এক দেশে এক মানুষ ছিল, শান্ত এক সবুজ গাঁয়ে ছিল তার ভিটেবাড়ী। কবে কোন্ পুরাতন অতীতে ঈশা খাঁয়ের হাতী বাঁধা হয়েছিলো গাঁয়ের শিমূলগাছে, সেই থেকে গাঁয়ের নাম শিমূলিয়া।
এই মানুষের নেশা ছিলো কবিতা লেখা আর পেশা ছিলো সেই গাঁয়েরই ইস্কুলে শিক্ষকতা। গরীব স্কুলমাষ্টারের কবিতার আর কী ই বা দর, কেই বা কদর করে! তবু সে লেখে আর লেখে, শক্ত মলাটের খাতায় লিখে যায় কবিতার পর কবিতা। কিছু কিছু ছাপায়ও কিন্তু বেশী লোকের কাছে সেসব পৌঁছায় না! তার হয়ে প্রচারের কেউ নেই কিনা, খুঁটির জোরও নেই। তবু সে লেখে আর লেখে আর একটা রঙচটা লোহার ট্রাঙ্কের মধ্যে রেখে দেয়, মাঝে মাঝে বার করে, পড়ে আর হাত বুলায় সন্তানের মতন যত্নে।
ছেলেরা কেউ তার কবিতার ধারেকাছে আসে না বিশেষ, তারা তাদের নিজেদের পড়াশুনা খেলাধূলা ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত আর মেয়েরা ব্যস্ত ঘরের কাজে। শুধু স্ত্রী গুণগ্রাহী, সামান্য অক্ষরজ্ঞান আর সংখ্যা জানা আর যোগবিয়োগগুণভাগ পর্যন্ত যার শিক্ষাসম্বল সেই শ্যামলা কর্মঠ গাঁয়ের মেয়েটির কাছে স্বামীর লেখা কবিতাগুলো একএকটি নিখাঁদ বিস্ময়! "আহা কেমন কইরা এমুন ল্যাহেন গো!" দাওয়ায় বসে লিখতে থাকা স্বামীকে কাঁসার বাটিতে মুড়িনারকেল এনে দিয়ে সে কাছে বসে, বলে, "পড়েন দেহি, শুনি।" কিন্তু বেশীক্ষণ সে থাকতে পারে না, রান্না বসাতে হবে, জল আনতে হবে, তরকারি কাটতে হবে, মাছ কাটতে হবে, দাওয়া লেপতে হবে, ধান ভানতে হবে-সংসারের হাজারো কাজ।
"আমরা মানুষ জাত" কবিতার একজায়গায় আমাদের এই লাজুক কবি লিখেছিলো-
"পুরাণ,কোরান, বেদ, বাইবেল আমাদের জন্য,
আনিয়াছে অমরার সুধাসার; আমরা যে ধন্য !
তাই নিয়ে, তাই পিয়ে বাড়িয়াছে জীবনের শক্তি,
অজানারে জানিয়াছি, শিখিয়াছি ভগবানে ভক্তি;
যত জীব তত শিব, জীবে দয়া-মহাপুরুষত্ব,
"সত্যই বেঁচে থাকা", "মিথ্যাই মরা" এই তত্ত্ব।
হিংসায় মহাপাপ, প্রেমে লাভ হয় সদা স্বর্গ,
প্রেম, ধন, দৌলত, ভগবৎ সাধনার অর্ঘ্য।"
কৃষ্ণ, মোহাম্মদ, মহাবীর, যীশু, গোরা,বুদ্ধ,
আমাদের সম্পদ, আমাদেরে করিয়াছে শুদ্ধ,
সুন্দর সুখময়, তাহাদের মঙ্গল স্পর্শে
আমাদের গৌরব দেবতারে জিনিয়াছে হর্ষে।
আমরা মানুষ জাত-"মানুষতা" আমাদের চিহ্ন,
কিছু নয় কিছু নয় পরিচয় নাহি আর ভিন্ন।
এক পিতা, এক মাতা, এক পরিবার এই বিশ্ব,
মোরা সব ভাই ভাই ছোট বড় ধনী আর নিঃস্ব। "
দিন আসে, দিন যায়। ছেলেমেয়েরা বড় হয়, তাদের বাপমায়েরা হয় বুড়া। পাল্টে যেতে থাকে চারিদিক, ভাগ হয়ে যেতে থাকে দেশ- নদী,নালা, পাহাড়, পর্বত, রোদ, বৃষ্টি, ধানক্ষেত, আখক্ষেত সবকিছু "আমার" "তোমার" হয়ে ভাগ হয়ে যেতে থাকে সেই মানুষের চোখের সামনে।
সেই মানুষ, যে একদিন লিখেছিল "এক পিতা এক মাতা এক পরিবার এই বিশ্ব", লাইনগুলো সজল করুণ চোখে চেয়ে থাকে তার দিকে। তাদের গোটা পাড়া প্রায় ফাঁকা হয়ে গেছে, চেনাজানা প্রতিবেশীরা চলে গেছে। আত্মীয়স্বজনের খবর পায় সে, কাছের দূরের সব আত্মীয়রা চলে যাচ্ছে। রোজই চলে যাবার খবর।
সে যেতে চায় না। তার ছাত্রেরা ছড়িয়ে আছে চারিপাশে, তার স্কুলটি মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে গাঁয়ের মাঝখানে, যার প্রতিষ্ঠা থেকে এর সাথে সে জড়িয়ে আছে, প্রথমদিনের উৎসবে পাঠ করার জন্য সে লিখেছিল "অন্তহারা অন্ধকারের নিবিড় কালো জল/ ধন্য হয়ে ফুটলো সেথায় আলোর শতদল", প্রথম যোগ দেওয়া ছাত্রেরা সুর দিয়ে সেই গান গেয়েছিলো, সেই আলোর শতদলটি ছেড়ে সে কোথায় যাবে? কোন্ অচেনায়?
মেয়ে কাঁদে, মাকে বলে, "বাবা যদি না যাইতে চায়, থাউক বাবা এইহানো। আমরা লন চলি মা।" মা মেয়ে একসাথে কাঁদে। হাসিকান্না সুখদুঃখ মিলানো মানুষের সংসারে কেন এসে পড়ে বীভৎস অন্ধকার ডানার ছায়া? দাঙ্গার ভয় কেন এসে ওঠে নশ্বর মানুষের ঘরেদুয়ারে? কেন? কার কাছে এর উত্তর আছে?
নাই, নাই, ঐ তো সেই মানুষ চলে যাচ্ছে তার রঙচটা ট্রাঙ্কখানি আঁকড়ে ধরে, ছাত্রেরা চোখের জলে বিদায় জানিয়ে গেছে। সে চলে যাচ্ছে, পরিবারের বাকীরা চলেছে তার সঙ্গে। কোথায় সে যাবে, কোথায় আছে তার ঘরবাড়ী?
একদিন সে লিখেছিলো, " মানুষের কাছ থেকে মানুষেরে কে করিবে ভিন্ন? "
সে জপতে জপতে যায়, সে জপতে জপতে যায়। ঝাপসা লাগে নদী, ঝাপসা লাগে সবুজ মাঠ, ঝাপসা লাগে সব। এমন কোথাও কি সে গিয়ে পৌঁছতে পারবে যেখান থেকে আর উচ্ছেদ হতে হবে না?
অনেক অনেক বছর আগে আষাঢ় মাসের প্রথম দিনে জন্ম হয়েছিলো তার, সেই দিনেই সে ভিটে ছেড়ে চললো দূরে, সজলধারা নদীর স্রোত তার নৌকাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। সে কোথা থেকে এসেছিলো, সে কোথায় যাবে?
***
মন্তব্য
খুব, খুব, খুব ভালো লাগলো, তুলিরেখা!
আর খুব, খুব, খুব খারাপও লাগলো ......
অনেক ধন্যবাদ স্নিগ্ধা। জানতাম আপনি ঠিক ছুঁতে পারবেন।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
স্নিগ্ধা আপুর কমেন্টটা আমারও। হুবহু একই কথাই মনে হয়েছে।
-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি
অনেক ধন্যবাদ ভুতুম।
----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
মন খারাপ করা কাহিনী।
জীবন যে এমনই!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
খুব অদ্ভুত লাগলো লেখাটা, ভালও লাগলো।
আপাতত পাঁচ তারাই সম্বল।
-----------------------------------
আমার ইচ্ছে হলো বাজাতে গীটার, মন আমার, মন আমার, মন আমার-
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
অনেক ধন্যবাদ কনফুসিয়াস।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
অদ্ভুত মনখারাপ করা কাহিনী সব
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
জীবনের সুতায় সুতায় যে নকশা বোনা হয়ে চলে, বেদনাই যে সূচ তার!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
বড়ো ভালো লাগলো!
অনেক ধন্যবাদ পাঠক।
আপনি মেইলবাক্সো খুলে দেখুন।
----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
হুম।
অন্য এক ব্যক্তি হয়ে কবিতা লেখা তো বেশ কঠিন কাজ!
না কি ওই কবিতাটা আপনার ছোটবেলায় লেখা ছিল?
আপনার 'নক্ষত্রপিপাসা ও হাওয়ার রাত' কমেন্টের একটু আপডেট নিয়েন, যদি এখনও না দেখে থাকেন আসোলেই। আদারওয়াইজ, ইট'স জাস্ট ওকে।
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
কবিতা কবির, তাঁর "মাষ্টারমঙ্গল" বই থেকে গৃহীত।
ক্ষুদ্র তথ্য: তিনি আমার পিতামহ, আমার জন্মের বহু আগে তিনি পরলোকগত, তার সম্পর্কে জানা তাঁর বইগুলি থেকে আর অন্যদের মুখে শুনে।
পরবতীকালে তাঁর আরো কবিতা দেবার ইচ্ছে আছে, যদিও এখন ওসব কবিতা পুরানো লাগবে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ভালোকে ভয়াবহ ভালো বলার কোনো সুযোগ আছে কি না আমার জানা নেই কিন্তু লেখটা পড়ে আমার শুধুই মনে হচ্ছে এটা একটা ভয়াবহ ভালো লেখা...
০২
দেশভাগে মুড়ি ঝাঁকুনিতে আসামের বাংলা প্রান্তে ছিটকে পড়া প্রফেসর নন্দীমজুমদারের ডায়রির একটা কথা মনে হচ্ছিল এই লেখাটা পড়তে পড়তে- দেশ স্বাধীন হলো কিন্তু জন্মস্থান হয়ে গেলো বিদেশ...
অনেক ধন্যবাদ মাহবুব লীলেন।
কত কথাই বলার ছিলো, কথারা ফুটেও ওঠে, ভিতরে ডানাও ঝাপটায়, কিন্তু কলমে আসে না। জীবনের গল্পই সবচেয়ে কঠিন, কল্পনা হলে হয়তো লিখেই ফেলা যেতো। জীবনের গল্প বলতে কেবল চারিদিকে তাকিয়ে অসহায় লাগে, মনে হয় অজস্র মানুষ আমার দিকে আশা নিয়ে তাকিয়ে আছে-শিশু কিশোর তরুণ প্রৌঢ় বৃদ্ধ---খুশিমুখ, করুণমুখ, দয়ালুমুখ নিষ্ঠুরমুখ, নীরবে চোখের চাহনি দিয়ে বলছে আমাদের প্রাণের কথা, আমাদের আশার কথা, আমাদের হতাশার কথা, আমাদের পাওয়ার কথা, আমাদের হারানোর কথা--সব কথা বলতে পারবে? এত এত মানুষের কথা কিকরে বলা যায় এই দুর্বল হাতে? তাই কাল্পনিক জগতে পালিয়ে যাওয়া।
আবারো ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
বার কয়েক পড়ে এখন মন্তব্য করতে বসা। যতবার পড়েছি, ভালোলাগা বেড়েই চলছে । পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম, নিজের পালকে লেগে থাকা কুয়াশার মতো নিকট না হয়ে পারেই না এই গল্প !
জানালেন যে পিতামহের গল্প সেটা।
দেশভাগ, তার বেদনা, আর আর সর্বস্ব হারানো মানুষের কথকতা নিয়ে সাবলীল এমন ভাষ্য পাওয়া হয়েছিলো মাহমুদুল হকের 'কালো বরফ'য়ে !
আপনি তাঁর দেয়া সেই বেদনা জাগিয়ে দিলেন আবার।
আমি আপনার ভক্ত হয়ে আছি তুলিরেখা ! কুর্ণিশ রইলো ।
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
---------------------------------------------------------
তুমি এসো অন্যদিন,অন্য লোক লিখবে সব
আমি তো সংসারবদ্ধ, আমি তো জীবিকাবদ্ধ শব !
আপনাকে ধন্যবাদ কবি।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
জীবনের গল্প বলেই ভেতরটা নাড়া দেয়।
...........................
Every Picture Tells a Story
জীবন নিজে গল্প বলতে চাইলে আমরা সামান্য মানুষ কিই বা করতে পারি?
আপনাকে ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ভেতরটা নাড়িয়ে দিয়ে গেল লেখাটা।
তুলিদি, আমার কেনো যেনো মনে হচ্ছিলো এটা নিছক গল্প নয়, আপনার পরিবারের কথা।
দেশ ত্যাগ করা কিন্তু এখনও বন্ধ হয়নি, এগুলো গল্প নয় বা আগের কথাও নয়। প্যালেষ্টাইন, আফগানিস্তান এরকম আরো অনেকের জন্য এগুলো এখনও বড় সত্যিই।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
হ্যাঁ,অতীত নয়।
এমনকি প্রবাসে যারা কাজের জন্য যান তারাও তো দেশকে ছেড়েই থাকতে বাধ্য হন। কারুর কারুর তো ফেরাও হয় না!
এই হয়তো মানুষের নিয়তি, চিরকালের পরিব্রজন, পাওয়া আর হারানোর অন্তহীন আনন্দ-বেদনা। কোনো শেষ দেখতে পাই না কোথাও।
ভালো থাকবেন তানবীরাদি।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
মন খারাপ করা লেখা, আর লীলেনদা তো বললেনই, ভয়াবহ ভাল।
------------------------------
'..দ্রিমু য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
অনেক ধন্যবাদ খেকশিয়াল।
আপনার নতুন কাইদান কবে আসবে?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
তাই? দ্যাট'স গ্রেট!
___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!
___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি
থ্যাঙ্কস।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন