরেও আমাদের ঘুম ভাঙেনি। অনেক হয়েছে এবার আমরা ভোর দেখতে চাই। প্রসঙ্গতই আমার এই লেখাটা যুদ্ধাপরাধী আর জামাত-শিবির নিয়ে। ব্যক্তিগত ভাবে জামাত-শিবির আমার খুবই অপছন্দের। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে জামাতে ইসলামের রাজনীতি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এই নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে দেয়া হয় আর ধীরে ধীরে বিভিন্ন কলাকৌশল অবলম্বন করে তারা আজ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক দলের একটি। ২০০১ সালের সালে