প্রাচীনকালে নাকি আঙ্গুলে ব্যাথা হলে গোটা হাতই কেটে ফেলা হতো। আর এই সেদিনও একটা দুষ্টু লিঙ্কের জন্য গোটা ফেসবুক ব্লক করা হতো। সম্প্রতি ইউটিউবের জন্যে একই ধরণের চিকিতসা নেওয়া হয়েছে। তবে আজকে একটা খবর পড়ে একটু আশার আলো দেখতে পাচ্ছি। সরকার এখন গোটা হাত না কেটে গ্যাংগ্রীন আক্রান্ত আঙ্গুল্টাই কাটতে পারছে। এই অবাধ তথ্যপ্রবাহের যুগে এটা করাই সমিচীন। ইন্টারনেট অতি সামান্য কিছু মানুষের কাছে দুষ্টুমির উপকরণ হলেও এর ব্যবহার গোটা বিশ্বের কাছে যোগাযোগের এবং তথ্যপ্রবাহের দিগন্ত উন্মুক্ত করে দিয়েছে। অকল্যাণকর বা দুষ্টুমিতে এর এক ট্রিলিয়ন ভাগের এক ভাগও বোধকরি ব্যবহার হয়না।
প্রতিদিনের মত একবার করে অর্কুট খুলে সুজন-বন্ধুদের খোঁজ-খবর নিতে গিয়ে আমার চক্ষু চড়ক গাছ। এ কী? আমার এতকালের ঘনিষ্ঠ বাল্যবন্ধু আমায় এত অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে স্ক্র্যাপ করল কেন? সেই প্রায় স্কুল থেকে আজ অবধি আমাদের অবিচ্ছিন্ন বন্ধুত্বে কোনও দিনই তো কোনও ছেদ পড়ে নি। কী ব্যাপার? সৌমিত্র নামের আমার কবি-বন্ধু যখন হায়ার সেকেন্ডারিতে পড়ে তখন এস.এফ.আই করত, আমি তখনও সক্রিয়ভা ...