"স্মৃতির শহর" প্রসঙ্গে সামান্য কিছু বলতে চাইছি। আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকা শহরে। একসময় এই শহর ছেড়ে দূরে থাকতে পারতাম না। ঢাকা থেকে অল্প কয়েকদিনের জন্য বাইরে গেলেই রীতিমত ফাঁপর লাগত। বাস বা ট্রেনে ঢাকা শহরে ফেরার সময়ে দারুণ এক আনন্দবোধ হতো, বড় নিশ্চিন্ত লাগত - যাক বাবা নিজের ঘরে ফেরা গেছে। এই শহরটাকে সবসময়ই আমার জীবন্ত মনে হতো, ইট-পাথরের এই শহরের যেন একটা প্রাণ আছে। তাকে যেমন আমি চিনি, আমিও তার অচেনা নই। কোন এক অদৃশ্য সুতোয় আমরা একে অপরের সাথে বাঁধা।
প্রায় পনেরো বছর ধরে আমি সেই শহরে নেই। প্রথমদিকে এক প্রবল দুঃখবোধে আক্রান্ত হতাম, এক সময়ে সেটা চলে গেল। তারপরও বুকের কোথাও যেন সেই পুরোনো শহরটার জন্য স্থান রয়ে গেছে। বিগত বছরগুলোতে ঢাকাতে বেশ কয়েকবার গিয়েছি। স্থানে-অস্থানে ফেলে আসা সময়টাকে খুঁজতে চেয়েছি। আজকের ঢাকার বুকে মাত্র ২০/২৫ বছর আগের সময়ের গল্পকে সুপ্রাচীন মনে হতে পারে। আমি বুঝলাম যে এই শহরে শৈশবকে খুঁজে বেড়ানোটা বৃথাই। আমার শৈশবের সঙ্গী সেই শহর হয়ত আমার মতোই বড় হয়ে গেছে - আমার মতোই সে ভীষণ পালটে গেছে, আজ তাকে চেনাও বড় দায়। আমার স্মৃতি ছাড়া আর কোথাও খুঁজে পাই না তাকে - আমার শৈশবের মতো প্রত্যাবর্তনের দিকে সে-ও আর মুখ ফেরাবে না। আমার জন্য এটা ছিল এক শোকাবহ উপলব্ধি। আমি বুঝলাম যে আমি শৈশবে ফেরার জন্য ব্যাকুলতা অনুভব করি, ঢাকাতে ফেরার জন্য নয়। ব্যস্ত দিনের মাঝে শৈশব আমার কাছে এক চিলতে রোদের মতো, তার আদরমাখা ওমটা আমার সেরা সম্পদ। সেখানে আমি স্কুল ফাঁকি দেওয়া এক বালক। "স্মৃতির শহর" সেই বালকের গল্প।
"স্মৃতির শহর" সচলায়তনে ধারাবাহিকভাবে বের হয়েছে বেশ কয়েকমাস ধরে। কাহিনিগুলো মোটেও ধারাবাহিক ছিল না, বরং তারা ছিল বেশ ছন্নছাড়া, ঠিক স্মৃতি যেমনটা হয়। আমি বিখ্যাত কেউ নই, আমার আত্মকাহিনি পড়ে পাঠক বিরক্ত হতে পারেন - এই শংকা ছিল মনে। সিরিজটা চলতে চলতে বুঝতে পারলাম শৈশবের গল্পে আমাদের সবারই অংশীদারিত্ব আছে। কোথাও যেন মিল আছে আমাদের গল্পগুলোতে। সেই হিসেবে এটা আমাদের সবারই গল্প। স্মৃতির শহরের জন্য আপনাদের ভালোবাসাই আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে এই প্রকাশনাতে। স্মৃতির শহরের পাঠকই এই ই-বুকের উদ্যোক্তা।
"স্মৃতির শহর" ই-বুক তৈরি করতে সর্বাত্মক সহায়তা করেছে সচলায়তনের অতন্দ্র প্রহরী, তিথীডোর, রাফি এবং বুনোহাঁস। ওদের সাহায্য ছাড়া এই শ্রমসাধ্য কাজটা কখনোই সম্ভব হতো না। এই বইয়ের প্রকাশক ওরাই, অনুজপ্রতিম এই উদ্যমী সচলদের জন্য আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা রইল। সর্বজনশ্রদ্ধেয় মুস্তাফিজ ভাই এই বইয়ের প্রচ্ছদ তৈরি করেছেন, এই সুযোগে ওনাকে বিরাট একটা ধন্যবাদ দিতে চাই। যুধিষ্ঠিরের তোলা একটা ছবি এই বইতে ব্যবহার করা হয়েছে, ওর জন্যও অনেক ধন্যবাদ রইল। ছবিটা দেখলেই কেন যেন বালকবেলা ফিরে আসে।
প্রিয় পাঠক, স্মৃতির শহর আমার ভেতরেই রয়ে যেত যদি আমি আপনাদেরকে সাথে না পেতাম। স্মৃতিকথার পাঠক প্রচুর, তাই আপনারাও এক শুভদিনে শৈশবের স্মৃতিচারণ শুরু করে দিন। পাঠক কিন্তু প্রস্তুতই আছে। আর এভাবেই বেঁচে থাকে আমাদের গল্পগুলো, এবং ওরা বেঁচে থাকলেই বেঁচে থাকে স্মৃতির শহর।
মন্তব্য
দারুণ ব্যাপার। কিন্তু পেজ নট ফাউন্ড বলে যে!
এভাবেই বেঁচে থাকুক গল্পগুলো...
[ডাউনলোড করতে পারি না ]
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
লিঙ্কটা ঠিক করেছি।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হ্যাঁ, এবার ঠিক আছে।
চটজলদি দর্শন-প্রতিক্রিয়া - প্রচ্ছদ, প্রচ্ছদের লেটারিং সবই দুর্দান্ত হয়েছে। ওর মধ্যে বড় ধূসর রঙের বাক্সটা (যেটায় স লোগোটা আছে) খানিক বেমানান লাগছে অবশ্য।
ফাইলসাইজ বেশই ছোট, যেটা দেশের পাঠকদের কাছে খুব ভালো ব্যাপার।
লেখার ফন্টটা খানিকটা ছোট রাখা যেত হয়ত।
ধন্যবাদ।
ওটা আমার বন্ধু-বান্ধব, পরিবারের কথা ভেবে বড় রাখা হয়েছে। ওনারা সবাই বড় ফন্টের যুগে বাস করেন
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ওটা একটু পরিবর্তন করা হয়েছে। এখন আবার ডাউনলোড করে দেখতে পারেন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
অভিনন্দন তাসনীম ভাই।
আর ধন্যবাদ আমাদের কথা রাখার জন্য।
ছবির প্রচ্ছদটা দারুন হয়েছে, মুস্তাফিজ ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
------------------------------------------
হায়রে মানুষ, রঙিন ফানুস, দম ফুরাইলে ঠুস
তবুও তো ভাই কারোরই নাই, একটুখানি হুঁশ।
নামালাম,চটজলদি দর্শন-প্রতিক্রিয়া - প্রচ্ছদ, প্রচ্ছদের লেটারিং সবই দুর্দান্ত হয়েছে।পড়বো,ধন্যবাদ।
নামায়ে দেখলাম আপাতত। চমৎকার সবকিছু। অসাধারণ। কিছু অসাধারণ মেধাবী মানুষের সমন্বিত প্রয়াসের ফল এই স্মৃতির শহর ই-বুক।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
প্রচ্ছদ নিয়ে বলার কিছু নাই। ভয়াবহ সুন্দর যাকে বলে। অল্প অল্প পড়লাম আপাতত, হকুব ভালো লাগলো। পরে সময় নিয়ে পড়ে আবার মন্তব্য করবো। সুন্দর ই-বুকটার সাথে জড়িত সবাইকে অভিনন্দন জানাই।
'মনুষ্যজন্ম বড় যাতনার মা!
পাখি কিংবা গাছেদের সমাজে স্মৃতিদণ্ড নেই,
কিন্তু মানুষ?
ভুবন ভ্রমিয়া শেষে ফের এসে ঘর বাঁধে স্মৃতিশ্বরী নদীপাড়েই!'
অভিনন্দন ভাইয়া!
বেঁচে থাক আমাদের সবার 'স্মৃতির শহর'.........
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
দারুন !
****************************************
প্রচ্ছদ থেকে শুরু করে সবকিছুই বেশ চমৎকার। তাসনীম ভাইকে এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন
আমার অত্যন্ত প্রিয় একটা সিরিজ। মন্তব্য করিনি হয়তো কিন্তু সচলায়তনের সাথে পরিচয়ের পরে যতগুলো প্রকাশিত হয়েছে প্রত্যেকটাই পড়েছি।
ধন্যবাদ ই-বুক হিসেবে প্রকাশের জন্য
চমৎকার+দুর্দান্ত।
love the life you live. live the life you love.
অভিনন্দন তাসনীম ভাই। প্রিয় একটি সিরিজের ইবুক রূপ দেখতে ভাল লাগছে। সংশ্লিষ্ট সবাইকে সাধুবাদ জানাই।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
অভিনন্দন! অভিনন্দন !! অভিনন্দন !!!
এই জিনিসটারই অপেক্ষায় ছিলাম এতদিন---ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মণিমুক্তাগুলো বাঁধা পড়েছে একই সুতোর মালায়।
অনেক অনেক অভিনন্দন তাসনীম ভাই!!
তাসনীম ভাই,
আপাততঃ অকুন্ঠ অভিনন্দন নিন। পড়ে নিই আগে, তারপর বিস্তারিত মন্তব্য করবো।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ
হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে
নক্ষত্রের নিচে।
পুরোটা চোখ বুলালাম। প্রচ্ছদ, অলংকরণ অসাধারন রকমের চমৎকার হয়েছে। লেখাগুলো কয়েকটা পড়া আছে। পুরোটা একবারে এতো সুন্দর করে হাতে পাওয়ায় বেশ দারুন লাগলো।
দারুন... এরম আরো আসুক।
মেঘলা
অভিনন্দন তাসনীম ভাই আর জড়িত সকলকেই।
...........................
Every Picture Tells a Story
অভিনন্দন জড়িত সবাইকে, এবং তাসনীম ভাইকে।
অভিনন্দন।
প্রচ্ছদটা দারুন হয়েছে।
তাসনীম ভাইকে অভিনন্দন!
সংশ্লিষ্ট সবাইকে স্যালুট। বিশেষ করে অপ্র ভাইয়ের উপর দিয়ে ধকল গেছে অনেক। আমি কাজ করেছি সবচেয়ে কম। পরীক্ষার কারণে সময় দিতে পারি নি। একদম শেষ মুহূর্তে দু পয়সা যোগ করেছি।
আর মুস্তাফিজ ভাই আবারো প্রমাণ করলেন যে তিনি একজন "ভচমানু"।
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
ডাউনলোডিত
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
স্মৃতির শহর ই-বুকের জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন লেখক এবং প্রকাষনায় যারা আছেন তাদেরকে। প্রচ্ছদ অপুর্ব। অশেষ ধন্যবাদ!!!
বাহ, প্রিয় সিরিজের ই-বুক পেয়ে ভাল লাগল
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
ই-বইটি পড়ে ভাল লাগলো। যারা এর পিছনে কাজ করেছেন তাদেরকে অনেক অভিনন্দন।
এই প্রসংগে একটা কথা মনে এলো। সচলায়তন কি ই-বইগুলো বিক্রী করতে পারেনা? ধরুন পে-প্যালের মাধ্যমে এক-দুই ডলার দিয়ে ই-বই কেনার একটা নিয়ম থাকলে কি সেটা খুব খারাপ হয়? বিনে পয়সায় বই পড়তে পারাটা ভালই, কিন্তু অল্প-স্বল্প পয়সা দিয়ে কিনতে আমার মনে হয় অনেকেরই আপত্তি থাকবে না।
-নিলম্বিত গণিতক
বইয়ের অংলকরণ এবং অঙ্গসজ্জার কৃতিত্ব আমার নয় সেটা ব্লগে উল্লেখ করেছি। উল্লেখিত সচলদের অক্লান্ত প্রয়াস ছাড়া এই উদ্যোগ সফল হতো না। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ স্মৃতির শহরের সাথে থাকার জন্য।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
দুইবার ডাউনলোড করলাম, পিডিএফ ফাইল কর্যাপ্টেড দেখাচ্ছে। অন্য পিসি থেকে আবার ট্রাই করবো।
উপরেও দেখলাম ডাউনলোডে সমস্যা হচ্ছে কারো কারো। আমি কোন সমস্যা পাই না। রাইট ক্লিক করে সেইভ এ্যাজ পিডিএফ করে সেইভ করে দেখেন।
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
করে দেখলাম, একই সমস্যা।
format error: not a pdf or corrupted.
ফক্সিট রিডার ইউজ করি।
নেট স্পিড/টাউম আউটের কারণে পুরো ফাইল ডাউনলোড না হলে এরর দেখাতে পারে। যাদের সমস্যা হচ্ছে তারা ফাইল সাইজ (১.২৫ মেগা) মিলিয়ে দেখতে পারেন।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আপনি এক্রোব্যাটে একটু চেষ্টা করে দেখুন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ডাউনলোডের সমস্যা ঠিক করা হয়েছে। প্রথমে ভুল লিঙ্ক দেওয়া ছিল।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এক্রোব্যাট রিডার ৯.০৪ আর ১০.০.০.১ দিয়ে খুলেছি আমি, দুটোই কাজ করে। নিশ্চিত নই, তবে ডাউনলেভেল রিডারে সমস্যা হতে পারে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
খুব সুন্দর হয়েছে বইটা! শুধু আগ্রহী পাঠকের জন্যেই নয়, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের লেখকদের উপকারেও আসবে বইটা।
বেরসিক নোট: ল্যাণ্ডস্কেপ না করে পোর্ট্রেট করলে পড়ার সুবিধা হতো। এক লাইনে দশ-বারোটার বেশি শব্দ থাকলে চোখ চট করে ক্লান্ত হয়ে যায়।
এই ব্যাপারটা মাথায় ছিল। শুরুতে তাই দুই column করার কথাও চিন্তা করা হচ্ছিল।
তবে এটা আসলে portrait-ই, পৃষ্ঠার আকার হলো "A5 Rotated", যেখানে height এর চাইতে width বেশি। তাই দেখে মনে হয় landscape.
এই ধরনের মতামত আসলেই খুব প্রয়োজনীয়। পরবর্তীতে কেউ ই-বুক বের করতে গেলে, এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে করতে পারলে আরও অনেক ভালো কিছু হবে।
নামালাম এইমাত্র। এখন পড়া শুরু করবো
আর ধন্যবাদ, তাসনীম ভাই
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
আগেই তো পড়া ছিলো, এখন দেখলাম... দারুণ কাজ হয়েছে। প্রচ্ছদ অলংকরণ দুর্দান্ত
সবাইকে স্যালুট
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
বাইরে কুকুর-বেড়াল বৃষ্টি, ঘরে বসে তোমার ইবুকটা পড়তে খুব ভালো লাগলো। আগেও এটা পড়েছি তবে একসাথে পড়ার মজাই আলাদা! শুধু যদি শুয়ে শুয়ে পড়তে পারতাম! তাহলে যা দারুণ হতো না!
--------------------------------------------------------------------------------
স্মৃতির শহরের পাঠকদের সবাইকে আবারও ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
লেখাগুলো আগে পড়িনি, একসাথে সব পাওয়া গেল। অসাধারণ কাজ হয়েছে একটা।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
খুব চমতকার কাজ হয়েছে।
লেখক জড়িতক সবাইকে ব্যাপক অভিনন্দন
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
প্রচ্ছদটা দেখেই মন ভাল হয়ে গেল। একদম মুগ্ধ হয়ে গেছি। পুরো ই-বুক দারুণ হয়েছে। অভিনন্দন তাসনীম ভাই। এর সাথে জড়িত আর সবাইকেও ধন্যবাদ। সবগুলো পর্ব একবারে পাওয়া যাবে, এটা একটা খুব ভাল কাজ হয়েছে।
দারুণ ব্যাপার তো! ডিএল করে নিচ্ছি রয়ে সয়ে পড়বো লেখকসহ ইবুকের সাথে জড়িত সবাইকে অভিনন্দন!
ডাউনলোড করে রাখলাম
অভিনন্দন।
প্রচ্ছদটা চমৎকার!
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
অসময়ে ঘুম ভেঙে গেছে।
প্রিয় বইটা আবার মেলে বসলাম।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
নতুন মন্তব্য করুন