আজকের প্রথম আলোর প্রথম পাতার বাম পাশের প্যানেলে সবার উপরে প্যারিস হামলার ছোট্ট একটা খবর।
[url=http://www.prothom-alo.com/durporobash/article/1152726/নির্বাচনের-আগে-ফের-রক্তাক্ত-প্যারিস]অনলাইন লিংক[/url]
[justify]পাকিস্তান ও প্রথম আলো নিয়ে বিরক্তির শেষ নেই। বাংলাদেশ-পাকিস্তান এর চলমান ক্রিকেট সিরিজ নিয়ে পাকিস্তানপন্থী এই দৈনিক আর এর খেলার পাতা যেভাবে নগ্ন পাকিপ্রেম দেখাচ্ছে সেটা নিয়ে এই লেখাটা তৈরি করার পর দেখি সচলায়তনে ইয়ামেন এ বিষয়ে লিখে ফেলেছেন। এখন এই লেখাটার করবো কী? ফেলতেও মন চাইছে না। তাই নিজের ব্লগে টুকে রাখলাম।
বাংলাদেশে সাংবাদিকতার এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস রয়েছে। ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে দেশের সকল ক্রান্তিকালীন সময়ে সাংবাদিক এবং সংবাদ মাধ্যমগুলো গঠনমূলক এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছেন। সেই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের জনগণ সাংবাদিক এবং সংবাদ মাধ্যমগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে। সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, আমাদের সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্বের দাবীদার, যা কিছু ভাল তার সাথে চলবার প্রত্যয় ব্যক
১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় জাল পড়া বাসন্তী যে একটা সাজানো নাটকের মঞ্চায়ন ছিল, সেটা আমরা এখন প্রায় সবাই জানি। বিশেষ করে সেই ছবির আলোকচিত্রি আফতাব আহমেদ খুন হওয়ার পর ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন ভাই এর এই লেখা থেকে আমরা সেই ব্যাপারে অনেক স্পষ্ট ভাবে জানতে পারি। লেখাটির ছোট্ট একটু অংশ এখানে দিচ্ছি পাঠকের সুবিধার্থে-
আজ তেসরা নভেম্বর ২০১৪ তারিখে জাতীয় চার নেতার জেলহত্যা বার্ষিকীতে প্রথম আলোর প্রথম ও শেষ পাতার আধেয় বিশ্লেষণ করা হলো। যেখানে দেখা যাচ্ছে- প্রথম আলোর প্রথম পাতায় আটটি সংবাদ ও তিনটি বিজ্ঞাপন ছাপা হয়েছে। শেষের পাতায় সাতটি সংবাদ ও সাতটি বিজ্ঞাপন (প্রথম আলোর নিজেদের বিজ্ঞাপন ৫টি) ছাপা হয়েছে। এই জাতীয় দৈনিকটিকে আমরা দেখি বছরজুড়ে জাতীয় ও স্থানীয় রাজনীতিতে সৎ, যোগ্য, দক্ষ নেতৃত্বের খোঁজ করতে। রাজনীতির খোলনলচে পালটানোর আহ্বানও শোনা যায় এদের সম্পাদকীয় ভাষ্যে। দেশের সুশাসন ও গণতন্ত্রকামী একটি পত্রিকার জন্য এই আকাঙ্খা খারাপ কিছু নয়। কিন্তু, তাদের সেই আকাঙ্খা মার খায়, যখন দেখি বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম সেরা চার জাতীয় সৎ, যোগ্য, দক্ষ নেতৃত্বের নিষ্ঠুর হত্যাবার্ষিকীর দিন পেছনের পৃষ্ঠায় দায়সারা সিঙ্গেল কলাম ট্রিটমেন্ট দেয়া হয়।
[ সম্প্রতি জারীকৃত জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা প্রকাশিত হবার আগে থেকেই সম্প্রচার জগতের মাফিয়াবৃন্দ এবং টকশোজীবী (ভদ্র ভাষায় টকমারানী) সুশীলেরা “হা-রে-রে-রে-রে-রে আমায় ছেড়ে দে রে দে রে” বলে যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তা চিন্তার দাবি রাখে। সম্প্রচার নীতিমালা জনগনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হলেও আলস্যপ্রিয় জনতার মঙ্গলার্থেই এটির পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণ আশু প্রয়োজন। তা নইলে মিডিয়া সমর্থিত প্রবল প্রোপ্যাগান্ডার তোড়ে সত্য হারিয়ে যাবার অথবা বদলে যাবার আশংকা থাকে। এই প্রেক্ষিতে এটি একটি অসমাপ্ত (বিস্তৃত অর্থে চলমান) আলোচনা প্রচেষ্টা। মন্তব্য অংশে প্রয়োজনীয় সংযোজন/বিয়োজন/পরামর্শ/সমালোচনা লেখকের একান্ত কাম্য। ]
[Justify]
বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত সংবাদপত্র বলে কথিত দৈনিক প্রথম আলোতে গতকাল ১৯শে জুলাই ২০১৪ তারিখ সোহরাব হাসান এর লেখা একটি কলাম প্রকাশিত হয়েছে ‘যাহা জয়বাংলা তাহাই জিন্দাবাদ!’ শিরোনামে। সোহরাব হাসান প্রথম আলোর নিয়মিত কলাম লেখক। এক সপ্তাহ আগে ১১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর তথ্য ,যোগাযোগপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ একটি সেমিনারে বলেন ‘যারা জিন্দাবাদ বলে তারা পাকিস্তানের এজেন্ট, তাদের পাকিস্তানে চলে যাওয়া উচিত’ । গত জুন মাসে ইংল্যান্ডে থেকে মালয়েশিয়ায় এসে তারেক রহমান এক সভায় আওয়ামী লীগের নামকরন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন- আওয়ামী লীগের নামেরই ঠিক নাই। আওয়ামী একটু উর্দু শব্দ এর অর্থ জাতি আর লীগ মানে দল। এতোদিনে আওয়ামী লীগ নিজের নামই ঠিক করতে পারেনি’
বাংলাদেশের প্রধান দৈনিক প্রথম আলো (বা পড়ুন পেহলী রোশনী) বদলে যাও, বদলে যাও বদলে দাও শ্লোগান দেশের অন্যান্য কর্পোরেট মিডিয়া হাউসের ঘোষিত শ্লোগানগুলোর মতো না। এরা রীতিমতো হাতেকলমে এসবের নজির আমাদের সাথে হাজির করে। এদের বেতনভুকেরা রিকনসিলিয়েশন তত্ত্ব খাড়া করে মেহেরজান সিনেমার পক্ষে জান লড়ে দেয়, জামাত বান্ধব বুদ্ধিজীবি পুল দিয়ে জামাতি এ্যাজেন্ডা পুশ করে, পেট্রোল বোমার জন্য দুই দলের ঘাড়ে সমান দোষ চাপিয়
চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় কলেজ চট্টগ্রাম সরকারি কলেজের বহিরঙ্গে চমক এসেছে। কিন্তু অন্তরঙ্গে মৌলবাদ রয়ে গেছে। কলেজে ঢুকতে গিয়ে প্রধান ফটক পার হলেই চোখে পড়ে ছাত্র শিবিরের বিশাল বিশাল সব ব্যানার। আবাসিক হলগুলো জুড়ে আছে ব্যানার-পোস্টার-ফেস্টুন-দেয়ালিকা!
প্রথমেই সতর্কতাবাণীর ঝামেলাটুকু সেরে নেই। এটি কোন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নয়। কেন নয়?