পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন:
ঘরে নতুন বাচ্চা এসেছে, আপনি আনন্দের উচ্ছ্বাস কাটিয়ে এবার বাস্তব জীবনে প্রবেশ করেছেন। অফিসে যাওয়া আসা করেছেন প্রতিদিন।খুশি খুশি ভাব এখনো পুরোটা কাটেনি। কিন্তু এরই মাঝে একদিন বাসায় ফিরে দেখলেন বাবুর মায়ের মুখ অন্ধকার।
"তুমি আমার জীবন নষ্ট করে দিয়েছ"। আচমকা আক্রমন মাঝ মাঠ থেকে।
এটা খুব নতুন কথা নয়, হয়ত এর উল্টোটাও কিছুটা সত্য। আপনি ওই দিকে না গিয়ে একটু ডিফেন্সে খেললেন।
"কি হোল, বল তো?"
"আমার একটা ভবিষৎ ছিল, সব, সব সব নষ্ট হয়ে গেছে তোমার জন্য...এখন শুধু দিনরাত দাসীর মত খাটা"
ভবিষৎ কি আপনারও ছিল না? এই ত্যাগ কি শুধু কি স্ত্রীই করছে? আপনেও একটু তেতে উঠলেন। ক্রমে ক্রমে খেলায় উত্তেজনা বৃদ্ধি। গোল মুখে জটলা।
শালার বিয়ে করাটাই ভুল ছিল, আর করতেই যদি হোত তাহলে ১৫ বছর আগে ফেরিতে ২০ সেকেন্ডের জন্য দেখা মেয়েটাকেই করা উচিত ছিল।
স্ত্রীও ভাবছেন যে কি দুঃখে যে আমেরিকা প্রবাসী ছেলে বিয়ে করেছি, পাশের বাড়ির রোমিওর সাথে ঝুলে পড়লেই ভালো হোত।
আসলে ঘটনা হচ্ছে, আপনারা আনন্দের আতিশয্যে বুঝতে পারেন নি যে কতবড় পরিবর্তন হয়েছে জীবনে। আপনার স্ত্রী এবং আপনি দিনরাত যে শুধু বাচ্চার কাজই করেছেন তা না, তার সাথে আছে রান্না বান্না, ঘর পরিস্কার, বিল দেওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি। বাংলাদেশে অনেকেই থাকেন সাহায্যের জন্য কিন্তু এই প্রবাসে আপনারা মাত্র দুইজন। আপনারা যেমন পরিবারের সিইও, তেমনি একই সঙ্গে কাজের বুয়া এবং ড্রাইভার। এগুলোর উপরে থাকতে পারে নতুন মায়ের হরমোনের আধিক্য। সব মিলিয়ে এটা একটা মেডিক্যাল কন্ডিশন...যেটাকে বলে...পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশন। আপনি যদি জীবনে প্রথম শুনেন এই শব্দটি, কোন সমস্যা নেই এর চিকিৎসা আছে।
এই রোগের শিকার নতুন মায়েরা, যেহেতু উনার উপর দিয়ে ধকলটা বেশি যাচ্ছে, তার উপর আছে হরমোন ভায়ার অত্যাচার। ডাক্তার সাময়িকভাবে একটা বিষন্নতার ওষুধ দিবেন।
পুরুষ মানুষও এই পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশনের কবলে পড়তে পারেন। যদি অনুভব করেন যে আর চাপ নিতে পারছি না, তবে ডাক্তারকে জানান, আপনাকেও সাময়িকভাবে বিষন্নতার ওষুধ ধরিয়ে দিবেন ডাক্তার সাহেব।
সংসার সমরাঙ্গনে আবারও শান্তি ফিরে আসবে, দুঃখ, কষ্ট এবং কাজের চাপের অত্যাচার চামড়া দিয়ে ঢুকবে না শরীরে বরং পিছলে যাবে, দুনিয়াটা আবার ভরে উঠবে নানান রঙ্গে।
ওষুধের কি গুণ আছে কে জানে?
বাংলাদেশেও মেয়েরা এই রোগের কবলে পড়তে পারেন যদিও সাহায্য করার অনেকেই আছেন, আমি দেখেছি এই সম্বন্ধে খুব বেশি ধারণাই নেই কারো। বাচ্চা হলে মায়েরতো কষ্ট কিছুটা হবেই, কিন্তু কোনটা একটু চাপ আর কোনটা বিষন্নতা সেই সীমারেখাটা খুব ভালো মতো লক্ষ্য করা উচিত, বিশেষত স্বামীদের।
বাংলাদেশের বাবাদের প্রতি আমার অনেক ঈর্ষা, আপনারা ভাই বেশ আরামেই আছেন।
টাইম আউটঃ
এই শব্দটা আমার জানা ছিলা না। আমেরিকা আসার পর প্রথম এদের ফুটবল খেলা দেখে এই শব্দটা শিখলাম। আর বাচ্চা একটু বড় হওয়ার পর জানলাম যে এটা বাচ্চাদের শাস্তি দেওয়ার একটা হাতিয়ার। একটু খুলেই বলি...
এদেশে বাচ্চাদের দুমুর দামুর চড়, থাপ্পড় বা বেতের বাড়ি মারা আইনত দণ্ডনীয় কাজ। কিন্তু ভায়া, ডিসিপ্লিনতো শিখাতে হবে, শাস্তি ছাড়া কি করে তা সম্ভব বলুন। তাই এদের শাস্তি হচ্ছে, টাইম আউট আর আরেকটু বড় বাচ্চাদের বড় অপরাধের জন্য গ্রাউন্ডেড করা। বাচ্চার ডাক্তার যে শুধু রোগের চিকিৎসা করে তাই না, আপনাকে ত্যাদোড় বাচ্চা কিভাবে সোজা করতে হয় সেটাও তারা শিখাবেন। নিয়মটা হচ্ছে দুষ্টামি করলে, বাসার কোন নির্জন (ভীতিপ্রদ নয়) জায়গায় কিছু সময় আটকে রাখা। নিশ্চিতভাবেই এটা জেলদন্ডের একটা গার্হাস্থ্য রূপ। কতক্ষন টাইম আউট পাবে তারো একটা নিয়ম আছে, বাচ্চার বয়স যত ঠিক তত মিনিট। অর্থাৎ আমার বাবা চেতে গেলে আমাকে গারদে পুরতে পারবেন পুরো ৪০ মিনিট, আর আমার বড় ভাইকে ৫০ মিনিট। ব্যাপারটা পরিস্কার তো?
এদেশে বাচ্চারা টাইম আউট খুবই ভয় করে, একই সঙ্গে এটা বেশ লজ্জার ব্যাপার। বাংলাদেশে জেলে গেলে পাতি নেতা আরও বড় নেতা বনে যান কিন্তু জেলগমনে বড়ই লজ্জা পায় এই মুল্লুকের মানুষজন।
যাইহোক আমার দুই কন্যার জন্য টাইম আউট হচ্ছে ৫ এবং ৩ মিনিট। বড়জনের জন্য ৫ মিনিট অনেক বেশি, সে তার আগেই সমস্ত দোষ স্বীকার করে নেয় এবং মুচলেকা দিয়ে দন্ড মওকুফ করে। ছোটজন ধানী মরিচ, ৩ মিনিট সে চুপচাপ বসে থাকে এবং তার পরে সে শাস্তিদাতার উপর ঝাপিয়ে পড়ে এবং কিল, ঘুষি, চিমটি, খামচি, কামড় সব ধরনের অস্ত্র প্রয়োগ করে। সুতরাং টাইম আউট দিয়ে সবাইকে আপনি ঠিক টাইট করতে পারবেন না। যারা বক্র স্বভাবের, তারা যে লাউ সেই কদু রয়ে যাবে। কথাটা বাংলাদেশের প্রচলিত নির্মম শাস্তিগুলোর জন্যও সত্যি। সবাইকে সোজা করা যায়না, আমি নিজেও সোজা হই নি ব্যাপক ডলা খেয়েও।
খারাপ কথাঃ
কিছুদিন আগের কথা। বাসায় একা শিশুপালন করছি, স্ত্রী গেছেন ছুটিতে। আমরা মাঝে মাঝে বাবা এবং মায়ের চাকুরী থেকে ছুটি নেই, অর্থাৎ কখনো আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারতে যাই বউ বাচ্চা বাসায় ফেলে, কখনো আমার স্ত্রী ছুটি নিয়ে বান্ধবীদের সাথে মার্কেটে বা মুভিতে যান। যেহেতু শিশুপালনে বেতন নেই, সেহেতু ছুটির বন্দোবস্ত করেছি আমরা, জিনিসটা বেশ কাজের, সামান্য ছুটি বেশ চাঙ্গা করে দেয় শরীর ও মনকে।
বাচ্চারা টিভিতে ডোরার কার্টুন দেখছে। আমি ফোনে বন্ধুর সাথে। আমার মুখ বেশি ভালো না, জীবন নিয়ে আমার অভিযোগের অন্ত নেই...হঠাৎ বলে ফেললাম...
"এই দেশে বইস্যা আর ### মারা খাইতে ভালো লাগে না।"
বড় মেয়ে মুখ ঘুরিয়ে উৎসুক ভাবে জিজ্ঞাসা করল..."### কি আব্বু?"
আমি দ্রুত ফোন রেখে ড্যামেজ কন্ট্রোলে লেগে পড়ি।
"কিছু না আম্মু, এটা একটা খারাপ কথা, এটা বলতে হয় না।"
"আমি জানি আব্বু, এটা মানে পাছু...হি হি হি"
"এই এইসব কথা তুই কোত্থেকে শিখলি?" যদিও আমি নিজে কোত্থেকে শিখেছি সেটা মনে নেই।
"সালমা বলেছে...হি হি হি...তুমি পচা কথা বলছ...হি হি হি"
সালমা মানে আমাদের ঢাকার বাসার কাজের মেয়ে, বেশ বেশ...গতবারের ঢাকা সফর দারুন ফলপ্রসূ ছিল দেখছি।
আমি শিশুদের উপযোগী একটা নাতিদীর্ঘ লেকচার দিলাম, যার মূল বক্তব্য হোল খারাপ কথা বলা বাচ্চাদেরকে কেউই আদর করে না। মেয়েও জানালো সে খারাপ কথা বলবে না। কিন্তু শিশুরা রাজনৈতিক নেতাদের মতই, নির্বাচনী ইস্তেহারের শপথ দুদিন পরে যেমন নেতারা ভুলে যান, এখানেও ঠিক একই অবস্থা।
কয়েকদিন পরে বাসায় অতিথি এসেছেন, আমার মেয়ে বাসার একটা পরিচিতি দিচ্ছে। ওদের একটা পাখি আছে যার নাম টুপুর। মেয়ে বলছে...
"এটা টুপুর, ওর নোওজ আছে, টেইল আছে..."।
"তুমিও ছোট একটা পাখি, তোমার নোওজ আছে"...অতিথির আদর মিশ্রিত কন্ঠ।
"না আ আ...আমি পাখি না...আমার টেইল নেই...### আছে ...এটা খারাপ কথা তাই না আব্বু?...হি হি হি..."।
সবগুলো চোখ আমার দিকে...ধরণী দ্বিধা হচ্ছে না কেন? আমি তাহলে কিছুক্ষন টাইম আউট নিতাম, অন্তত ঘন্টা খানেক।
#####
[শিশুপালন-১ এইখানে, যদিও এটা মাসুদ রানা সিরিজের মত, অন্য পার্ট না পড়লেও কোন ক্ষতি নেই]
মন্তব্য
হা হা - আপনাকে তো এক সপ্তাহের জন্য গ্রাউন্ডেড করা উচিত ছিলো!
ধন্যবাদ, কিন্তু এতেও বক্র স্বভাব মনে হয় ঠিক হোত না
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হাহাহাহাহাহাহ...ব্যাপক মজা পাইলাম। আপনার অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কাজে দিবে...
-------------------------------------------------------------
স্বপ্ন দিয়ে জীবন গড়া, কেড়ে নিলে যাব মারা!
-------------------------------------------------------------
জীবন অর্থহীন, শোন হে অর্বাচীন...
ধন্যবাদ, আপনাকে...আপনাদের কাজে লাগলে আমার জনসেবার উদ্দেশ্য সফল হবে
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
প্রভুখন্ড
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে
জেষ্ঠতার সুবাদে সব মিলিয়ে 'ওরা এগারো জন' কাজিনকে তুমুল শাসনের সুযোগ পাই, তবে ইদানিংকার বাচ্চারা ভয়াবহ জিনিস... রামধমকেও ডরায় না! লেখা পড়ে হা হা প গে!!
--------------------------------------------------
"আমি তো থাকবোই, শুধু মাঝে মাঝে পাতা থাকবে সাদা/
এই ইচ্ছেমৃত্যু আমি জেনেছি তিথির মতো..."
*সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ধন্যবাদ তিথীডোর।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
--------------------------------------------------
"আমি তো থাকবোই, শুধু মাঝে মাঝে পাতা থাকবে সাদা/
এই ইচ্ছেমৃত্যু আমি জেনেছি তিথির মতো..."
*সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দারুণ মজার লেখা, আরো ঘনঘন লিখুন।
ধন্যবাদ পাঠকদা। চেষ্টা করব অবশ্যই।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হাসতে হাসতে অস্থির। আরো লিখুন, ভাই।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ধন্যবাদ বুনোহাঁস, আরো লেখার ইচ্ছা আছে।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
উদ্ধৃতি :
বড়জনের জন্য ৫ মিনিট অনেক বেশি, সে তার আগেই সমস্ত দোষ স্বীকার করে নেয় এবং মুচলেকা দিয়ে দন্ড মওকুফ করে। ছোটজন ধানী মরিচ, ৩ মিনিট সে চুপচাপ বসে থাকে এবং তার পরে সে শাস্তিদাতার উপর ঝাপিয়ে পড়ে এবং কিল, ঘুষি, চিমটি, খামচি, কামড় সব ধরনের অস্ত্র প্রয়োগ করে।
গত প্রায় আড়াই মাস ধরেই পুরো দিন দুই বাচ্চা নিয়ে কাটিয়েছি। একটার বয়স সাড়ে পাঁচ মাস, আরেকটার ২৭ মাস।
দেখলাম, বাচ্চা পালতে কয়েকটা ব্যাপার লাগে।
১. পরম ধৈর্যশক্তি, বিছানায় শোয়া বা আরামকেদারায় পা ছড়িয়ে বসে থাকা অবস্থায় আরামের রসে জারিত শরীরটাকে যেকোনো মুহূর্তে সাঁইবাবার লাঠির মতো খাড়া করে তুলে যেকোনো পরিস্থিতি সামালে আনতে দৌড় দেয়ার মতো উদ্যমী মানসিকতা।
২. রাগ-ক্ষোভ-ঘৃণা জয়। ছোটটা দুর্দান্ত পরিমাণ কুকু করে ডায়াপার ভরিয়ে ফেলেছে, অনেক কষ্টে বেচারাকে সাফসুতরো করে (এই পুরো প্রক্রিয়ার সময় বড়টা কিন্তু কান্ধের ওপর চড়ে বসে আছে) নতুন ডায়াপার পরিয়ে মাত্র একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে কাঁধের ওপর থেকে সিন্দাবাদের ভূতটাকে নামাতে যাবেন, এমন সময় শুনতে পেলেন আবার একটা শব্দ।
অতি পরিচিত সেই শব্দের অর্থ হচ্ছে, ছোটটা পুনরায় ডায়াপার ভরিয়ে ফেলেছে! আপনার মন তখন চরম ক্ষোভে ভরে যেতে চাইবে, আকাশের দিকে তাকিয়ে ওপরওয়ালার কাছে প্রশ্ন করতে মন চাইবে, হে পরওয়ারদিগার, কী আমার অপরাধ?
কিন্তু এই ক্ষোভকে জয় করতে হবে।
৩. কনসেনট্রেশন। মনোযোগ না থাকলে বাচ্চা পালা বড় কঠিন। পত্রিকা পড়বেন আরাম করে বাচ্চাদের ঘুমের ফাঁকে একটা মুভি দেখে নেবেন? হে হে হে, ওটি ঘটিবার নয়!
অবিয়াইত্যা ভাইদের প্রতি তাই আমার অনুরোধ, জীবনে ক্রিয়েটিভ যা কিছু করতে চান, বিয়ের আগেই ভালোমতো সেরে ফেলুন, পরের লাইফ কিন্তু 'ফাঁন্দেতে পরিয়া বগা কান্দে রে' টাইপ!
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
--------------------------------------------------------------------------------------------
বললুম, 'আমার মনের সব কপাট খোলা ভোজরাজজী। আমি হাঁচি-টিকটিকি-ভূত-প্রেত-দত্যি-দানো-বেদবেদান্ত-আইনস্টাইন-ফাইনস্টাইন সব মানি!'
গত প্রায় আড়াই মাস ধরেই পুরো দিন দুই বাচ্চা নিয়ে কাটিয়েছি
শুধু এই কারনেই বেহশতে যেতে পারবেন
প্রতিটা পর্যবেক্ষন ও সিদ্ধান্তে সহমত।
অবিয়াইত্যা ভাইদের প্রতি তাই আমার অনুরোধ, জীবনে ক্রিয়েটিভ যা কিছু করতে চান, বিয়ের আগেই ভালোমতো সেরে ফেলুন, পরের লাইফ কিন্তু 'ফাঁন্দেতে পরিয়া বগা কান্দে রে' টাইপ!
পথ ভুলে ভাই এসেছিলাম আমড়া গাছের তলে...
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
বাবা হইতে মঞ্চায়।
বেতন না থাকলেও বাবার চাকুরীটা তেমন খারাপ না। সুতরাং দেরী না করে...উৎকৃষ্ট সময় কিন্তু আজ বয়ে যায়।
ধন্যবাদ শুভাশীষ মন্তব্যেরর জন্য।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
পাত্রী জানে?
খ্যাক খ্যাক... বাবা অওন টিক না
_________________________________________
সেরিওজা
হা হা হা
আপনার লেখার ধরণ খুবই চমৎকার, তাসনীম।
চ্রম ভালু পাইলাম।
...........................
কেউ আমাকে সরল পেয়ে বানিয়ে গেছে জটিল মানুষ
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
শিমুল, ধন্যবাদ আপনাকে।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হা হা। শেষাংশ পড়ে হা হা প গে! কেমন লজ্জা পেলেন!
তবে বাচ্চাগুলো একেকটা গুট্টুস। বাবা হতে পারলে আপনার এই পোস্টে উঁকি দিমু, শত হলে-ও অভিজ্ঞতার কথা!
==============================
ঢাকার মৌন ঘ্রাণে বকুলফুলের নাভি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
ভাল হয়েছে লেখাটি। সব কিছুওই মিলে যায়। বিদেশে আসলে টের পাওয়া যায় বাচ্চা পালন কত কঠিন কাজ। বাসায় তাই কিছু করার উপায় নেই। বাচ্চাদের নিয়েই ব্যস্ত থাকা লাগে।
তাসনীম ভাই এই লেখাটা আর আগেরটাও পড়লাম। এক কথায় অসাধারন, আর নিজের অভিজ্ঞতার সাথেও মিলে যায় ও ভবিষ্যতে যাবে কারন আমারটা এখন দুই বছরের।
অফটপিকঃ আপনার শিশুপালন ১ এখনো অতিথি লেখকের ব্লগে আছে। এটিকে নিজের ব্লগে আনার জন্য এইখানকার সাহায্য নিতে পারেন।
----------------------------------------------------------------------------
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি
নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যবাদ আশরাফ, স্বাধীন এবং জাহিদ। বিদেশে শিশুপালন দুরূহ কাজ, সবাই বুঝবে না...বুঝবে তারাই যারা ভুক্তভোগী...চির সুখীজন...ভ্রমে কি কখন, ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে...
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
- কিছু একটা বলতে চাইতেছিলাম, কিন্তু মৃদুলাম্মেদদার কমেন্টের পর ডরে আমার হাত-পা....
বিয়া'ই কপালে নাই, তায় আবার বিয়ার আগে 'ক্রিয়েটিভ' কাজকর্ম! বলি, ঐটা করতে গেলেও তো বিয়া করা জরুরী। কী করুম এখন?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বিয়া'ই কপালে নাই, তায় আবার বিয়ার আগে 'ক্রিয়েটিভ' কাজকর্ম! বলি, ঐটা করতে গেলেও তো বিয়া করা জরুরী।
মেহবুবা ভাবীর হাতে পায়ে পইড়্যা দেখেন ডালাসের সেই মেয়ে এখনো আছে নাকি...থাকলে আল্লার নাম নিয়া ঝুইল্যা পড়েন...অচিরেই ক্রিয়েটিভ হবেন
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
- তাসনীম ভাই, শেষমেশ আপনিও গরীবরে নিয়া দুষ্টামি করেন!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সরি ধূগো...আমারো অবস্থা একসময় আপনার মত ছিল...গরীব হইলে বড় কষ্ট ভাই...একটা গান আছে না...কাঙ্গাল হইলে ভবে কেউ জিগায় না...দেখি আমি কোন শ্যালিকা ট্যালিকা পাই কিনা আপনার জন্য
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
- ইয়ে না হোতা হায় ভায়রাকি ভায়রার মতো বাত!
এক গরীবের কষ্ট আরেক গরীব না বুইঝা যাবো কই?
নেন, এই খুশিতে আপনারে একটা গান শোনাই। আর আমি নাচতে নাচতে নাওয়া-খাওয়া করে আসি।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
গাছে কাঁঠাল না ধরতেই গেলো একজন তেল কিনতে।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
বাবা হওয়ার আগে বিয়ে হতে হবে বুঝলাম, নাইলে বেচারা বাচ্চাটার বদনাম।
কিন্তু 'ক্রিয়টিভ' হইতেও বিয়ে?
ডরাইসি।
এই সিরিজটা পড়তে খুব মজা লাগছে
ধন্যবাদ আপনাকে, চালু থাকবে মাসুদ রানা সিরিজের মত...
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
দারুণ লেখা
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
ধন্যবাদ আপনাকে...
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
সেরাম হইসে! মামুন ভাইয়ের এখন এইটা কাজে দিবে!
-------------------------
ওলো সুজন আমার ঘরে তবু আইলোনা
এ পোড়া মনের জ্বলন কেন বুঝলোনা!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
ধন্যবাদ আপনাকে। মামুন ভাইয়ের জন্য সমবেদনা...হপায় তো শুরু।
অফ টপিকঃ আপনার পুরানো কয়েকটা লেখা পড়লাম আজকে, ভালো লেগেছে। ভালো থাকুন।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
াপনার লেখাটা োনেক ভালো লাগলো। মজা পাইছি সাথে োনেক কিছু শিখটেও পারছি।
আমিও শিখছি...সেই দোলনা থেকে ...অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
বাংলাদেশের বাবাদের প্রতি আমার অনেক ঈর্ষা, আপনারা ভাই বেশ আরামেই আছেন।
এই কথা আপনি ফাটাফাটি বলেছেন। আপনাদের স্বামী-স্ত্রীর পালাক্রমিক ছুটি তো আমার ঘরে শাশুড়ির বাচ্চা (এখানে গালির ইমো হবে) একাঈ উপভোগ করে। তারউপর সারাবছর!!
আমারই এখন আফসোস হচ্ছে "ক্যান যে প্রবাসী পাত্রগুলার বায়োডাটা না দেইখা পাড়াতুতো রোমিওরে বিয়া করলাম!!"
আপনার বাচ্চা নিয়ে লেখাগুলো পড়লে মনে হ্য় যেন আয়না দেখতে পাচ্ছি ভালোই লাগে পড়তে!
ধন্যবাদ আপনাকে...নদীর এপার কয়...তবে বাংলাদেশে মজা আছে...একমাস থাকলেই বুঝতে পারি...একদিন দেখবেন চাট্টিবাট্টি গোল করে সোজা...আপনার ব্লগ পড়ছি...ভালো লাগছে...সময় পাই না মন্তব্য করার।
ভালো থাকুন।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
গেল ডিসেম্বরে আমার খালা আসছিলো সাথে ৪বছর ও ২বছরের দুই পিচ্চি। তখন এই টাইম আউট শব্দটার সাথে পরিচয় ঘটে!! অবশ্য খালা সাথে চটাশ চটাশ করে মাইর দিতেও দ্বিধা বোধ করতো না!!
---------------------
আমার ফ্লিকার
---------------------
আমার ফ্লিকার
ওই চটাশ চটাশটাই সবচেয়ে কাজের...ধন্যবাদ আপনাকে।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার ও দুই মেয়ে? মামুন ভাইয়েরো দুইটা। আসেন আমরা একটা ক্লাব খুলি।
---
ভাইরে যখন ডাইপার পাল্টাইতাম, তখন মনে মনে বলতাম, আর কয়দিন, তারপরেতো বড় হইয়া যাইবো, তখন আর চিন্তা নাই। কত গাধা আমি। যত দিন যায়, নতুন নতুন উপদ্রব। বিলাতে এক বড়ভাইয়ের কথা বলি। তাঁর দুই মেয়ে, ১৪ আর ১৬। উচ্চতায় খাটো পরিবার, তাদের মধ্যে সবচাইতে লম্বা হলেন ভাবী (৫ফুট)। বড় মেয়ের স্কুলশেষ পার্টির দিন সন্ধ্যায় সদর দরজায় বেল। ভাইসাহেব দরজা খুইলা দেখেন যে ৬ফুট লম্বা টাক্সিডো পড়া এক কাউল্লা, কানে সোনার দুল আর সামনের একটা দাঁত সোনার, মাথায় ড্রেড। বাসার সামনের রাস্তায় সাদা রঙ এর লিমো। সে নাকি আসছে বড় মেয়েকে পার্টিতে নিতে। শক এতই প্রবল ছিল যে, বড় ভাই নাকি সদর দরজায়ই বইসা পড়ছিলেন। ভাইরে যা গল্প শুনি তাতে ভরসা পাই না, মওলাই জানে আমাদের কপালে কি কি আছে।
ভাইরে...এই ভয়ে এখনি অস্থির থাকি...আর ডর দেখাইয়েন না...
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হ, চলেন আসলেই একটা ক্লাব খুলি। নিখিল বাংলা কন্যাদায়গ্রস্থ পিতা সমিতি। দুর্দান্ত আহবায়ক, তাসনীম পেসিডেন, মৃদুল অসাধারণ সম্পাদক, শেফু আপা ক্যাশিয়ার আর আমি দুধভাত
মজা পাইলাম
মজা পাইলাম
অরণ্য বংশী
উপরের সবাইকে অনেক ধন্যবাদ আপনাদের মন্তব্য ও ভালো লাগা জানানোর জন্য।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মজা পাইলাম, সাথে ভয়ও পাইলাম!!!
=======================
যদি আমি চলে যাই নক্ষত্রের পারে —
জানি আমি, তুমি আর আসিবে না খুঁজিতে আমারে!
=======================
কোথাও হরিণ আজ হতেছে শিকার;
ধন্যবাদ আপনাকে...ভয় নেই ভাই...বেতন না থাকলেও কাজটা খারাপ নয়।
--------------------------------------
যে কথা এ জীবনে রহিয়া গেল মনে
সে কথা আজি যেন বলা যায়।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তাসনীম ভাই আপ্নেরে উস্তাদ মানলাম, মুরীদ হইলাম। পদে পদে লাগবো আপনার টিপস। বেবী ব্লুজ এর ধাক্কা টের পাইসি অলরেডি, দুখ্যু এই লেখাটা পড়ার আগেই।
তোর সব লেখাগুলো বসে বসে পরছি এখন। এটা পড়ে আর না লিখে থাকা গেলনা। তবে এই এক লাইন লেখাও আমার জন্য নিতান্ত কষ্ট্কর দেখছি। কি অসাধারণ তোর লেখা সব।
এই টাইপ করাটা বাগে আনতে পারলে পরে হয়্ত আরো কমেন্ট করতে পারব। তবে সাধারণ পোস্ট এ কমেন্ট করতে ভয়ই লাগে। সামহ্য়ার এ আগে দেখতাম, যা অবস্হা। এখানে তো অনেক ভালো সব পোস্ট।
অনেক ধন্যবাদ দোস্ত উৎসাহ দেওয়ার জন্য। আমি অভ্র দিয়ে লেখি, তোকে একটা লিঙ্ক পাঠিয়েছি ডাউনলোডের জন্য, কয়েকদিন প্র্যাকটিস করলেই দেখবি সোজা হয়ে গেছে।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
জট্টিল!! হাহাপগে ।
এই সিরিজ চলুক ।
__________________________
হৃদয় আমার সুকান্তময়
আচরণে নাজরুলিক !
নাম বলি বোহেমিয়ান
অদ্ভুতুড়ে ভাবগতিক !
_________________________________________
ওরে! কত কথা বলে রে!
ধন্যবাদ, সিরিজ চলছে
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এই সিরিজটা আমি উল্টোদিক থেকে পড়তে শুরু করেছি। তিন থেকে দুইয়ে এলাম। এবার ১ এ যাই।
এ সিরিজ পুরো প্রভুখণ্ড হচ্ছে।
আমি ভাই ১১ থেকে ১ তার পর ২। সেহরী শেষ করে আবার বসলাম। না পড়লে বহুত বড় মিস হয়ে যাবে।
দেরীতে হলেও পড়া হলো।
বাচ্চাদের এই ব্যাপারটা বেশ ভয়াবহ। যেটা শেখা একদমই উচিৎ না সেটা খুব তাড়াতাড়ি শিখে বসে থাকে। আর যেটা শেখার জন্য জান জীবন ঝালাপালা করে দেয়া হচ্ছে সেটার দিকে মনই নেই। আমার খালার দুই যমজ কে দেখেছি। কি যে করেছে খালামনি ওদের বড় করতে যেয়ে !
খুব পরিষ্কার ভাইয়া।
নতুন মন্তব্য করুন