নেহায়েতই সাদামাটা বালিকা আমি।
স্নো -পমেটম মাখি না.. 'গরীব বেজায়, কষ্টেসৃষ্টে দিন চলে যায়'। 'সটান বসে চুলকে খানিক মাথা' মাঝে মাঝে 'হিসেব লেখার খাতা' হাতে নিই।
তা 'সাত দুগুণে কত হয়', সে আঁক কষতে গিয়েই 'ঝিম্ঝিম্ টনটন্ ব্যথা করে হাড়েতে'।
শেষটায় হাতে পড়ে থাকে কেবল পেন্সিল...
সে যাক, হাটের মধ্যে কেন আর বিদ্যেবোঝাই হাঁড়ি ভাঙা? মোদ্দা কথা, 'মনটা আমার বেজায় নরম.. হাড়ে আমার রাগটি নেই', নিজের খেয়ালেই থাকি। তা এমন 'হুঁকোমুখো হ্যাংলা'র ঘর থেকেও মাঝে মাঝে ফ্যাক্ ফ্যাক্ শব্দের বিটকেলে হাসি শোনা যায়।
'ভয় পেয়োনা, ভয় পেয়োনা'.. ঐ মুহূর্তগুলোতে আমার সঙ্গী থাকেন '৪১নং গেছোবাজার, কাগেয়াপটি'র সুকুমার রায়।
ননসেন্স ক্লাবের মধ্যমণি এই খেয়ালরসের রাজাটির সঙ্গে পরিচয় সেই ছোট্টবেলায়! (আমি কিন্তু এখনো থোতো ) কবিতাপাগল বড়খালার কাছে শেখা 'দুই বিঘা জমি' (নাকি 'মাকে মনে পড়ে?' ছরি, ঠিক মনে নাইক্কা!) শুনিয়েছিলাম নয়া খালুকে। রোগাপটকা একটা পিচ্চি (বয়সের তুলনায় সাইজে আরো পিচ্চি ছিলাম) 'কুমড়োপটাশ' চোখে বেণি দুলিয়ে কোবতে বলছে দেখে উনি বোধহয় খুব মজা পেয়েছিলেন!
ওই সন্ধেতেই উপহার পাওয়া 'সেরা সন্দেশ' আর সুকুমার রায়ের 'সমগ্র শিশুসাহিত্য'।
আর সেই থেকেই আমি নিরুপায়, 'উদার রয়েছি উদর মেলিয়া'! 'লোভী ছেলে'র 'খাই খাই' চলছে তো চলছেই...
ইশকুলে আমাদের 'ভাবুক সভা'র প্রিয় উক্তি ছিলো 'তিনমাসের জেল আর সাতদিনের ফাঁসি'। মজার ছলে বন্ধুরা নাম পেতো 'রামতাড়ু' কিংবা 'হাঁসজারু'। খাসা চ্যাঁচানির সুবাদে আমি বরাবরই 'চিল্লানোসোরাস'।
টুম্পার টকটক গলায় 'গঙ্গারামে'র ফিরিস্তি শুনে ভ্রুকুটি না মেনে সব হেসেই লুটোপুটি।
বদরাগি বদরুল স্যারকে 'দ্রিঘাংচু' আর বাংলা ২য় পত্রের ম্যাডামকে 'ব্যাকরণ শিং' ছাড়া আর কীই বা নাম দেওয়া যায়?
বার্ষিক অনুষ্ঠানগুলোর নাটকেও সুকুমার.. কখনো 'উকিলের বুদ্ধি', কখনোবা 'অবাক জলপান'। আপাতঃ নিরীহ মুখে চতুর চাষীর অভিনয়ে দুর্দান্ত রিমি, চোখে ডাঁটিসমেত সোনালি ফ্রেমের চশমা আর খদ্দরের ফতুয়ায় ছোকরা কবির সাজে আমি। মোটাসোটা মৌলিটা ধুতি জড়িয়ে খিটকেল মামা... আরো কত, কত স্মৃতি ঝাঁপি জুড়ে!
বড়বেলার বারবেলায় পৌঁছে নিখাদ সুকুমার প্রীতির পারদ চড়েছে আরো মগডালে।
এখন সঙ্গী ১১টি ছানাপোনা কাজিনের দল, খ্যাপামি আর ডানপিটেমোতে যারা 'পাগলা দাশুকে'ও ছাড়িয়ে যায়...
'হেশোরাম হুঁশিয়ারের ডায়েরি' 'কাতুকুতু বুড়ো'র সাথে সাথে ওরাও গেলে গোগ্রাসে!
'কি মুস্কিল', এইসব 'হিজিবিজবিজ্' পড়তে পড়তে হাঁপিয়ে উঠছেন?
'শব্দকল্পদ্রুমের' ছিটেফোঁটা বাদামভাজাও ঠোঙায় পুরবো, অমন 'তেজিয়ান' হাত আমার কই?
'সাধে কি বলে গাধা!'
এই আবজাব মাউস পেষা কেবল এটুকু জানিয়ে দিতে, আমার খুশিয়ালি ক্ষণ কিংবা বিষাদবেলার কতটুকু জুড়ে আছেন সুকুমার! 'বিষম চিন্তা'র না মেলা প্রশ্নের ভিড় সরাতে হরহামেশাই খুলে বসি 'আবোল তাবোল' কেতাবখানা...কর্মখালি ধর্মতলায় ষোল আনাই মিছে জীবনের আলু- নারকেল চিবানোর মাঝে যে মন্ত্র জপে বাঁচি, দাদাগো-- শিখিয়ে দেবো তা? জানেন তো?
"এই দুনিয়ার সকল ভাল, আসল ভাল নকল ভাল..
সস্তাও ভাল, দামিও ভাল, তুমিও ভাল আমিও ভাল।
কিন্তু সবার চাইতে ভাল--
পাঁউরুটি আর ঝোলা গুড়!"
মন্তব্য
আসলেই...
লেখায় (Y)।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
'শুনেছ কি ব'লে গেল সীতানাথ বন্দ্যো?
আকাশের গায়ে নাকি টকটক গন্ধ!'
আর (গুড়)
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
"টকটক থাকে নাকো হলে পরে বৃষ্টি
তখন চেখে দেখেছি একেবারে মিষ্টি"
লেখায় ঝোলাগুড়
এট্টুশখানি উল্টে গেলো যে!
'তখন দেখেছি চেটে, একেবারে মিষ্টি'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সে যাকগে.. 'নাকের বদলে নরুণ পেলাম, টাক ডুমা ডুম ডুম'
ঝোলা (গুড়) , বিনিময়ে নাও
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
'দুই বিঘে জমি'রবী ঠাকুরের।
বাংলায় সুকুমারই একমাত্র আছেন মনে হয় যা সববয়সের সবাই পড়তে পারেন এবং ভিন্ন ভিন্ন রসো আস্বাদন করতে পারেন। লেখা ভালো লাগলো বিশেষ করে শুরুটা।
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
দুই বিঘে জমি যে রবিবুড়োর, জানি তো ভাইয়া..
একটু 'ঘুড়িয়ে' লেখায় বোধহয় এই বিপত্তি!!
মন্তব্যের জন্য
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
একটা ফুটনোট দিতে ভুলে গেছি-- 'কাগেশ্বর' শব্দটা ছবিতে ইচ্ছে করেই লেখা, পিচ্চি বোনটা 'কাক্কেশ্বর' বলতেই পারে না...
কেউ বকাঝকা করার আগেই জুড়ে দিয়ে গেলাম!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
'বকাঝকা'র উর্দ্ধে আপনার কিবোর্ড
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
কয়েকটা কবিতা পড়ুন তো, শুনি...
'নিঝুম নিশুত রাতে, একা শুয়ে তেতালাতে, খালিখালি খিদে কেন পায় রে?'
পেট চুঁই চুঁই করলেই আমার এ কবিতাটা মনে পড়ে
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পুরোপুরি ঠিক...
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
__________________________________
মরণের পরপারে বড় অন্ধকার
এইসব আলো প্রেম ও নির্জনতার মতো
__________________________________
'বাঃ-- আমার নাম বাঃ!
বসে থাকি তোফা তুলে পায়ের উপর পা!'
নিন, (গুড়) খান..
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সুকুমারকে ভালো পাই!
দিলাম তবে 'তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম'!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঘোড়া'র ডিম কার? সুকুমার না সুকুমার পুত্রের? এটকু একটে গ্লাম!!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
দুজনেই তো নমস্য!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সুকুমারকে অপছন্দ করা তো দূরে থাক সুকুমারের পদ্য শোনেনি এমন কাউকেই মনে হয় পাওয়া যাবেনা। হয়তো তার নাম শোনেনি, কিন্তু পদ্য ঠিকই শুনেছে।
'কেউ কি জান সদাই কেন বোম্বাগড়ের রাজা/ ছবির ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখে আমসত্ত্ব ভাজা?
রানীর মাথায় অষ্টপ্রহর কেন বালিশ বাঁধা? পাঁউরুটিতে পেরেক ঠোকে কেন রানীর দাদা?'
একমেবাদ্বিতীয়ম সুকুমার!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমসত্ত্ব ছবির ফ্রেমে বাঁধলে কিন্তু খারাপ হয়না। তবে বড় সর আমসত্ত্ব হতে হবে
'ঘাবড়িয়ে ঘোল খায় পদে পদে বোকারা!'
এইবার পিপিদার কাছ থেকে খোঁচা খাওয়ার পালা! (কান্না)
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এবার বলেন কেন খোঁচা দিবো?
'সদাই মরে ত্রাসে-- ঐ বুঝি ডুপ্লি আসে'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এইবার 'মহাবীর সিমন' এসে যোগ দিয়েছেন...
আমার ওয়েট বিলো ফর্টি, (হাছাই)
জান বাঁচানো ফরজ!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
"নিঝুম নিশুত রাতে, একা শুয়ে তেতালাতে, খালিখালি খিদে কেন পায় রে?
পেট চুঁই চুঁই করলেই আমার এ কবিতাটা মনে পড়ে" -কমন পড়সে!
এবং আমার তারপরপরই মনেপরে-
"কিন্তু সবার চাইতে ভাল--
পাঁউরুটি আর ঝোলা গুড়!"
যদিও ঝোলাগুড় দিয়ে পাঁউরুটি কখনো খাইনি। কেউ কোনোকালে খেয়েছে বলেও শুনিনি। কিন্তু সুকুমার পড়ে পাঁউরুটি আর ঝোলাগুড়ের স্বাদ দিব্যি চাখা যায়।
রাশু
'দেখে শুনে চেয়ে খাও, যেটা চায় রসনা;
তা না হলে কলা খাও- চটো কেন? বস না...
ভ্যাবাচ্যাকা খেও নাকো, যেয়ো নাকো ভড়কে,
খাওয়াদাওয়া শেষ হলে বসে খাও খড়কে!'
পাঁউরুটি কই পাবো? খালি (গুড়) খান
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ছোট বেলায় পাউরুটি ছিলো আমার অন্যতম প্রিয় খাবার। আব্বা যশোর থেকে একবার কলসি ভর্তি ঝোলা গুড় নিয়া আসায় এই ছড়াটার এক্সপিরিম্যান্ট করতে পেরেছিলাম। প্রচন্ড মজা ... জ্যাম জেলি পুরাই দৌড়ের উপর ... ... ...
===============================================
ভাষা হোক উন্মুক্ত
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
খাইসে!
'একদিন খেয়েছিল ন্যাকড়ার ফালি সে... তিন মাস আধমরা শুয়েছিল বালিশে!'
ফটুরেদা কি 'ট্যাঁশ্ গরু'ও পুষে দেখেছেন?
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আদিম কালের চাদিম হিম,
তোড়ায় বাঁধা ঘোড়ার ডিম।
ঘনিয়ে এল ঘুমের ঘোর
গানের পালা সাঙ্গ মোর।
এটাই এখন আমার মরাল এবং moralগীতি।
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
_______________________________
খাঁ খাঁ দুপুরে, গোধূলিতে আর রাতে বুড়ি পৃথিবী
কেবলই বলছে : খা, খা, হারামজাদা, ছাই খা!
(ছাই: মণীন্দ্র গুপ্ত)
'গীতি' শুনে 'গানের গুঁতো' মনে পড়ে গেল...
'গানের দাপে আকাশ কাঁপে দালান ফাটে বিলকুল্
ভীষ্মলোচন গাইছে ভীষণ খোসমেজাজে দিল্ খুল্!'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দুত্তুরি,
খেতা পুড়ি মাউস, কীবোর্ড আর ছাতার মাথা নেটের!
#'জালা -কুঁজো সংবাদ':
@কাজী মামুন: ভাই, কষ্ট কইরা উপ্রে তাকান...
যদি এমন হাতে আঁকা ছবি জুড়ে দিতে চান, তবে কাগজ- রং পেন্সিল নিয়ে বসে যান
ফ্লিকারে আপলোড করে ছবি দেওয়াটাই বোধহয় সবচেয়ে ভালো, তবে জুড়তে হবে লেখালেখির শেষে 'সংযুক্ত ছবি' অপশনটাকে কাজে লাগিয়ে...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আচ্ছা লেখার সাথেই এমন এক পাশে ছবি দেয়া যায় কি করে বলুন তো!
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
=================================
"রঙিন কাফনে মোড়া উৎসুক চোখে
ছায়া ছায়া প্রতিবিম্ব দেখি
মানুষ দেখি না।।"
মজা লাগলো।
আমাদের নিঘাত তিথিকে দিয়ে
সুকুমারের ছড়া গুলো আবৃত্তি করিয়ে নিতে পারলে বেশ হয়।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
পাঁউরুটি আর ঝোলা গুড়-এর কম্বিনেশনটা সুকুমারের কাছ থেকে শিখে নিয়েছিলাম সে-ই ছেলেবেলায়। এখন এই বুড়ো বয়েসেও খাবারটা আমার ভীষণ ভীষণ প্রিয়। কানাডায় বসেও আমি গুরুকে স্মরণ করে প্রায় নিয়মিতই পাঁউরুটি আর ঝোলা গুড় খাই।
তিথীডোরকে একটু (গুড়) দিলাম। সচলায়তনে আমার দেয়া প্রথম গুড় এটা।
হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!
সেইই 'ছোটদের কাগজ', পুরো মাস ধরে যার জন্যে কাতর প্রতীক্ষা...
'নিখোঁজ সংবাদের' ছোট্ট গল্প 'সে আমার ছোট বোন' পড়ে সেই দু-ফোঁটা জল চোখে...
সেই আশৈশব প্রিয় ছড়াকারের মন্তব্য পেয়ে 'তাক ধিনা ধিন্ ধিনাক্ ধেই'
কৃতজ্ঞতা আর
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
যে শিশু সুকুমার রায় আর উপেন্দ্রকিশোর না পড়ে তাদের শৈশব পার করেছে, তাদের জন্য সমবেদনা। তারা জানতেই পারল না, কী অমূল্য রতন তারা হেলায় হারিয়েছে। সুকুমার সকল বেলায়, সকল খেলায়, জীবন ভেলায় ভাসতে ভাসতে পড়া যায়। কিন্তু ছেলেবেলায় তার সাথে পরিচিত হবার আনন্দ অন্য রকমের--বরং হালের ইস্টাইলে বলা যায় 'সেই রকমের'!
এক শিশুর জন্যে সুকুমার সমগ্রের চেয়ে বড় কোন উপহার হতে পারে না। এবং এই বয়েসে এসেও এখনো মনে হয়, সুকুমার রায়ের তুলনীয় কিছু পাইনি।
তিথী কে এমন করে সুকুমার রায় কে মনে করিয়ে দেবার জন্যে--
কিছুখনের জন্যে হলেও শৈশবটা ফিরিয়ে আনার জন্যে---
'বাদুড় বলে, ওরে ও ভাই সজারু, আজকে রাতে দেখবে একটা মজারু!'
এখানে মজাটা হলো ওপরের রানা মেহের আপুকে নিচে পাঠানো...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
"মাগো! প্রসন্নটা দুষ্টু এমন! খাচ্ছিল সে পরোটা,
গুড় মাখিয়ে, আরাম ক'রে বসে--
আমায় দেখে একটা দিল, নয়কো তাও বড়টা,
দুইখানা সে আপনি খেল ক'ষে!
তাইতে আমি কান ধ'রে তার একটুখানি পেঁচিয়ে,
কিল মেরেছি 'হ্যাংলা ছেলে' বলে--
অমনি কিনা মিথ্যে করে ষাঁড়ের মত চেঁচিয়ে,
গেল সে তার মায়ের কাছে চলে!"
কে আর লিখবে এমন রস টুপ্ টুপ্ ছড়া, সুকুমার ছাড়া?
এই একটুকরো ঝোলা (গুড়) রইলো অনিদা, আর নিরন্তর শুভেচ্ছা!!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
পোস্ট পড়ে মনে পরলো শুধু 'সুকুমারসমগ্র' আর 'সেরা সন্দেশ' পড়ানোর জন্যই আমার মেয়েকে তাড়াতাড়ি বাংলাটা শেখাতে হবে। আর কিছু বাংলায় না পড়লেও চলবে।
পাউরুটি নাই, দিলাম ঝোলা (গুড়)
সুকুমার নিয়ে কিছুই বলার নেই।একমেবাদ্বিতীয়ম সুকুমার!
সুকুমারের লেখা নিয়ে এরচেয়ে ভাল কোন লেখা চোখে পড়েনি কখনো।
ভাল থাকুন,লিখতে থাকুন।।
[বিষণ্ণ বাউন্ডুলে]
তানভীর ভাই,
সুকুমার না পড়লে শৈশব রংচটা থেকে যাবে যে!
আশা করি, পিচ্চি শিগগিরই 'ঠাকুরদাদার চশমা' খুঁজে বেড়াবে...
মন্তব্যের জন্যে
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
'বলছি ওরে ছাগলছানা, উড়িসনে রে উড়িসনে...
জানিসনে তোর উড়তে মানা? হাত -পাগুলো ছুড়িসনে!'
বলো তো, সুকুমার ছাড়া এমন ছড়া কেউ লিখতে পারে?
অনেক ধন্যবাদ বাউণ্ডুলে!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সুকুমার,সুকুমার..
যাদু কী যে গেল করে,
কিছুতেই যায় নাকো আর..
সামান্য দাড়কাক,
দেখিলেও..
মন খোঁজে আনমনে,
দ্রীঘাংচু নাম বুঝি তার..!
সুকুমার,সুকুমার।।
'কঃ'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দুইটি বোনে ঘাড় নাড়িয়ে... মাথা দুলিয়ে পড়তে থাকা...
" শুনতে পেলুম পোস্তা গিয়ে -
তোমার নাকি মেয়ের বিয়ে ?
গঙ্গারামকে পাত্র পেলে ?
জানতে চাও সে কেমন ছেলে ?"
আহ্ স্মৃতি !!
পাগলা দাশু কী যে পছন্দের আমার... !!
লিখেছো বেশ...
----------------------------------------------------------------
নির্জলা নৈবেদ্য
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
" ছেলেবেলা থেকেই আমি নিজেকে শুধু নষ্ট হতে দিয়েছি, ভেসে যেতে দিয়েছি, উড়িয়ে-পুড়িয়ে দিতে চেয়েছি নিজেকে। দ্বিধা আর শঙ্কা, এই নিয়েই আমি এক বিতিকিচ্ছিরি
হে হে হে...বড়ই মজার দিন ছিল সুকুমার আবৃত্তি করা সেসব দিনগুলো।
লেখায়
'বিদ্যে -বুদ্ধি? বলছি মশাই... ধন্যি ছেলের অধ্যাবসায়!
উনিশটি বার ম্যাট্রিকে সে, ঘায়েল হয়ে থামলো শেষে!
আর দাশু?
'ক্ষীণদেহ খর্বকায় মুন্ড তাহে ভারি/ যশোরের কই যেন নরমূর্তিধারি'
নাও মউবানু!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
হে হে...এখন এই কমেন্ট মউ এর কাছে ক্যামনে পৌছাবেন বলেন।
ডুপ্লি হেতু অহেতুক মন্তব্যসংখ্যার বাড় কমাতে কায়দা খাটালাম, তাতেও বাগড়া??
আমনেরে কইষ্যা মাইনাস!!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
'আজগুবি নয়, আজগুবি নয়, সত্যিকারের কথা...
ছায়ার সাথে কুস্তি ক'রে গাত্রে হল ব্যথা!'
নিন বাউলিয়ানা!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
লেখাটা গুড়ের মতো মিষ্টি হৈছে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
আপনাকে আজকাল আর দেখি না কেন? লেখা দেন, জলদি!
আরে, মহিব ভায়া!! এ যে গরিবের বাড়িতে হাতির পা!
নিন (গুড়), মিষ্টিমুখ করুন..
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
সুকুমার রায় রক্স। একদম পিচ্চি বেলায় তার সমগ্র পড়ে ফেলি। বলা যায় ওই বইটা আমাকে বই পড়ায় আগ্রহি করে। বইটা এখনো বাসায় আছে। সমস্যা হচ্ছে আমার ইংলিশ মিডিয়াম ছোট ভাইটাকে এখনো ওই বই পড়াতে পারিনি। তবে চেষ্টা অব্যাহত আছে।
আর সুকুমার রায়কে মনে করায়ে দেয়ার জন্য নেন ঝোলা (গুড়) মাখানো পাউরুটি (এটা কল্পনা করেন)।
অনন্ত
অটঃ আপনার এক মন্তব্যের উত্তর আরেক ঘরে যাওয়াতে মনে হচ্ছে আপনার মাউস কোনো দ্রীঘাংচুর খপ্পরে পড়েছে?
'এত খেয়ে তবু যদি নাহি ওঠে মনটা...
খাও তবে কচুপোড়া, খাও তবে ঘন্টা!'
অটঃ ধরেছেন ঠিকই, আমার পাগলা মাউস দ্রিঘাংচুর বেজায় ভক্ত!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ছোটবেলার সামান্য যে অংশটুকু আনন্দময় ছিলো সেটাই আবার এখানে তুলে দিলেন - অনেক ধন্যবাদ
"ফুল ফোটে! তাই বল, আমি ভাবি পটকা!'
ধন্যবাদ আপনাকেও।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ঝোলা (গুড়)
...........................
Every Picture Tells a Story
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
(গুড়)......দারুন লাগলো।
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
.........
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা
সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক;
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা
'লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ'!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
তিথীডোর,
সুকুমারের 'ঝালাপালা'য় যেমন কান ঝালাপালা হয় না, 'অবাক জলপানে' যেমন তৃষ্ণা বেড়েই চলে, আপনার লেখাগুলো পড়েও আমার তেমনটি হয়! এটিতেও তার ব্যতিক্রম হয়নি!
রোমেল চৌধুরী
'হাতিমির দশা দেখো, তিমি ভাবে জলে যাই
হাতি বলে, এইবেলা জঙ্গলে চলো ভাই!'
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আমার আমার এই বইয়ের লাল মলাট-টা খুব খুব পছন্দ!
খুব ইচ্ছা করছে সুকুমারের কাছে ধার নিয়ে কথার ধার বাড়িয়ে ভাললাগা জানাতে, দূর্বল স্মৃতি কেবল স্মৃতিচারণেই সন্তুষ্ট থাকতে বাধ্য করলো!!
অটঃলেখাটি প্রিয় তালিকাভুক্ত করে আলস্যজনিত কারণে দেরিতে মন্তব্য করার অপরাধ এর প্রায়শ্চিত্ত করলাম!
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার লেখা কইবে কথা যখন আমি থাকবোনা...
'আমার মামার নাম তকাই । আমার মামার নাম তকাই,
আমার খুড়োর নাম তকাই, আমার মেশোর নাম তকাই, আমার শ্বশুরের নাম তকাই-'
আমি গাল দিয়ে বললাম, 'সত্যি বলছ ? না, বানিয়ে ?'
জন্তুটা কেমন থতমত খেয়ে বলল-- 'না না, আমার শ্বশুরের নাম বিস্কুট ।'
অনেক
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ভালো লাগলো
"সৎ পাত্র" "শব্দকল্পদ্রুম" আর "ভয় পেয়োনা" পড়লেই মজা লাগে...
মনে করায় দিলেন তাই...
ভালো লাগলো
"সৎ পাত্র" "শব্দকল্পদ্রুম" আর "ভয় পেয়োনা" পড়লেই মজা লাগে...
মনে করায় দিলেন তাই...
'নই ঘোড়া, নই হাতি, নই সাপ বিচ্ছু
মৌমাছি প্রজাপতি নই আমি কিচ্ছু ।
মাছ ব্যাং গাছপাতা জলমাটি ঢেউ নই,
নই জুতা নই ছাতা, আমি তবে কেউ নই !'
ধন্যবাদ।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
এহ, এদ্দিন পরে মনে হচ্ছে নিক'টা বদলানো দরকার...
স্কুলে সঙ্গত (মনোদৈহিক) কারনে পাগলা দাশু নামে পরিচিত ছিলাম... এটা নিলেই হত...
পুরানো লেখার জন্য নতুন (গুড়) এর সন্দেশ
সুকুমার কক্ষনো পুরোনো হন না হে।
সন্দেশের জন্য
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
গুড়ের ইমো আসেনা কেন? বিলাইতে বিলাইতে শেষ নাকি?
নতুন মন্তব্য করুন