মানুষের কাজ যেমন নিয়ন্ত্রিত হয় তার মনের মাধ্যমে, তেমনি মনের ওপরেও বোধহয় অনেকখানি প্রভাব ফেলে তার চারপাশের পরিবেশ। তাই বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস আর যুদ্ধের দামামায় আর নিজদেশে পদে পদে বোমা হামলার ভয়ে মন যখন রীতিমতন সংকুচিত ঠিক সেই সময়ে বিশাল প্রাঙ্গন জুড়ে অগণিত বইয়ের গন্ধ যেন নিঃশ্বাস আটকে যাওয়া ফুসফুসে হঠাৎই তাজা বাতাসের মুক্তি। তাই-ই হয়ত বাংলা একাডেমির একুশে বইমেলা নিয়ে বছর জুড়ে এত অপেক্ষা।
জানুয়ারী মাস থেকেই শুরু হয়ে যায় বইমেলার জন্যে প্রতীক্ষা। চারপাশে এত এত বই, বই কিনতে আসা, দেখতে আসা বা ছুঁয়ে দেখতে আসা মানুষের মাঝে কিছুক্ষন দাঁড়াতেও কি যে ভালো লাগে! সত্যিই, এত মানুষ। এরা সবাই বইয়ের টানেই ছুটে এসেছে-- এই ভাবনাটাও কত ভালো লাগার।
জানুয়ারীর শেষ দিনগুলো যেন কাটছিলো না প্রতীক্ষায়। তাই ফেব্রুয়ারীর প্রথম দিনেই অপেক্ষার অবসান ঘটাতে গেলাম বাংলা একাডেমিতে, কার্জন হল থেকে সব বন্ধুরা মিলে দলবেঁধে হাঁটতে হাঁটতে। রাস্তাজুড়ে টানানো নানা ব্যানারে বই সংক্রান্ত নানা কথার শেষে লেখা "বাংলা একাডেমি"। মানুষের যাতায়াতের সুবিধার জন্য দোয়েল চত্বরের মোড় থেকে টিএসসি পর্যন্ত রাস্তায় যানবাহন বন্ধ। আমরা রাস্তার মাঝখান দিয়ে নিশ্চিন্তে হেঁটে যাওয়ায় সুখে বিভোর। জোরে জোরে রাস্তায় লেখা ব্যানারগুলো পড়ি আর সবাই মিলে একসাথে বলি "বাংলা একাডেমি"। এর মাঝেই পুলিশ আর ড়্যাব-এর কড়া চেকিং। ক্যাম্পাস থেকে ক্লাস শেষে ফিরছিলাম, তাই ভারী ব্যাগ হাতড়ে বই-খাতা ছাড়া কিছু না পেয়ে অবশেষে ক্যালকুলেটর দেখে চমকে উঠলেম তারা, "এটা কি?!!" বললাম, "বোমা, বোমা"। হা হা হা--কিছুক্ষনের নির্বাক সময় শেষে হেসে উঠলাম সবাই, ছাড়া পেলাম। এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু ছিলো বইমেলার শেষ দিন পর্যন্ত। চেকিং-এর সুবিধার্থে লাইন ধরে সবাইকে ঢুকতে হয়েছে- নিরাপত্তার খাতিরে। সবাই জানে, বোঝে। তবু বইমেলা, প্রানের মেলার শুরুতেই এই লাইন, চেকিং, নিজের অস্তিত্ব নিয়ে কৈফিয়ৎ দিয়ে কেমন যেন একটা ছন্দপতন হয়ে যায়। আসলে কি আর করা, সময়টাই যে এখন সন্দেহের।
বরাবরের মত এবারও বইমেলা জমে উঠতে কয়েকদিন সময় লেগেছে। মানুষের আনাগোনা যদিও শুরু থেকেই ছিলো কিন্তু বই বেচাকেনার আসর জমেছে কিছুদিন পরে। আর মেলার শুরুর দিকে বেশ কিছুদিন দিনের বেলা ভিড় থাকলেও সেটা রাতে বেড়েছে। সারাদিন কাজ অথবা ঘরে বসে থাকার ক্লান্তি দূর করতেই বইমেলায় ভিড় করেছে মানুষ। কবি-লেখকরা আসতে শুরু করেছেন কয়েকদিন পর থেকে, তাঁদের আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই যেন মেলা আরো বেশি জমে ওঠে। আসলে লেখক-পাঠকের যুগল সমাবেশটাই বোধহয় একুশে বইমেলার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য। লেখকদের মাঝে যিনি শুরুর দিন থেকে শেষ দিন পর্যন্ত প্রায় নিয়ম করেই মেলায় আসতেন, সেই সর্বজনশ্রদ্ধেয় হুমায়ুন আজাদ স্যারের অনুপস্থিতি অনুভব করেছি আমরা সবাই প্রতিদিন। আগামী প্রকাশনীর স্টলে তাঁর পরিবর্তে তাঁর ছবি ঝুলে ছিলো প্রতিদিন তাঁর স্মৃতি নিয়ে। এবারের মেলায় তাঁর অগ্রন্থিত প্রবন্ধের সংকলন বের হয়েছে আগামী প্রকাশন থেকেই, "আমার নতুন জন্ম" নামে।
একুশে বইমেলার বিশাল প্রাঙ্গনে বিচিত্র রকমের বই থাকলে সংখ্যাগরিষ্ঠ পাঠকের আকর্ষন ছিলো উপন্যাসের দিকেই। এরপরে কবিতা। প্রায় শুরুর দিক থেকেই মুহম্মদ জাফর ইকবালের "নায়রা" পাঠকদের পছন্দের তালিকায় ছিলো। হুমায়ূনা আহমেদের বড় উপন্যাস "তিন পুরুষ" কিনে অবশ্য হতাশ হয়েছেন অনেকেই। নতুন বই হিসেবে প্রকাশিত এবং প্রচারিত হলেও এটি ছিলো আসলে তাঁর পুরনো তিনটি উপন্যাসের সংকলন। পরে মেলার শেষ দিকে অবশ্য তাঁর "লীলাবতী" দিয়ে বড় উপন্যাসের আকাঙ্খা মিটেছে তাঁর ভক্তদের। এই বইটির অনবদ্য প্রচ্ছদ সবার দৃষ্টি আকর্ষন করেছে।
কবিতার বইগুলোর ক্রেতা পছন্দের তালিকায় ছিলো শামসুর রাহমানের "সেরা শামসুর রাহমান", "গোরস্থানে কোকিলের করুণ আহ্বান", নির্মলেন্দু গুনের "চির অনাবৃত হে নগ্নতা", সৈয়দ শামসুল হকের "উড়ে যায় মালতী পরী", মহাদেব সাহার "ভালোবাসা কেন এর আলো-অন্ধকারময়", "প্রেম ও ভালোবাসার কবিতা"। শিশু-কিশোরদের জন্য দারুন আকর্ষনীয় প্রচ্ছদ আর অলংকরনের বই এসেছে এবার একুশে মেলায়। "টোনাটুনি" স্টলটি খুব উল্লেখযোগ্য এই ক্ষেত্রে।
এবার একুশে বইমেলার বহুল আলোচিত একটি বিষয় ছিলো বাংলা একাডেমী প্রণীত কিছু নীতিমালা। এর মধ্যে একটি ছিলো এক প্রকশনীর বই অন্য প্রকাশনীর স্টলে বিক্রি না করা। নামীদামী প্রকাশনীগুলো এর পক্ষে থাকলে বেশ কিছু নবীন প্রকাশনী এবং স্টল এর বিরোধিতা করেছে। অনেক লেখকও তাদের হয়ে বলেছেন এই নিয়মের মাধ্যমের বইমেলার আসল উদ্দেশ্য ব্যহত হচ্ছে। শেষমেশ অবশ্য অন্য অনেক নিয়মের মত এই নিয়মটিও অঘোষিতভাবেই পালিত হয় নি, এক প্রকাশনীর বই দেদারসে বিক্রি হয়েছে অন্য অনেক স্টল থেকেও।
আগের বইমেলার তুলমার ইদানিংকালের মেলাগুলো এগিয়ে আছে একটা দিক দিয়ে, সেটা হচ্ছে স্টলগুলোর যুগোপযোগী সাজসজ্জা। এর মাঝে অন্যপ্রকাশ, সময়, দিব্যপ্রকাশ, ঐতিহ্য, অনুপম প্রকাশনী, টোনাটুনি উল্লেখ করার মত। আর নজরুল একাডেমীর গোল চক্কর ধরনের বড় স্টলটিও ভালো লাগে খুব। বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্রের রয়েছে চিরায়ত গ্রন্থমেলার নিজস্ব ধরন, স্টলটিও তেমনই। সেবা প্রকাশনীর তো একটা আলাদা শ্রেণীর পাঠক আছেই। এছাড়াও লিটল ম্যাগাজিনের জন্য মেলার ভেতরের দিকে একটা আলাদা জায়গা রয়েছে।
অন্যান্যবারের মত এবারও রক্তদান কর্মসূচীর উদ্যোগটি ছিলো। এটা প্রশংসনীয় সন্দেহ নেই, তবে নিতান্ত অনিচ্ছুক মানুষকেও কখনও কখনও টানাটানি করার দৃশ্যটি ভালো লাগে নি একেবারেই।
বইমেলার মাঝামাঝি একটা অপ্রীতিকর ঘটনার কথা অনিচ্ছাস্বত্তেই বলতে হচ্ছে। বাংলা একাডেমি থেকে সামান্য দূরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি সংলগ্ন "ডাস" চত্ত্বরে ১৪ ফেব্রুয়ারীর ভালোবাসা দিবসের অনুষ্ঠানে আকস্মিক বোমা হামলা হয়েছিলো, গুরুতর কিছু নয়, কেবল আতংক ছড়ানোর জন্যই। কিন্তু আতঙ্কিত মানুষ ভেবেছিলো এর পরের টার্গেট হবে হয়ত বইমেলা, তাই মুহুর্তেই ফাঁকা হয়ে গিয়েছিলো বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গন।
বইমেলা মানেই অসংখ্য নতুন-পুরনো বইয়ের এক চিরায়ত সমাহার। লেখক আর পাঠকদের এক দারুণ সম্মেলন। একুশের এই বইমেলাটি অসংখ্য বইয়ের ধারক হয়ে সমস্ত ক্ষুদ্রতার উর্দ্ধে উঠে এক আশ্চর্য বিশালতার মুর্তি হয়ে দাঁড়ায়। এই দম বন্ধ করা সময়ে এর চেয়ে বড় মুক্তির স্বাদ যেন আর কিছুতেই হতে পারে না। তাই নিজস্ব ঢং-এ অথবা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়ে হলেও সমস্ত ভয়-ভীতি, হুমকি পেরিয়ে একুশে বইমেলা যেন প্রতি বছর আমাদের মনকে আলোকিত করে যায়, অন্তত একটা মাসের জন্য হলেও স্বস্তির স্বাদ দিয়ে যায়-- এটুকুই প্রত্যাশা।
--------------------------------------------------------------
এই লেখাটা অনলাইন ম্যাগাজিন "বাংলালাইভ"-এর "ঢাকার চিঠি" বিভাগে প্রকাশিত হয়েছিলো তিন বছর আগে, ২০০৫-এ। এবারের বইমেলায় আমি থাকতে পারছি না, গত আট বছরে এই প্রথম। খুব মন খারাপ নিয়ে তাই নেটের পাতায় পাতায় বইমেলার খবর খুঁজে বেড়াই। নিজের লেখাটা পড়ে স্মৃতি ঘাটাঘাটি করে ভাবলাম সচলের পাঠকদের জন্য তুলে দেই।
মন্তব্য
আবার পড়লাম।
বর্তমানগুলো কি সহজে স্মৃতি হয়ে যায়!
সেটাই ভাবি অবাক হয়ে...!
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
বইমেলা থেকে কয়েকবছর হলো ক্যাসেট সিডি এগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছে
শুধু বইয়ের জন্য বইমেলা
কিন্তু গত বছর থেকে শুরু হয়েছে বিভিন্ন রেডিও-এনজিও আর পত্রিকাকে স্টল বরাদ্দ
এবারও এদের নামে অনেকগুলো স্টল
যাদের সাথে প্রকাশনা কিংবা বইয়ের কোনো সম্পর্ক নেই
হু, কিন্তু গত বছরও আমি সিডি দেখেছি মেলায়। এফ.এম.রেডিওর স্টলও দেখেছি। আসলেই বইমেলায় অন্য কিছুর বানিজ্যিক সুবিধা আদায়ের কোন কারণ দেখি না, তাহলে কেবল মেলা না হয়ে আর "বইমেলা" কেন?
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
আবারও পড়লাম, ভালো লাগলো...
---------
অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা। (সুইস প্রবাদ)
------------
...অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা...
সামু'পা আগেই পড়েছিলো বাংলালাইভে জানি। আবার পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
এই প্রথম লেখাটি পড়লাম। লেখা পড়েই বোঝা যাচ্ছে, বই মেলা তিথি আপুর কত্তো প্রিয়!
একটু আগেই বই মেলা ঘুরে এসে লীলেন দার সঙ্গে খানিকটা যোগ করে বলছি:
মেলা আগের চেয়ে অনেক ছিমছাম হয়েছে সন্দেহ নেই। ক্যাসেটের দোকান না থাকলেও সেখানে লিটল ম্যাগাজিন চত্বর ঘেঁসে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম, রেডিও টুডে আর রেডিও ফুর্তির স্টল রয়েছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম এর স্টল ঘিরে দর্শকদের ভীড় জমেছে বেশ। তথ্যকেন্দ্র ঘেঁসে প্রজেক্টরে বড় পর্দায় দেখানো হচ্ছে অনলাইন এই দৈনিকটি প্রচ্ছদ বা নীড়পাতাসহ মেলার নানান খবরা-খবর। খোলা হয়েছে 'অমর একুশে' এবং 'বইমেলা' নামে আরও দুটি পাতা। বই মেলার খবর মেলাতেই লেখা ও সম্পাদনার সেখানেই আপলিঙ্ক করা হচ্ছে। আর পুরো বিষয়টি তত্ত্ববধান করছেন মাসকাওয়াত ভাই।
এ সবই এবারের মেলায় নতুন সংযোজন সন্দেহ নেই।
বলাই বাহুল্য, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম এর সঙ্গে অবশ্যই সংবাদ ছাড়াও অনলাইনে সাহিত্য প্রকাশের একটি যোগসূত্র রয়েছে। এছাড়া তথ্য প্রযুক্তি, খেলা ও শিশু বিষয়ক আলাদা পাতা রয়েছে। তবে রেডিও টুডে বা রেডিও ফুর্তির মেলায় উপস্থিতির যৌক্তিকতা বোঝা দায়।
এছাড়া বই মেলা থেকে খাবারের স্টল আলাদা করার কর্তৃপক্ষীয় সিদ্ধান্ত মেলাকে আরও সুন্দর করেছে বলেই মনে হয়। ...
(অফটপিক: এবার 'জনান্তিক' মাসকাওয়াত ভাইয়ের ইংরেজিতে লেখা ছোটগল্পের বই প্রকাশ করছে; নাম এখনও ঠিক হয়নি। এই বই প্রকাশ নিয়েও তাকে খানিকটা উত্তেজিত বলে মনে হলো। বললেন, অরূন্ধুতি রায় এই বয়সেই ইংরেজিতে বই প্রকাশ করেছেন। তাই আমার খুব একটা দেরী হয়ে যায়নি। এছাড়া অক্টোবরে ফ্রাঙ্কফ্রুটের বই মেলাতেও বইটি স্থান পাচ্ছে। এটিই বা কম কি! )
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
আরিব্বাবা, পুরো প্রফেশনাল সাংবাদিকের প্রতিবেদন। থ্যাঙ্কস!
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
এবারই প্রথম পড়লাম ও খুব ভালো লেগেছে।
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
ধন্যবাদ। বইয়ের শেষ পর্যায়ের কাজ ঠিকঠাক হচ্ছে তো? আমি খুবই এক্সাইটেড হয়ে আছি সচলদের বই বেরুবার আনন্দে। আমার বন্ধুদের বলব এই বইগুলোর কথা। কবে বেরুচ্ছে গন্দম?
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
শুকরিয়া মেহেরবান বই এর কাজ এখনো চলছে। ৬ তারিখে বেরুনোর কথা, এখন দেখি কি হয়। তবে বড় কোনো সমস্যা না হলে ৭ তারিখে চলে আসার কথা।
ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল
বেস্ট অফ লাক!
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ
এবার বই মেলায় কোন কোন সহব্লগারের কোন কোন প্রকাশনী থেকে কী কী বই রেরুচ্ছে, তার একটা সংক্ষিপ্ত তালিকা দেওয়া যায়? @ অমিত আহমেদ।
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
- আপনার বন্ধুদের কয়েকজনের ফুন নাম্বার থাকলে জানাইয়েন
আমি কনটাক্ট কইরা বলবো নে বইগুলোর কথা। আপনার আর কষ্ট করা লাগবো না!
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সেই মেলায় গিয়েছিলাম একদিনের জন্য। মফস্বলের মানুষরা অবশ্য একদিনের জন্যই যায়
ভাল লাগলো পড়ে।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
নতুন মন্তব্য করুন