জাগনডাঙা ভাঙনডাঙা আগুনডাঙার পারে-
জুড়নপুরের একলা বকুল ছুটির পথের ধারে.
সে পথ গেছে নদীর পাশে পাশে
সে পথ ঘেরা শারদবেলার কাশে-
পথের শেষ সে অনেক দূরে রাত্রি নগরপারে।
জাগনডাঙা ভাঙনডাঙা আলোর ডাঙার পারে.....
হাওয়া ফিসফিস করে কানে, হাওয়া ফিসফিস করে বনে
সন্ধ্যাবতীর চুলের মতন ঘোর নেমে আসে মনে,
ক্লান্ত দুচোখ, ক্লান্ত দুটি পা
থামার তবু হদিশ মেলে না-
অনুরাগবতী সাঁঝ রাঙা হয় রাত্রির চুম্বনে।
হাওয়া ফিসফিস করে কানে, হাওয়া ফিসফিস করে বনে.....
আঁচল এলিয়ে আকাশ তখন তারার চুমকি গাঁথে
আয়নার মত শান্ত হ্রদেরা ছায়া বোনে তার সাথে-
রাত বহে শন্শন্
ঘুমকথা ভরা মন-
আলোছায়াজাল লুকোচুরি খেলে জোছনায় আর চাঁদে-
জাগনডাঙা ভাঙনডাঙা আলোর ডাঙার ছাদে .......
মন্তব্য
বেশ সুপাঠ্য। বেশ কল্পনার উদ্বেলিত উৎথান। সুর কি আরোপিত হয়েছে।?। হয়তো কোন ভালো গায়ক নিজের জন্য অথবা কোন ভালো সুরকার তার সুর ছোঁয়ানো প্রস্তাব দিতে পারে। বিস্মৃতিতে হারিয়ে যাওয়ার আগে তাদের স্মৃতি ঠাই পাক প্রার্থনা। (যদি আপনি সনাম ধন্য গীতিকার হযে থাকেন (অনেকেই ব্লগে নিজের সাথে চাতুরী করে ছদ্ম নামী হন) তবে এই নব্য মন্তব্যের জন্য ক্ষমা করবেন)
মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান.....
আরে না আমি গানের গ ও জানিনা।
মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে কোনো কোনোটায় মানে যেগুলোতে বেশ মিল মিল লাইন আছে (আরেকটা আছে এরকম-কথামালামেঘ) সুর মিললে কেমন হতো!
কোনো সুরকার প্রস্তাব দিলে খুবই খুশী হব।
হুম। বেশ সুরেলা কিন্তু।
দাঁড়ান, আমি সুর করতে পারি কি না দেখি।
-----------------------------------
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
প্রিয়তে যোগ করলাম। যদি কোনদিন সুর করার সাধ্য হয়, সুর করব। অনুমতি দিয়ে রাখতে পারেন
ঢালাও অনুমতি রইলো।
মুগ্ধ হলাম।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।
আপনি মুগ্ধ হলেন বলে আমিও ধন্য হলাম।
ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন