এক এক্কে এক
---------------
কবে যেন একটা "বিশ্ব চকোলেট দিবস' ছিল ৷ তাই নিয়ে অফিসে শুরু হল আদিখ্যেতা ৷ এই যে মন্দার বাজার, তা এইচ আরের লোকজনএর হাতে আর তেমন কাজটাজ নেই , নিজেদের গুরুত্ব বোঝাতে তাই প্রতিমাসে একটা করে "ইভেন্ট' এর আয়োজন করে চলেছে ৷ তেমনই এক ইভেন্ট হল চকো-ফেস্ট৷ কদিন ধরে সমানে মাস মেইল আসছে, বক্তব্য হল "চকোলেট কিনুন ও কেনান'৷ কিছু নির্দিষ্ট প্রতিনিধির কাছে আপনি টাকা জমা দিয়ে বলে আসুন কাকে কি কি দিতে চান ৷ ওরা একটা মেসেজ কার্ড দেবে, তাতে আপনার বক্তব্য লিখে প্রতিনিধির হাতে দিয়ে দিন ৷ নির্দিষ্টদিনে সে গিয়ে চকোলেট আর মেসেজ দিয়ে আসবে ৷ বেশ কথা ৷ হাল্কা একটু তাচ্ছিল্যের ভাব থাকলেও আশেপাশের লোকেদের যতটা পারলাম উত্সাহিত করা চেষ্টা করলাম ৷ রুকিদেরই বেশী উত্সাহ ৷
তা এলো সেই দিন ৷ বিকেল চারটে থেকে শুরু হল ডেস্কে ডেস্কে চকোলেট হাতে প্রতিনিধি আসা ৷ সবাই বেশ উত্তেজিত ৷ কিছু প্রত্যাশিত, কিছু অপ্রত্যাশিত ৷ রুকিরা তো বটেই, বেশ সিনিয়াররাও দেখি নির্লিপ্তির ভান করে আড়চোখে আশেপাশে দেখে নিচ্ছেন, কে কটা পেল ৷ এদিকে সামনে মেজর রিলিজ আসছে, অসহ্য চাপ ৷ তারই মধ্যে চলছে টুকটাক করে "ধন্যবাদ', "শুভেচ্ছা' ইত্যাদি ৷ এইসব তানানানা চলতে চলতেই রাত বাড়ে ৷ বাড়ী ফেরার আগে প্রাপ্য চকোলেট ব্যাগে ঢোকাতে গিয়ে দেখি ....................... আরে বাপরে!! কত্তগুলো রে-এ ৷ ১, ২, ৩,................ ৩৫ ৷ অ্যাঁ! ৩৫! না না দুখান খেলাম যে তখন! তার মানে ৩৭!!!! আরিব্বাস!! এত কে দিল?
বাসরে, এতলোকে ভালবেসে দিয়েছে! বাড়ী এলাম মাটির ২ ইঞ্চি উপর দিয়ে হেঁটে ৷ রাতে বসে কার্ডগুলো পড়ি একে একে ৷ কত কি লিখেছে কতজনে ৷ সবাই যে আমার প্রোজেক্টের, তা মোটেই না ৷ অন্যান্য প্রোজেক্টের ছানাপোনা অনেকেই দিয়েছে ৷ এইবারে আস্তে আস্তে খেয়াল হয় ঐজন্যই সজ্জু বলছিল "তুনে কেয়া কিয়া?" খালিদ জিজ্ঞাসা করেছিল " আররে দময়ন্তী, তুম ইতনা পপুলার ক্যয়সে বন গয়ি?" সত্যি তো, কেন? কেন? আমাকেই কেন? কে জানে!
তবে বহুত ভাল লাগছে মাইরি ৷
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
দুই দুগুণে --- কত যেন?
-----------------------
মন্দার হাওয়া বিশ্বজুড়ে৷ আমাদের ক্লায়েন্টও এবারে তেমন কাজ দিচ্ছে না৷ ওদের বাজেট নাই৷ এদিকে প্রত্যেক মাসের দ্বিতীয় শুক্রবার মিটিং ডেকে জানিয়ে দেয় সেই মাসের শেষে কাকে কাকে যেতে হবে৷ এখনও পর্যন্ত্ বেশীরভাগ ভিনদেশীই গেছে, আমেরিকানদের গায়ে তেমন হাত পড়ে নি ৷ তবে সকলেই ভয়ে কাঁটা হয়ে আছে৷ মাঝেমাঝেই এক আধজন অসন্তুষ্টভাবে বলে -- তোমরা তো তেমন কিছুই পারটার না, অথচ আমাদের সব কাজগুলো তোমরা দিব্বি নিয়ে নিচ্ছ ৷ মায়াও লাগে বেচারাদের জন্য --- আবার অল্প অল্প রাগও হয় --- ব্যাটারা সর্বত্র দাদাগিরি করে বেড়াস এখন দ্যাখ কেমন লাগে!
এই ক'মাস আগেও বিভিন্ন ব্যাঙ্কের প্রতিনিধিদের প্রোমোশনাল কলের জ্বালায় পাগল পাগল লাগত ৷ স্রেফ মুখ দিয়ে একবার "হ্যাঁ' বলে দিলেই আকাশ থেকে চাঁদতারা পেড়ে এনে দেয় আর কি! মিষ্টি কথায়, বকেঝকে কিছুতেই তাদের তাড়ানো যেত না --- শেষে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ভয় দেখালে কাজ হোতো ৷ কবে থেকে যে কল আসা কমে গেল ---- আর কবেই বা একদম বন্ধ হয়ে গেল ---- ঠিক করে খেয়াল নেই৷ "আপদ গেছে' ভেবে নিশ্চিন্তই ছিলাম৷ হঠাত্ই সেদিন একজন ফোন করে প্রথমে চাট্টি খেজুর করল৷ তারপর জিগ্যেস করে যে আমার কাজকর্ম কেমন চলছে? আমি ততক্ষণে মোটামুটি নিজের মস্তিষ্কের হার্ডডিস্ক সার্চ শেষ করে নিশ্চিত হয়েছি যে একে আমি চিনিটিনি না ৷ খ্যঁকখ্যাঁকিয়ে উঠতে গিয়েও কি মনে হল, নরম করেই পরিচয় জিজ্ঞাসা করলাম৷ বলে যে অমুকতমুক ব্যাঙ্কের হোমলোনের ব্যবস্থা করে দিত৷ ও: সেই "মধ্যবিত্তের স্বপ্নপূরণের ব্যবস্থা' করনেওয়ালারা! আমি প্রায় চটে উঠতে যাচ্ছিলাম; তার আগেই বলে দিল "দিত' , এখন আর দেয় না --- কারণ ওর চাকরীটা আর নেই --- আজ প্রায় ৩ মাস হল৷ ওদের এজেন্সির যোগাড় করে দেওয়া Rিণগ্রহীতারাই নাকি সবচেয়ে বেশী সংখ্যায় লোন ডিফল্টার হয়েছে , তাই অমুকতমুক ব্যাঙ্ক ওদের এজেন্সির সাথে সব সম্পর্ক চুকিয়েছে; শুধু তাই না এজেন্সিকেও ব্ল্যাকলিস্টেড বলে ঘোষণা করেছে৷ ফলে এজেন্সিটি উঠে যায়৷ কি বলব বুঝে উঠতে পারি না, তাই চুপ করে শুনতে থাকি ৷ চোখে ভাসে কাগজে বেরোন ৩ পাতা জোড়া লোন ডিফল্টারের নামঠিকানা, তাদের ক্রীত সম্পত্তি নিলাম করবে অমুকতমুক ব্যাঙ্ক; তারই বিজ্ঞাপন ৷
আচ্ছা ডিফল্টার হওয়ার পর যাদের সম্পত্তি নিলাম হয়ে যায়, তারা তারপর কি করে? তাদের কোন খবর তো কোন কাগজ ছাপে না৷ যারা অনেক সাধ করে একটু একটু করে ধার শোধ করে আনছিল ---- এখন তারা কোথায়? আর এই এজেন্সির ছেলেপুলেগুলো? অল্পবয়সী, মোটামুটি লেখাপড়া করেছে, কাজ চালানোগোছের ইংরাজীও বলতে পারে; স্বপ্ন দেখছিল আরও কিছু "মধ্যবিত্তের স্বপ্ন' সার্থক করিয়ে দিয়ে নিজেদের স্বপ্নগুলোকেও গুছিয়ে নেবে, এরা এখন কি করবে? কিরকম যেন দমবন্ধ দমবন্ধ লাগতে থাকে৷
শুনলাম ছেলেটা বলছে, ও একটা পেস্ট কন্ট্রোল এজেন্সি খুলেছে, সবরকম পোকামাকড় মারে, খুব সস্তায় আমার বাড়ীর সমস্ত পোকা মেরে দেবে ----------------------
পেস্ট কন্ট্রোল ! হাহ্ !!!
~~~~~~~~~~~~~~
তিন তিরিক্ষে -----
-------------------
ধ্যুত্ আর লিখতে ভাল লাগছে না৷ বরং গান শুনুন৷
Danrhiye aachho SA... |
Hosted by eSnips |
বলুন দেখি সচলেরা, কার গাওয়া?
মন্তব্য
যদ্দুর মনে পড়ে এই গানটা যতগুলো বাঙলা মুভিতে ব্যবহার করা হয়েছে, তার মধ্যে শ্বেতপাথরের থালা আর আলো বলে যে দুটো মুভি আছে, ওখানকার সিঙ্গারদের গলায় বেশি ভাল্লেগেছে। btw, আমার ব্র্যান্ড বোর্নভিল।
এটা কোন মুভি থেকে নেওয়া নয়৷
বোর্নভিলটা মন্দ করে নি৷
--------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
"বিশ্ব চকোলেট দিবস" কি সত্যিই আছে?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
তাই তো শুনলাম৷ গুগলকাকু বললো ৪ঠা সেপ্টেম্বার৷ আবার অফিসে শুনলাম কতই ফেব্রুয়ারী যেন৷
---------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
এতোগুলো চকলেট খেলেন, আমাদের দুটো দিতে পারলেন না?
আর ঐ গানটা কার গাওয়া বলে ফেলুন, অমলা দাশ, কানন দেবী, এঁদের মতো কেউ হবেন মনে হচ্ছে।
পাঠক ভাই, আরেকজনের উপহারের জিনিস চাইতে হয়না । তাহলে মূলত ছোঁচা হয়ে যায় । চলেন আমরা কিছুক্ষণ ওনার সামনে দিয়ে হাঁটা হাঁটি করি, এক সময় নিজেই ভদ্রতা করে আমাদেরকে চকলেট সাধবেন
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এইটা ভালো বুদ্ধি বাতলেছেন, চলেন যাই দন্তময়ী, সরি, দময়ন্তীর সামনে হাঁটাহাঁটি করা যাক কিছুক্ষণ।
হ ঠিকাছে, চলেন শুরু করি । এই যে আমি কিন্তু হাঁটা শুরু করলাম বাম-ডান-বাম ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
এহেহেহে এত হেঁটে আগেই সব ক্যালোরি ঝরিয়ে ফেললেন!
এদিকে আমি তো সব খেয়ে ফেলেছি৷ এমনকি মোড়কগুলো পর্যন্ত নেই যে!
অবিশ্যি পাঠককে মোটেও দিতাম না৷
--------------------------------------------------------------------- ----
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আমার তো নেট স্পিড ভালো না, তাই শুনলামও না, বলতেও পরলাম না। (ভাবখানা এমন যে শুনলেই বলে ফেলতে পারতাম)
কিন্তু এই পোস্টে এখনো বিডিআর ঢোকে নাই? ও তো চকলেটের গন্ধ পাইলেই উচাটনতা শুরু হয়। দেখা যাবে ল্যাপটপটাই খাওয়া শুরু করছে... কই রে বিডিআর...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
নেহাত্ ১০ এমবি সাইজ৷ নাহলে আপনাকে মেলে পাঠিয়ে দিতাম৷
---------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
তুমিতো তাহলে মাইরি খুবই পপুলার। আমি হলে হতাম মাইনাস ৩৫। লোকে খেতো আর আমি উদাস নয়নে দেখতাম।
আবার খুউউউউউউব প্রিয় রবীন্দ্র সংগীতের একটি। বাতাস বহে মরি মরি, আর বেধে রেখো না তরী..................
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
আরে আমিও পেল্লায় অবাক হয়েছি! হতে পারে, ভবিষ্যতে যাতে একটু কম খ্যাঁকখ্যাঁক করি, তাইজন্যই লোক এদিয়ে রাখল৷
----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ঝরঝরে দিনলিপি...
কিন্তু গানটা কার গাওয়া? (পারলাম না ;(]
থেংকু৷
গানটা শ্রীশান্তা আপ্তে'র গাওয়া৷
------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
কণিকা বন্দোপাধ্যায়?
আপনার লেখার শিরোণামটা সার্থক সুন্দর হয়েছে।
সার্থক বললাম এই কারণেও যে, এই হেডিং দেখেই এলাম লেখা-টা পড়তে।যা পড়লাম, তা নিয়ে আর তেমন বলার কিছু নাই।
চকলেট দিবসের ব্যাপার তো চালু দিছেন, কিন্তু শেষে এসে এই যে মধ্যবিত্তের স্স্বপ্নপূরণ আর পেস্ট কন্ট্রোল দিয়া জিনিসটারে এবড়োখেবড়ো ক'রে দিলেন, এইটা ... না, কী আর বলবো? "থাক বরং"
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়?
অবশ্যই না। কানন দেবী হতে পারেন।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
কানন দেবী'র কথাও মাথায় আসছে একবার, তা-ও ক্যামনে জানি আবার কণিকায় ফিক্স হৈলাম।
কিন্তু ঝাতি ঝানতে চায়-
দময়ন্তী আসেন না ক্যান্? বলেন না ক্যান্ - সত্যি সত্যি এইটা কে?!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
উনি শানতা আপতে ।
পরে লিখচি।
-------------------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
শানতা আপতে!
কী জিনিস?!
বুঝলাম না!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
জিনিষ না মানুষ
শ্রী শান্তা আপ্তে'র গাওয়া৷
"এই এবড়ো খেবড়ো রং থাক বরং' কিম্বা "কন্যা তোর জীবনভোর সর্বনাশী'
স্রেফ এরকম এক একটা লাইন লেখার জন্যই চন্দ্রবিন্দু আমার এত্ত প্রিয়৷
-----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ওহ্ আচ্ছা!
থ্যাংকস।
চন্দ্রবিন্দু তো সিম্পলি rocksssss! আমারও খুব প্রিয়।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
হয় নি হয় নি
-------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
চকোলেট দিবস?
চকোলেট দি', বস!
(পোয়োটিক তুই-তোকারি)
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
হ্যাঁ হ্যাঁ দ্যান দ্যান৷ দুই হাত, মায় ব্যাগটাও পেতে রইলাম৷
কিন্তু "তুই তোকারি' কই?
---------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
চকোলেট দি', বস
তুই-তোকারি হলো না?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
ভ্যাট! কি করে হোলো?
"আপনাকে আর একটা মাছ দি' দাদা? ' দিই--> দি৷ সর্বনাম যা খুশী হোক না৷ ক্রিয়ার পরিবর্তন হচ্ছে৷ "তুই' কোথায়?
-----------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আমারই ভেম হয়েছে
"দি'" তো আসলেই কোনওভাবেই তুই-তুমি-আপনি প্রকাশ করে না।
কিন্তু, "বস" মানে তো "তুই বস" অর্থাত্ you sit down।
বোঝাতে পারলাম?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
উনি ভাবছেন চকলেট দি' boss!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
হ্যাঁ তাই ভেবেছিলাম৷
--------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ব্যাপার্না!
এইবার একটু হেসে দ্যান।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
চকলেট দিবস আছে, এটা তো জানতামই না! পালন করা তো দূরে থাকুক! এখন থেকে ভাবছি পালন করতে হবে দিনটা। আমি আবার চকলেট খেতে খুব ভালুবাসি কিনা
বেশ বেশ৷ আপনি আমাকে চকোলেট দিয়ে খাতা খোলেন৷
আমিও খুউউউউউউব ভালুবাসি৷
---------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ভাল কথা মনে করাইছেন । একটা ফালুদা দিবস, একটা বোরহানি দিবস আর একটা চা-বিড়ি দিবস চালু করা লাগবে ।
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...
বোরহানি দিবসের চিন্তায় পাঁচতারা।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
বোরহানি দিবসে সানন্দে আছি, চা-ও চলবে, কিন্তু বিড়ি দিবসের আমি ঘোর বিপক্ষে! এই জিনিসটা আমি কী পরিমাণ যে অপছন্দ করি, তা বলার মতো না। আর আমারই এমন কপাল, ধূমপায়ী অনেককে নিয়েই আমার প্রচুর তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। তাই, এই দিবসের বিপক্ষে গেলাম।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
বিড়ি দিবসে আমিও আপত্তি জানালাম৷ বরং কাবাব দিবস পালন করা যেতে পারে৷ একটা ইলিশ-দিবসও পালন করা যায়৷
-----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
নতুন মন্তব্য করুন