ডিসেম্বর ২২, ২০১৩
কলোরাডো বাংলাদেশী কমিউনিটিতে হয়ে গেল পিঠা উৎসব। জেবীন ভাবীর আয়োজনে তাঁর বাসায় অনুষ্ঠিত পিঠা উৎসবে পরিবেশিত হয় হরেক রকমের বাংলাদেশী পিঠা। এ নিয়ে আজকের ছবি ব্লগ। আমি ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাই সেসব ভাবীদের যাঁরা তাঁদের শ্রম, মেধা ও সময় ব্যয় করে এ আয়োজনকে সফল করেছেন। উল্লেখ্য যে পিঠার বাইরেও আরো অসংখ্য পদের খাবারের আয়োজন ছিল। পিঠা উৎসবকে ফোকাসে রাখতে সেগুলোর ছবি দেয়া হলো না।
এভাবেই সাক্ষী হয় সময়! তখন সন্ধ্যার সময় হয়েছে বলা যায় গোধূলী পেরিয়ে সবকিছু নিভে গেছে তখন বৃষ্টির পালা শেষ হয় হয় তখন হাতের মুঠিতে আমার একটা কদম নিস্তেজ সবুজ কিছু ডালপালা আরো হেঁটে হেঁটে ক্লান্ত তবু পথের অনেক বাকি... যখন পথটা হঠাত থমকে দাঁড়ালো তখন তোমার বাড়িতে এতো উৎসব জ্বলে নেভে বাড়িতে সানাইয়ের এতো সুর! আমার অনেক অনেক দেরি হয়ে গেছে... তখন হাতের মুঠিতে আমার অনেক অন্ধকার
দেশ থেকে কানাডায় আসার পরে অনেক কিছুর সাথে আরো একটা জিনিস খুব মিস করতাম, সেটা হচ্ছে মানুষের ভীড়। বাংলাদেশে থাকতে মাঝেমাঝেই বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানে যেতাম। সেখানে দেখা যেত মানুষের মিছিল। কানাডায় আসার পরে প্রথম এক বছরে তেমন মানুষের মিছিল দেখিনি। কিন্তু ভ্যাঙ্কুভারে আসার পরে বুঝলাম, না কানাডায়ও মানুষ থাকে। এখানে প্রথম মানুষের ভীড় দেখলাম থার্টি ফার্স্টের নাইটে। এরপরেতো শীতকাল ...
বহু বছর ধরেই কলকাতার দুর্গাপুজো দেখে আসছি । এবারও দেখলাম । আমি কলকাতার বাইরের বাসিন্দা হলেও কলকাতা আমার কাছে নিজের ঘরের মতই কারণ আমার আমার মামার বাড়ি ও দিদির বাড়ি সহ আরও বহু আত্মীয়ের বাস কলকাতাতেই তাই পুজোর দিনগুলোতে এখানে ঘাঁ...