জাতিসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদে ১৯৭১ সালের ৭ই ডিসেম্বরে একটি প্রস্তাবনাকে সামনে রেখে এক বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। প্রস্তাবনার বিষয়বস্তু: যুদ্ধবিরতি ও সেনা প্রত্যাহার। পাকি বাহিনী যখন মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সৈন্যদের কাছে পরাজয়ের মুখোমুখি, এমনি এক পরিস্থিতিতে এই বাস্তববিবর্জিত প্রস্তাবটি পেশ করা হয়। এটি পেশ করা হয় এমনি এক পক্ষ থেকে, যারা পাকিস্তানের অখন্ডতার ধূঁয়া তুলেছে বারবার। প্রস্তাবটি বাস্তবায়ন করতে পারলে হয়তো হানাদাররা নিজেদেরকে পরাজয়ের আগে আরেকবার গুছিয়ে নেবার সুযোগ পেতো। প্রস্তাবনার পক্ষে ১০৪, বিপক্ষে ১১ টি ভোট পড়ে। ১০ টি দেশ ভোটদান থেকে বিরত থাকে। পাকিস্তান ও ভারতীয় প্রতিনিধির পাশাপাশি অন্যান্য দেশের আটান্নজন প্রতিনিধি তাদের বক্তব্য রাখেন। বাকী অনেক দেশই সরাসরি কোন বক্তব্য না রাখলেও ভোটের মাধ্যমে তাদের অবস্থানকে প্রকাশ করেছে। নীতিগতভাবে একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অবসান কাম্য বলে অনেক দেশই এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। বিতর্কের ধারা বিচার করে এই ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের অবস্থানকে তুলে ধরা হলো। তাতে স্বাধীনতা যুদ্ধে কারা আমাদের শত্রু কারা মিত্র, তার একটি চিত্র পাওয়া যেতে পারে।
ক) যারা পূর্ব পাকিস্তানকে শোষণ ও মানবিক অধিকার লঙ্ঘনের জন্যে পাকিস্তানকে সরাসরি দায়ী করে।
১) বুলগেরিয়া:
২) সাইপ্রাস: প্রতিবেশী রাষ্ট্রে মানবাধিকার লঙ্ঘন, মানবতা বিরোধী ঘটনাপ্রবাহ ভারতের জন্যে অবশ্যই এক বিরাট হুমকি।
৩) চেকোস্লোভাকিয়া: পূর্ব পাকিস্তানের ঘটনাপ্রবাহের রাজনৈতিক সমাধানের কোন সদিচ্ছাই পাকিস্তান সরকারের ছিল না।
৪) গ্রীস: এই সমস্যা পাকিস্তান কোন রাজনৈতিক সমাধান খোঁজার চেষ্টাতো করেইনি, এমনকি আন্তর্জাতিক কম্যুনিটিও সমাধান খোঁজার কোন গরজ দেখায়নি।
৫) হাঙ্গেরী
৬) মঙ্গোলিয়া
৭) পোল্যান্ড
৮) সোভিয়েট ইউনিয়ন
৯) যুগোস্লাভিয়া
খ) যারা রাজনৈতিক সমাধানের পক্ষে ও বিশ্বাস করে যে, সমস্যার কেন্দ্রবিন্দুতে না পৌঁছালে যে কোন রাজনৈতিক সমাধানেরও কোন স্থায়িত্ব আশা করা যেতে পারে না।
১) আর্জেন্টিনা
২) ভুটান
৩) বুলগেরিয়া
৪) কানাডা: কোন দেশের রাজনৈতিক ইস্যুতে হস্তক্ষেপের ক্ষমতা নিরাপত্তা পরিষদের থাকা দরকার।
৫) শ্রীলংকা: পূর্ববাংলার জননেতাদের সাথে পাকিস্তান সরকারের সংলাপে আসা জরুরী। পূর্ববাংলার জননেতাদেরকেও সে সংলাপের আবহ তৈরীতে সচেষ্ট হতে হবে।
৬) সাইপ্রাস: শরণার্থী সমস্যার সমাধানে আন্তর্জাতিক পৃথিবীর যতটা এগিয়ে আসা দরকার ছিল, তার কিছুই ঘটে নি।
৭) চেকোস্লোভাকিয়া
৮) ফ্রান্স: ফরাসী সরকার শান্তি প্রতিষ্ঠার পক্ষে এবং ও আলোচিত ভুখন্ডের অধিবাসীদের গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক সমাধানই সে শান্তির স্থায়ীত্বের একমাত্র গ্যারান্টি।
৯) গাবন: সোভিয়েট ইউনিয়নের তৈরি খসড়াটি পুরোপুরি গ্রহণযোগ্য না হলেও এটি সংকট কবলিত এলাকার রাজনৈতিক চাওয়াকে প্রতিফলিত করে।
১০) ঘানা
১১) গ্রিস
১২) হাঙ্গেরী
১৩) ইরান
১৪) ইতালি
১৫) লেবানন: শরণার্থী সমস্যার মানবিক সমাধান দাবি করে।
১৬) মেক্সিকো: দ্রুত রাজনৈতিক সমাধান ও শরণার্থীদের নিজ ভূখণ্ডে পুনঃর্বাসনের উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা জরুরী।
১৭) মঙ্গোলিয়া
১৮) হল্যান্ড
১৯) পেরু: মূল কারণগুলোকে পাশ কাটিয়ে করে শুধু ফলাফল নিয়ে ভাবনাচিন্তা কোন সমস্যাবিচারে পরিপূর্ণতা আনতে পারে না। জাতিসঙ্ঘ নীতি অনুযায়ী মূল সমস্যার সমাধান খুঁজতে হবে।
২০) সুইডেন: যুদ্ধবিরতি সাময়িক সমাধান, স্থায়ী কোন সমাধান নয়। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের দাবি মেনে নিয়ে যে সমাধান, সেটিই একমাত্র স্থায়ী।
২১) বৃটেন: এই বিতর্ক স্থায়ী সমাধানে কোন অবদান রাখবে না, এটি পরিষ্কার।
২২) সোভিয়েট ইউনিয়ন: পাকভারত উপমহাদেশের বর্তমান ঘটনাপ্রবাহের সত্যিকারের সমাধান জরুরী। সেটি না হলে জাতিসঙ্ঘ যুদ্ধবিরতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং রাজনৈতিক সমাধানের কোন অবদানই রাখতে পারবে না।
কোট করা ব্রেজনেভকে বক্তব্য, “এটি এখন আর শুধুমাত্র পূর্ব পাকিস্তানের নয়, আন্তর্জাতিক এক সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২৩) যুগোস্লাভিয়া: এই খসড়া একটি দ্রুত নিরপেক্ষ রাজনৈতিক সমাধানের সহায়ক হবে।
গ) যারা রাজনৈতিক সমাধানের পাশাপাশি সহিংসতার অবসান ও সৈন্য অপসারণকে জরুরী হিসেবে দেখে।
১) ভুটান
২) বুলগেরিয়া
৩) চিলি: খসড়ার মুল ভিত্তি হতে হবে: যুদ্ধবিরতি, সৈন্য অপসারণ, মানবিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, রাজনৈতিক সমাধানের পরিবেশ গড়ে তোলা, বাইরের নাক না গলানো, ভৌগলিক সীমানার নিশ্চিতকরণ। মীমাংসার প্রশ্নে জাতিসঙ্ঘের কার্যকরী ভূমিকা অবশ্যই জরুরী।
৪) সাইপ্রাস
৫) চেকোস্লোভাকিয়া
৬) ডেনমার্ক: এই খসড়া সমস্যার মুল জটিলতাকে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়নি।
৭) গাবন: প্রথম খসড়াটি শুধুমাত্র যুদ্ধরিরতি আর সেনা অপসারণের দাবিই করেছে। কিন্তু শরণার্থীদের ঘরে ফেরার রাজনৈতিক আবহ সৃষ্টির পক্ষে সঠিক কোন বক্তব্য তুলে ধরতে সক্ষম হয়নি একেবারেই।
৮) হাঙ্গেরী
৯) মাদাগাস্কার: আমরা সাধারনত: সদস্য দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে মতামত প্রদানে খুবই সাবধান। অন্যদিকে এই বিষয়টিকে খুব জরুরী ও প্রয়োজনীয় হিসেবে দেখছি। সুচারু রাজনৈতিক বিশ্লেষণ ও বাংলার জনগণের শান্তির শর্তগুলো পর্যালোচনার করে আমরা মনে করি, সিদ্ধান্ত একমাত্র তাদের হাতেই ছেড়ে দেয়া দরকার, যারা এর সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত।
১০) নেপাল
১১) নিউজিল্যান্ড: কোন যুদ্ধ শুরু হলে তার অবসান ঘটানো জাতিসঙ্ঘের একটি অবশ্য পালনীয় কর্তব্য।
১২) পেরু: প্রথম যুদ্ধবিরতির পরমূহুর্তেই সহিংসতার উৎস খোঁজা সবচেয়ে জরুরী।
১৩) পোল্যান্ড
১৪) বৃটেন: এই জটিল সমস্যা সমাধানের সব রকম পথই আমাদের যাচাই করা জরুরী।
১৫) সোভিয়েট ইউনিয়ন: তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি, রক্তপাত ও সহিংসতার অবসান কাম্য। এমন এক রাজনৈতিক সমাধান চাই, যা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের অধিকার ও চাওয়াকে প্রতিফলিত করে।
১৬) যুগোস্লাভিয়া: সম্ভাব্য রাজনৈতিক সমাধানের সাফল্য একমাত্র পাকিস্তান সরকারের উপরই নির্ভর করে।
ঘ) যারা মনে করে, সমস্যার মুল উৎস নিয়ে মাথা ঘামানোর করার সঠিক সময় এখনই নয়।
১) আলজেরিয়া: সবার আগে যুদ্ধবিরতি আর সৈন্য অপসারণ। সেটি সমাধা হবার পরই অন্যান্য সমস্যা সমাধানের কথা ভাবা যেতে পারে।
২) ব্রাজিল: এই প্রস্তাবটি জাতিসঙ্ঘের সামনে দ্রুত সমাধান দাবি করছে। সমস্যার উৎস সন্ধানের সময় এটি নয়।
৩) কানাডা: প্রাথমিক পর্যায়ে সহিংসতার অবসানই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিৎ।
৪) শ্রীলংকা: সমস্যার উৎস সন্ধানে এতদিনে আমরা পিছিয়ে পড়েছি।
৫) ইকুয়াডর
৬) ফিজি: সবার আগে যুদ্ধবিরতি। রাজনৈতিক সমাধানের খুঁটিনাটী পরে খুঁজে বের করতে হবে।
৭) ইতালি: দুটোই জরুরী। তবে সবার আগে যুদ্ধবিরতি। তারপর জাতিসঙ্ঘ বাকী বিষয়গুলো খুঁটিয়ে দেখবে।
৮) জাপান: প্রস্তাবে যথেষ্ট জরুরী বিষয় রয়েছে। পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যার সমাধান একমাত্র পাকিস্তানীদেরই দ্বায়িত্ব।
৯) জর্দান
১০) মালয়েশিয়া: সমস্যার সবরকম শান্তিপূর্ণ ও দ্রুত সমাধান চাই।
১১) হল্যান্ড: সাধারণ পরিষদের দিক থেকে যত দ্রুত সম্ভব, যুদ্ধবিরতি ও সৈণ্যঅপসারণের পক্ষে পদক্ষেপ নেয়া জরুরী।
১২) উরুগুয়ে: এটি দুই পক্ষের দাবি নিয়ে সুচারু পর্যালোচনা নয়, একটি সুদূরপ্রসারী কোন সমাধান নয়।
ঙ) যারা পাকিস্তানের ভৌগলিক অখণ্ডতায় বিশ্বাসী
১) আলজেরিয়া
২) আর্জেন্টিনা
৩) চিলি
৪) লেবানন
৫) নেপাল: অন্য দেশের আভ্যন্তরীণ সমস্যায় সেনাবাহিনী না ব্যবহারের নীতিতে বিশ্বাসী।
৬) তান্জানিয়া
৭) যুগোস্লাভিয়া
চ) যারা পাকিস্তানের ভৌগলিক ও দুই অংশের রাজনৈতিক অখণ্ডতায় বিশ্বাসী।
১) আলবেনিয়া
২) শ্রীলংকা
৩) চাদ
৪) ঘানা
৫) ইন্দোনেশিয়া
৬) ইরান
৭) জর্দান: পাকিস্তানের ভৌগলিক অখণ্ডতা রক্ষায় জাতিসঙ্ঘকে আহব্বান জানায়।
৮) কুয়েত
৯) মৌরিতানিয়া
১০) সুদান
১১) টোগো
১২) তুরস্ক
ছ) যারা এই সমস্যাটি একটি দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয় হিসেবে বিবেচনা করে বাইরের হস্তক্ষেপ না করার নীতিতে বিশ্বাসী।
১) আলবেনিয়া: একটি স্বাধীন দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি এটি একটি সাম্রাজ্যবাদী হামলা।
২) আলজেরিয়া
৩) আর্জেন্টিনা
৪) বুরুন্ডি: শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান, সাধারণ মানববাধিকারে বিশ্বাসী। মনে করে শান্তিপূর্ণ আলোচনায় সমস্যার সমাধান সম্ভব।
৫) চাদ
৬) চিলি
৭) চীন
৮) ঘানা
৯) ইন্দোনেশিয়া
১০) ইরান
১১) কুয়েত
১২) লেবানন
১৩) মৌরিতানিয়া
১৪) নেপাল
১৫) সুদান
১৬) টোগো
১৭) তুরস্ক
১৮) যুগোস্লাভিয়া: মানবিক অধিকারের প্রতি সন্মান বজায় রাখা জরুরী।
জ) যারা শুধুমাত্র জাতিসঙ্ঘের সেক্রেটারি জেনারেল প্রতি আস্থা রেখে বা তৃতীয় কোন প্রতিনিধির মাধ্যমে সমাধান খোঁজার পক্ষপাতী।
১) আর্জেন্টিনা: জাতিসঙ্ঘের সেক্রেটারি জেনারেল যুদ্ধবিরতি ও সেনাঅপসারনের দ্বায়িত্বে।
২) বুরুন্ডি: জাতিসঙ্ঘের সেক্রেটারি জেনারেল।
৩) কানাডা: জাতিসঙ্ঘের ব্যবস্থাপনায় ও পর্যবেক্ষণে যুদ্ধবিরতি।
৪) শ্রীলংকা: জাতিসঙ্ঘের সেক্রেটারি জেনারেল।
৫) নিকারাগুয়া: আশা করে, ভারত ও পাকিস্তান আলোচনা মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজে বের করতে পারবে।
৬) আমেরিকা: জাতিসঙ্ঘের সেক্রেটারি জেনারেলের দ্বায়িত্বের প্রস্তাব না করায় ভারতকে দোষারোপ করে।
প্রস্তাবটি পূর্ববঙ্গের জনগণের আশাআকাঙ্খার যথাযোগ্য প্রতিফলন ঘটাতে পারেনি ও কোন উস্কানি ছাড়াই পাকিস্তানি শাসকদের আক্রমণের কোন সঠিক জবাব দিতে পারে নি। ভারত এই প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করে। প্রস্তাবটি এক ধরনের নীতিগত পরামর্শ। এর বাস্তবায়ন হয়নি।
সূত্র: Bangladesh Documents. Vol II
মন্তব্য
তীরুদাকে অনেক ধন্যবাদ এই অসাধারণ কাজটির জন্য। অনেক কিছু জানতে পারলাম।
আপনাকেও ধন্যবাদ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ধন্যবাদ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
Danke!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
এটি উইকিপিডিয়ায় যোগ করে দেয়া দরকার।
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
পৃথিবী কথা বলছে আপনি কি শুনছেন?
আমি নিজেও উইকিতে দিতে সানন্দে রাজী। ওখানে নিবন্ধনও করা আছে, যদিও ওখানে কাজ করার তেমন অভিজ্ঞতা নেই । কোন ভুক্তিতে (রাগিবের মনযোগ আকর্ষন করছি), সেটি ঠিক হলে নিজেই দিয়ে দিতে পারতাম।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। এই পুরো জিনিষটাই অজানা ছিল।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
বুইড়া আঙ্গুল উপরের দিকে!
বোহেমিয়ান
ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
তীরু ভাই, এটাকে ম্যাট্রিক্স আকারে প্রকাশ করা যায়? তাহলে একনজরে বুঝতেও সুবিধা হবে।
আমি ঠিক এটাই ভাবছিলাম।
ভেবে দেখবো। তবে কোন কোন দেশ তাদের বক্তব্য রেখেছে, কোন কোন দেশ রাখেনি। সেগুলো ম্যাট্রিক্সএ কি ভালো দেখাবে? বক্তব্যগুলো কি ওতে দেয়া যাবে?
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
অনেক ধন্যবাদ তীরুদা,
বইটাতে আরো অনেক অনুবাদ করার মতো তথ্য আছে। জানি খাটাখাটনী অনেক। তবুও এমন অজানা অনেক বিষয় আমরা জানতে পারবো। আশা করি আরো কয়েকটা পর্ব পাব।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!
**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!
ধন্যবাদ পুতুল। সময় কম, নইলে অনেককিছুই করা যায়।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
চমৎকার। লেখাটা কাজে লাগবে। প্রিয়তে রাখলাম।
ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সময় হলে উইকিতে দিয়েন।
----------------------------------------
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
----------------------------------------
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
আপনাকেও ধন্যবাদ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
খুবই মূল্যবান লেখা। আমিও প্রিয়তে রাখবো।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আপনাকেও ধন্যবাদ! ভালো থাকবেন তুলিরেখা।
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
সরাসরি প্রিয়তে ।
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
খুশী হলাম। ধন্যবাদ!
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
এটা খুব কাজের একটা জিনিস হলো
ধন্যবাদ অনেক
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
প্রিয়তে রেখে দিলাম।
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
লেখাটি চমৎকার হয়েছে এবং উইকিপিডিয়াতে দেওয়ার জন্যও অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু উইকিপিডিয়াতে এ নিবন্ধে কোনো তথ্যসূত্র দেওয়া হয়নি। যাদের এর তথ্যসূত্র সম্পর্কে ধারণা আছে তারা নিবন্ধে তথ্যসূত্র যোগ করে নিবন্ধটিকে আরও সম্পূর্ণতা দানে সহায়তা করতে পারেন।
নতুন মন্তব্য করুন