কবিতা বিষয়ে অনুরোধ

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: রবি, ২৮/১০/২০১২ - ৩:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এখানে কবিতাপ্রেমী অনেক মানুষ নিত্য আসেন যান, তাই খুব ভরসা করে এই অনুরোধ রাখছি।
নিম্নলিখিত পংক্তি গুলো কোন কবিতার আর কবি কে, সেগুলো নিশ্চিতভাবে জানার আমার খুব দরকার। নিশ্চিতভাবে, কারণ রেফারেন্সে দিতে হবে। কেউ যদি জানেন, অনুগ্রহ করে বলবেন প্লীজ। আগাম ধন্যবাদ।

১। "পৃথিবীর সমস্ত ধূসর প্রিয় মৃতদের মুখও সেই নক্ষত্রের ভিতরে দেখেছি আমি; / অন্ধকার রাতে অশ্বত্থের চূড়ায় প্রেমিক চিলপুরুষের শিশিরভেজা চোখের মতো / ঝলমল করছিলো সমস্ত নক্ষত্রেরা; "

২। "ঢ্যামকুড়কুড় বাদ্যি বাজে ঢাকে পড়লো কাঠি/ যা দিবি মা তাই হবে আজ পরমান্নের বাটি। "

৩। "ক্লান্ত দু'চোখ ক্লান্ত চোখের পাতা, তাহার চেয়েও ক্লান্ত আমার পা ... "

৪।"আলো অন্ধকারের দ্বন্দ্বে ব্যথা-বিহ্বলতা লেগে/ আমার বুকের রক্তে পৃথিবী হতেছে শুধু লাল"

৫। "তোমার আছে সুধা, আমার আছে জল/ তোমার নীরবতা, আমার কোলাহল "

৬। "কালে বর্ষতু পর্জন্যং পৃথিবী শস্যশালিনী "


মন্তব্য

সাফিনাজ আরজু  এর ছবি

প্রথম কবিতাটি জীবন বাবুর- কবিতার নাম হাওয়ার রাত। নিচে কবিতাটি দিয়ে দিলাম।

হাওয়ার রাত
গভীর হাওয়ার রাত ছিল কাল- অসংখ্য নক্ষত্রের রাত;

সারা রাত বিস্তীর্ণ হাওয়া আমার মশারিতে খেলেছে;
মশারিটা ফুলে উঠেছে কখনো মৌসুমী সমুদ্রের পেটের মতো,
কখনো বিছানা ছিঁড়ে
নক্ষত্রের দিকে উড়ে যেতে চেয়েছে;
এক-একবার মনে হচ্ছিলো আমার- আধো ঘুমের ভিতর হয়তো-
মাথার উপরে মশারি নেই আমার,
স্বাতী তারার কোল ঘেঁষে নীল হাওয়ার সমুদ্রে শাদা বকের মতো উড়ছে সে!
কাল এমন চমৎকার রাত ছিলো।

সমস্ত মৃত নক্ষত্রেরা কাল জেগে উঠেছিলো- আকাশে একতিল
ফাঁক ছিলো না;

পৃথিবীর সমস্ত ধূসর প্রিয় মৃতদের মুখও সেই নক্ষত্রের ভিতর দেখেছি আমি;
অন্ধকার রাতে অশ্বত্থের চূড়ায় প্রেমিক চিলপুরুষের শিশির-ভেজা চোখের
মতো ঝলমল করছিলো সমস্ত নক্ষত্রেরা;

জ্যোৎস্নারাতে বেবিলনের রাণীর ঘাড়ের ওপর চিতার উজ্জ্বল চামড়ার
শালের মতো জ্বলজ্বল করছিলো বিশাল আকাশ!
কাল এমন আশ্চর্য রাত ছিলো।

যে নক্ষত্রেরা আকাশের বুকে হাজার হাজার বছর আগে ম’রে গিয়েছে
তারাও কাল জানালায় ভিতর দিয়ে অসংখ্য মৃত আকাশ সঙ্গে করে এনেছে;
যে রূপসীদের আমি এশিরিয়ার, মিশরে, বিদিশায় ম’রে যেতে দেখেছি
কাল তারা অতিদূরে আকাশের সীমানার কুয়াশায় কূয়াশায় দীর্ঘ বর্শা
হাতে ক’রে কাতারে কাতারে দাঁড়িয়ে গেছে যেন-
মৃত্যুকে দলিত করবার জন্য?
জীবনের গভীর জয় প্রকাশ করবার জন্য?
প্রেমের ভয়াবহ গম্ভীর স্তম্ভ তুলবার জন্য?
আড়ষ্ট- অভিভূত হয়ে গেছি আমি,
কাল রাতের প্রবল নীল অত্যাচার আমাকে ছিঁড়ে ফেলেছে যেন;
আকাশের বিরামহীন বিস্তীর্ণ ডানার ভিতর
পৃথিবী কীটের মতো মুছে গিয়েছে কাল!
আর উত্তুঙ্গ বাতাস এসেছে আকাশের বুক থেকে নেমে
আমার জানালার ভিতর দিয়ে, শাঁই শাঁই ক’রে,
সিংহের হুঙ্কারে উৎক্ষিপ্ত হরিৎ প্রান্তরের অজস্র জেব্রার মতো!
হৃদয় ভ’রে গিয়েছে আমার বিস্তীর্ণ ফেল্টের সবুজ ঘাষের গন্ধে,
দিগন্ত-প্লাবিত বলীয়ান রৌদ্রের আঘ্রাণে,

মিলনোন্মত্ত বাঘিনীর গর্জনের মতো অন্ধকারে চঞ্চল বিরাট সজীব রোমশ উচ্ছ্বাসে,
জীবনের দুর্দান্ত নীল মত্ততায়!

আমার হৃদয় পৃথিবী ছিঁড়ে উড়ে গেল,
নীল হাওয়ায় সমুদ্রে স্ফীত মাতাল বেলুনের মতো গেল উড়ে,
একটা দূর নক্ষত্রের মাস্তুলকে তারায়-তারায় উড়িয়ে নিয়ে চললো
একটা দুরন্ত শকুনের মতো।

তুলিরেখা এর ছবি

দৌড়ের উপর থাকায় লগিন করতে পারি নাই কয়দিন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
পুরো কবিতাটা পাওয়া গিয়ে কী যে উপকার হলো, সে আর বলতে পারি না। আরো ধন্যবাদ।

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

অতিথি লেখক এর ছবি

প্রথম কবিতাটি জীবন বাবুর। হাওয়ার রাত।
নিচে কবিতাটি দিয়ে দিলাম-

হাওয়ার রাত
গভীর হাওয়ার রাত ছিল কাল- অসংখ্য নক্ষত্রের রাত;

সারা রাত বিস্তীর্ণ হাওয়া আমার মশারিতে খেলেছে;
মশারিটা ফুলে উঠেছে কখনো মৌসুমী সমুদ্রের পেটের মতো,
কখনো বিছানা ছিঁড়ে
নক্ষত্রের দিকে উড়ে যেতে চেয়েছে;
এক-একবার মনে হচ্ছিলো আমার- আধো ঘুমের ভিতর হয়তো-
মাথার উপরে মশারি নেই আমার,
স্বাতী তারার কোল ঘেঁষে নীল হাওয়ার সমুদ্রে শাদা বকের মতো উড়ছে সে!
কাল এমন চমৎকার রাত ছিলো।

সমস্ত মৃত নক্ষত্রেরা কাল জেগে উঠেছিলো- আকাশে একতিল
ফাঁক ছিলো না;

পৃথিবীর সমস্ত ধূসর প্রিয় মৃতদের মুখও সেই নক্ষত্রের ভিতর দেখেছি আমি;
অন্ধকার রাতে অশ্বত্থের চূড়ায় প্রেমিক চিলপুরুষের শিশির-ভেজা চোখের
মতো ঝলমল করছিলো সমস্ত নক্ষত্রেরা;
জ্যোৎস্নারাতে বেবিলনের রাণীর ঘাড়ের ওপর চিতার উজ্জ্বল চামড়ার
শালের মতো জ্বলজ্বল করছিলো বিশাল আকাশ!
কাল এমন আশ্চর্য রাত ছিলো।

যে নক্ষত্রেরা আকাশের বুকে হাজার হাজার বছর আগে ম’রে গিয়েছে
তারাও কাল জানালায় ভিতর দিয়ে অসংখ্য মৃত আকাশ সঙ্গে করে এনেছে;
যে রূপসীদের আমি এশিরিয়ার, মিশরে, বিদিশায় ম’রে যেতে দেখেছি
কাল তারা অতিদূরে আকাশের সীমানার কুয়াশায় কূয়াশায় দীর্ঘ বর্শা
হাতে ক’রে কাতারে কাতারে দাঁড়িয়ে গেছে যেন-
মৃত্যুকে দলিত করবার জন্য?
জীবনের গভীর জয় প্রকাশ করবার জন্য?
প্রেমের ভয়াবহ গম্ভীর স্তম্ভ তুলবার জন্য?
আড়ষ্ট- অভিভূত হয়ে গেছি আমি,
কাল রাতের প্রবল নীল অত্যাচার আমাকে ছিঁড়ে ফেলেছে যেন;
আকাশের বিরামহীন বিস্তীর্ণ ডানার ভিতর
পৃথিবী কীটের মতো মুছে গিয়েছে কাল!
আর উত্তুঙ্গ বাতাস এসেছে আকাশের বুক থেকে নেমে
আমার জানালার ভিতর দিয়ে, শাঁই শাঁই ক’রে,
সিংহের হুঙ্কারে উৎক্ষিপ্ত হরিৎ প্রান্তরের অজস্র জেব্রার মতো!
হৃদয় ভ’রে গিয়েছে আমার বিস্তীর্ণ ফেল্টের সবুজ ঘাষের গন্ধে,
দিগন্ত-প্লাবিত বলীয়ান রৌদ্রের আঘ্রাণে,

মিলনোন্মত্ত বাঘিনীর গর্জনের মতো অন্ধকারে চঞ্চল বিরাট সজীব রোমশ উচ্ছ্বাসে,
জীবনের দুর্দান্ত নীল মত্ততায়!

আমার হৃদয় পৃথিবী ছিঁড়ে উড়ে গেল,
নীল হাওয়ায় সমুদ্রে স্ফীত মাতাল বেলুনের মতো গেল উড়ে,
একটা দূর নক্ষত্রের মাস্তুলকে তারায়-তারায় উড়িয়ে নিয়ে চললো
একটা দুরন্ত শকুনের মতো।

সাফিনাজ আরজু

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি

তোমার আছে সুধা, আমার আছে জল/ তোমার নীরবতা, আমার কোলাহল

এটা তো রবীন্দ্রসঙ্গীত!

______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন

তুলিরেখা এর ছবি

এইটা কোন গানটা? "তোমার হলো শুরু আমার হলো সারা" কি?

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি

"পৃথিবীর সমস্ত ধূসর প্রিয় মৃতদের মুখও সেই নক্ষত্রের ভিতরে দেখেছি আমি; / অন্ধকার রাতে অশ্বত্থের চূড়ায় প্রেমিক চিলপুরুষের শিশিরভেজা চোখের মতো / ঝলমল করছিলো সমস্ত নক্ষত্রেরা; "

এটা তো জীবনানন্দ দাশ, কবিতা - হাওয়ার রাত, গ্রন্থ - বনলতা সেন (১৯৪২)

তুলিরেখা এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ, কয়দিন লগিন করতে পারি নাই বলে একটু দেরি হইলো।

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি

আলো অন্ধকারের দ্বন্দ্বে ব্যথা-বিহ্বলতা লেগে/ আমার বুকের রক্তে পৃথিবী হতেছে শুধু লাল

এটাও জীবনানন্দ দাশ, তবে কবিতাসমগ্রে লেখা -

আলো আর অন্ধকারে তার ব্যথা-বিহ্বলতা লেগে/ তাহার বুকের রক্তে পৃথিবী হতেছে শুধু লাল!

কবিতা - অনেক আকাশ, গ্রন্থ - ধূসর পাণ্ডুলিপি (১৯৩৬)

মৃত্যুময় ঈষৎ এর ছবি

চলুক


_____________________
Give Her Freedom!

তুলিরেখা এর ছবি

অনেক অনেক ধন্যবাদ। অনেক উপকার করলেন।

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

ভীষণ হাওয়ার রাত এর ছবি

হাওয়ার রাত কবিতাটি আমার সংগ্রহে ছিল, শেয়ার না করে পারলাম না। সুভেচ্ছা রইল আপনার প্রতি।

হাওয়ার রাত
‍‍‍‌‌‌‌‌‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍*জীবনানন্দ দাশ

গভীর হাওয়ার রাত ছিল কাল-অসংখ্য নক্ষত্রের রাত;

সারারাত বির্স্তীর্ণ হাওয়া আমার মশারিতে খেলেছে;

মশারিটা ফুলে উঠেছে কখনো মৌসুমী সমুদ্রের পেটের মতো,

কখনো বিছানা ছিঁড়ে

নক্ষত্রের দিকে উড়ে যেতে চেয়েছে,

এক-একবার মনে হচ্ছিল আমার-আধো ঘুমের ভিতর হয়তো-

মাথার উপরে মশারি নেই আমার

স্বাতী তারার কোল ঘেঁষে নীল হাওয়ার সমুদ্রে শাদা বকের মতো উড়ছে সে!

কাল এমন চমৎকার রাত ছিল।

সমস্ত মৃত নক্ষত্রেরা কাল জেগে উঠেছিল-আকাশে একতিন ফাঁক ছিল না;

পৃথিবীর সমস্ত ধূরসপ্রিয় মৃতদের মুখও সেই নক্ষত্রের ভিতর দেখেছি আমি;

অন্ধকার রাতে অশ্বত্থের চূড়ায় প্রেমিক চিলপুরুষের শিশির-ভেজা চোখের মতো

ঝলমল করছিল সমস্ত নক্ষত্রেরা;

জোছনারাতে বেবিলনের রানির ঘাড়ের ওপর চিতার উজ্জ্বল চামড়ার

শালের মতো জ্বলজ্বল করছিল বিশাল আকাশ!

কাল এমন আশ্চর্য রাত ছিল।

যে নক্ষত্রেরা আকাশের বুকে হাজার হাজার বছর আগে মরে গিয়েছে।

তারাও কাল জানালার ভিতর দিয়ে অসংখ্য মৃত আকাশ সঙ্গে করে এনেছে

যে রূপসীদের আমি এশিরিয়ার, মিশরে বিদিশায় ম’রে যেতে দেখেছি

কাল তারা অতিদূরে আকাশের সীমানার কুয়াশায় কুয়াশায় দীর্ঘ বর্শা হাতে করে

কাতারে কাতের দাঁড়িয়ে গেছে যেন-

মৃত্যুকে দলিত করবার জন্য?

জীবনের গভীর জয় প্রকাশ করবার জন্য?

প্রেমের ভয়াবহ গম্ভীর স্তম্ভ তুলবার জন্য?

আড়ষ্ট-অভিভূত হয়ে গেছি আমি,

কাল রাতের প্রবল নীল অত্যাচার আমাকে ছিঁড়ে ফেলেছে যেন;

আকাশের বিরামহীন বিস্তীর্ণ ডানার ভিতর

পৃথিবী কীটের মতো মুছে গিয়েছে কাল!

আর উত্তুঙ্গ বাতাস এসেছে আকাশের বুক থেকে নেমে

আমার জানালার ভিতর দিয়ে, শাঁই শাঁই করে,

সিংহের হুঙ্কারে উৎক্ষিপ্ত হরিৎ প্রান্তরের অজস্র জেব্রার মতো!

হৃদয় ভরে গিয়েছে আমার বিস্তীর্ণ ফেল্টের সবুজ ঘাসের গন্ধে,

দিগন্ত-প্লাবিত বলীয়ান রৌদ্রের আঘ্রাণে

মিলনোন্মত্ত বাঘিনীর গর্জনের মতো অন্ধকারের চঞ্চল বিরাট সজীব রোমশ উচ্ছ্বাসে,

জীবনের দুর্দান্ত নীল মত্ততায়!

আমার হৃদয় পৃথিবী ছিঁড়ে উড়ে গেল,

নীল হাওয়ার সমুদ্রে স্ফীত মাতাল বেলুনের মতো গেল উড়ে,

একটা দূর নক্ষত্রের মাস্তুলকে তারায়-তারায় উড়িয়ে নিয়ে চলল

একটা দুরন্ত শকুনের মতো।

তুলিরেখা এর ছবি

দৌড়ের উপর থাকায় লগিন করতে পারি নাই কয়দিন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
পুরো কবিতাটা পাওয়া গিয়ে কী যে উপকার হলো, সে আর বলতে পারি না। আরো ধন্যবাদ।
উপরে সাফিনাজ আরজুও দিয়েছেন কবিতাটা।

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

সবজান্তা এর ছবি

যেই দুইটা পারতাম, সেই দুইটা ধ্রুব বর্ণন বলে দিছেন মন খারাপ

তাসনীম এর ছবি

৪ নম্বরটা অনেক আকাশ - জীবনানন্দ দাশ।

একটু ভিন্ন লাইনদুটো।

আলো আর অন্ধকারে তার ব্যথা — বিহ্বলতা লেগে,
তাহার বুকের রক্তে পৃথিবী হতেছে শুধু লাল! —

প্রথমটার উত্তর পেয়ে গেছেন অলরেডি দেখছি হাসি

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

তুলিরেখা এর ছবি

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

তাসনীম এর ছবি

গুগল করে ছয় নম্বরটা এইখানে পেলাম, নিশ্চিত নই, শ্লোকের মতো লাগলো।

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

পথিক পরাণ এর ছবি

৬ নম্বরটা আমি এইখানে পেলাম। সংস্কৃত শ্লোক, সন্দেহ নেই। তবে কোন গ্রন্থের, তা লেখা নেই। এখানে একটা ব্যাখ্যাও আছে-

কালে বর্ষন্তু পর্জন্যঃ পৃথিবী শস্যশালিনী |
দেশোযং ক্ষোভরহিতাঃ ব্রাহ্মণাঃ সংতু নির্ভযঃ || ||

Let the rains shower in time, Let the earth brim with food grains,
Let this country be full of auspiciousness and be free from
agitation and affliction, let the righteous people be free from
fear.RS.
কালে = in time;
বর্ষন্তু = Let them rain;
পর্জন্যঃ = rain;
পৃথিবী = the world; the earth;
সস্যশালিনী = the mistress of corn or foodgrains; may refer to earth;
দেশোযং = this country;
ক্ষোভরহিতাঃ = one free from affliction or agitation;
ব্রাহ্মণাঃ = the Brahmin community; certain specified portions of the Vedas;
সংতু = May them be so;
নির্ভযঃ = fearless;

তুলিরেখা এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ।

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।