বেশ কিছুদিন হলো বেশ দৌড়ের উপরে আছি, এদিকে একটা কবিতা জানার খুব দরকার হয়ে পড়েছে। কবিতাটা জীবনানন্দ দাশের লেখা সেটা ছায়া ছা্য়া মালুম দেয় কিন্তু কবিতার নাম মনে নেই। কবিতার মধ্যে এই দারুণ পংক্তিমালা আছে-
"নিখিলের শাদা চাতকের মত প্রাণ
তোমার আমার হৃদয়ে করে কি গান
-------
অপার অসীম সূর্যশালিনী মহাপৃথিবীর অনুরাগে"
কেউ কি কবিতাটা উদ্ধার করে দিতে পারেন? নেটে এই কয়দিন খুঁজলাম, পেলাম না কিছু, কোনো সূত্রও না।
আগাম ধন্যবাদ অনেক অনেক রইলো।
মন্তব্য
এখানে পাবেন
অথবা এখানে
এগুলো আমি দেখেছি। এখানে কেবল হুমায়ুন আহমেদের একটা উপন্যাস দেখায়। সেই উপন্যাসে উনি জীবনানন্দের কবিতা থেকে এই কোটেশন দিয়েছেন। আমি জীবনানন্দের মূল কবিতাটা পুরোটা খুঁজছি, কবিতার নামটিও দরকার।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
তুলিদি,
আমি বাসায় গিয়ে দেখছি পাই কিনা। আমার কাছে জীবনানন্দ দাশ সমগ্র আছে। এছাড়া এই ধরণের বিষয়ের ক্ষেত্রে কলরবে (হাতের বামে) কিন্তু পোস্ট করতে পারেন।
আগাম ধন্যবাদ। আসলে বেশ কিছু বন্ধু্কে জিগিয়ে কিনারা পাই নাই, তাই এই পোস্ট। আমার অনুমান "মহাপৃথিবী" কাব্যগ্রন্থে হয়তো থাকতে পারে। এদিকে হাতের কাছে কিছুই নাই আমার।:-(
কলরবের ব্যাপারটা একেবারেই বুঝতে পারিনি এতদিন, ট্রাই ও করিনি। এখন করবো। এর জন্যও ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
অনেকক্ষণ ধরে খুঁজে যখন প্রায় হাল ছেড়ে দিয়েছি তখন অপ্রকাশিত কবিতার অংশে গিয়ে পেলাম কবিতাটি। নাম "পৃথিবীতে যত ইতিহাসে"। পৃষ্ঠা ক্রম ৪০৩।
পৃথিবীতে যত ইতিহাসে
পৃথিবীতে যত ইতিহাসে যত ক্ষয়
মানবের সাথে মানবের প্রাণবিনিময়ে অবিনয়
যত গ্লানি ব্যথা ধূসরতা ভুল ভয়
সকল সরায়ে ঘুমোনো নগরী
....................ঘুমনগরীর রাজকুমারী কি জাগে।
নিখিলের শাদা চাতকের মতো প্রাণ
তোমার আমার হৃদয় করে কি গান
(করে আহ্বান, করে করে আহ্বান)
অপার অসীম সূর্যশালিনী
....................মহাপৃথিবীর অনুরাগে।
(এইটুকুই কবিতা। আগে পিছে এরকম ছোট ছোট আরো কিছু কবিতা আছে।)
কাব্যপ্রেমী মুর্শেদকে অভিনন্দন ! আমি তো ভেবেছিলাম মাথার ভেতরে অনাবিল অক্ষরের বদলে কিছু ডিজিটাল সংখ্যাই তড়পাতো কেবল ! হা হা হা !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
কী আর বলি, অনেক অনেক অসংখ্য ধন্যবাদ।
কী যে উপকার হলো সে আর বলে বোঝাতে পারবো না।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
উপকারটা কী হলো সেটা বোঝানো না গেলেও বলা তো যেতো, নাকি ! আমরাও জানতাম জীবনবাবুর এতো মোলায়েম কাব্য ছেড়ে এই খটমটে কাব্যখানার ব্যবহারিক গুরুত্ব ! হা হা হা !!
-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’
আরে উপকার কী, সে কী আর বলে বোঝানো যায়?
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন