‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায় ৯০% মানুষ।’
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
এক.
নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকাটি নিয়মিত পড়ি। এ পত্রিকায় কারেকশন নামে একটা টুল আছে। ১৬ এপ্রিলে দেখি সেখানে কয়েকটি সংশোধনী দেওয়া আছে।
১। প্রথম পৃষ্ঠায়—রুজভেল্ট আইল্যান্ড গার্ডেন ক্লাবের একটি ছবি ছাপার ক্যাপশন ভুল হয়েছিল।
২০০৭ সালে, বায়তুল মোকাররমের খতিবের কাছে গিয়ে ‘’তওবা’’ করে এসেছিলেন মতিউর রহমান, এককালের চীনপন্থি কমিউনিস্ট।
ধর্মানুভূতিতে আঘাতকারি একটি ব্যঙ্গচিত্র, প্রথম আলোর ‘’আলপিন’’ ক্রোড়পত্রে প্রকাশের দায়ে সে সময়ের আলপিন-সম্পাদককে চাকরিচ্যুত ও তাঁর সহকারিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে গণমাধ্যমের একাংশের প্রতিক্রিয়া ও আচরণ বুঝতে গেলে আরেকটু পেছনে যেতে হবে আমাদের। একাধিক বিবেচনায় দেশ পেছন দিকে হাঁটছে, সে যাত্রায় ক্ষণিকের জন্যে সঙ্গী হলাম নাহয় আমরাও।
মতি সাহেব বড়ই ফাঁপড়ে আছেন! দুই পক্ষের চাপাচাপিতে একেবারে চিড়েচেপ্টা অবস্থা। তার বিশাল বক্ষও শুকিয়ে চিমসে মেরে গেছে। আগে তিনি বক্ষ যেন না বুঝা যায় সেজন্য শার্টের নিচে টাইট স্যান্ডু পড়তেন। অথচ এখন টি-শার্ট পড়েই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ তাকাচ্ছেও না। এটা অবশ্য একটা ভাল ব্যাপার। কিন্ত ঝামেলা লেগেছে অন্যখানে! গতকাল রাতে এক সুললিত কন্ঠের নারী ফোন করে বলল-“মতি ভাই,ভাল আছেন?”
[justify]শিক্ষা, কর্ম এবং বসবাসের কারণে বহু বাংলাদেশীকে দেশ তথা শাহবাগ থেকে দূরে থাকতে হয়েছে। শাহবাগের গণজাগরণে সামিল হওয়ার জন্যে তাদের সুযোগ খুব সীমিত। তবে তারাও সামিল হতে পারেন সাইবার যুদ্ধে। ফেসবুক, নানাবিধ ব্লগ ইত্যাদিতে অনেক বছর ধরেই চলছে জামাত-শিবিরের নানা অপপ্রচার। এর সাথে যুক্ত রয়েছে দেশ ও দেশের বাইরে জামাতের পে-রোলে চলা নানা লেখক।
এক।।
বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সূত্র থেকে জানা যায়, বহু বছর আগে পৃথিবীর মানব সভ্যতা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। এই পৃথিবীতে এক সময় মানুষ শিল্প ও বিজ্ঞান চর্চার মাধ্যমে উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছিল। এর পর বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে যুদ্ধের কারণে সেই সভ্যতা বিলুপ্ত হয়- প্রাচীন পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা (যাকে তারা ঈশ্বর-আল্লাহ-ভগবান-গড ইত্যাদি নামে ডাকতো) নিহত হন।
তার বহু বছর পর পরম করুণাময়ী সর্বশক্তিময়ী ঈশ্বরী ঠিক করেন আবার মানবী সভ্যতার জন্ম দেবেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি প্রথম নারী এডা-কে তৈরি করেন এবং তাকে স্বর্গে বড় করে তুলতে থাকেন। এডা বড় হওয়ার পর তার খুব একা একা লাগতে থাকায় এডার ডান পাঁজরের হাড় থেকে ঈশ্বরী তৈরি করেন নতুন পৃথিবীর প্রথম পুরুষ ইভোকে। নতুন পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে জানা যায়, ইভো ঈশ্বরীর বিরুদ্ধাচারণকারী "শয়তানী"র প্ররোচণায় এডাকে জ্ঞান বৃক্ষের ফল খেতে উৎসাহ দেন। এতে ঈশ্বরী তাদের শাস্তি দিতে পৃথিবীতে নিক্ষেপ করেন এবং তা থেকেই পৃথিবীতে নতুন মানবীসভ্যতা গড়ে ওঠে।
প্রথম আলোর প্রতিনিয়ত এই পাকিমেহনের ক্রমবর্ধমাণ ধারা নিয়ে সচলায়তন ও অন্যান্য ব্লগে নানা সময় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা এসেছে। কিন্তু সেই ব্যাপারটাই একটু গোছানোভাবে একত্রিত করার জন্য আর এই পাকিপ্রেমের বিষবৃক্ষের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য একটি নতুন সিরিজ চালু হয়েছিলঃ "আলুর পাকিমেহন" শিরোনামে। আগ্রহী যে কেউ এই শিরোনামে প্রথম আলোর পাকিমেহনের খবরগুলো নিয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। সচল-পাঠক সবাই এতে অংশ নিয়ে এই সিরিজটি বেগবান-সমৃদ্ধ করার অনুরোধ রইলো। এখন থেকে যিনিই লিখুন, যে শিরোনামেই লিখুন, "আলুর পাকিমেহন" এই ট্যাগ দিয়ে লিখুন। তাহলে সবগুলো লেখা একসাথে পাওয়া যাবে।
প্রথম আলোর প্রতিনিয়ত এই পাকিমেহনের ক্রমবর্ধমাণ ধারা নিয়ে সচলায়তন ও অন্যান্য ব্লগে নানা সময় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা এসেছে। কিন্তু সেই ব্যাপারটাই একটু গোছানোভাবে একত্রিত করার জন্য আর এই পাকিপ্রেমের বিষবৃক্ষের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আজ থেকে একটি নতুন সিরিজ চালু হলোঃ "আলুর আজকের পাকিমেহন" শিরোনামে। আগ্রহী যে কেউ এই শিরোনামে প্রথম আলোর পাকিমেহনের খবরগুলো নিয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। সচল-পাঠক সবাই এতে অংশ নিয়ে এই সিরিজটি বেগবান-সমৃদ্ধ করার অনুরোধ রইলো। এখন থেকে যিনিই লিখুন, যে শিরোনামেই লিখুন, "আলুর পাকিমেহন" এই ট্যাগ দিয়ে লিখুন। তাহলে সবগুলো লেখা একসাথে পাওয়া যাবে।
মৃতরা কী চায়? অদ্ভূত প্রশ্ন, কারণ জীবিতরা কী চায় এই প্রশ্নেরই উত্তর মিলে না। আর প্রশ্নটাও ঠিক অর্থপূর্ণও না। কত লোকে কত কিছু চায়। তার কী একটা উত্তর আছে? নাই। কিন্তু মৃতরা কী চায়, এমন প্রশ্নের পৃথিবীর সকল সংস্কৃতিতেই আবার একটা উত্তর পাওয়া যায়।
মৃতরা, কথিত আছে, চায় শান্তি। কিন্তু শান্তি জিনিসটাতো দৃশ্যমান না। মাপা কিংবা গোনাও যায় না। সুরতাং, বিবিধ সমাজের নিয়মনীতির দ্বারস্থ হলে জানা যাবে, মৃতরা চায় তাদের যথার্থ সৎকার হোক। নানা সমাজে নানা কালে সৎকারের বিচিত্র রীতি আছে। কিন্তু অন্তিমযাত্রা শান্তিপূর্ণ করবার দায়-দায়িত্ব মৃতর নিজস্ব সমাজের উপরই বর্তায়। প্রায় সমাজেই সাধারণত এটা সামাজিক দায়, কিন্তু আবার সমাজের সকল ব্যক্তির দায়িত্ব না। অর্থাৎ গ্রহণযোগ্য সংখ্যার লোক পালন করলেই চলে। 'ফর্জে-কিফায়া' বলে মুসলমানদের ব্যাকরণে।