ছোট থেকে এই বাতিকে মাকে বড্ড জ্বালিয়েছি। আম্মু তো আমার, ও আরেকটা ছোট্ট বাবুকে অতো আদরে খাওয়ায় কেন? এমন হাজারটা সওয়ালের ঠেলায় মা জেরবার সারাদিন!
ও কেন আমার খেলনা ধরবে? ছোটভাইয়ের সঙ্গে ভাগ করে নিতে হয় মা।
না, আমার ভাগাভাগি ভাল্লাগেনা!
পাড়াতুতো সব ভাইয়া আপুর বুকশেলফে আমার অবাধ দখলদারি, কিন্তু নিজের সঞ্চয়কে সামলে রাখতে বাড়তি চাবি ছুঁড়ে ফেলেছিলেম নর্দমায়। যদিও তখন পজেসিভ শব্দটা জানতামই না বোধহয়!
এমনসময় তুই এলি। এই এট্টুশখানি, গোলাপী উলের বলের মত পরীর ছানা একটা!
আমি রাগে ফুলে ফেঁপে ঢোল, একমাত্র মেয়ের তকমাটা খসে গেলো যে। তবু শপিংএ বেরুলেই তোর জন্যে বারবি কিংবা টিনটিন!!
সব্বার এতো আদর পেয়ে এমন মায়াবতী হয়েছিস বুঝি?
সবটাতেই ফিঁচফিঁচ কান্না। টোকাই ছেলেটার কনকনে শীতের সকালের ছেঁড়া শার্টে, রান্নার ফাঁকে অসাবধানে কড়াই থেকে আম্মুর হাতে ছিটকে পড়া তেলে, পড়াশুনোর সুবাদে ভাইটির শহর বদলানোয়। আমার ঠিক উল্টো ! সবকিছুতে সবসময়ই ছেলেমানুষী আল্লাদ আর রাশি রাশি আবদার। হয়তো নিজের জন্যে খুব শখ করে কেনা তবু, 'এটা আমি নেবো আপ্পি... প্লিজজজ!' এমনটা সম্প্রদান কারকে গেছে মেলাকিছু!
কিন্তু সেদিন?
এমনিতেই লম্বা ক্লাসের পরে টার্য়াড ছিলাম ভীষণ, তার ওপর রাস্তার বিচ্ছিরি জ্যামে ঘন্টা কাবার।
ঘরে ফিরে ডেস্কের ওপর মার্কশীটের দিকে তাকাতেই দুম করে মেজাজ চড়ে গেলো!
কী বেহাল দশা! দিনরাত নিক আর সাহারা ওয়ান দেখলে এমন ডাব্বুই তো মারতে হবে। মেয়ের এমন সাহস, উত্তরে বলে কি না-- গত টার্মের চেয়ে আমার টোটাল ২৫ নাম্বার বেড়েছে.. ওটা দেখছো না কেন?
চোরের মায়ের বড় গলা!
রেগে গিয়ে ঠাস করে দিলাম চড় কষিয়ে...
পরের দু'দিন দু'বোনের কথা তো দূর.. দেখাও হলোনা ঠিকমত! ইদানিং অনেকবেলায় বিছানা ছাড়ি আর কনিষ্ঠার মর্নিং শিফটে ক্লাস। তিনটের দিকে স্কুলবাস থেকে নামতে নামতেই হয়তো বেরিয়ে গেছি কাজে..
জানতাম, আমার ওপর রাগ জমানো, ভাঙাতামও.. কিন্তু এবার তুইই বড় হয়ে গেলি রে।
অফডে, বাসাতেই অলস ঘন্টা। রেডিওতে ফূর্তি টিউন করছি, দুড়দাড় ছুটে এলি ইশকুলের জামা গায়েই...
--ক্যাডবেরি! কে দিলো?
-- আমি কিনেছি।
-- কেন?
-- এমনিতেই, তোমার জন্য...
আমি হাত বাড়িয়ে অক্লেশে নিলাম, মোড়ক ছাড়িয়ে গোগ্রাসে চিবুলামও কিন্তু ভীষণ ইচ্ছেটাকে চাপা দিয়ে বললাম না একবারও--
দ্যুতিসোনা--
আমাকে মাফ করে দে প্লিজ!!
মন্তব্য
- হুমম
বেশ ছুঁয়ে দেয়া অনুভূতি...
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শুক্রিয়া ধুগোদা!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খুব ভাল্লাগলো পড়ে... লেখাটা খুব সুন্দর হইছে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অ-নে-ক ধন্যবাদ নজরুল ভাই!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মর্মস্পর্শী লেখা।
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ধনেপাতা নিন!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তিথী নামটা আমার বেশ পছন্দের। গ্যাদাকালে তিথী নামের এক দোস্ত ছিল, জীবনে অনেক হারানো বন্ধু খুঁজে পেয়েছি, কিন্তু এই মেয়েটাকে সেই যে ক্লাস থ্রী'তে শেষবার দেখেছিলাম এরপর আর কখন তার সাথে দেখা হয় নাই। কে জানে তিনকাল গিয়ে এককালে ঠেকলে হয়তো আবার তার সাথে দেখা হয়েও যেতে পারে।
তিথীর লেখা তার নামের মতই মিষ্টি হয়েছে।
দৃশা
ইশকুলে মোট ৩টে তিথী ছিল..
বাকি দুজন (সিনিয়র) ও ছিলো একইরকম, ধরেই নিয়েছিলাম এ নামের বালিকারা একটু রোগা পটকা হয়!
উল্টো ধাঁচের কাউকে দেখলে আজও খানিকটা চমকাই... হিহি!
অনেক ধন্যবাদ দৃশাপু!!
হারিয়ে যাওয়া সখীকে খুঁজে পাবে নিশ্চয়ই...
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ইশকুলে মোট ৩টে তিথী ছিল..
বাকি দুজন (সিনিয়র) ও ছিলো একইরকম, ধরেই নিয়েছিলাম এ নামের বালিকারা একটু রোগা পটকা হয়!
উল্টো ধাঁচের কাউকে দেখলে আজও খানিকটা চমকাই... হিহি!
অনেক ধন্যবাদ দৃশাপু!!
হারিয়ে যাওয়া সখীকে খুঁজে পাবে নিশ্চয়ই...
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালোবাসবেন ইচেছ মতো, যতো ইচেছ ততো... উজাড় করে। ভালোবাসি অনেক..অনেক বেশী, হায় ভালোবাসার প্রকাশের জড়তায় প্রিয়জনে’রা এত দূরে চলে যায়, এখন শুধুই দীর্ঘশ্বাস। বোনের জন্য ভালোবাসা -অনেক ভালো লাগলো।
ইবরাহিম যুন
আমার কথার যন্ত্রণায় সব্বাই অস্হির, শুধু খুব বলতে চাওয়া কথাগুলোই বলা হয়ে ওঠেনা...
অ-নে-ক ধন্যবাদ যুন, ভালো থাকবেন!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ছোট ভাইবোনদের মারধোর করা দোষের কিছু নয়, ছোট ভাই হিসাবে আমি প্রচুর মার খেয়েছি ...তবে আমার শুধু বড় ভাই ছিল, কোন বোন নেই, সেই জন্যই হয়ত এমন ভালবেসে কেউ কিছু লেখে নি, ডলা দেওয়ার পরে। আমিও চকলেট কিনিনি ডলা খেয়ে।
বোনে বোনে ভালোবাসাটা মনে হয় অনেক সুইট...হয়ত এখন জানব, দুই কন্যার বাবা হিসাবে। আপনাদের ভালোবাসা আজীবন অটুট থাকুক...আপনি সম্পর্কের মূল সুরটা আনতে পেরেছেন লেখায়। ভালো লাগলো...
### তাসনীম ###
আমি কিন্তু অনেক সৌভাগ্যবান ভাইয়া, সব্বার বড় বলে কাজিনগুলো আমার হাতে ডলা খেয়েই মানুষ...
শাসন করি খুব, আবার ভালও বাসি!
আপনার কন্যাদ্বয়ের জন্যে অনেক আদর রইলো, ভালো থাকবেন!!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কী যে আপন করে নেয়া লেখাটা---!!
তিথী, অসাধারন একটা লেখা--- এই লেখাটা পড়লে কেবল দ্যুতিসোনা কেন, আমি পর্যন্ত তোমাকে আরো ঘন ঘন না লেখার অপরাধ থেকে সাময়িকভাবে মাফ করে দিতে রাজি--হা হা হা
মনে রেখ, 'সাময়িকভাবে'--
জলদি করে এইরকম আরেকটা লেখা দিয়ে দাও দিকিনি--
অনিকেতদা,
এট ফাস্ট টেক মাই সালাম, পরসমাচার এই যে; 'তুমি' সম্বোধনে যারপরনাই আনন্দিত হইলাম... থ্যাংকু!
আরও ঘনঘন?? সর্বনাশ!!
দু'দিন পরপরই তো অখাদ্য- কুখাদ্য পোস্ট দেই.. কবে যে লোকজন ধরে মাইর লাগায়, কে জানে!
অনেক অনেক ধনেপাতা আর শুভেচ্ছা নিরন্তর...
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খুব ভালো লাগল তিথী।
মধুবন্তী
ধন্যবাদ আপুনি!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লেখাটি বেশ,
আহ !! মন ছুঁয়ে যাওয়া এমন লেখায় চাওয়াটুকু পূর্ণ না হয়ে কি পারে....
দ্যুতিসোনা, আপ্পিকে মাফ করে দে প্লিজ!!
---------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
হাঃহাঃহাঃ, থ্যাংকুশ মউবানু! ভালবাসা নিও...
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
জোশ লাগলো আপু.....
একবার মনে হচ্ছিলো লেখাটার লিংটা আমার ব্লগে নিয়ে নেই....
থ্যাংকস আ লট শুভ!
ভাল থেকো ভাইয়া...
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমার অবস্হা আরো খারাপ। অনেকগুলো ভাইয়ের একটি মাত্র বোন। ভাইগুলো সবাই দুরে থাকে। আর আমরা দুজন বিয়াফক ঝগড়া করি। বয়সের পার্থক্যে আমার অর্ধেকেরও ছোট। স্কুলের পড়াশোনা থেকে শুরু করে খাবার, টিভি, কম্পিউটার, সবকিছু নিয়েই ..। সবশেষে মনেহয় আদরটা আমিই বেশী করি। তাইতো সব আবদার আমার কাছেই।
হৃদয়স্পর্শী লেখা।
দ্যুতির সঙ্গে আমারো পার্থক্য অনেক, পুরো দশবছর!
ওর ভাব আর আবদার অবশ্য ভাইয়ের কাছেই সব.. আমি একটু বেশী মেজাজি কি না, হিঃহিঃ!
আপনার বোনের জন্যেও ভালবাসা রইলো,
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ!!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খুব সুন্দর লেখা তিথী।
ধন্যবাদ ভ্রম!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খাঁটি কথা ,মুই সত্যই বেজায় হিংসুটে...
ধন্যবাদ রেনেট ভাই!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বড়বোনরা হিংসুটেই হয়...বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
খুব ভালো লাগলো আপু...লেখাটা পড়ে!
আপনিও দেখছি " । " এর ব্যাবহার এ কঞ্জুস!!! আমার মতন।
আমার দুই বোন কে আমি মাইর এর উপর রাখতাম। অবশ্য ওঁরা আমার চাইতে যথাক্রমে ৭ আর ৫ বছরের বড় ছিল! হিহিহিহিহি...এখন তো কালে ভদ্রে দেখা হয় মাত্র!!!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
উফ্, দিলে তো পুরোনো শোক চাগিয়ে...
আমার বাংলা টাইপিং প্রমাদ ইহজীবনেও শোধরানোর "কোই চান্স নেহি",আপসুস!!
বড়বোন শব্দটা আমার ডিকশেনারিতে নেই, তোমাকে হিংসালুম!
ভালো থেকো তারানা...
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনার মতন স্বৈরাচারী, ক্যাডবেরি লোভী, হিংসুক, শিশু নির্যাতনকারী দের প্রতি তীব্র ধিক্কার জানিয়ে গেলাম।
ভালো লাগলো লেখা।
----------------------------------------------
আমার যত অগোছালো চিন্তাগুলি,
রয়ে যাবে এইখানে অযতনে ।।
একজন ছিদ্রান্বেষী কুচক্রী পাঠককেও তীব্র ধিক্কার!!
হাঃহাঃহাঃ...
থ্যাংকস,
ভাল থাকুন রেজওয়ান ভাই!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার লাগলো তিথী!
________________________________
তবু ধুলোর সাথে মিশে যাওয়া মানা
শুক্রিয়া জানাই রাহিন!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমি আপ্নের মতো ভদ্র না- চান্স পাইলেই ঝাড়ি দেই...
এছাড়া বখাটে হয়ে যায় ছোটবোনেরা সব...
_________________________________________
সেরিওজা
আমি মোটেই ভদ্দরলোক নইরে ভাই... সবাইকেই ঝাড়ির ওপর রাখি!!
পড়েছেন বলে ধন্যবাদ!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালু
থ্যাংকু!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
থ্যাংকু!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঝাড়ি মাইর কোনটা বাকি নাই!!আমিও ছোট কিনা!!! বড় ভাইয়ের ঝাড়ির উপ্রেই বড় হইসি! মাইরের চোটে আইজো হ্যাংলা পাতলাই রয়া গেলাম!!!
ঝাই হুক, আপ্পি লেখাটা দারুন। ইচ্ছা হয় আপ্নের মতন আপ্পির কোলে ঝাপায়া পড়ি!!(ছোট কিনা!!আবদার বেশিই করি!!)
যদিও কমেন্ট দেইখে মনে হইতেসে ঝাড়ির ভয় আছে!!
লেখাটা পাগল করা!
আমিই তানভী |
আমার বোধ'য় অবসরে যাওয়ার সময় হৈয়া গেলো!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ ধুগোদা, এইবার এলপিআরে যান আর ভালো হয়ে যান...
"ভালু হইতে পয়সা লাগে না"
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হুমম... ছোটমুটু ভাইবোনেরা একটু নেকুই হয় বটে!!
ধরেছেন ঠিকই, আমি লোক সুবিধার নই.. হাত-মুখ দুটোই বেদম চলে!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তানভী!!
---------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পান্থদা; ভয় পেলেন তো হেরে গেলেন...যদিও, পরাজয়ে কভু ডরে না বীর!
শাদীমোবারকটা এবার সেরেই নিন বস্...
ধনেপাতা রইলো!!
---------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বড় বোন ছিল, কখনো ঝাড়ি দিছে বলে মনে করতে পারছি না! এখন বিয়ার বয়স হৈছে, বিয়ার পর বউ ঝাড়িতে রাখবে কী'না, সেই ভয়ে আছি!
..................................................................
আমি অতো তাড়াতাড়ি কোথাও যেতে চাই না;
আমার জীবন যা চায় সেখানে হেঁটে হেঁটে পৌঁছুবার সময় আছে,
পৌঁছে অনেকক্ষণ ব'সে অপেক্ষা করার সময় আছে।
খুব ভালো লাগলো রিফাত।
অফটপিক
আপনি কি পশ্চিমবঙ্গের লেখা অনেক বেশী পড়েন?
আপনার লেখায় সেই ছাপটা খুব পাওয়া যায়
ভালো থাকুন।
দ্যুতিম্যাডাম কি এই লেখা পড়েছেন?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
অনেক ধন্যবাদ রানা'পু!
তবে 'আপনি' টা ছাড়তে হবে, প্লিজজ...
দ্যুতি? নাহ্, আরেকদিন পিটুনি দিয়ে তারপর পড়ে শোনাব!
অফটপিক: যা পাই পড়ি তো সবই; যদিও সবটুকু এন্টেনা ধরতে পারেনা! হিঃহিঃ..
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এইরে সাজিদ, লজ্জায় ফেলে দিলেন ভাই !
অ-সংখ্য ধন্যবাদ....
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এত ভাল একটা পোষ্ট, মাত্র দুই ভোট ক্যান? সচলদের প্রতি তীব্র ধিক্কার।
----------------------------------
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
জননীর নাভিমূল ছিঁড়ে উলঙ্গ শিশুর মত
বেরিয়ে এসেছ পথে, স্বাধীনতা, তুমি দীর্ঘজীবি হও।
ামিও চিন্তা করছিলাম, "২ ভোট কেনো!!!?"
হাঃহাঃহাঃ...
একগোছা ধনেপাতা !
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সুন্দর লিখেছো তিথী
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
থ্যাংকু তাতাপু...
মেঘলাকে আদর দিও!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার! খুউব ভালো লাগল। ছুঁয়ে যাওয়া লেখা।
প্রহরী ভাইকে ধনেপাতা...
সীমান্ত থাকুক সুরক্ষিত!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হুমম, স্যরি বলা খুব কঠিন। লেখা ভাল লাগল। তিথী, দ্যুতি ভারি মিষ্টি নাম
যদিও স্বভাবে তিথী তেতো,
হাঃহাঃ...
ধন্যবাদ আনন্দী দি!
--------------------------------------------------
"সুন্দরের হাত থেকে ভিক্ষা নিতে বসেছে হৃদয়/
নদীতীরে, বৃক্ষমূলে, হেমন্তের পাতাঝরা ঘাসে..."
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খুব সুন্দর করে লেখেন তো আপনি,হিংসে হচ্ছে আমার।
যদিও মনের মত একটা ভাই থাকার কোনো তুলনা হয়না।তাও বলবো,পিচ্চি একটা বোন থাকলে আসলেই অসাধারন লাগতো।
[বিষণ্ণ বাউন্ডুলে]
পড়ার জন্য ধন্যবাদ!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
চমৎকার। আমার সব কয়টা ভাই-বোন বড় হয়ে যাওয়ার আগের সময়টাতে ফিরে গেলাম।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
মন্তব্য পড়ে খুশি হয়ে গেলাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
বড় ভাই বোনের চড় থাপ্পড় কোন বেপার হইল? লাইফে এইসবেরো বহুত দরকার আছে। আমি চাইর ভাই বোনের মধ্যে সব থিকা ছুডু আছিলাম। এইবার বুইজা লন। এত পুরান লেখা কিন্তু এখনো মুচমুচে। কড়মড় করে শেষ করে ফেললাম।
তা তো বটেই, তবে এরকম চড় থাপ্পড় নিজেকে অবশ্য খেতে হয়নি কখনো।
পড়ার জন্য
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সবাই দেখি প্রশংসা করতেসে!!! এই দিকে ছোট বোনগুলা যে যুগ যুগ চড় খেয়ে গ্যাল সেইটার কোন প্রতিবাদ তো দেখলাম না!!!
লেখা ভালৈচে!
আর আমার আপুরা কখনো আমাকে মারে নি অবশ্য!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
বড় যদি হতে চাও, ছোট হও তবে।
নাও তারানা, বোনকে নিয়ে লেখা একটা কবিতার লিঙ্ক-- সহোদরা।
আগেও পড়েছো হয়ত।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খুব ভাল্লাগলো পড়ে
____________________________________________________________________
"জীবনের বিবিধ অত্যাশ্চর্য সফলতার উত্তেজনা
অন্য সবাই বহন করে করুক;
আমি প্রয়োজন বোধ করি না :
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো
এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।"
অনেক ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
মমতায় ভেজানো একটা লেখা।
নতুন মন্তব্য করুন