• Warning: Creating default object from empty value in theme_img_assist_inline() (line 1488 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/img_assist/img_assist.module).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

ছোটগল্প: ঈশ্বরের দেশদর্শন

তীরন্দাজ এর ছবি
লিখেছেন তীরন্দাজ (তারিখ: সোম, ১০/০৮/২০০৯ - ৩:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই সাত সকালে ঈশ্বরের ডাক পেয়ে কিছুটা বিরক্তই হলেন জিবরায়েল। বিছানা ছেড়ে ওঠার চেষ্টা করতেই তাঁর বিবিসাহেবা পেছন থেকে জড়িয়ে ধরলেন পরম আদরে। শরীরের পেছনের অংশে স্ত্রীর বক্ষদেশের নরম আর পেলব উত্তাপে বেশ ওম ওম আরাম বোধ হলো জিবরায়েলের। বিছানা ছাড়ার কষ্ট আরো বেড়ে গেলো তাতে। কিন্তু উপায় কি? পেনশনের আগ অবধি এই সীমাহীন মহাপ্রতিপত্তিধর ঈশ্বরের ডাক অগ্রাহ্য করার মতো দু:সাহস কার আছে?

সকালের নাস্তা সেরে বারান্দায় বসে আরাম করছিলেন ঈশ্বর। স্বর্গের সবচাইতে নামীদামী রেষ্টুরেন্ট থেকে সে নাস্তা সাপ্লাই দেয়া হয় প্রতি সকালে। খেয়েদেয়ে সকালের এই নরম রোদে আরাম বোধ করলেও তাঁর চেহারায় কেমন যেনো এক অস্থিরতার চিহ্ন লেগেই রইলো। মনে হলো, দিনটি খুব সুন্দর শুরু হয়নি তার। এমনও হতে পারে, একাকীত্বের যন্ত্রণায় ভুগছেন। বিশাল বারান্দার নী্চে, উপরে, ডাইনে বাঁয়ে সাদা তুলোর মতো মেঘ। তাতে একটু ঘোলাটে মনে হলো বারান্দাটি। ঈশ্বর সুর্যের দিকে মুখ করে ফু দিয়ে মেঘের কি্ছু সরিয়ে দিতেই আবার তাজা রোদের আলোয় ভরে উঠলো বারান্দা।

জিবরাইলকে হন্তদন্ত হয়ে আসতে দেখে ঈশ্বরের মুখ কিছুটা প্রসন্ন হলেও তা প্রকাশ করলেন না। পাখায় সাদা মেঘ লেগে ভারী আর শীতল হয়ে গিয়েছিল অনেকটা। সেটা বারান্দার বাইরে ঝেড়ে আর নিজের নাকটি পরিস্কার করে ঈশ্বরের সামনে হাতজোড় করে দাঁড়ালেন জিবরায়েল।
- কি হুকুম প্রভু?
- নতুন হুকুম আর কি দেবো? তোমরা তো তোমাদের প্রতিদিনের দ্বায়িত্বই শেষ করতে উঠতে পারো না!

বলেই ধমকে উঠলেন ঈশ্বর। সকাল সকাল বউয়ের ওম, বিছানার আরাম ছেড়ে আসতে হয়েছে। এর মাঝে ধমক খেয়ে মেজাজ খারাপ হলেও তা প্রকাশ করার সাহস পেলেন না জিবরায়েল। শুধু সামনে দাঁড়িয়ে হাত কচলালেন।

- আমি যে প্রতি বছর বেড়াতে যাই, জানো?
- জানি হুজুর!
- এবারও যে যাবার সময় হয়েছে, সেটা জানো?
- জানি হুজুর!
- তাহলে এখন অবধি কোন ব্যাবস্থা করনি কেনো? শীতের সময় যে এগিয়ে আসছে, সেদিকে খোয়াল করেছ একবার?
- আপনার ভ্রমণের জন্যে তো ট্রাভলাইলকে দ্বায়িত্ব দেয়া হয়েছে অনেক আগে থেকেই।
- তাকে দ্বায়িত্ব দিয়েই কি তোমার কাজ সারা? তাকে যে গত বছর আগে ট্যুরিজমের ক্লাস করার জন্যে তাহিতি পাঠানো হলো, সেটা কি ভুলে গেছে জিবরায়েল? তোমাদেরকে যদি সবকিছুই মনে করিয়ে দিতে হয়, তাহলে এতো বেতনে তোমাদেরকে পুষে কি লাভ আমার?
- ওর তো তিনদিন আগেই ফেরার কথা! ফেরেনি এখনো?
- জিবরায়েল, তোমার এসব বেয়াদবি আমার একেবারেই সহ্য হয়না। ট্রাভলাইল যে এবার পরীক্ষায় ফেল করেছে, সেটা আমার আগে তোমারই জানার কথা। ও তাহিতি গিয়ে কি করলো, ঠিকমতো পড়াশোনা করলো কি না, এটা জানার চেষ্টা করেছে কখনো? না করে এখন আবার আমাকে জিজ্ঞেস কর‌ছো!
- আপনি বিশ্বব্রম্মান্ডের মহাপ্রভূ। আপনি জানার আগে আমার কি্ছু জানা কি সাজে প্রভু?
- থাক! তোমাকে আর তৈলমর্দন করতে হবে না। এই একটি কাজই ভাল জানো তুমি। ট্রাভলাইল যে তাহিতিতে সুন্দরী মেয়েদের কবলে পড়েই যে পড়াশোনায় ডাব্বা মারলো, সে খবরটি সময়মতো রাখলে এখন তোমাকে ডাকতে হতো না। সে যাক! এসব কথা যে তোমার মাথায় ঢোকে না, সে আর নতুন কি? এবার ভেবেচিন্তে ঠিক করো, কোথায় যাওয়া যায়! দু'দিনের মাঝেই বেরুতে চাই আমি।

খুব মন খারাপ হলো জিবরায়েলের। সাথে সাথে কাজে ইস্তাফা দেবার ইচ্ছে হলেও তা প্রকাশ করলেন না। সুযোগের অপেক্ষায় রইলোন। সুযোগ তার অনেক আছে। পৃথিবীর বড়বড় প্রতিষ্ঠান থেকে নানা ধরণের অফার আছে তাঁর কাছে। ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন একটি ভালো অফার দিয়েছে একমাস আগে। সোমালিয়ান জলদস্যুদের খতম করার কাজটির বিনিময়ে প্রচুর টাকার অফার। এমন একটি কাজ একবার শেষ করে সারা জীবন আরামে বউকে নিয়ে শুয়ে বসে কাটানো যায়। প্রতিদিন এসব গালমম্দ সহ্য করতে হয়না আর। কিন্তু এসব করতে গেলে ঝোপ বুঝে কোপ মারতে হয়। আর ঝোপ বুঝে কোপ মারতে গেলে মাথাও ঠান্ডা রাখতে হয়। তাই নরম স্বরে জানতে চাইলেন জিবরায়েল,

- কোথায় যেতে চান হুজুর?
- সেটা তুমি বল। সেজন্যেই তো ডাকলাম তোমায়!
- আমেরিকায় হলে কেমন হয়?
- গতবারই তো সেখান থেকে এলাম। ওবামাকে যে ক্ষমতায় বসিয়ে এলাম, সেটা কি ভুলে গেছ? আবার ওখানে গিয়ে কি ভেরেন্ডা ভাজবো?
- তাহলে ইউরোপের কোথাও…!
- সেখানে যাবার কোন ইচ্ছে নেই আমার। অর্থনৈতিক মন্দার কারনে ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন চারিদিকেই খরচপত্র কমানোর চেষ্টায়। পারলে লোকজন নিজেদের বউকেই ছেড়ে দেয়! আমাকে একেবারেই খাতির করবে না।
- তাহলে?
- আমার কাছে জানতে চাচ্ছ কেন? নিজে পরামর্শ দাও। বসে বসে মাসে মাসে বেতন পাও, এবার নিজের মাথাটিও খাটাও।
- ভ্যাটিকান ইউরোপে হলেও খুব ভালো জায়গা। ওখানেই যান না একবার! অর্থনৈতিক মন্দার কথা তো এদের মুখে একবারও শোনা যায়নি। আপনাকে আগেও তো অনেক খাতির করেছে ওরা।
- একবার বলালাম, যাবো না ইউরোপে, আবার সে কথাই বলছো! প্রতিবার এইসব বুড়ো বুড়ো পোপ-দের সাথে বসে থাকতে একঘেয়ে লাগে আমার!
- তাহলে আফ্রিকা ঘুরে আসুন হুজুর। রাজী হলে, তাহলে এক্ষুণি ব্যাবস্থা করে দিচ্ছি। আমার বিবির মামাতো ভাইপো কেনিয়াতে থাকে। বিরাট ব্যাবসায়ী! ওকে মোবাইলে একটি ফোন করলেই সব ঠিকঠাক করে দেবে।
- আফ্রিকাতেও তো গেলাম একবার। দক্ষিন আফ্রিকায়। ম্যেন্ডেলাকে আনলো কে, জাননা? তাছাড়া প্রায় পুরো আফ্রিকাতে শুনেছি এইডসএর ঝামেলা, কেনিয়ায় তো আরো খারাপ! আমি মরে গেলে পৃথিবীর দশা কি হবে, সেটা ভেবেছো?
- ঠিক বলেছেন হুজুর। তাহলে এক কাজ করা যাক। এশিয়াতেই ঘুরে আসেন।
- এশিয়া তো বিশাল মহাদেশ। কোন দেশে, সেটি ঠিক করে বলো!
- বাংলাদেশে। সবচেয়ে ঘন বসতির দেশ। কোটি কোটি লোক আপনাকে খাতির করবে হুজুর। এতো খাতির আর কেউ করতে পারবে বলে মনে হয়না।
- কিন্তু ওটা তো খুব গরীব এক দেশ। তাছাড়া গতকালকের পত্রিকাতেই পড়লাম, তিন হাজার লোক মারা পড়েছে বন্যায়।
- ওখানে অনেক ধনীও আছে হুজুর। আপনি ওদের ওখানে আরামে থাকবেন, আর গরীবদের খাতির উপভোগ করবেন। সারা পৃথিবীতে আপনার মহামূল্যবান পদধুলি পড়লেও ওখানে একবারও পড়ে নি। আপনার জনপ্রিয়তাও সাঁই করে অনেক বেড়ে যাবে হুজুর!

ভাবনা চিন্তায় সামান্য অনেকটা সময় নিলেন ঈশ্বর। জিবরায়েল ভেতরে ভেতরে বিরক্ত হলেও পাশে ঠ্যায় দাঁড়িয়ে আকাশে মেঘের আনাগোনার দিকে তাকিয়ে রইলেন। অবশেষে ঈশ্বর জিবরাইলকে এশিয়ান জনবহুল এই দেশটিতে ভ্রমণের সবরকম ব্যাবস্থা করার আদেশ দিয়ে ফিরে গেলেন নিজের ঘরে।

ঈশ্বরের এই বাংলাদেশ ভ্রমণের খবরের খবরটি অজানা কোন কারণে হঠাৎ করেই গোপনীয়তার চুড়ান্ত সীমায় নিয়ে যাওয়া হলো। আমার মতো চুণোপুটি গল্পকারের পক্ষে সেকারণেই বাকী ঘটনার কোন বিবরণ দেয়া সম্ভব হলোনা। কিন্তু দু’দিন পরই “তেনাদের দেশ” পত্রিকায় একটি খবর পড়ে চমকে উঠলাম। শেষের পৃষ্ঠার আগের পৃষ্ঠায় অবহেলিত এক কোণে ছোট্ট একটি খবর! একদিন আগে একটি অতি আধুনিক অপরিচিত বিমান ঢাকার জিয়া বিমানবন্দরে নামতে গিয়ে ল্যান্ডিং পারমিশন না পেয়ে ফিরে গেছে আবার। তেনাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার প্রতিশ্রুতিতে বিমানটিকে ফিরিয়ে দেবার পেছনে দেশের বামপন্থী, প্রগতিপন্থী, মধ্যপন্থী, ডানপন্থী, মৌলবাদী নেতাদের মাঝে নাকি সামান্যও মতদ্বৈধতা ছিলনা।


মন্তব্য

জাহেদ সরওয়ার এর ছবি

অভিনন্দন তীরন্দাজ. গল্পে এরম ফান্তাস্তিয়া বহুদিন পড়িনাই। ইশ্বরের চাকরি করা খুবই মুশকিল। তা জিবরাইল অবসর নিব কবে?

*********************************************
আমার আত্মা বোমায় দু'হাত উড়ে যাওয়া কোনো আফগান শিশুকন্যা।

*********************************************

তীরন্দাজ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ! জিবরায়েল সোমালিয়ার চুক্তিপত্রে সই করার অপেক্ষায় আছেন।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

সুমন সুপান্থ এর ছবি

অভিনন্দন আপনাকে । আপনার গল্পের ফ্যান্টাসি ( না কি ফান্তাস্তিয়া ?)গুলো সত্যিই দারুন ।

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

তীরন্দাজ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুমন!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

কীর্তিনাশা এর ছবি

চমৎকার গল্প তীরু'দা। অনেক দিন পর আপনার কোন গল্প পড়লাম (হাসি)

তবে গল্পের কিছু কিছু জায়গায় টাইপো আছে। একটু এডিট করে ঠিক করে দিলে আরো ভালো লাগতো..... (হাসি)

শেষে একটি প্রশ্ন - তীরু'দা, নতুন ভ্রমন কাহিনী কবে শুরু করবেন ??

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

তীরন্দাজ এর ছবি

ইদানীং সময় পাইনা ভাই। তাই লিখতে পারি না। এখনও কাজে ফাঁকি দিয়ে লিখলাম। সেজন্যেই টাইপোর ঝামেলা! যতোটা, পারি ঠিক করলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

অসাধারন বর্ণনা!

তীরন্দাজ এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

যুধিষ্ঠির এর ছবি

দারুণ লাগলো ছোটগল্প!

তীরন্দাজ এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে! আপনার লেখাও খুব ভালো লাগে আমার!

**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

বর্ষা [অতিথি] এর ছবি

চমৎকার গল্প।

তীরন্দাজ এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে!

**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

দারুণ লাগল তীরুদা। অনেকদিন পর লিখলেন। ভালো আছেন তো? :-)

তীরন্দাজ এর ছবি

সময় পাইনা। অনেক সময় অফিসের কাজে একটু বেশী ব্যাস্ত থাকতে হয়। তবে ভালো আছি। আপনিও ভালো থাকবেন ভাই!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

ভালো লাগলো তীরুদা
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

তীরন্দাজ এর ছবি

ধন্যবাদ! জানুয়ারীতে দেশে আসছি। আপনার সাথে দেখা করবো অবশ্যই!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

রেজুয়ান মারুফ এর ছবি

দারুন তো! ভালো লাগলো ।

আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কাব্য নিয়ে ঘুরি।

আমার জীবন থেকে আধেক সময় যায় যে হয়ে চুরি
অবুঝ আমি তবু হাতের মুঠোয় কব্য নিয়ে ঘুরি।

তীরন্দাজ এর ছবি

ধন্যবাদ আপনাকে!

**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

সাইফ তাহসিন এর ছবি

আমার মতো চুণোপুটি গল্পকারের পক্ষে সেকারণেই বাকী ঘটনার কোন বিবরণ দেয়া সম্ভব হলোনা।

=)), ব্যাপক জটিল লিখেছেন তীরুদা, অনেকদিক পর আপনার লেখা পড়লাম, খুব ভালো লাগল। (Y)

তেনাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার প্রতিশ্রুতিতে বিমানটিকে ফিরিয়ে দেবার পেছনে দেশের বামপন্থী, প্রগতিপন্থী, মধ্যপন্থী, ডানপন্থী, মৌলবাদী নেতাদের মাঝে নাকি সামান্যও মতদ্বৈধতা ছিলনা।

মাইরা ফালাইবেন দেখি আপনে, অনেকদিন পরে হলেও লেখাটা ফাটাফাটি, আপনে পুরাই ^:)^

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

তীরন্দাজ এর ছবি

আপনি আমার লেখা যে ভালোবাসেন, তা প্রতিবারই টের পাই ও আপ্লুত হই! অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!

**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি

চমৎকার তীরুদা!
বস, তাহিতি গিয়ে সুন্দরীদের কবলে পড়ে আমারও পরীক্ষায় ডাব্বা মারতে ইচ্ছে করে! :D
..................................................................

ঐ যে হাঁটছি মুদ্রা দোষে নাকটা ঘষে
আড্ডা মানেই সেকেণ্ড হাফে খেলছি সোলো
গুজবো না শার্ট আমার পাড়া স্মার্ট পেরিয়ে
সে রোদ্দুরের স্মরণ সভাও লিখতে হল

তীরন্দাজ এর ছবি

একবার দুইবার ডাব্বা মারায় কোন দোষ নাই। আমিও বহুবার মারছি!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

ভালো লাগলো তীরুদা ।

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

সেরোম লাগল তীরুদা... ^:)^

--------------------------------
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

উদ্ভ্রান্ত পথিক এর ছবি

সিরাম লেখা!
খুব ভালো লাগলো :-)

---------------------
আমার ফ্লিকার

স্বপ্নহারা এর ছবি

ভয়াবহ মারাত্মক লেখা...খুব ভাল লাগছে। আসলেই দেশের এইসব ক্ষতির বেলায় আমরা সবাই ভাই-ভাই!

-------------------------------------------------------------
স্বপ্ন দিয়ে জীবন গড়া, কেড়ে নিলে যাব মারা!

-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...

s-s এর ছবি

তীরুদা, অনেকদিন পর আপনার েকটা ভালো গল্প পড়লাম। অনেকদিন ধরে লিখছেন না কিন্তু। দারুণ গল্পের জন্য অভিনন্দন।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।