সোহিনীর মা-বাবা দুজনে ওকে পাহারা দিয়ে ইস্কুলে আনা নেওয়া করতেন পালা করে। সোহিনী নাকি প্রেমে পড়েছিল পাশের বয়েজ স্কুলের এক ক্লাস উপরের একজন ছেলের। আমাদের গ্রামাঞ্চলে কিশোরপ্রেম মানে বিকেলে একটু দেখা করা, গল্প করা, মাঝে মাঝে একসঙ্গে স্টেশনবাজারের দোকান থেকে ঘুগনি খাওয়া-এর বেশী কিছু না। তবু এই ব্যাপারটুকুও সোহিনী বাবা একেবারেই অ্যাপ্রুভ করেন নি। তাই এত বাধা-নিষেধ, মেয়েকে আটকানো, স্কুলে পাহারা দিয়ে আনা-নেওয়া।
ক্লাস নাইনে সোহিনী মারা গেলো বিষ খেয়ে,ওর প্রেমিক ছেলেটিও৷ দু'জনে কেমন করে যেন একসঙ্গে শহরে পালিয়ে গেছিলো, সেখানে তেজালো অ্যাসিড যোগাড় করে দু'জনে খেয়েছিলো৷ বাঁচানো যায় নি, হয়তো চেষ্টা করার সময়ও ছিলো না৷
সোহিনীর মা, চোখ দুটো দেখে মনে হতো জলে ভর্তি হয়ে আছে, নরম চেহারা, হয়তো উনি পনেরো বছরের তরতাজা কিশোরী মেয়ের এইভাবে চলে যাওয়া আটকাতে পারতেন, উনি হয়তো সে প্রেমকে সম্মান করেছিলেন, কিন্তু নিরুপায়৷ আমার হাতের উপরে ওঁর শাখাপলাওলা নিটোল মা-মা হাতখানি মনে পড়ে, আমার সঙ্গে কথা কইতে এসেছিলেন, আমি কী বলবো, বুঝতে পারিনি৷ উনি বলছিলেন,"আমার মেয়েটা যদি তোমার খুব বন্ধু হতো তাহলে হয়তো এরকম হতো না৷ আমার কপালটাই এরকম, নাহলে ও এভাবে কেন ... বোকার মতো ... " শিউরে উঠেছিলাম, এ আধা-রোবটের বন্ধু হলে ও বেঁচে থাকতো রোবট হয়ে, তা কি ভালো হত? কিন্তু বলতে পারিনি, মানুষে কত কিছু নিয়েই ভুলে থেকে আনন্দ পায়, মায়ায় জড়ায়, ভুল ভাঙিয়ে লাভ কী?
সোহিনীর সতেজ দীঘল চেহারা মনে পড়ে, সুন্দর চুলের গোছা বেণীতে বাঁধা, ছেনিকাটা মুখচোখ, মাখনের মতন গায়ের রঙ৷ ওর মায়ের যেমনই স্নিগ্ধ দিঘিজলের মতন চেহারা, ওর তার বিপরীত৷ অত্যন্ত উজ্জ্বল মুখচোখ, আগুনের মতন দীপ্তি৷ তাই কি এত অমিল হলো সংসারে? তাই কি আবদ্ধডানা আগুনের পাখি মুক্তি খুঁজছিলো?
ওর দুঃখজনক মৃত্যুর পরে ওর স্মৃতিরক্ষার্থে ওর নামে প্রাইজ দেবার ব্যবস্থা করলেন ওর বাবামা,ও একমাত্র সন্তান ছিলো ওদের৷ বাংলা ইংরেজী ভূগোল ইতিহাস প্রত্যেকটা বিষয়ের হাইয়েস্ট মার্কস পাওয়া ছাত্রীর জন্য৷
আমাদের ধর্মে তো সমাধিও নাই, স্মৃতি ছাড়া আর কোনো কিছুই কি থাকে? আজ কোথায় সেসব, স্বপ্নেও আছে কি? তবু কেন এই অদ্ভুত আকাশে অদ্ভুত যন্ত্রে অলৌকিক পর্দায় সেই স্বেচ্ছামৃতা কিশোরী এসে দেখা দেয়, যার বয়স আর বাড়েনি পনেরো বছর থেকে?
আমি পনেরো পেরিয়ে ষোলোতে, ষোলো পেরিয়ে সতেরোতে করতে করতে কত যুগ পার হয়ে গেছি, শক্ত কড়া পড়ে গেছে সমস্ত মানবিক অনুভূতিতে, সেদিনের সমস্ত ঘটনা ও তার স্মৃতি জলের আল্পনার মতন উবে গেছে ৷ তাহলে কেন আবার ফিরে আসে? কিভাবে ফিরে আসে? তাহলে কি সেই আধা স্বাপ্নিকের কথাই সত্যি? কোথাও না কোথাও থেকে যায় কিছু না কিছু? এ বিশ্বে কিছুই হারায় না?
মন্তব্য
দুঃখজনক। আমাদের চারিদিকে এরকম কত সোহিনীই অকালে ঝরে যাচ্ছে এখনও।
কৌস্তুভ
সত্যিই দু:খজনক। পরিণতবয়সীরা যদি একটু সহানুভূতি দেন, একটু সাহায্য করেন, ঐ কৈশোরযৌবন সন্ধির অস্থির সময়ে একটু গাইড করেন তাদের, অনেক সময়েই তাজা কিশোর প্রাণগুলো বেঁচে যায়। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আজও উলটোটাই বেশী হয়। বড়দের কঠোর শাসনে সব যায় ভেঙে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ভাল লাগলো লেখাটা। তবে মনে হয় ব্যস্ততার মধ্যে লেখা, তাই কিছু ভুল চোখে পড়লো। তাছাড়া কয়েকটি শব্দের বাংলা লেখা যেতো বলে মনে হচ্ছে। যেমন অ্যাপ্রুভ, প্রাইজ, হাইয়েস্ট মার্কস।
আমার মন্তব্যে আপনি আহত হলে দু:খিত। শেষ অনুচ্ছেদের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।
-শুকনো পাতা
আসলে কী জানেন, ইস্কুলের স্মৃতির কাহিনির মধ্যে টুকরো টুকরো আকারে ছিলো ছোটো ছোটো লেখা, পুরোটার মধ্যে সাযুজ্য রাখার জন্য ইংরেজীগুলো আর বদলাই নি।
আপনাকে ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এমন লেখা, মন খারাপ করে দেয়।
ভালো থাকুন।
মূলত পাঠক,
আজকাল আপনার লেখাগুলো পাই না বেশী, মিস করি সেইসব লেখা।
ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
মন খারাপ হলেও ভালো লাগলো খুব।
ধন্যবাদ মামুন।
ফুটফুটি দু'জন আছে কেমন?
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
মন খারাপ করা লেখা।
এটা একটা কঠিন প্যারাডক্স। নিজের সন্তান মা-বাবা কাছে নিজের মতই প্রিয়। এই কাজ গুলি মা-বাবা সন্তানের ভালর জন্যই করতে চায়, কিন্তু...।
সেটাই। সংসারে ভালোই করতে চায় বেশীরভাগ মানুষ, কী থেকে কী হয়ে যায় আর পরিণামে সেই একই হাহাকার।
ভালো থাকবেন, আমার ধন্যবাদ জানবেন।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
কী বলবো জানি না, তুলিরেখা ......... কী ভয়ানক শাস্তি সোহিনীর বাবামা'র জন্য, আর জীবনের কী ভয়ানক অপচয় সোহিনী আর ঐ ছেলেটার .........
আর একটা কথা, আপনি প্রায়ই দেখি নিজেকে আধা, সেমি, কিংবা নিদেনপক্ষে কোয়ার্টার রোবট বলে চালানোর চেষ্টা করেন, বলি কেন??!! অবশ্য আপনি বিজ্ঞানের মানুষ, আপনিই ভালো বলতে পারবেন, আপনার মতো এরকম রোম্যান্টিক রোবটও এখন তৈরী হয় কিনা
স্নিগ্ধা, ওদের বাবামা নিজেরা ছাড়া বুঝি আর কেউ জানে না সে যে কী সাংঘাতিক ভুল, সারাজীবন ধরে যার মূল্য দিয়ে যেতে হয়। তবু মানুষের জীবন তো এইরকম সব ভুলেই ভরা, এর মধ্য দিয়েই তো পথ চলা, "সুচেতনা, এই পথে আলো জ্বেলে এ পথেই মানুষের ক্রমমুক্তি হবে।"
আরে রোবট বিষয়ে কি বলছেন! জাপানী বাবাজীদের জিগান। তেনারা এমন সব তাক লাগানো রোবট বানান যে কী বলবো!
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
কোথাও না কোথাও থেকে যায় কিছু না কিছু? এ বিশ্বে কিছুই হারায় না?
কে জানে হয়তোবা থেকে যায় কোথাও না কোথাও কিছু না কিছু……বিম্বিসার অন্ধকারের মত্ন ।
খুব মন ছুঁয়ে দিয়েছেন । সংসারের চেনা পথে হাঁটতে সবাইতো পারে না, তারা এমনি করে হ্য়তো ডানা মেলতে গিয়ে অগ্নি স্ফুলিঙ্গের মত শেষ হয়ে যায়, আর সংসারী মানুষেরা তাদের হিসেবে মেলাতে পারে না ।
.......................................
তোমারই ইচ্ছা কর হে পূর্ণ ....
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
ধন্যবাদ জোহরা।
মাঝে মাঝে মনে হয় কতটুকুই বা বুঝতে পারি আমরা মানুষকে, কতটুকুই বা জানি এই রহসৎময় জগৎ ও অনন্তসম্ভব জীবনের কথা, তবু ছোটো ছোটো হাত বাড়িয়ে আঁকড়ে ধরতে চাওয়া। হয়তো কিছুই হারায় না, কোনো ভালোবাসাই অপূর্ণ থাকে না, কোথাও না কোথাও ঠিকই পূর্ণতা পায়। "নতুন নামে ডকবে মোরে/বাঁধবে নতুন বাহুর ডোরে/ আসবো যাবো চিরকালের সেই আমি।"
ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
তুলি, আপনি আমার চেনা কেউ নন । কখনো দেখিনি আপনাকে, কখনো ছুঁয়ে দেখিনি আপনার হাতকতটা উষ্ণ, কতটা শীতল । কখনো দেখিনি আপনার চোখে কতটা মায়া, কতটা জল । অথচ, আপনি কেমন করে জানলেন আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় গানটির কথা……যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন…………
আপনার জবাব পড়ে খুব আপ্লুত হ’লাম । এও এক বিস্ময় এই পৃথিবীর । কাছে যারা থাকে, হাত বাড়ালেই যাকে ছোঁয়া যায়, কখনো ছুঁয়ে দেখেনা তার বেদনার জল । অথচ, দূরের কোন অচেনা আপন ছুঁয়ে যায় মন ।
.......................................
তোমারই ইচ্ছা কর হে পূর্ণ ....
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
জোহরা,
"যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে--" এ যে আমারও খুব প্রিয় গান।
আপনার বলা "অচেনা আপন" কথাটা খুব ভালো লাগলো। কত অচেনা আপন আছে এই পৃথিবীতে, সারা জীবন তাদের চেনার আশা রয়ে গেল। হয়তো কতজনের সাথে কোনোদিন যোগাযোগই হবে না, পরিচয় তো দূরের কথা, তবু ভাবতে ভালো লাগে তারা আপনত্বের ডোরে বাঁধা আছে, দূরে অচেনা থাকলেও আমার হয়ে আছে। দেখবেন একদিন দেখা হয়ে যাবে।
ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
হাহাকার জেগে ওঠে।
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
আলোকবাজি
==============================
হা-তে এ-ক প্র-স্থ জো-ছ-না পা-ড়ে-র ঘ্রা-ণ
খোমাখাতা
সত্যিই। কী ই বা করার থাকে মানুষের! মাঝে মাঝে মনে হয় কত অসহায় আমরা!
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
চমৎকার লাগল।
ধন্যবাদ অনিন্দিতা।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
খুব খারাপ লাগলো। বয়সটাই জানি কেমন! কেউ যেনো বুঝতেই চায় না।
|| শব্দালাপ ||
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
অথচ একটু বুঝতে চেষ্টা করলেই কিন্তু পারা যায়। শত হলেও "বড়"রাও তো সেই বয়সটা পার হয়ে এসেছে!
ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
স্কুলের এক বন্ধু এস.এস.সিতে দুর্দান্ত ফলাফল করে ভর্তি হয়েছিলো চট্টগ্রাম কলেজে|
হয়তো বুয়েটে পড়তো তারপর, কিংবা মেডিকেলে... কে জানে! ছেলেমানুষি আবেগের দাম চুকাতে গিয়ে বালিকাটি হারিয়ে গেছে মাঝপথেই...
আপনার লেখা সবসময়ই ভাল্লাগে!
====================================
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
=====================================
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
আপনার স্কুলের বন্ধুর কথা শুনে দুঃখ হলো। সত্যি জীবনের কী অপচয়! এরা বেঁচে থাকলে কত ভালো হতো।
লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
প্রতিটি বাবা মার উচিত ছেলে মেয়েদের বয়সন্ধি কালে তাদের সাথে বন্ধুর মত আচরন করা।সেই সময়টাতে তারা অনেক কিছুই ভাল-মন্দের পাথক্য করতে পারে না ,বিপথগামী হয়ে যায়।
সোহিনী ও ছেলেটির অকালে চলে যাওয়া মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে।
মিতু
রিফাত জাহান মিতু
আমারও তাই মত। বয়:সন্ধির ছেলেমেয়েদর মানসিক সমর্থন দেওয়া আর বন্ধুত্ব দেওয়া সব মা-বাবারই উচিত। মানুষের জীবনে সেই সময়ে যতটা বন্ধুত্ব দরকার হয় ততটা আর কখনো না।
-----------------------------------------------
কোন্ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন