সচলচারণ ৩

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ২২/১০/২০০৮ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলে তখন নিয়মিত নীরবে আসি যাই। সকালে বিকালে সচলে ঢুকি। এ এক অন্য জগতের স্বাদ। এত এত নতুন লেখা আসে যে কখনো কখনো তাল রাখতে পারি না। হাসির লেখাগুলো পড়ে প্রাণ খুলে হাসি, গভীর লেখাগুলো পড়ে চুপ করে বসে বসে ভাবি।

হিমুর সেই সবকিছু দুই কেজি (মাংস দুই কেজি, গরমমশলা দুই কেজি, তেল দুই কেজি, লংকা দুই কেজি....কে আর নানা ওজনের ঝামেলায় যায়, মনে রাখা খুব হ্যাপার ব্যাপার হাসি ) করে কেনার রেসিপি পড়ে হাসতে হাসতে আমার বহুদিনের খিল খুলে যায়। তারপরে আবার শুনি তার দুই বৌ এর শখ। একজন চা করে দেবে একজন হাওয়া করবে, সেই " এক কইন্যা রান্ধেন বাড়েন/ এক কইন্যা খান...." ছড়ার মত ব্যাপার। "গাল ফুলাইয়া বাপের বাড়ী যান" পর্যায়ে গেলে যে কি হবে কেজানে! একজনকেই ম্যানেজ করতে পারে না ছেলেরা, দুইজনকে কি করে করবে খোদায় মালুম। মনে মনে গুড লাক জানাই। হো হো হো)

হিমুর ফুটোস্কোপিক গল্পেও চমক। চমক সাধারণত শেষে গিয়ে। যেমন ধূসর গোধূলিকে নিয়ে লেখা গল্পে পরমকারুনিক ঈশ্বরের সাক্ষাত্‌ পাবার পরে একটিমাত্র প্রশ্নের সুযোগ পেয়ে সে কিনা তাকে প্রশ্ন করে, "আপনার কোনো শালী আছে? " হাসি

ধূসর গোধূলিকে নিয়ে লেখা অনেক গল্প পড়তে পড়তে চেনা হয়ে যায়, মজাদার হাসিখুশী লোক বলে বোঝা যায়। শুধু কেন যে সেই ছোকরা এক ধুতিপরা বুড়োর ছবি দিয়ে রেখেছে নামের কোণায়, তা কেজানে! এমন বুড়া দেখে কার শালী ই বা এগোবে? হাসি

রেনেট লেখেন তার লেখা দেখে নাকি তার বৌ বলেছে, "নজর উঁচা করো, বুঝলে নজরটা উঁচা করো। গল্পেই যদি ক্যাপ্টেন হচ্ছো তবে অস্ট্রেলিয়ারই হও!" হাসি

কবিতার ব্লগগুলো দেখে চমকে চমকে উঠি, কী অসাধারণ প্রকাশ, শব্দের পর শব্দ গেঁথে নিয়ে কী অদ্ভুত সুন্দর রচনায় অধরাকে ধরে ফেলা ! "যে কেবল পালিয়ে বেড়ায় দৃষ্টি এড়ায়...." তাকেই ধরে ফেলা শব্দের মায়াজালে. ঈর্ষা হয় এদের রচনাকারীদের কথা ভেবে, কী অসীম ক্ষমতা কী হেলাভরে বহন করে চলেন তারা। আবার সুখ ও হয়, নিজে বাংলা বুঝতে পারি বলে, এই ভাষা আমারও প্রাণের ভাষা বলে।

সারা পৃথিবীতে ছড়ানো বাঙালীরা লেখালিখি করেন সচলে। নীচে গোটা পৃথিবীর ম্যাপ, আর তাতে সোনালী বাতি জ্বলে জ্বলে দেখায় কোথা থেকে পাঠক পড়ছেন। এশিয়া, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা সব মহাদেশ থেকে বাতি জ্বলে। হয়তো পড়শোনা বা পেশাগত কাজে আছেন কেউ, কেউ কেউ হয়তো বাড়ীঘর করে ওখানের বাসিন্দাই হয়ে গেছেন।কিন্তু মনেপ্রাণে যে বাঙালী তা বোঝা যায়। লেখাদেখি দেখেই বোঝা যায়। দেশের সবকিছু নিয়ে সকলে সচেতন, সব খবর উঠে আসে সচলে। দেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কী পরম আবেগ ধারন করেন সকলে। দেখে ভালো লাগে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সম্মানহানিতে যেভাবে প্রতিক্রিয়া জানান সকলে, মনে হয় দেশের হৃত্‌পিন্ডটি স্পন্দিত হচ্ছে দপদপ করে। আমি বাহিরের মানুষ হয়েও আমার নিজেকে ধন্য লাগে, একই ভাষা তো আমারও! যে ভাষার জন্য মানুষ অনায়াসে আত্মাহূতি দিয়েছিলো। তারা তো এরাই, এইরকম পরম আবেগ না ধারণ করলে কি তা পারতো?

শুধু হাসিখুশী মজাই না, মাঝখানে হঠাৎ একদিন দেখি সচলায়তন ব্যানড। কী ব্যাপার! কিজানি গন্ডগোল হয়েছে,তাই। অবশ্য কিছুক্ষণের মধ্যে কিছুটা ঠিক হলো, ঢোকা গেলো।

মুখফোঁড় এসে লিখলেন এই নিয়ে মজার গল্প। আদম আর হবার স্বর্গবাসের সময়কার দিনলিপি (আদমের দিনলিপি )লেখেন মুখফোঁড়। পড়ি আর হেসে মরি। চমৎ‌কার লেখা।

মাহবুব লীলেনের কথাকলি সিরিজ পড়ি, ভালো লাগে। রণদীপম বসুর লেখা পড়ি, চমৎকার লেখা। আরো কতজনের লেখা পড়ি,ভালো লাগে, এখন সেকথা বলা যাবে না, আমার সদ্দারগুন্ডা এসে গেছেন এখন, পরে বাকীটা হবে।
(চলবে)


মন্তব্য

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

হিমুর একটা গল্পের কথা মনে করায়ে দিলেন... সিনেমার ডায়লগ নিয়ে... শেষ ডায়লগ হলো ছেড়ে দে শয়তান...
অমানবিক একটা গল্প ছিলো... হাসতে হাসতে জান শেষ...
ধূগোর জন্য আর চিন্তা নাই... তার কপাল খুলে গেছে মনে হচ্ছে... মেয়েরা এখন উল্টো তার পিছে ঘুরছে... আমার শালীটাকে ছেঁকা দিলো সে... মন খারাপ

মুখফোঁড় লেখেনা বহুদিন... আদমচরিতের পয়লা আমলের গল্পগুলো দারুণ পছন্দ করতাম... ছাগু নিয়া গল্পটার কথা তো ভোলার নয়।

আপনার এই সিরিজ পড়তে পড়তে নিজেও একটু ঝালিয়ে নিতেছি আর কি।
আপনার সদ্দারগুন্ডাটা এত খারাপ কেন? কাজের সময় খালি ডিস্টাব করে?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মূলত পাঠক এর ছবি

আদমচরিত ইত্যাদির লিঙ্ক একটু দিন না, আমরাও পড়ি।

ধুসর গোধূলি এর ছবি
সুমন সুপান্থ এর ছবি

তুলিরেখা ,

এই সিরজের আগের দুই পর্বেই মন্তব্য করবো করবো করছি যখন, দ্যাখি, আপনি পরের পর্ব দিয়ে দিয়েছেন এরই মধ্যে ! তাই তিনের ভেতর এক এই মন্তব্য । তিন উল্লাস আপনার জন্য ।

প্রিয় জানালা সচলায়তন নিয়ে লিখছেন বলে এমনিতেই তো ভালো লাগছে, কিন্তু আমার যাবতীয় কূর্ণিশ আপনার গদ্যের তরে । এই গদ্য অন্যরকম । তিনটা পর্ব পড়েই টের পাচ্ছিলাম কী ভীষণ স্রোতময় আর শ্রুতিময় তার অন্তর্গত গতি । সেটা গন্তব্যে পৌছাক,উর্বর করুক চরাচর - সেই কামনা রইলো ।

---------------------------------------------------------

'...এইসব লিখি আর নাই লিখি অধিক
পাতার তবু তো প্রবাহেরই প্রতিক...'

---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ঠিক, কিন্তু এবারেরটা তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল মন খারাপ

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আপনের ঘটনাটা কী? কঠিন করে লেখলে শেষই করতে চান না, আর সহজ করে লেখা ধরলে ফুরুৎ করে শেষ করে দেন। বলি গরীবের তরে কি মায়াদয়া উঠিয়া গেলো ভ্রম্মান্ড হইতে?

ধুগোর ফটুক নিয়া কী বললেন (মানে ভালো না খারাপ) বুঝলাম না। আমার বাংলা বুঝায় একটু সমস্যা আছে, বদ্দা কইছে। শালিরা তো এমনিতেও আইবো না, অমনিতেও না। কিন্তু শালারা যে শালি সাইজ্যা আসা ধর্ছে ঐটার কী হবে? চিন্তিত

নেক্সট পর্ব ইট্টু বড়সড় কইরেন, এইটা জনতার দাবী। ষণ্ডগুণ্ডা চোখ রাঙালে ধুগোর নাম কইবেন। তিন গেরামের লোক ধুগোরে ডরায়। কইবেন, "চুপ হো যা গুণ্ডা নাইলে ধুগো আইসা শালি নিয়া যাইবোগো কইলাম!"

কাম না হইলে পরে কইয়েন আমারে। চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তুলিরেখা [অতিথি] এর ছবি

গুন্ডাসদ্দারের কাছ থেইকা ফইসকা আইলাম এখন।:-)
আরে ধূগো, কম না কম না সহজ সরল তরল হইলে হড়াস কইরা নাইমা যায় দেইখা কম কম লাগে! চোখ টিপি

তুলিরেখা [অতিথি] এর ছবি

সুমন সুপান্থ,
আমি এই তালে কইয়া দেই যে আমি আপনের কবিতাগুলিন খুব ভালা পাই। আপনের গল্পও ভালো লাগলো।
আপনের নামটাও বড় চমত্‌কার।

নজরুল ভায়া,
একদিন আপনের নাটক নিয়া একটা কিস্তি দিমু।:-)

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

কেন ভাই শুধু শুধু গালি গালাজ করবেন? এই যে কত জনরে নিয়া লেখতেছেন তাই তো খুব মজা মাইরা পড়তেছি... আমারে ছাড়ান দেন... দোহাই আপনার... আমি প্রয়োজনে আপনার কবিতা রেগুলার পড়বো... আপনার ইরাকের সমূদ্রেও সাঁতরাবো... তবু মাফ কইরা দেন...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- হ। নজু ভাইরে মাফ করে দেন আর তাঁর নাটক গুলারে নিয়া লেখেন।

ক্কুল বিসমিল্লাহ ইয়া হাবিবি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

তুলিরেখা [অতিথি] এর ছবি

এখানে সুসাহিত্যপিপাসু অনেকের সংগে পরিচয় হলো, তাই ইচ্ছা করে প্রিয় লেখাগুলো শেয়ার করি।
লিংক দিলাম, সময় পেলে পড়ে বলবেন কেমন লাগলো। বন্ধুর লেখা।
কয়েকটা গল্প-উপন্যাস।
http://www.banglalive.com/bisheshhasamkhaa/sharadiya1412/upanyas_tiyasa.asp
আর
http://www.banglalive.com/bisheshhasamkhaa/boishakhi1413/galpa_samudrajatak_1.asp

আর
http://www.banglalive.com/bisheshhasamkhaa/sharadiya1413/prithibi_1.asp

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

আমি মল্লিকা ধরের গল্পের ফ্যান।

হিমু এর ছবি

তুলিরেখা, আপনার উদ্দেশ্যটি চমৎকার, কিন্তু সচলে আমরা সাধারণত এভাবে বিজ্ঞাপিত করি না অন্য প্ল্যাটফর্মের লেখাকে। আপনি এই গল্পগুলোর ওপর রিভিউ করতে পারেন, এবং তখন প্রাসঙ্গিকভাবে উল্লেখ করতে পারেন।

আপনার এই লেখায় আমার নাম চোখে পড়লো। হাঁপ ছেড়ে বাঁচলাম নিন্দা-তিরস্কার না পেয়ে। আপনার শুভ কামনার জন্যে ধন্যবাদ, আশা করি "ডিভাইড অ্যান্ড ম্যানেজ" টেকনিকে দুইজনকেই সুখে-শান্তিতে রাখতে পারবো চোখ টিপি


হাঁটুপানির জলদস্যু

মূলত পাঠক এর ছবি

প্রশ্ন: আপেলযন্ত্রে কী করে অন্য সব সাইট পড়ছেন জনগণ একটু জানান। নাকি সবার দশাই আমার মতো? ঐ লিঙ্ক থেকে সাইট খুললে অক্ষরেরা সব দাঁত খঁিচিয়ে কামড় দিতে আসছে যে!

তুলিরেখা [অতিথি] এর ছবি

হিমু,
আপনাকে ধন্যবাদ।
লিংকের ব্যাপারে আমারও তাই দ্বিধা ছিলো, আসলে এখনো অনেককিছু জানিনা, আসি যাই বেশ কিছুদিন, কিন্তু সেভাবে লেখা তো মাত্র কদিন ধরে।
মূল লেখার মধ্যে তাই কোনোদিন কিছু দিই নাই। মাঝে মাঝে দেখি কেউ কেউ নানা জায়গার লিংক দেন, তাই ভাবলাম.....
ঠিক আছে, আবারো ধন্যবাদ।

হিমু এর ছবি

লিঙ্ক দেয়াটা নিন্দনীয় বা দোষণীয় নয়, তবে যদি আপনার রেফার করা গল্পগুলোর রিভিউয়ের অংশ হিসেবে সেটি আসে, তাহলে ব্যাপারটা আর বিজ্ঞাপনের মতো দেখায় না, বরং বেশ উপভোগ্য আরেকটা পোস্ট হয়, এ-ই আর কি।

আরেকটা দিক হচ্ছে, সচলে মাঝে মাঝে অতিথিদের কাছ থেকে বিজ্ঞাপনমুখী পোস্ট আসে, আমরা সেগুলি প্রকাশ করি না। তাই সবার কাছেই অনুরোধটি থাকে, তাঁদের পোস্ট বা মন্তব্য যেন কোন কিছুর বিজ্ঞাপন হয়ে না ওঠে।

আপনাকে বিব্রত না করেই ব্যাপারটি জানাতে চাইছিলাম। যদি বিব্রত বোধ করে থাকেন, দুঃখ প্রকাশ করছি।


হাঁটুপানির জলদস্যু

দেবোত্তম দাশ এর ছবি

ভালো লাগছে, লিখে যান।
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি

------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !

রাফি এর ছবি

নিয়মিত পড়ছি; চলুক।
কিন্তু আরেকটু বড় করে লেখা যায় না জনাব; শুরু করার আগেই শেষ হয়ে যাচ্ছে সব পর্ব।

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

কীর্তিনাশা এর ছবি

চমৎকার লেখা তাই -

*****


-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

মুজিব মেহদী এর ছবি

আপনার সচলচারণ ভালো লাগছে।

বাক্যের ওজন ঠিক রেখে গদ্যে পরিমিত মাত্রায় রস মেশাতে পারার কারিগরিটা আপনার ভালো জানা আছে বলে মনে হচ্ছে। সদ্দারগুন্ডাকে ধমক দিয়ে বসিয়ে রেখে জোরসে চালাতে থাকুন, আমরা আরো কিছু রসাস্বাদন করি।
..................................................................................
দেশ সমস্যা অনুসারে
ভিন্ন বিধান হতে পারে
লালন বলে তাই জানিলে
পাপ পুণ্যের নাই বালাই।

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

অহনাপুর এই পর্বটাও খুব মনোযোগের সাথে পড়লাম। আগেরটার চেয়ে খানিকটা ছোটই মনে হল। ভেবে খুব অবাক হচ্ছি যে এতদিন ধরে কোনও সাড়াশব্দ না করে আমাদের সাথে আছেন আর লেখা শুরু করলেন এই মাত্র সেদিন থেকে ! আফসোস হচ্ছে এই ভেবে যে তুলিপু নাকি অহনাপুর কত্তো কত্তো লেখা পড়ে ফেলার সৌভাগ্য হত আমাদের যদি উনি সচলের পরিচয়ের সাথে সাথেই হাতা গুটিয়ে লেখা শুরু করে দিতেন আমাদের জন্য ! মানুষের মন তো আপুনি বুঝতেই পারছেন শুরু বেশি বেশি চায় !

--------------------------------------------------------

তুলিরেখা [অতিথি] এর ছবি

দেবোত্তম, রাফি,কীর্তিনাশা,মুজীব-
আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।
আরে সর্দারগুন্ডাকে ধমক দেবো কি, সে একে গুন্ডা তায় সর্দার!হাসি
তবে লিখবো সময় পেলেই।(গুন্ডা যখন কাছাকাছি থাকবে না।:-) )

পরিবর্তনশীল এর ছবি

এইরকম মেগাসিরিয়াল স্টাইলে একটু একটু করে লেখা দেয়ার তীব্র পেরতিবাদ জানাই। দেঁতো হাসি
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

রণদীপম বসু এর ছবি

পরিবর্তনশীলের মন্তব্যে মজা পাইলাম। চালুন নাকি সুঁইরে কয়, তোর পাছায় ফোঁড় !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

হাঃ হাঃ হাঃ
একদম ঠিক কথা বলেছেন।
দাদা, এটাকে ধরে ধোলাই লাগাতে হবে বুঝলেন!

--------------------------------------------------------

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।