লক্ষ লক্ষ আলোকবর্ষের অন্ধকার তখন ছড়িয়ে ছিলো আমাদের ঘিরে, তবু আমরা মিলে ছিলাম- অবিচ্ছিন্ন, অখন্ড, এক। আমরা ভেসে চলেছিলাম একসঙ্গে, অবিচ্ছিন্ন সমুদ্রের অন্তহীন ঢেউয়ের মতন। কোনো দিক জানা ছিলো না, সর্বদিকশূন্য নিবিড় সে সুধাসমুদ্রে জড়িয়ে মিশে ছিলাম আমরা।
তারপর আলো হলো-এক কণা আলো, দুই কণা আলো, তারপরে তীব্র আলোর বিস্ফোরণ- জ্বলে উঠলো সবদিক।
আমরা এক থেকে দুই-দুই থেকে চার করতে করতে কোটিতে কোটিতে, অর্বুদে অর্বুদে ভাগ হয়ে গেলাম।আমাদের প্রথম জন্মের কান্না ছড়িয়ে গেলো স্পন্দিত চরাচরে।
অমৃতসমুদ্রে স্নান করতে করতে- আমাদের হৃদয়ে প্রথম মৃতুর নিষিদ্ধ সাধ জেগে উঠলো ...
মন্তব্য
চমৎকার একটি বিজ্ঞানময় কবিতা। একই সাথে কল্পবিজ্ঞান বাদ রেখে বুকের গভীর বিশ্বেও একইভাবে কাব্যের দ্যোতনাময় উপলব্ধিগুলো দাঁড়িয়ে যায় !
কবি + বিজ্ঞানী = কবিজ্ঞানী। হা হা হা !
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
যথারীতি ভাল...।
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!
আরে ছি ছি। কি যে কন! বিজ্ঞানী!!!!
আসলে তো অজ্ঞানী, ফাইজলামি কইরা দুই একটা লেখা দিয়া যাই মাত্র।
ভালো থাইকেন সকলে।
অসাধারণ!!!!!
নতুন মন্তব্য করুন