মাইলের পর মাইল বালির সমুদ্র ভেঙে হেঁটে যাচ্ছি যাচ্ছি যাচ্ছি। কি তীব্র শুষ্ক গরম হাওয়া! মস্ত ঝোলা পোশাকে উড়ুনিতে মুখমাথা দেহ ঢেকে আমরা চলেছি চলেছি।
বাঁকানো চাঁদের মতন পথ আমাদের, নেমে আসছে উত্তর থেকে দক্ষিণে, দুর্ভিক্ষপীড়িত উত্তরদেশ ছেড়ে দক্ষিণের সমৃদ্ধ দেশে, মরুর শস্যভান্ডার বলে যে দেশকে। এভাবেই কতবার এ পথে আসতে আসতে যেতে যেতে কেমন করে এই গল্পটুকু ছড়িয়ে যাবে গোটা দুনিয়া জু...
মাইলের পর মাইল বালির সমুদ্র ভেঙে হেঁটে যাচ্ছি যাচ্ছি যাচ্ছি। কি তীব্র শুষ্ক গরম হাওয়া! মস্ত ঝোলা পোশাকে উড়ুনিতে মুখমাথা দেহ ঢেকে আমরা চলেছি চলেছি।
বাঁকানো চাঁদের মতন পথ আমাদের, নেমে আসছে উত্তর থেকে দক্ষিণে, দুর্ভিক্ষপীড়িত উত্তরদেশ ছেড়ে দক্ষিণের সমৃদ্ধ দেশে, মরুর শস্যভান্ডার বলে যে দেশকে। এভাবেই কতবার এ পথে আসতে আসতে যেতে যেতে কেমন করে এই গল্পটুকু ছড়িয়ে যাবে গোটা দুনিয়া জুড়ে, দ্বীপ থেকে দ্বীপে লাফিয়ে লাফিয়ে, মুখহীন অগণ্য মানুষের অশেষ অভিযাত্রার কাহিনি।
মরুদ্যানে স্বচ্ছ জলের উৎসের পারে খেজুরকুঞ্জছায়ায় তাঁবুর পর তাঁবু পড়ে। মায়াবতী সন্ধ্যা মিলিয়ে গেলে তরল অন্ধকারে একে একে তারারা ফুটতে থাকে। অন্ধকার ঘনতর হয়, ছায়াপথের ঝাপসা ওড়নায় কোটি কোটি তারার মেলা, সমুদ্রকিনারের বালুকণার মতো অগণ্য।
লুটিয়ে পড়ে উড়ুনি আমার, চিৎ হয়ে শুয়ে দেখি আর দেখি ঐ জ্যোতির্ময় দুর্দর্শরূপ! এ কি আশ্চর্য জগৎ! এ কি অপরূপ মহাকাশ! দিগন্তের কাছে জ্বলে ওঠে উল্কা, প্রথমে একটি-দুটি, তারপরে অজস্র অজস্র। উল্কার ঝড়ের মধ্যে কী কোনো ইঙ্গিত থাকে, যেমন থাকে মস্ত আলোর লেজওয়ালা ধূমকেতুর মধ্যেও?
ঐ দূর অসীম আকাশ আর এই চেনাগন্ধের মাটির পৃথিবীকে কে অলখ সুতোয় গেঁথেছে? ঐ তো গুহামুখে জলধারা ঝরে ঝরে পিছল হয়ে আছে, ভেতরে কোন্ ফাঁকফোকড় দিয়ে আলো পড়ে ঝিকিমিকি করছে .... কোথায়, কোথায় দেখেছিলাম কোন্ বিস্মৃত পূর্বজন্মে? নাকি স্বপ্নে?
অগ্নিপক্ষ
অমরত্বের মেঘের ভিতর
লুকিয়ে ছিলো আলো।
স্বপ্নবাহু এসে ছুঁয়ে দিল অন্ধকার
জ্বলে উঠলো আগুন।
দক্ষ মানুষের সুকৌশলী হাত
খুঁজে খুঁজে বার করে আনলো গোপণ শস্যদানা,
লুকানো কন্দমূল, পাথরপালিশের রহস্য।
সঙ্গে এলো স্মৃতি, ভালোবাসার পাগলামি-
রাগ, অভিমান, বিদ্বেষ ও ঈর্ষা।
আগুনের আধপোড়া শিল্প
এখন খসে পড়ে যাচ্ছে চঞ্চু থেকে,
নিচে হিংস্র সমুদ্র অপেক্ষায়
অধৈর্য তিমিঙ্গিল লাফিয়ে উঠছে ঢেউয়ে।
তবু অক্লান্ত ডানা
ভেদ করে যায় অবিনাশী শূন্যমন্ডল,
দেশকালের জটিল বুনন, অন্ধকারের ষড়যন্ত্র।
অফুরান অগ্নিপক্ষ ধেয়ে যায়
অনির্বাণ আলোর দিকে।
ছবি: ব্লগারের তোলা
মন্তব্য
আবার একটা জঘন্য রকমের ভালো লেখা!
ক্যাম্নে লেখেন?
কবিতাটা কয়েক বছরের পুরানো, আমার ভয় ছিলো আউট অব ডেট হয়ে গেছে কিনা!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ভালো জিনিস এতো তাড়াতাড়ি বাতিল হয় না।
ঠিকআছে।
কন্ কি? ঠিক আছে?
কী ঠিক আছে? ছবি না লেখা?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ওটা মানে হলো পড়লাম, ভাল হয়েছে, চলুক। ছবিটা যদিও ছোট হয়ে গেছে
বেশি সুন্দর
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
অনেক ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ক্যাটেগরীতে "চিন্তাভাবনা" নাম দিয়ে এ'পর্যন্ত যা কিছু নামিয়েছেন সেগুলোকে দুই মলাটে আবদ্ধ করে কবিতার বই হিসেবে প্রকাশ করার সময় হয়ে গেছে। আগামী ফেব্রুয়ারীর আগেই এ'ব্যাপারে আপনার স্পনসর স্নিগ্ধা আলীর সাথে যোগাযোগ করুন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
একমত @ ষষ্ঠ পাণ্ডব ।
@ তুলিরেখা , এত ভাল লিখেন কেমনে ?
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)
জনাবা স্নিগ্ধা আলী, আপনি এদের একটু কড়কাইয়া দিবেন তো! দ্যাখেন কেমুন সব কথা কয়!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
শ্রীমতি তুলিরেখা -
ভদ্রে, কিঞ্চিত বিমর্ষতা আর অসাগর আনন্দের সহিত জানাইতেছি যে - অদ্যকার এই পত্র দ্বারা আমাদের পূর্ব্বকার সমস্ত কনট্রাক্ট বাতিল ঘোষণা করা হইলো! না, না - আপনি যেন ভগ্নহ্নদয় হইবেন না! মুষড়াইয়া পড়িয়া কলম চাবাইয়া লেখা থামাইয়া ফেলিবেন না!! বহি আপনার অবশ্যই বাহির হইবে - হইতেই হইবে! তবে, এ ব্যাপারে আমাদের চীন বিশেষজ্ঞ, পুষ্পাধ্যক্ষ, অতিপক্ক সচল 'ষষ্ঠিচরণ' সর্ব্বরূপ দায়িত্ব লইতে সকাতর মিনতি জানাইতেছেন বিধায় বেদনাভারাক্রান্ত হ্নদয়ে আমি এই ভার্চুয়াল জগতের নন-এক্সিস্টেন্ট ক্যারেকটারদের সাক্ষী রাখিয়া সমস্ত দায়িত্ব আজিকে তাহার হস্তে প্রদান করিতেছি। এইরূপ যোগ্য ব্যক্তির উপস্থিতিতে আমার পিকচারে থাকিবার কোন প্রশ্নই কি আর রহিয়া যায়, আপনিই বলুন না মহোদয়া?!
শুধু একটিই অনুরোধ করিয়া যাইতেছি - বার্ধক্য সমাসন্ন, কবে আছি কবে নাই - আমি মরিবার আগে যদি বহিটি দেখিয়া যাইতে পারিতাম ...
মানে, বাবা ষষ্ঠিচরণ খুব করিৎকর্মা কিনা, তাই একটু .........
বা:, স্নিগ্ধা, এ তো ভালোই হইল। ম্যানেজমেন্টের ভাষায় এরে নাকি কয় উইন-উইন সিচুয়েশান।
এই যে ষষ্ঠিচরণ ইয়ে মানে ষষ্ঠপান্ডব (ইনি আসলে কোন্ পান্ডব? তারা তো ৫ জন ছিল জানি ), শুনছেন তো? কাঠখড়-বোমাবন্দুক-লেজারমেজার নিয়ে রেডি হন।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
১। তস্করের সাক্ষী গ্রন্থিচ্ছেদক। দণ্ডকারণ্যে নির্বাসিতদের চাণক্য-কৌটিল্য ইত্যাদি অসাধু বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় বলিয়া যাহা শ্রুত হইয়াছিল তাহার সত্যতা মিলিল। ইহারা সময়কালে অপরকে বৃক্ষচূড়ায় উপবেশন করায় এবং যথাসময়ে মই কাড়িয়া লয়। ঘটনা এই পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকিলে যথেষ্ঠ বলিয়া বিবেচনা করা যাইত। কিন্তু যদু বংশ ধ্বংসের পর কৌরবদের দৌরাত্ব বড়ই বৃদ্ধি পাইয়াছে বলিয়া প্রতীয়মান হয়। এক্ষণে তাহারা স্বীয়কৃত পিণ্ড অপরের স্কন্ধে চাপাইবার কু-অভিলাষ করিয়াছে। শুধু তাহাই নহে আপাত নিরীহদর্শন এক বালিকাকে তাহাই সৎকর্ম এইরূপ ভ্রমাত্মক ধারণাও দিয়াছে।
২। অধম পাণ্ডব কোন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নন। পুষ্পাধ্যক্ষ আসলে আদি আর্যাবর্ত্যে প্রবাসী বিধায়ক। এই কর্মে পাণ্ডব ভারবাহী মাত্র। অচ্ছুৎ জন্মে পাণ্ডবের বর্তমান বয়স যাহাই হউক না কেন তিনি পূর্বজন্মের কিছু বিস্মৃত হন নাই। তাই তাহার পক্কতা স্বাভাবিক। পাণ্ডব কারো ভারবহন করেন না, তিনি নিজেও কাহারো ভারস্বরূপ নহে।
৩। পাণ্ডবদের সংখ্যা নিয়ে কাহারো সন্দেহ থাকিলে তাহারা সচল রাজ্যের ইতিহাস পাঠ করিতে পারেন। আরো জানিতে দণ্ডকারণ্যের অধিবাসীরা সেথায় নির্বাসিত ধর্ম্মপুত্র প্রথম পাণ্ডবের সহিত যোগাযোগ করিতে পারেন।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
আহা আহা ষষ্ঠপান্ডব,
রাগ করেন কেন মহাশয়? আসলে আপনার নামখানি কিঞ্চিত প্যারাডক্সিকাল কিনা! ধরুন যদি কেহ বলে পঞ্চভুজের ষষ্ঠ বাহু! তবে নিরীহ শ্রোতারা কিঞ্চিত বিচলিত হইয়া পড়িবেন কিনা?
ফিসফিস করিয়া জনান্তিকে বলি পূর্বজন্মে আপনি ছিলেন কোথা? গান্ধারে বা কম্বোজে নাকি বিজয়সিংহের সেই সুবর্ণভূমিতে?
নিজেই বলিলেন পান্ডব কারো ভারবাহী নহেন, আবার বলিতেছেন কার্যে পুষ্পাধ্যক্ষের ভারবাহী! কিঞ্চিত প্যারাডক্সিকাল হইল না?
ভালো থাকিবেন, মহাশয়। হস্তিনাপুরে রাজকীয় খাতিরযত্ন উপভোগ করিয়া সহি-সালামতে সুখেশান্তিতে থাকুন, এই প্রার্থনা।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আমি অধীর অপেক্ষায় আছি---কবে আপনি খারাপ লিখবেন----
তাই নাকি? আপনি কেমুন মানুষ?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
বর্ণনা খুব চমৎকার, যে কোন রকমের দৃশ্যগঠন আমাকে আনন্দ দেয়। সেই আনন্দ পেলাম। আপনার পুরনো লেখা খুব বেশি পড়া হয়নি আমার। দৃশ্যভিত্তিক লেখার সমস্যা হলো উপমা। এখানেও সেটি উল্লেখ্য। পড়ার মাঝখানে থমকে যেতে হয়, তাই উপমার ভার কমিয়ে দেখতে পারেন!
অনেক ধন্যবাদ।
আপনার কথাগুলি মূল্যবান, ভবিষ্যতে উপমা বিষয়ে সাবধান হবো।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এত সুন্দর করে বলেন কি ভাবে? চমৎকার।
স্পর্শকণা
অনেক ধন্যবাদ।
আপনার নামটি খুব সুন্দর, স্পর্শকণা।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আপনি কি জেগে লিখেন নাকি ঘুমিয়ে স্বপ্নের ঘোরে চলতে চলতে লিখেন?
খুবই চমৎকার!!
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি।
_________________________________________________________
খাতার দিকে তাকিয়ে দেখি,এক পৃথিবী লিখবো বলে-একটা পাতাও শেষ করিনি। ( জয় গোস্মামী)
কী সর্বনাশ! পড়ে যাবো তো!
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
অপূর্ব তুলিদি
---------------------------------------------------------
রাত্রে যদি সূর্যশোকে ঝরে অশ্রুধারা
সূর্য নাহি ফেরে শুধু ব্যর্থ হয় তারা
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
ধন্যবাদ, তানবীরা।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ফারহানা সিমলা
আপানার এই অসাধারণ লেখার ক্ষমতা কিভাবে আয়ত্ত করলেন? এতো সমৃদ্ধ লেখা !!!!
ফারহানা সিমলা
ফারহানা সিমলা
ফারহানা সিমলা
বাঁকানো চাঁদের মতন পথ আমাদের।
কি সুন্দর উপমা !!!!!!
ফারহানা সিমলা
অনেক ধন্যবাদ, ফারহানা।
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
অহনাদি, আপনার লেখনি অপুর্ব, তবে, কবিতার আমি 'ক' ও বুঝি না, তাই দুরে দুরে থাকি, ছবিটিও চমৎকার
ধন্যবাদ ভাই সাইফ।
কবিতা থেকে দূরে দূরে থাকেন? কেন, কবিতাকে ভয় পান?
-----------------------------------------------
কোন দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন