ইচ্ছে ছিল সচলায়তনের পাঁচ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটা লেখা দিব। বেশ কিছু লেখা শুরুও করেছিলাম। আশা ছিল কোনো একটা লেখা জুলাই মাসের এক তারিখের আগেই শেষ করতে পারব। কিন্তু লেখালেখি যেমন অভ্যাসের ব্যাপার ঠিক তেমনি লেখালিখি না করাও একই রকম অভ্যাসের ব্যাপার। কয়েক সপ্তাহ না লিখলে মনে হয় – কি দরকার আর এতো ঝামেলার? আর আরেকটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম, লিখতে বসলেই ঘাড়ে ব্যথা শুরু হয়। অন্য সময়ে কম্পিউটারের সামনে বসলে কোনো সমস্যা হয় না, শুধু সচলের জন্য লিখতে গেলেই এই সমস্যা। এই বিষয়ে কৈরি ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে মনে হয়।
এইভাবেই সচলের জন্মদিন পার হয়ে গেল। আমার লেখাগুলো আর শেষ হলো না। কিন্তু হঠাৎ বিদুৎচমকের মতো এক আইডিয়া মাথায় এলো। এই রকম এক মহেন্দ্রক্ষণেই আর্কিমিডিস “ইউরেকা” “ইউরেকা” বলে লুঙ্গি ফেলে দৌড় দিয়েছিলেন। আমি লুঙ্গি পরিত্যাগ করেছি অনেক আগেই, সুতরাং সেই সব ঝামেলা হলো না। আইডিয়াটা হচ্ছে আনা-সিকি সমাপ্ত সেইসব লেখা আবোলতাবোল নামে ছেড়ে দেওয়া। এতে করে শিশুপালন থেকে মার্কিন মুল্লুকে - সব ফ্লেভারই একই সঙ্গে দেওয়া যাবে। আমি রান্না করার সময়ে দেখেছি - সব কিছু একসাথে মিশিয়ে দিলে মন্দ হয় না। এইভাবে মুরগী রান্না করে সেটার নাম দিয়েছিলাম চিকেন ধুনফুন। ব্যাপারটা অনেকটা শ্রেনীহীন সমাজের ধারণা থেকে উদ্ভূত।
পাঠকের এই রেসিপি ভালো লাগলে ভবিষ্যতে আরও আসতে পারে।
।।২।।
ছোটবেলাতে একটা অলিখিত নিয়ম ছিল বাসায়। সন্ধ্যার আগে বাসায় ফিরতে হবে। সারাদিন বাইরে টইটই করে ঘুরলেও বাসার কেউ দুঃশ্চিন্তাতে পড়বে না, কিন্তু সূর্য ডোবার পরে না ফিরলে চিন্তার ব্যারোমিটার আস্তে আস্তে চড়তে থাকবে। এটা শুধু আমাদের বাসায় নয়, আমার বন্ধুবান্ধব প্রায় সবার বাসাতেই এই একই নিয়ম কার্যকর ছিল। দিনের বেলায় আড্ডা-মারা, সিগারেট ফুঁকা, বাইরে খাওয়া, সিনেমা দেখা, মারামারি করা - কোন কিছুতেই বাবা-মার কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই, কিন্তু রাতে একটু বেশি সময় বাইরে থাকলেই তাঁরা চিন্তায় অস্থির হয়ে যেতেন।
সূর্যের আলোতেও অনেক বিপদ-আপদ ঘটতে পারে, দিনের বেলাও রাতের মতো বিপদজ্জনক হতে পারে, তবে শুধু রাত্তিরেই এতো দুশ্চিন্তা কেন? বাংলাদেশের মেয়েদের হলগুলো সূর্যাস্ত আইন নামে এক আইন বলবৎ ছিল - সূর্যাস্তের আগেই ঘরে ফিরতে হবে (জানিনা এখনও আছে কিনা সেই আইন)। জীবনানন্দ দাশও সন্ধ্যার পরে সব লেনদেন বন্ধ করে বনলতা সেনের সাথে একটু সময় কাটাতে চেয়েছেন। রাতটা সবার ব্যক্তিগত ও বিশ্রামের সময়, মনে হয় প্রকৃতির নিয়মই হচ্ছে পাখিদের মতো সবার রাতে ঘরে ফিরতে হবে। কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে সব প্রাণীই এই নিয়মের আওতাতেই পড়ে - সেই প্রাচীন নিয়মেই আমরা সূর্যাস্তের পর ঘরে না ফেরা নিয়ে উৎকন্ঠায় ভুগি।
বহু মানুষই রাত জাগতে পছন্দ করেন। আমার ফেসবুকে বাংলাদেশের যারা আছেন, তাদের অনেকেই রাতে ঘুমান বলে মনে হয় না। গভীর রাতে তারা নেটে বিচরণ করেন আর ইন্টারনেটের স্লো-স্পিডকে গালমন্দ করেন। টরেন্ট কেনো বন্ধ? - কর্তৃপক্ষের কাছে এই জবাব দাবী করেন তারা। সূর্যকে মনে হয় তারা বেশি ভালোবাসেন না।
দিনের বেলা আমারো বেশি পছন্দের সময় ছিল না, আমিও রাত জাগতে খুব ভালোবাসতাম। জীবনের দুইটি বছর কাটাতে হয়েছে মিডওয়েস্টে। শীতের সময় জমাট ঠাণ্ডা পড়ত – নোংরা বরফের স্তুপ আর মাঝে--সাঝে সূর্য একদম উধাও হয়ে যেত। সকালে বাসা থেকে বের হলে নাকের ভেতর কেমন অদ্ভুত একটা অনুভূতি হতো, মনে হতো কাচের গুড়া ঢুকে গেছে। পরে বুঝেছি প্রবল ঠাণ্ডায় নাকের ভেতরের পানি বরফ হয়ে যাওয়ার অনুভূতি ওটা। যেসব দিন সূর্য উঠতো সেসব দিনও তেমন তেজ সে দেখাতে পারতো না। আমি বুঝলাম যে আমাদের দেশে সূর্য যেই মাস্তানি দেখায় সেটা এখানে সে আর দেখাতে পারে না - এইখানে শীতের দিনে সূর্যের তাপ ডিমলাইটের মতো - মোটামুটিভাবে ”ফিউজ” সে। মহাপরাক্রমশালী সূর্যের এই দশা দেখে তার জন্য আমার মায়া হতে লাগলো। নানান ভাবনা মনে আসতে লাগলো - টিনটিনে পড়েছিলাম যে ইনকারা সূর্যের পূজারী (প্রিজনার অফ দ্য সান)। মিডওয়েস্টের রৌদ্রহীন দিনগুলোতে আমার কাছে সূর্যের পূজা করাটা খুব যুক্তিসঙ্গত মনে হতে থাকে। হাজার হোক সূর্যই সকল শক্তির উৎস – ইনফ্যাক্ট ভেবে দেখলে আমরাও সূর্যেরই অংশ – বলা যায় সূর্যসন্তান। সূর্যের আলোতে শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি হয়, সেই ভিটামিন ডি বিষণ্ণতা কাটাতে সাহায্য করে - আমি হঠাৎ করেই ভিটামিন ডি এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করলাম। জীবনে চিকেন বিরিয়ানি, শিককাবাব আর বোরহানির প্রয়োজনীয়তা আমি প্রায় ভুলেই গেলাম...রেডিওতে একদিন স্টিং এর “নাথিং লাইক দ্য সান” গানটা শুনে চোখে পানি চলে আসার উপক্রম হলো।
মিডওয়েস্টে থেকে আমার দুটো জায়গায় যাওয়ার সুযোগ হলো। সেগুলো হচ্ছে ক্যানাডা আর টেক্সাস। ক্যানাডাতে ভিটামিন ডি এর সমস্যা আরও প্রকট হতে পারে এই ভেবে গাড়ি নিয়ে সটান উল্টোদিকে টান দিলাম।
সেই থেকে আমি সূর্য ভালোবাসি। তাই বলছিলাম কি - জানালার বাইরের তাতানো সূর্যকে অভিশাপ না দেওয়াই ভালো। সূর্যদেব ক্ষেপে গেলে কিন্তু মুশকিল আছে।
।।৩।।
আমাদের ছোটবেলাটা ছিল বেশ ঘটনাবহুল। প্রায় প্রতিটা ঘটনাই কেমনভাবে যেন মারধোরে রূপ নিত। আমাদের সময় ল্যাবরেটরি হাইস্কুল বেশ নামকরা স্কুল ছিল। সুনাম রক্ষার্থেই স্যারেরা তাদের বাহুবলকে যথাসাধ্য ব্যবহার করতেন। ছাত্রদের অভিভাবকেরা কেউই এই মারধোরে কিছু মনে করতেন বলে মনে হয় না। ক্লাস টু থাকতেই বাচ্চাদের দুই আঙ্গুলের মাঝে পেন্সিল ঢুকিয়ে চাপ দিতেন শফিক নিজামী স্যার। আমি সারা জীবনে নিজামী নামে কোনো ভালো মানুষ দেখিনি। ল্যাবরেটরি স্কুলে দশ বছর কাটাতে হলে একটা দার্শনিক মন থাকতে হবে - জীবনের অন্য অর্থের মানে খুঁজতে হবে। অধিকাংশ ছাত্রই তাই করত – এইজন্যই হয়ত মারধোর বেশি গায়ে মাখতো না।
আমাদের রুহুল আমিন স্যার তাঁর লেকচার শুরু করতেন ক্লাসের বাইরে থেকে। তাঁর লেকচার হতো দীর্ঘ...বিরতিহীন এবং প্রায়ই পড়ার সাথে সম্পর্কহীন। এর মাঝে মাঝে থাকতো নানান নির্দেশনা। সেগুলো না মানলে বিপদে পড়ার সম্ভবনা ষোল আনা। একদিনের ঘটনা বললেই বুঝতে পারবেন।
স্যার ক্লাসের বাইরে থাকতে থাকতেই বলা শুরু করলেন...
"হয়রত বড়পীর আব্দুল কাদের জিলানি একবার বাগদাদ যাচ্ছিলেন। (ক্লাসে ঢুকে) অনেক দূরের পথ...বই দে...পথে অনেক বিপদ...ওনার আম্মা বললেন...বই দেস না ক্যান হারামজাদা..."
এই পর্যায়ে স্যারের রাগ চরমে উঠে...কিন্তু তাঁর লেকচার বন্ধ হয় না...
“হুজুর পথে বিপদে পড়লেন...ডাকাতরা ধরল তাঁকে...এক ডাকাত জিজ্ঞেস করল...এই শূয়োর কথা কানে যায়ে না..."
স্যার এইবার আর থাকতে পারলেন না...যার কাছে বই চাওয়া হচ্ছে তাকে ধরে দমাদম বসিয়ে দিলেন।
স্যার অবশ্য নিজেও স্বীকার করতেন যে উনি ক্ষ্যাপাটে ছিলেন। ব্যাপারটা নাকি সব সময় ছিল না। স্যার নাকি কোন এক ছাত্রের বাসায় গিয়ে সবুজ রঙের অদ্ভুত একটা খাবার খাওয়া পর থেকেই এই ঘটনাগুলো ঘটতে থাকে। আমি যদি কোনদিন বাচ্চাদের গল্প লিখি তবে সেই গল্পে রুহুল আমিন স্যার নামে নিশ্চিতভাবেই একটা চরিত্র থাকবে। তবে মনে হয় আমাকেও কেউ ওইরকম কিছু খাইয়ে দিয়েছে। ইদানিং আমারও একে ওকে ধরে দু'ঘা লাগিয়ে দিতে ইচ্ছে করে।
ভাগ্য ভালো আমি স্কুলের মাস্টার না। ড়্যাম্বো দেখে একবন্ধু বলেছিল যে - দোস্ত ভালো ব্যাপারটা দেখ যে আমাদের স্কুলের অংক স্যার এইরকম পালোয়ান না...(পরের পর্বে অংকের মাস্টার বাটু করিমকে নিয়ে লিখবো, কিছু কিছু ব্যাপারে তিনি ড়্যাম্বোকেও হার মানিয়ে দেন)...
।।৪।।
একটা ব্যাপার আমি কিছুতেই বুঝতে পারি না। টিভিতে দেখি কোনো সন্ত্রাসী ধরা বা মারা পড়লে প্রথমেই তার ডেন্টাল রেকর্ড ম্যাচ করিয়ে নিশ্চিত করা হয় যে আসল লোকটা ধরা পড়েছে কিনা। ব্যাপারটা আমার কাছে খুবই বিস্ময়কর। প্রতিটা চোর, বদমাশ, গুন্ডা, সন্ত্রাসীর ডেন্টাল রেকর্ড কিভাবে সরকারের কাছে থাকে? সন্ত্রাসীর নাগাল পাওয়ার চেয়ে তার ডেন্টিস্টের নাগাল পাওয়া কি ঢের সোজা? সরকারের গোয়েন্দা বিভাগ কি ডেন্টিস্টদের অফিসে রেগুলায় যায় নাকি? নাকি ডেন্টিস্টরাই ছদ্মবেশি গোয়েন্দা? রোগী দেখা শেষে তারাই ফোন করে বলেন...
"স্যার বিশ্বাস করবেন না আজকে কে এসেছিলো ফিলিং করাতে..."
"জ্বি, জ্বি স্যার...ঠিকই ধরছেন...স্যার একটা এক্সর্টা এক্সরে করিয়ে রেখেছি...জ্বি স্যার আজকে রাতেই আপনাদের হাতে দিয়ে দেব...আমার চেম্বার স্যার আগের জায়গাতেই আছে...নিউ পেশোয়ার ডেন্টাল ক্লিনিক...স্যার এরা দাঁত ব্রাশ করে কম এইজন্যই এদের প্রায়ই আসতে হয় এখানে...দোয়া রাখবেন স্যার...দুই দিকেই ব্যবসা ভালো যাচ্ছে...স্যার পেমেন্টটা এবার একটু বাড়ানো যায় না...ওদের মুখের গন্ধ যেই মারাত্মক...হাঁ করলে মনে হয় কেমিক্যাল বোমার ফ্যাক্টরিতে ঢুকেছি...স্যারের আমাদের ব্যাপারগুলোও একটু দেখবেন স্যার...ডাক্তার হওয়ার ইচ্ছে ছিল...আপনাদের দোয়া থাকলে এখনো সম্ভব...এই হাঁ করা জানোয়ার দেখতে ভালো লাগে না স্যার...আমাদের একটা ব্যবস্থা এইবার করেন স্যার..."
আর সন্ত্রাসীগুলোও কেমন যেন। পৃথিবী ধ্বংসের সমস্ত ব্যবস্থা পাকা করে ফেললেও এরা একটা বিশ্বাসী ডেন্টিস্ট জোগাড় করতে পারে না...পুরো ব্যাপারটাই আমার কাছে কেমন অস্বচ্ছ মনে হয়।
এই ধোঁয়াশা কবে কাটবে?
।।৫।।
মেয়ে কুকুরছানার বায়না ধরেছে। নানান প্রবোধ দিয়ে ঠেকিয়ে রাখা হয়েছে, পুতুল কুকুরছানা কিনে দেওয়া হয়েছে কিন্তু সে তার দাবিতে অনড়। শেষে বললাম অর্থের সংকট।
“আব্বু ইফ ইউ ডোন্ট হ্যাভ এনি মানি হোয়াই ডোন্ট ইউ গো টু দ্য ব্যাংক?"
"ব্যাংকেও আমার টাকা নেই..."
"ব্যাংক তো টাকা বানায়, ওরাই বানিয়ে দেবে..."
"আব্বু ব্যাংক টাকা বানায় না...তোমার টাকা তুমি ব্যাংকে রাখবে...সেই টাকাটাই ওরা আবার তোমাকে দেবে..." একটু বুঝিয়ে বলি।
ব্যাকিং ব্যবস্থার নিয়মকানুন শুনে মেয়ের চোখ ছানাবড়া।
"দিস ইজ নট ফেয়ার। দে টেইক ইউর মানি অ্যান্ড গিভ ইট টু সামবডি...ওরা যদি তোমার টাকা হারিয়ে ফেলে? ব্যাংকে আর কক্ষণো টাকা রাখবে না...ওরা খুব দুষ্টু..."
ব্যাংকের আর ক্রেডিট কার্ডের কল্যাণে টাকার চেহারাও দেখি না এইদেশে। প্ল্যাস্টিক ঘষে খরচ করি আর অনলাইনে সেই বিল দিয়ে দেই মাসের শেষে। আর পুরোটা না দিতে পারলে ঋণের বোঝা বেড়েই চলে। মাথার ভেতর ক্যালকুলেটর খটখট না করলে এই দেশে প্রচুর ধরা থাকে কপালে। এই অর্থনীতির পুরো ব্যাপারটাই তৈরি করছে যারা, তারা আগের জন্মে নিশ্চিতভাবেই পকেটমার ছিল। এদের হাত থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে জামাতে পকেট না রাখা।
নাহ, এইটুকু মেয়ের পরমার্শই নেব ভাবছি। বেতনের টাকা তুলে বালিশের নিচে রাখতে হবে...সব এক ডলারের নোটে। ক্যাশ ফ্লো কিভাবে হয় সেটার সত্যিকারভাবে বোঝার জন্য এটাই সর্বোত্তম পন্থা।
পকেটমারদের হাত থেকে বাঁচুন।
###
মন্তব্য
শেষেরটা পুরাই
ভালো লাগল, তবে অন্য রকমের লেখা।
facebook
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আবোলতাবোল চলুক তাসনীম ভাই
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
দেখি চালাতে পারি কিনা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ভালো লাগলো লেখাটা। অন্ধকারে টাইপ করি
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
লোডশেডিং?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
না রে ভাই! বাপে চিল্লাইবো যে এখনো ঘুমাস নাই!! তাই বাত্তি নিভাইয়া আবোলতাবোল কমেন্ট করি
__________________________
বুক পকেটে খুচরো পয়সার মতো কিছু গোলাপের পাঁপড়ি;
ডেন্তাল রেকর্ডের ব্যাপারটা আমার কাছেও ধোয়াশা লাগে। আমি মরলে আমাকে আইডেন্টিফাই করবে কেমনে? আমি তো জীবনেও ডেন্টিসের কাছে যাইনি।
উপসংহারঃ আম্রিকানদের সবগুলির দাত খারাপ।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
আমি মরলে আশা করি ডেন্টিস তার বকেয়া বিল পেয়ে যাবে সরকার থেকে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এই ভুল ভুলেও কৈরেন না তাসনীম ভাই। শোনার শোনা শুনি, কৈরি ডাক্তার বেশ বৈরী হয়ে আছে ইদানিং। হাতে নাকি এক বোতল মাণ্ডার তেল নিয়ে ঘুরে সকাল-বিকাল-সন্ধ্যা। অবস্থা এমন যে তার কাছে পেট খারাপের রোগী গেলেও তাকে ধরে পেটে মাণ্ডার তেল দিয়ে পেটে আচ্ছামতো ডলে দিবে, শুন্ছি।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বলা যায় না, ওইগুলা হয়ত পেটেন্ট করা মাণ্ডার তেল, সর্বরোগের মহাষৌধ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ঘুটঘুটে অমাবস্যার রাতে শ্মশানে শ্মশানে ঘুরে বেছে নেয়া জড়িবুটি, হাড্ডি আর শেয়াল পিষে এর সাথে মিটমিটে তারার আলো মিশিয়ে বানানো তেল, মুহুহুহুহু! সর্বরোগের মহাষৌধ, ইনক্লুডিং মনখারাপ, তো হবেই।
______________________________________
যুদ্ধ শেষ হয়নি, যুদ্ধ শেষ হয় না
এক শিশি বুকিং দিয়ে রাখলাম।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
চলুক তাসনীম ভাই
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
বাটূ করিমকে নিয়ে লেখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম একিসাথে শিশুপালনের পরবর্তী পর্ব। অনেক ভালো লাগলো তাসনীম ভাই। ভালো থাকবেন ।
আপনিও ভালো থাকবেন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মনে হলো ডিভিডি ভার্সনের ডিলিটেড এক্সট্রা সিন দেখছি. অসাধারণ. চিকেন ধুনফুন আরো চাই!
..................................................................
#Banshibir.
ধন্যবাদ। দেখি আরো পারি কিনা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
লেখা চিকেন ধুনফুনের মতই উপাদেয়
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
অন্যরকম সুন্দর লেখা। ভালো লেগেছে। এমন আবোলতাবোল আরো চাই।
ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তবু যেটুকু দিয়েছেন পড়ে বরাবরকার মতই ভালো লাগলো, তবে একটু অতৃপ্তি থেকে যাচ্ছে তাসনীম ভাই। শুভানুধ্যায়ী পাঠক হিসেবে আমার মতামত হল- এর পরেরবার এরকম লেখা দিলে লেখাগুলো ছোট থাকুক তবে শেষটুকু একদম ওপেন না রাখলে শেষ না হওয়ার অস্বস্তিটা থেকে বাঁচা যায়।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
ধন্যবাদ। শেষ করতে পারলে তো আমাকে এই ধুনফুন বানাতে হতো না
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
না না অইরকম শেষ করতে বলিনি। তাহলে দেখা যাবে আমও নেই ছালাও নেই। থাক বাবা। আর শেষ করে কাজ নেই। আপনি লিখছেন আমাদের জন্যে এইই ঢের।
----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি
নাহ লেখা বন্ধ হবে না। তবে লেখা সময় অতি কষ্টে বের করতে হয়
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমি পড়ছি আইডিয়াল স্কুলে, দৈনিক মাইর খাইতাম। ক্লাস ফোরের পর থিকা বেতের বাড়ি, জুলফি ধইরা টান, পেন্সিল দিয়া আঙ্গুলে চাপ- এইডিরে পাত্তা দিতামনা তয় মাঝে মাঝে গুরু-চোর মার্কা মাইর খাইতাম। সিস্টেম ছিলো- হাত দুইটা শক্ত কইরা ধইরা বা মাথা টেবিলের নিচে ঢুকাইয়া বেত দিয়া পিটানি। মোটামুটি ১০-২০ টা বেতের বাড়ি মিনিমাম।
অবশ্য পোলাপান ও পোংটা ছিলো। একবার স্যারের গায়ে প্লেন ছুইড়া মারলো আমার এক বন্ধু। স্যার তো পারলে ক্লাস শুইধ্যা পোলাপানরে পিটায়। প্রচুর হুমকি তারপর ও কেউ নাম কয় নাই। শেষে সবডি মিইল্যা জালি বেতের ৪-৫টা বাড়ি খাইছিলাম
আপনার লেখা পইড়া মনে পইড়া গেলো। কী দিন আছিলো!!
।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আইলসা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আরে আইলসা ভাই, আপনে আইডিয়ালের নাকি? কুন ব্যাচ?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
এইভাবে কার্ডে পে করলে মাসের কত খরচ হল হিসেব রাখা মুশকিল। আমার এক বন্ধুকের দেখেছি, সংসার খরচের টাকা উঠিয়ে এনে হিসেব করে করে খরচ করে কার্ড থাকা সত্তে ও । আপনার আবোতাবোল লেখাগুলা ও দারুন ভাইয়া।
ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আমি ইদানিং www.mint.com ব্যবহার করছি। কোন কার্ডে কতখানি খরচ হচ্ছে ট্র্যাক রাখতে বেশ সুবিধা হচ্ছে। মোট দেনা আর সম্পদের একটা ভালো ওভারভিউ দেয়।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
মন্তব্যটা আগে দেখিনি।
মিন্ট ডট কম ট্রাই করতে হবে। ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
কিছু মানুষ যা লেখে তাই ভাল লাগে কেন যেন। আপনিও তাঁদের একজন। কাজেই আবোল-তাবোল-ই চলুক।
যদি ভাব কিনছ আমায় ভুল ভেবেছ...
ধন্যবাদ জুন।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আবোলতাবোল যদি এত ভাল হয় তো আবোলতাবোল ই ভাল।
ধন্যবাদ
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
বিকে হতে বিসি(বিচি) কেটে নেওয়ার গল্প কী আপনাদের ব্যাচের আগে না পরে জন্মেছিল?
বাটুর কাহিনী এলে এক প্রভাবশালী পিতা/মাতার সন্তানের মার খাওয়ার পরবর্তীতে বাটুর জব্দ হওয়ার কাহিনী মন্তব্যে দিবনি।
ফারুক স্যার কী ছিলেন তখন?
এই গল্প আমি শুনিনি, সুতরাং আমাদের ব্যাচের পরে হবে।
আমরা যখন ক্লাস নাইনে তখন ফারুক স্যার ল্যাবে যোগ দেন। ক্লাসে টেনে উনি আমাদের ক্লাস টিচার ছিলেন। আমাদের মধ্যে অসম্ভব জনপ্রিয় ছিলেন স্যার।
রুহুল আমিন স্যারকে তোমরা পেয়েছো?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
জীবনে যেসব দুঃখ আছে তার মধ্যে একটা হল মাস্তানি করতে না পারার দুঃখ। আজকে দুঃখটা আরো বাড়ল। ডেন্টিস্ট এর কাছে যে পরিমাণ যেতে হয়েছে তাতে আমার তো টপ টেরর হবার কথা। প্রতিভা এভাবে ধংস হয়?
আমি সচল পড়া শুরু করার পর এই আপনার প্রথম পোস্ট। এই পোস্ট তো বটেই আগের পোস্টগুলোর জন্য ও ধন্যবাদ।
কুকুর ছানা যোগাড় করে ফেলেন; মেয়ের জন্য কুকুর আর সচলের জন্য 'কুকুর পালন' সিরিজ অনন্য হবার কথা নিঃসন্দেহে...
এ ইউসুফ
ধন্যবাদ ইউসুফ।
মেয়ের জন্য কুকুর মনে হয় কিনতেই হবে, তখন কুকুর পালন সিরিজও আসতে পারে। তবে কুকুর আমি আগেও পুষেছি।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
স্টাইলের বাইরের লেখা এইটা আপনার। ...সিরিজ চলুক
এই রকম ধুনফুন আরও দিতে পারি।
ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
(গুড়)
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার এক টাকার নোটের আইডিয়াটা খারাপ না। কেজি হিসেবে টাকাগুলো পাল্লায় তুলে মাস শেষে কিভাবে ভারসাম্যহীন হয় সীমিত আয়ের মানুষ, সেটা বোঝা যেত খাপে খাপ।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার লেখা এত্ত কিউট হয় ক্যা?
মার্কিন মুল্লুক, শিশু পালন এর লগে আবোলতাবোলও যাতে জোরছে চলে এই একদফা দাবি জানিয়ে গেলাম।
ডাকঘর | ছবিঘর
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তোমার সমস্যাটা কি এমিল? যা লেখো তাই এতো পদের হয় ক্যান?
--------------------------------------------------------------------------------
কারণটা চিকেন ধুনফুনে নিহিত আছে। খিদে থাকলে সব কিছুই সুস্বাদু লাগে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এমিল কেডায়?
গোয়েন্দা বাহিনী কই?
জ্বী ওটা এই অধমেরই হাফপ্যান্ট আমলের নাম
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ভালো লেগেছে
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
চমৎকার ব্লগ।
পড়তে ভাল লাগে।
ধন্যবাদ বাউলিয়ানা।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ভাল লেগেছে তাসনীম ভাই। আপনার মেয়ের জন্য আদর।
অন্ধকার এসে বিশ্বচরাচর ঢেকে দেওয়ার পরেই
আমি দেখতে পাই একটি দুটি তিনটি তারা জ্বলছে আকাশে।।
ধন্যবাদ সুমাদ্রী। আদর পৌঁছে দেব।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
কয়েক সপ্তাহ না লিখলে মনে হয় – কি দরকার আর এতো ঝামেলার?
-একই অনুভূতি!
গ্রেট মাইন্ডস ফিল এলাইক
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এমন কোনো লেখা দেখলাম না আপনার, যেটাতে আমি মুগ্ধ হইনি।
৩ আর ৫ অসাধারণ।
ছোটবেলা তো ছোটবেলা, এই বুড়াবেলাতেও সন্ধ্যার পর ঘরের বাইরে থাকলেই শেষ। এখনো মুরগির বাচ্চার মতোই থেকে গেলাম।
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ধন্যবাদ।
সান্ধ্য আইন অমান্যের দিন আমার শেষ। প্রায়ই মধ্যরাতে ঘরে ফিরি, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে পুরো পরিবারকে কাঁধে নিয়েই ফিরি।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
দারুণ লাগলো তাসনীম ভাই
ল্যাবরেটরি নিয়ে একটা অসম্পূর্ণ লেখা আছে, একদিন দিয়ে দিবো দেখি
_____________________
Give Her Freedom!
ধন্যবাদ।
আপনিও ল্যাব নাকি? দারুন তো। লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
এই অধম ল্যাবের প্রোডাক্ট(বাতিল) !! ২০০৪ ব্যাচ। লিখে শেষ করতে হবে...........
_____________________
Give Her Freedom!
আবোলতাবোল চলুক। প্রয়োজনে ক্রেডিটকার্ডে চলুক, তবু চলুক।
চেষ্টা চলবে আপনার লেখা দেখি না কেন?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
তাসনীম ভাই,
আপনার লেখা হল মায়ের হাতের রান্নার মত। যা-ই দেন সবই উমদা। তাই গোগ্রাসে গিলি।
ভালো থাকবেন।
নির্ঝরা শ্রাবণ
তুলনাটা খুবই ভালু পাইলাম।
ঐ
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার লেখাগুলো খুব উপাদেয় হয়, এবারেরটিও তাই।
একটা প্রশ্ন: পরাক্রমশীল, না পরাক্রমশালী?
ধন্যবাদ
মনে হয় পরাক্রমশালী, বানান ঠিক করলাম।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
ভালো লাগল ভাইয়া।
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ধন্যবাদ
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
দিলাম কষে পাঁচ তারা ।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার পাঁচমিশালী লেখা খুব ভালো লাগল, তাসনীম ভাই। নিয়মিত চালু রাখবেন এটা। ৪ নম্বরটা বিশেষ ভালো লাগল। আর শেষটা। প্রথমটা আমাকেও অনেক অবাক করত। দিনের বেলায় আসলেই চিন্তা করে না বাবা-মা, কিন্তু সন্ধ্যা হওয়ার সাথে সাথে তাদের যত চিন্তা! আমার ক্ষেত্রে এটা এখন শিথিল হয়েছে। তবে রাত দশটা বা সাড়ে দশটা পার হওয়ার পর থেকে তাদের চিন্তা শুরু হয় আবার। আমি মাঝে মাঝে অবশ্য আরও দেরিতে ফিরি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এগারো বা সাড়ে এগারো, এবং ক্ষেত্রবিশেষে বারোটার আগেই। আর ইদানীং তো তাদের চিন্তামুক্ত রাখতে বের হওয়াই মোটামুটি বন্ধ! (আসল ব্যাপার হলো, ঘরে বসে আলসেমি করতে খুবই মজা লাগে! যে করে নি, সে বুঝবেও না!)
ধন্যবাদ অপ্র। এখন তাহলে ব্যারিয়ার সাড়ে দশটায় ঠেকেছে। ঢাকা শহরে এখন মধ্যরাতেও জ্যাম লেগে থাকে।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
আপনার লেখা মুচমুচে চানাচুরের মত যা লিখেন তাতেই মন ভরে যায় ।
ধন্যবাদ।
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
_________________
[খোমাখাতা]
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
নতুন মন্তব্য করুন