বছর দুই আগেও ছিলাম আরাবল্লী পর্বতের কোলঘেঁষে| ছোটখাট ছুটিছাটায় দৌড়ে চলে যেতাম হিমালয়ের কোলেকাঁখে চড়তে৷ আরাবল্লীর রুক্ষ, লাল ধুলো ছেয়ে থাকত আমার ঘরে বারান্দায়৷ মানুষের লোভের থাবায়, রিয়েল এস্টেটের গার্গাতুয়ান ক্ষিদেয়, আরাবল্লী কেটে কেটে ছোট হয়ে যায়, গড়ে ওঠে ছোটবড় স্যাটেলাইট নগরী৷ এপ্রিল মে মাসে যখন আঁধি আসে, আরাবল্লী তীব্র ক্ষোভে উড়িয়ে দেয় সমস্ত ধুলো --- লাল ধুলো --- ঢেকে ফেলতে চায় আরাবল্লীর বুক কেটে কেটে গড়ে ওঠা সভ্যতার দম্ভ ঐ সৌধগুলোকে
বছর দুই আগে সহ্যাদ্রি পর্বতমালার কোলে এসে বাসা বাঁধার পর থেকেই বেড়ানো কমে গেছে অনেক৷ এখানেও অনেক পাহাড় চারিদিকে৷ শহরের মাঝখানে যেখানে সেখানেই আছে ছোটখাট পাহাড়৷ কিন্তু কেমন যেন সমীহ জাগায় না, হিমালয়ের মত বা আরাবল্লীর মত৷ সেই কোন কিশোরীবেলা থেকে পাহাড়পর্বতের সাথে প্রেম আমার৷ এখানে এমন চোখ তুলেই পাহাড় দেখতে বেশ লাগে --- দিব্বি লাগে -- কিন্তু দৌড়ে কাছে যেতে ইচ্ছে হয় না৷ কাছাকাছির মধ্যে আছে বেশ কিছু সমুদ্রসৈকত৷ এদিকে সমুদ্র কোনকালেই আমাকে তেমন টানে না৷ দেখলে দেখলাম -- ঐ আর কি৷ তাই দুই বছরেও তেমন কিছু দেখা হয়ে ওঠে নি৷
ওদিকে অনেকদিন ব্যাকপ্যাক পিঠে নিয়ে "বেউবেউ' যাওয়া হয় না, তাই পায়ের তলা সুড়সুড় করে--- মাথার মধ্যে ঘুরঘুরে পোকা কুটুস কুটুস কামড়ায়৷ শেষে এক শনিবারে "ধুত্তোর বলে বেরিয়ে পড়া গেল৷ গন্তব্য কাশিদ সৈকত৷ পুণে থেকে সাতারা রোড ধরে সো-ও-জা চলে গেলে আসবে আলিবাগ৷ আলিবাগ থেকে ৩০ কিলোমিটার মত দূরে কাশিদ সৈকত৷
এমনিতে আরব সাগর বেশ শান্তশিষ্ট৷ তেমন ঢেউটেউ দেখা যায় না৷ আলিবাগেই সমুদ্র বেশ শান্ত৷ কিন্তু কাশিদের বৈশিষ্ট্যই হল উঁচু উঁচু ঢেউ৷ নির্জন সৈকত - মস্ত মস্ত ঢেউ ---- আর অজস্র রংবেরঙের পাথর আর শেলের টুকরো --- পেছনে সহ্যাদ্রি রেঞ্জের কিছু অংশ আর সৈকতের পাশেই কাজুগাছের বন৷ একটু ওপর থেকে দেখলে মনে হয় রংবেরঙের পাথরে ভরা সৈকত যেন কাজকরা কাশ্মিরী শাল আর কাজুগাছগুলো তার বর্ডার৷
প্রায় জনশূন্য সৈকতে চুপচাপ একলা বসে থাকতে থাকতে কেমন যেন অবাক লাগে ----- কে জানে কতদিন ধরে সমুদ্র বেচারা অক্লান্তভাবে ঝাঁপাঝাঁপি করে চলেছে --- সুয্যিমামা, চাঁদামামা রোজ দেখে যায় সমুদ্রের এই খেলা ----- মাঝেমাঝে চাঁদামামা খানিক করে দুলিয়ে দিয়ে যায় জোয়ারভাঁটায় ---- আবার যেমন কে তেমন৷ কে দেখল, কে দেখল না --- কিচ্ছু যায় আসে না৷ -
আস্তে আস্তে সুয্যিমামা লালচে কমলা রঙের রাতপোষাক পরে নেয়, ঘুমোতে যেতে হবে না? সমস্ত আকাশ সমুদ্র, সৈকত ছেয়ে যায় কনে দেখা আলোয়৷ আস্তে আস্তে অন্ধকার হয়ে আসে৷
সুযিমামা বিছানায় চলে গেছেন বটে, তবে এখনও ঘুমোন নি, তাই এখনও আলো আছে৷ সৈকত ধরে একটা গরুর্ গাড়ি চলে যায়৷ বেড়াতে আসা কোন শহুরে ট্যুরিস্ট শখ করে গরুর গাড়ি চড়ছে ---
আবার ফিরি শহুরে প্রাত্যহিকতায়৷
মন্তব্য
আপনি কিন্তু লোখ্রাপ! লিখবেনই যদি, তো আরো একটু বেশি লিখলে কী হয় রে বাবা?!
'এক টুকরো স্মৃতি' নামের ছবিটাতে বালির কণাগুলো কী সুন্দর!!
আপনিই বা কি এমন লোক ভালু শুনি? কত ঘন ঘন ল্যাখেন শুনি? হুঁ:
ধন্যবাদ৷
----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ভাল লেখা পড়ে মন বেজার! এবিশ্বের সবতো আর দেখতে পারব না! কত অদেখা অজানা থেকে যাবে!
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
-----------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আচ্ছা, মন বিষণ্ন হচ্ছে যে-ছবিটা দেখে তার নাম কেন কনে দেখা আলো???
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
ঐ সময়ের আলোটা হয়তো ছিলো 'কনে দেখা আলো', তাই
হ্যাঁ তো ৷ ঐ সময়ের ঐরকম আলোকেই তো "কনে দেখা' আলো বলে৷
---------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
দমু'দি, লেখার ব্যাপারে এত কিপটেমি করলে চলে?!
'এক টুকরো স্মৃতি' ছবিটা অসাধারণ!
ধন্যবাদ ভাই৷
আহা কিপটেমি আবার কোথায়?
-----------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
- এক টুকরো স্মৃতিটা দেখে আমার কেকের কথা মনে পড়তেছে। মনে হচ্ছে কেকের উপরে চেরী'র একটা দলা। ক্ষুধা লাগছে তো!
খাওনদাওনের ফটুক নাই দন্তময়ী?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ্যাঁ দেখেন তো .................
নাহয় একটু দাঁত ক্যালানে টাইপ আছিই, তাই বলে একেবারে দন্তময়ী?
-----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
নিশ্চয় আধুলিমশাই৷ আমি পেটুক মানুষ আর খাওনদাওনের ছবি থাকবো না? তাই কি হয়?
এই দেখেন এইটা চাই?
রোগন-ই-নিশাত্
নাকি এইটা?
দিলখুশ সন্দেশ
---------------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আধুলিমশাই...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বরাবরের মতোই খুব চমৎকার লিখেছেন @ দন্তময়ী।
ছবিগুলোও বেশ ভালো লাগলো।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
ধন্যবাদ বিপ্লব৷
কিন্তু আপনিও "দন্তময়ী' বলছেন!
---------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
সেটাই তো আপনার নাম, নাকী?
---
কোনো কারণে দু-নম্বর ছবিটা আসছে না।
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আরাবল্লী রেঞ্জ সম্ভবত ভারতের সবচাইতে পুরাতন পাহাড়ী এলাকা, ঐটার উপর লেখা চাই। আমার যাবার ইচ্ছা আছে।
...........................
Every Picture Tells a Story
এইরে! আমি আরাবল্লীতে প্রায় ঘুরিই নি৷ এখন এত দূরে চলে এসে আফশোস হয় কত কত সপ্তাহান্তের ঠিকঠাক সদ্ব্যবহার করিনি বলে৷ দিলওয়াড়া --- রৌণকপুর ---- ওফ! হাজারখানেক ছবি তুললেও সাধ মিটবে না৷ জানেন একটা জায়গা আছে ফ্রেসকো ডিস্ট্রিক্ট৷ সেখানে এমনি এমনিই লোকের বাড়ির সমস্ত দেয়ালে, সিলিঙে ফ্রেসকো আঁকা৷ আগেকার দিনের লোকগুলো সব কী ছিল! অবিশ্বাস্য!
তবে তথ্য দিতে পারব, অসুবিধে নেই৷
-----------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আপনি কি সেই রৌণকপুরের কথা বলছেন যেখানে ১৪৪৪ থাম বিশিষ্ঠ চৌমুখো জৈন মন্দির আছে যার একটা থামের সাথে অন্যটার কোন মিল নেই?
লিখুন, আমি অবশ্যই যাবো
...........................
Every Picture Tells a Story
একদম৷
"রৌণকপুর' আসলে বাঙালি উচ্চারণ৷ রাজস্থানের ওদিকে বলে "রওনকপুর' আর নেটে লেখে রনকপুর৷
--------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আহারে, লুকজন কী সুন্দর বেড়ায়।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
হ ৷
আপনার মত একখান শওরে বইয়া থাকব নাহি?
-----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
প্রথম ছবি দুটো অদ্ভুত সুন্দর।
আপনি কি মনের গভীরে খুব একলা মানুষ, দময়ন্তী?
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
আমূল কাঁপিয়ে দেওয়া কি সাংঘাতিক প্রশ্ন!
আপনার "চোরাবালি'তে সেদিন এইসা বড় একখান হাবিজাবি লিখে এসেছি৷
-------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
তাই নাকি?
দেখছি এক্ষুনি...
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বেড়ানোর গল্প শুনলেই মনটা আউল-বাউল হয়ে যায়,ইচ্ছে করে আমিও এরকম কোথাও ছুটে যাই।
আমার প্রথম বই 'টমবয় নিশো ও তার বন্ধুরা'
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
বেশ তো৷ যান না৷
--------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
আপনারা কি সব শুরু করলেন কি?? রোম্যান্টিক প্রকৃতির ছবি তো আগে ন্যাশনাল জিয়োগ্রফিকেরই একচেটিয়া ছিলো বলে জান্তাম, এখনদেখছিসব্বাইকেমনসুন্দরছবিদিচ্ছেআর্মারতোত্তাইদেখেহিংসেপাচ্ছে!
ইশ! এস-এস'র (সিরাজ সিকদার?) বানানের কি ছিরি! মুজিব ভাই কই? পয়েন্ট কামাতে পারতেন!
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
য্যা: কি যে বলেন! কোথায় চাঁদ আর কোথায় ইসে৷
যা দেখি তাই ক্লিকিয়ে ফেলি৷ কিছু একটু কোনরকম হয়, কিছু হয় না৷ এই আর কি৷
------------------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ছবিগুলো সাংঘাতিক সুন্দর।
এইসব পড়ে ঘুরতে যেতে মন চায়!
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
আয় না.... আয়৷ খুব খুশী হব৷
----------------------------------------------
"নিভন্ত এই চুল্লিতে মা
একটু আগুন দে
আরেকটু কাল বেঁচেই থাকি
বাঁচার আনন্দে৷'
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ভালো লাগছে ছবি, গল্প, সূর্যাস্তের হাওয়া।
নতুন মন্তব্য করুন