গ্রীক উপকথা
আরিয়াডনে ছিলেন ক্রীটের রাজা মিনোসের মেয়ে। রাজা মিনোসের ছেলে আথেন্সে গিয়ে নিহত হয়। রাজা পুত্রহত্যার প্রতিশোধ নিতে আথেন্স আক্রমণ করেন। যুদ্ধ কিছুকাল চলার পরে সন্ধি হয়, সন্ধিচুক্তিতে ছিলো আথেন্স প্রতি বছর কিছু তরুণ তরুণীকে ক্রীটে পাঠাবে, এরা আর আথেন্সে ফিরে যাবে না। এরা মিনোসের রাজ্যে ল্যাবিরিন্থের ভিতরে থাকা অর্ধ ষাঁড়-অর্ধ মানব মিনোটরের খাদ্য হতো। এদের এক এক কর...গ্রীক উপকথা
আরিয়াডনে ছিলেন ক্রীটের রাজা মিনোসের মেয়ে। রাজা মিনোসের ছেলে আথেন্সে গিয়ে নিহত হয়। রাজা পুত্রহত্যার প্রতিশোধ নিতে আথেন্স আক্রমণ করেন। যুদ্ধ কিছুকাল চলার পরে সন্ধি হয়, সন্ধিচুক্তিতে ছিলো আথেন্স প্রতি বছর কিছু তরুণ তরুণীকে ক্রীটে পাঠাবে, এরা আর আথেন্সে ফিরে যাবে না। এরা মিনোসের রাজ্যে ল্যাবিরিন্থের ভিতরে থাকা অর্ধ ষাঁড়-অর্ধ মানব মিনোটরের খাদ্য হতো। এদের এক এক করে ঢুকিয়ে দেওয়া হতো গোলোকধাঁধায়। গোলোকধাঁধা থেকে বেরুবার রাস্তা কারুর জানা ছিলো না।
এই গোলকধাঁধা বা ল্যাবিরিন্থ বানিয়েছিলেন বিখ্যাত প্রকৌশলী ডিডালাস, ইনি তখন ক্রীটেই অবস্থান করছিলেন পুত্র আইক্যারাসকে নিয়ে। এদের পরে কি হলো তাই নিয়েও বিরাট গল্প আছে। সেকথা অন্য কোথাও হবে। এখন আরিয়াডনের গল্পে ফিরে আসি।
একবার আথেন্স থেকে আসার তরুণ তরুণী দলের মধ্যে এসে উপস্থিত হলো রাজপুত্র থিসিউস। প্রাসাদের জানালা থেকে তার তরুণ বীরমূর্তি দেখে হৃদয় হারালো রাজকন্যা আরিয়াডনে। এই অসাধারণ তরুণ এই এত অল্প বয়সে প্রাণ হারাবে এইভাবে? সে মেনে নিতে পারলো না, কিছু একটা করতেই হবে।
সে প্রথমে পরামর্শ চাইলো ডিডালাসের। ল্যাবিরিন্থ থেকে পথ চিনে বেরিয়ে আসার উপায় কিছু আছে কিনা আর মিনোটরকে যুদ্ধে হারানো সম্ভব কিনা। ডিডালাস জানালেন সবই সম্ভব, তবে খুব কঠিন। আর ব্যাপারটা খুব গোপণে সারতে হবে, জানাজানি হয়ে মিনোসের কানে উঠলে সাড়ে সব্বনাশ। সপুত্র ডিডালাস আর আরিয়াডনে সবাই জল্লাদের হাতে! যে রাজা মিনোটরের মতন গুন্ডা পোষেন, তিনি কি আর যে সে?
পরামর্শ টরামর্শ সব হলো, গোপণে আরিয়াডনে দেখা করলো থিসিউসের সঙ্গে। থিসিউসকে সে দিলো মন্ত্রপূত এক তরবারি আর খানিকটা গুলিসুতো। ধাঁধায় ঢুকে থিসিউস এই সুতো ছাড়তে ছাড়তে এগোবে, পরে মিনোটরকে মন্ত্রপূত তরবারির সাহায্যে বধ করে ফের সুতো গোটাতে গোটাতে ফিরলেই আর বাইরে আসার পথ ভুল হবে না। বাইরে এসেই সেই সমুদ্রবন্দরে আগে থেকে ঠিক করে রাখা জাহাজে চড়ে দেশে ফিরে যেতে পারবে রাত্রির অন্ধকারেই।
থিসিউস নিলো সব বুঝে। তারপরে বললো,
"কিন্তু রাজকুমারী, একসময় জানাজানি হবেই সব। তখন তোমার কি হবে?"
আরিয়াডনে বলে, "আরে ধ্যাত্, তোমার কি হবে! আগে নিজে তো বাঁচুন!"
থিসিউস অবাক হয়ে যায়, এই বিদেশিনী নিজের প্রাণ বিপন্ন করে তাঁকে বাঁচাতে চায়!
কথামতই সব কাজ হলো। বীর থিসিউস মোনোটরবধ সমাপ্ত করে রাজকন্যার গুলিসুতো গোটাতে গোটাতে নির্ভুল রাস্তা ধরে গোলকধাঁধা থেকে বেরিয়ে এলো। বাইরে রাজকন্যা দাঁড়িয়ে ছিলো উদ্বেগ নিয়ে, থিসিউসকে অক্ষত বেরিয়ে আসতে দেখে নিশ্চিন্ত হলো সে।
থিসিউস আরিয়াডনেকে নিয়ে দৌড় দিয়ে সমুদ্রবন্দরে চলে গেল। জাহাজে চেপে বসলো তাকে নিয়ে, গ্রীসে ফিরে ওকে বিয়ে করবে কইলো। কিন্তু মাঝপথে এক দ্বীপে নেমে হাওয়া খেলো দুজনে, দ্বীপের সুন্দর বালুবেলায় তারার আলোর নীচে বসে রইলো, মিঠে মিঠে গল্প করলো, একসময় ক্লান্ত আরিয়াডনে ঘুমিয়ে গেল।
জেগে উঠে আরিয়াডনে আতংকিত, কেউ নেই। থিসিউস তাকে এই দ্বীপে ফেলে জাহাজে করে গ্রীসে পালিয়েছে! ঝেড়ে ফেলে গেছে তাকে পথের কাঁটার মতন। এই কি মানুষ জাত? এই মানুষের কৃতজ্ঞতা? প্রাণ বাঁচানোর এই কী পুরস্কার?
আরিয়াডনে মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেললো। সেই জনমানবহীন দ্বীপে গুহায় আশ্রয় নিলো সে। কন্টকগুল্ম থেকে ফল আহরণ করে দিনান্তে একবার আহার আর ঝর্ণার জলপান আর রাত্রে তারাময় আকাশের দিকে চেয়ে প্রার্থনা-এই করে দিনরাত কেটে যেতে লাগলো তার!
একদিন সে সন্ধ্যেবলা সে প্রার্থনায় বসেছে সবে, দেখে এক অসাধারণ রূপবান উজ্বল চেহারার পুরুষ সমুদ্রতীর থেকে হেঁটে এলো কাছে! আরিয়াডনে চলে যাচ্ছিলো, সে ওকে ডাকলো, পরিচয় দিয়ে বললো সে দেবতা ডায়োনিসাস। সে আরিয়াডনেকে বিবাহ করতে চায়।
আরিয়াডনে প্রমাণ চায় সে যে সত্যি দেবতা, মানুষ নয়, কি প্রমাণ?
প্রমাণ দিতে রাজী হয় ডায়োনিসাস। আরিয়াডনের মুকুট খুলে নিয়ে ছুঁড়ে দেয় আকাশে, সেটা তারামন্ডল হয়ে যায়। করোনা বোরিয়লিস আরিয়াডনের সেই মুকুট, উত্তরমুকুট হয়ে জ্বলছে আকাশে।
মন্তব্য
আপনি তো মশাই কাদের খান, চার হাত পায়ে লেখেন, নয় ঘন্টার মধ্যে আরেক পিস নামিয়ে দিলেন!
কি যে কন!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এই মূলত পাঠক,
আ জা এর ফী ব্যা এর জন্য এখনো অপেক্ষায় রেখেছেন। খুব কি ব্যস্ত?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আকাশজাতক প্রসঙ্গে:
প্রথমেই বলি, তিরিশ পাতায় সারবেন, এ সেরকম জিনিস নয়। কল্পবিজ্ঞানের গল্প তো এটা নয়, দার্শনিকতা-মানবতা-ইতিহাস-ধর্ম সব কিছু মিলিয়ে এ হলো সৃষ্টির কাহিনী। শুধু পরিসরের কথাই বলছি না, এই অসামান্য রচনা আরো সময়, অভিনিবেশ ও সাধনার দাবী রাখে। এমন চিন্তা আপনার মগজে এসেছে যখন, তখন এই সাধনাও আপনার দ্বারা হবে। হেলাফেলায় সারবেন না এই কাজ। দরকার হয় এক বছর দিন কি পাঁচ বছর, কিন্তু এই লেখা বাংলা সাহিত্যের জন্য মাইলস্টোন, হয়তো আরো বেশি কিছু কিন্তু সে সব কথা বললে লোকে পাগল ভাববে। আমি সম্মানিত বোধ করছি এর গোড়ার দিকের পাঠক হতে পারলাম ব'লে।
কয়েকটা কথা খুঁতখঁোজা নিয়ে:
- অরণি কিন্তু ছেলেদের নাম, এখানে মূল চরিত্রের যে নাম রেখেছেন।
- ইংরিজি শব্দের অতিব্যবহার নিয়ে আমার সমস্যা নেই, তবে কিছু কিছু শব্দ বাংলায় দেওয়া যেতো হয়তো, যেমন প্রফিট, প্রিভিলেজ, পেন্ডিং, ড্রাংক ইত্যাদি।
- কিছু বর্ণাশুদ্ধি আছে তবে সে সম্ভবতঃ ফন্টের সীমাবদ্ধতার কারণে।
- অধ্যায় ২-এর শুরুতে একটা শব্দ দেখলাম: সজ্জ্বা, এটা চিনতে পারলাম না।
- বাইবেল আলোচনায় সরাসরি পাঠকের সাথে আপনি-আপনি করে বাক্যালাপ, এটা কিন্তু হবার কথা নয়। অরণি এর আগে পাঠককুলকে উদ্দেশ করে গল্প শোনাচ্ছিলো না। আর বাইবেল বর্ণনাটা আমার মতে একটু বেশি দীর্ঘ। এটা কি মানবসভ্যতার ইতিহাস বলার জন্য বলেছেন?
- আমার নিজের জ্ঞাতার্থে প্রশ্ন, কুমুদ কোন ফুলের নাম?
তবে এ সব সূক্ষ্ণ পয়েন্ট অবান্তর, কারণ এই লেখা আবার লিখতে হবে, ইন ফ্যাক্ট আরো অনেক বার লিখতে হবে, তারপর সেটা প্রকাশ করবেন। এখন লিখলেও পড়ে আমরা মুগ্ধ হবো কিন্তু সেটা কাজের কথা নয়। তাৎক্ষণিক মুগ্ধতার চেয়ে বড়ো ব্যাপার চাই, সেজন্যেই বলছি এতো কথা।
সচলের পাতায় এ চিঠি প্রাসঙ্গিক নাও দেখাতে পারে, তবে আপনার এই গোত্রের লেখা এখানে বেরিয়েছে, সে বাবদ এই চিঠি কিছু প্রাসঙ্গিকতা রাখে। সেই ভেবেই লিখছি।
ভালো থাকুন। আমি সাধারণত বলি না এমন প্রার্থনাবাক্য, খানিকটা নাস্তিকতার কারণেই, কিন্তু আজ বলছি, এমন লেখা যথার্থভাবে সম্পূর্ণ করার শক্তি ঈশ্বর আপনাকে দিন।
ভালো আইডিয়া
ছোটবেলায় গ্রীক উপকথা পড়তে খুব ভালো লাগত। কিছু সময়ের জন্য আবার সেখানে ফিরে গেলাম।
চীন,জাপান,নিউজীল্যান্ড,পলিনেশিয়ার উপকথাও খুব চমতকার! চিলি পেরু বলিভিয়ার উপকথা আরো চিত্তচমত্কারী!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
অসাধারণ! থিসিউসের গল্পটা পড়েছিলাম, কিন্তু আরিয়াডনে আর ডায়োনিসাস এর গল্পটা জানতাম না, আরো ছাড়ুন।
------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
আমার ইচ্ছে ছিলো একেকটা কনস্টেলেশান ধরে ধরে নানাদেশের মিশেল গল্প বলি সেগুলি নিয়ে সেইসব দেশে কি গল্প আছে! মুশিকল হলো গ্রেকো-রোমান গল্প যত পাওয়া যায় অন্যদেশের গল্প তত পাওয়া যায় না। পৃথিবীর ইতিহাস যে বড় একপেশে!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এডিথ হ্যামিলটনের 'মিথলজি' বইতে এর বিস্তারিত পড়েছিলাম...।
আবারো পড়ে আবারো একখানা ছেলেমানুষী মজা পেলাম...
---------------------------------------------------------------------------
- আমি ভালোবাসি মেঘ। যে মেঘেরা উড়ে যায় এই ওখানে- ওই সেখানে।সত্যি, কী বিস্ময়কর ওই মেঘদল !!!
ফাটাফাটি একখান বই, পুরা পইড়া শেষ করি নাই এখনো
------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তাই নাকি? যোগাড় করতে হবে তো!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
[বাও]
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ছোটবেলায় নিয়ে গেলেন একটানে ... .. ... ..!!
___________________________
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ
নিয়ে গেলাম নাকি?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
দুর্দান্ত
পৃথিবীর অন্য যে কোনো উপকথার থেকে গ্রিক উপকথা আমাকে টানে অনেক বেশি
নামিয়ে ফেলেন একশোটা
দেখি কয়টা নামানো যায়।
আপনারে ধইনবাদ।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
দারুণ !
...........................
সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আপনার এই সিরিজটা খুব ভাল লাগছে। এইটার চাইতে আগেরটা অবশ্য বেশি ভাল লেগেছিল। জীবন-মৃত্যুর গল্পটা। চলুক। এইসব গল্প পড়তে আমার দারুণ লাগে।
ধন্যবাদ।
এককালে অনেক উপকথা সংগ্রহ করেছিলাম। কালক্রমে কিছু হারিয়ে গেছে স্মৃতি থেকে, কিছু রয়ে গেছে।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এই না হ'লে উপকথা!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আচ্ছা তাইলে থিসিউসের হইল কি? বদ তো!
আবারো ডানজনস এ্যান্ড ড্রাগনসের এ্যাডভেঞ্চারগুলো মনে করায় দিলেন। ওখানেও বিখ্যাত ডানজনগুলোতে মিনোটার মাস্ট!
থিসিউসের ও নানা দুখসুখ কান্ড ঘটলো আরকি। যেমন হয়।
তবে থিসিউস সবটাই খারাপ ছিলো না, কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেমন হারকুলিস টুলিসদের ক্ষেত্রে সে বেশ সাহায্য টাহায্য করেছিলো।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন