এক ছিল কাঠুরিয়া, সে ঝোপজঙ্গল থেকে জ্বালানি কাঠকুটো কেটে বাজারে বিক্রি করে সেই টাকায় দিনাতিপাত করতো। খুবই গরীব ছিলো সে, কষ্টে দিন চলতো।
কাঠুরিয়ার ঘরে ছিলো তার স্ত্রী আর একটা ছোট্টো মেয়ে। আর্থিক কষ্ট থাকলেও তারা ছিলো সৎ, সদাচারী ও সুখী, খুব বেশী লোভ তাদের ছিল না। দিন চলে গেলেই তারা সন্তুষ্ট হতো। শুধু মাঝে মাঝে ছোটো মেয়েটার দিকে চেয়ে মা বাপের দীর্ঘশ্বাস পড়তো, "একটু ভালো খাওয়া একটু ভালো বস্ত্রের ব্যবস্থা মেয়েটার জন্য করতে পারলে কী ভালোই না হতো! " ভাবতো তারা। ধনীঘরের ছেলেপুলেরা কত সাজগোজ করে, কত রত্ন অলংকার পরে, সুস্বাদু দামী খাবার খায়, তাদের মেয়েটা চোখেই দেখতে পেল না এসব।
একদিন কাঠুরিয়া কাজ করতে করতে টের পায় নি যে অনেক দেরি হয়ে গেছে। সে একবোঝা কাঠকুটো পিঠে নিয়ে যখন ফিরছিলো নগরে, তখন সন্ধ্যা হয়ে গেছে, নগরদুয়ার বন্ধ হয়ে গেছে। ক্লান্ত ও ক্ষুধার্ত কাঠুরে বোঝা নামিয়ে নগরদুয়ারের কাছেই প্রাচীরের পাশে একজায়্গায় শুয়ে পড়লো। ভাবলো আজ আর উপায় নেই, এইখানেই রাত কাটাতে হবে।
খিদে আর ক্লান্তির ঘোরের মধ্যে সে শুনলো কে একজন বলছে, "ঐ যে ওদিকে একজন ধনীলোক সবাইকে খাবার আর পানীয় দান করছে, শীগগীর যাও, তাইলে আর উপোস থাকতে হবে না তোমায়।"
কাঠুরিয়া উঠে সেদিকে দৌড়ে গেল, কিন্তু গিয়ে দেখলো কোথায় কী, কিচ্ছু নেই। হতাশ হয়ে সে ফিরে আগের জায়্গায় এসে দেখলো সর্বনাশ হয়ে গেছে, তার কাঠকুটোর বোঝায় কে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে, দেখতে দেখতে তার সারাদিনের খাটুনি পুড়ে ছাই হয়ে গেল।
সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে বিলাপ করতে লাগলো, ঘরেও যে কিছু নেই, এই সারাদিনের রোজগার মাটি হলো, উপোস থাকতে হবে সবাই। তারা স্বামী স্ত্রীতে না হয় একটা দিন না খেয়ে রইলো, কিন্তু কচি মেয়েটা---
সে আর ভাবতে পারে না, নিঃশব্দে কাঁদতে কাঁদতে তার ঈশ্বরকে ডাকতে থাকে। এই দুঃসময়ে তিনি না দেখলে কে দেখবেন আর?
কাঁদতে কাঁদতে সে কখন ঘুমিয়ে পড়েছিল যেন। মাঝরাতে ঘোড়ার ক্ষুরের শব্দে তার ঘুম ভাঙলো। সে চোখ মেলে দেখলো এক ঘোড়সওয়ার সামনে দাঁড়িয়ে, সর্বাঙ্গ ঘন নীল কাপড়ে ঢাকা তার। ঘোড়সওয়ার তাকে বললো, "কাঠুরিয়া, ওঠো। আমি তোমাকে চিনি। জানি তোমার সারাদিনের পরিশ্রম আজ নষ্ট হয়েছে, খেতেও কিছু পাও নি। শোনো, তোমাকে আমি কিছু দিতে চাই, একজায়গায় চলো আমার সঙ্গে, যাবে?"
কাঠুরিয়া ভাবলো সবই তার গেছে, আর কী ই বা ক্ষতি হবে? যাই এঁর সঙ্গে।
ঘোড়সওয়ারের সঙ্গে সে এসে হাজির হলো একটা শুকনো পাথুরে জায়্গায়, সেখানে চারিদিকে অনেক নুড়ি পাথর ছড়িয়ে আছে। ঘোড়সওয়ার বললো, "কাঠুরিয়া, তুমি তোমার কাপড়ের কোঁচড়ে এই নুড়িগুলো তুলে নাও।"
কাঠুরিয়া ভাবলো--গরীবের সঙ্গে এ আবার কেমন তামাশা? তবু সে কী মনে করে কোঁচড় ভরে নুড়ি তুললো।
ঘোড়সওয়ার তাকে নগর দুয়ারের পৌঁছে দিয়ে বললো, "আমি এখন যাই, তোমার অবস্থা ফিরে গেলে আমাকে ভুলো না। প্রত্যেক শুক্রবারে কোনো মানুষকে খেজুর আর কিসমিস দিও আর তাকে মুশকিল আশানের কথা বোলো। আমি এখন আসি।"
ঘোড়সওয়ার কোথায় মিলিয়ে গেল তারাখচিত আকাশের নিচে, কাঠুরিয়া অবাক হয়ে ভাবতে লাগলো কী সব ঘটনাই না ঘটে গেল কয়েকটা ঘন্টার মধ্যে!
পরদিন সকালে নগরদুয়ার যখন খুললো তখন সে নিজের বাড়ীতে গিয়ে ঢুকলো। পাঁচিলের দরজা দিয়ে ঢুকে উঠান, তারপরে দাওয়া। দাওয়ায় ওঠার আগে নুড়িগুলো কোচড় থেকে সে মাটিতে ঝেড়ে ফেললো। ফেলেই তো তার চক্ষু চড়কগাছ, নুড়িগুলো আর নুড়ি তো নেই, সেগুলো ঝকমক করছে, ঝিলিক দিচ্ছে নীল লাল সাদা কমলা বেগুনী রঙ। সব নুড়িপাথর মহামূল্যবান রত্ন হয়ে গেছে!
তার বিস্মিত চিৎকারে ছুটে এলো তার মেয়ে আর বৌ। তাদের অবস্থা হলো তার চেয়েও অবাক।
সবার আগে সম্বিত ফিরে পেয়ে কাঠুরিয়ার বৌ তাড়াতাড়ি রত্নগুলো কুড়িয়ে দিয়ে ঝুড়িতে রাখলো। ঝুড়ির মুখ ভালো করে চাপা দিয়ে তারপরে একটি বহুমূল্য পান্না নিয়ে সে চললো বাজারে, বিক্রি করতে।
এর পরে কাঠুরিয়াদের অবস্থা ফিরে গেল খুব তাড়াতাড়ি। দেখতে দেখতে রাজপ্রাসাদের মতন বাড়ী করে ফেললো তারা। কাঠুরিয়ার আর তার বৌয়ের অনেকদিনের আশা পূর্ণ হয়েছে, তাদের ছোট্টো মেয়ের এখন রাজকুমারীর মতন সাজপোশাক আর খাবার। রাজ্যের ধনীলোকেরা এখন তাদের বাড়ীতে অতিথি হয়, দুঃখের অতীত মুছে গেছে তাদের জীবন থেকে।
তারপরে দিন যায়, রাত কাটে। সুখের অবধি নেই কাঠুরিয়ার জীবনে।
একদিন রাজকুমারী এলো অতিথি হয়ে। তাকে পেয়ে কাঠুরিয়ার মেয়ের তো খুব আনন্দ। দুইজনেরই বয়স প্রায় এক। সারাদিন তারা খেলবে আর চড়ুইভাতি করবে বলে ঠিক হলো। কাঠুরিয়ার প্রাসাদের মতন বাড়ী, তাকে ঘিরে বিশাল বাগান, বাগানে অপূর্ব পুকুর। সেই বাগানে দুইটি বালিকা মহানন্দে ছোটাছুটি খেলতে শুরু করলো। বড় গাছের ছায়ায় আস্তরণ বিছিয়ে চড়ুইভাতির খাওয়ার বন্দোবস্ত হলো।
দুপুরবেলায় গরম বাড়লো, মেয়ে দুটি পুকুরে নামলো স্নান করতে আর সাঁতার দিতে। সাঁতার কাটতে তাদের খুব আনন্দ, মৎসকন্যার মতন মহানন্দে সাঁতার দিয়ে দিয়ে অনেক বেলা করে ফেললো তারা। তারপরে অভিভাবকদের ডাকাডাকিতে উঠে চড়ুইভাতির খাওয়া খেল।
সাঁঝবেলায় খুবই আনন্দের সঙ্গে রাজকুমারী ফিরে গেল নিজের প্রাসাদে, কাঠুরিয়ার মেয়েকে নিমন্ত্রণ করে গেলো পরের সপ্তাহে তাদের প্রাসাদে।
সব ঠিক ছিল এই অবধি, কিন্তু রাত পোহাতে না পোহাতে রাজপেয়াদা এসে হাতে হাতকড়া লাগিয়ে ধরে নিয়ে গেল কাঠুরিয়াকে। রাজকুমারীর বহুমূল্য রত্নহার পাওয়া যাচ্ছে না, কাঠুরিয়ার বাড়ীর লোকই ঐ জিনিস চুরি করেছে বলে সন্দেহ।
কাঠুরিয়া তো আকাশ থেকে পড়লো, সে বা তার স্ত্রী কন্যা কখনোই চোর নয়, ঈশ্বরের আশীর্বাদে তাদের অভাব নেই আজ। কিন্তু রাজা ছেড়ে দেবার পাত্র নন, রাজকন্যা সারাদিন কাঠুরের বাড়ীতে কাটিয়ে এলো, তারপরেই তার রত্নহার নিখোঁজ, এতো দুইয়ে দুইয়ে চার। গেল কোথায় সেই হার যদি কাঠুরেরা ওটা চুরি না করেছে?
বহু মিনতি করলো কাঠুরিয়া, কিন্তু রাজা ছেড়ে দিলেন না। কাঠুরের হাত-পা বেঁধে বাজারের মধ্যে প্রকাশ্য স্থানে তাকে রাখা হলো লোকে যাতে চোর বলে ধিক্কার দিতে পারে তাকে।
এদিকে কাঠুরের মনের অবস্থা না ভাবাই ভালো, কয়েকটা মুহূর্তের মধ্যে তার জীবনের আকাশপাতাল পরিবর্তন হয়ে গেছে। ছিল সুখের সাগরে, এখন পড়েছে গভীর দুঃখের গাড্ডায়। কিন্তু এই দুঃখের দিনেই তার মনে পড়লো, আরে আজ যে শুক্রবার। সেই যে মুশকিল আশান বলেছিলেন প্রত্যেক শুক্রবারে একজনকে কিসমিস আর খেজুর দিতে আর মুশকিল আশানের মহিমা শোনাতে! সে যে কোনোদিন তা করে নি! সুখের মধ্যে পড়ে সে যে সেকথা একেবারে ভুলেই গেছিলো! কেমন একটা লজ্জায় কাঠুরের মনটা সংকুচিত হয়ে গেল, সে ভাবলো আজ যদি সম্ভব হয় সেই নির্দেশ পালন করবো। একটা তামার পয়সা আছে সঙ্গে, ওটা কাউকে দেবো খেজুর কিসমিস বাবদ আর তাকে মুশকিল আশানের কথা শোনাবো।
কিছুক্ষণ পরে বাজারে এসেছে আরেক দুঃখী লোক, তার অবস্থা আরো বেশী দুঃখের। তার একমাত্র সন্তান মৃত্যুশয্যায়। সব চিকিৎসক জবাব দিয়েছেন, আর মাত্র কিছুক্ষণ পরেই ছেলে তার মারা যাবে। সে বাজারে এসেছে কাফনের কাপড় কিনতে।
সে এসে দেখলো কাঠুরিয়াকে, হাতপা বাঁধা কাঠুরিয়া তখন একের পর এক লোককে মিনতি করে বলছে, "ওগো আমার এই তামার পয়সাটা নেবে? খেজুর আর কিসমিস কিনো। আর আমার কাছে মুশকিল আশানের কথা শুনো। শুনবে?
কেউ দাঁড়াচ্ছে না, চলে যেতে যেতে হাসছে, ব্যঙ্গ করছে, কেউ বা গালাগাল দিচ্ছে।
পুত্রশোকাচ্ছন্ন লোকটি কিন্তু দাঁড়ালো, ভাবলো- আহা এও দুঃখী লোক, আমিও দুঃখী। শুনিই না কী বলছে, আমার তো আর বেশী দুঃখ পাবার কিছু নেই, সবই যে আমার যেতে বসেছে। সে কাঠুরিয়ার কাছে গিয়ে বললো, "আমি মুশকিল আশানের কথা শুনবো। আমাকে বলো। "
কাঠুরিয়ার দুঃখক্লিষ্ট মুখ আলো হয়ে উঠলো, সে তাকে তামার পয়সাটা দিয়ে বললো, "এটা দিয়ে তুমি খেজুর কিসমিস কিনো। আর এখন শোনো মুশকিল আশান একদিন আমাকে কীভাবে রক্ষা করেছিলেন।"
লোকাটিকে কাঠুরিয়া বলতে শুরু করলো সেই কাহিনি।
এদিকে কাঠুরিয়ার বাড়ীতে তার আরেক ঘটনা ঘটছে। রাজকুমারীর ধাত্রীমাতা কাঠুরিয়ার বাড়ীতে এসেছে, কাঠুরিয়ার বৌ দরজা খুলে তাকে ভিতরে ঢুকতে দিয়েছে। ধাইমা তাকে বললো যে রাজকুমারী বলেছে যে পুকুরে স্নান করতে নামার সময় সে হার খুলে রেখেছিল। তাই সে পুকুরের ধারটা একবার দেখতে চায়।
ধাত্রীকে পুকুরে নিয়ে যায় কাঠুরিয়ার মেয়ে আর বৌ। পুকুরের ধারে গিয়ে ধাইমা দ্যাখে, জলের মধ্যে হারটা জ্বলজ্বল করছে। সে হাত বাড়ায়, হার মিলিয়ে যায়। সে বোঝে ওটা ছায়া। সে উপরে মুখ তুলে দেখতে পায় পুকুরের উপরে ঝুঁকে পড়া একটা গাছের ছোট্টো ডালে হারটা ঝুলছে।
রাজকুমারীর ধাত্রীমাতা হার উদ্ধার করে প্রাসাদে নিয়ে যাবার পরে ঘটনা বদলে যায়। রাজা নিজে লোক লশকর নিয়ে গিয়ে কাঠুরিয়াকে মুক্ত করে তার কাছে মাফ চায়, ক্ষতিপূরণ দিতে চায়। কাঠুরিয়া কিন্তু ক্ষতিপূরণ কিছু নেয় না, বলে "মহারাজ, আমি সামান্য মানুষ, আপনি আমার উপরে প্রসন্ন থাকুন, সেই আমার অনেক।"
আর সেই সহানুভূতিশীল মানুষটি যে কিনা মুশকিল আশানের কথা শুনছিল? তারও দুঃখ দূর হয়, কাফনের কাপড় কিনে ঘরে ফিরে সে দেখতে পায় তার পুত্র ভালো হয়ে উঠে বসেছে, মায়ের সঙ্গে কথা বলছে।
এইভাবে মুশকিল আশানের মহিমায় সকলের মুশকিল দূর হলো।
সবাই সুখে শান্তিতে বাস করতে লাগলো। গল্প ফুরালো।
*******
মন্তব্য
কত্তদিন পরে উপকথা দিলেন তুলিদি! পেয়েই মন ভালো হয়ে গেল।
___________________
রাতের বাসা হয় নি বাঁধা দিনের কাজে ত্রুটি
বিনা কাজের সেবার মাঝে পাই নে আমি ছুটি
হ্যাঁ, বেশ কিছুদিন উপকথা থেকে দূরে পড়ে গেছিলাম।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
যখনই কারও কোন সুখের গল্প শুনি......................................
মনে হয়, আহা! বাংলাদেশে যদি সবাই সুখে শান্তিতে বাস করতে পারত!!!!
তাহলে পেটের টানে বিদেশে পড়ে থাকতে হতো না
ঠিক। বিদেশ বিভুঁই এ পড়ে থাকতে কে চায় বলুন! পেটের দা্যে থাকতে হয়।
ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
শৈশব থেকে বার্ধক্য উপকথায় অরুচি নেই।
উপকথা চিরকালের আর সবার জন্য। কিছুতেই পুরানো হয় না।
ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
উপকথা ! চলুক।
ধন্যবাদ।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এই গল্পগুলো সব সময়েই ভীষণ ভালো লাগে তুলিপু।
নতুন গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
ধন্যবাদ সাফিনাজ। দেখি কবে নতুন গল্প আসে।
ভালো থেকো।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আহা কতদিন পর আপনার উপকথা পড়লাম। আর যেটাই পড়ি মনে হয় এটা মোটেও অবাস্তব নয়
সব যদি এমন সত্যি হতো!
বইমেলা যে চলে এলো। আপনার বইয়ের অপেক্ষায় আছি কিন্তু ---
উপকথা পড়লেই মনে হয় এমন কেন হয় না আহা!
আর বই! জীবিকার তাড়নায় জীবন জেরবার। লবেজান দশা
তবু চেষ্টা জারি আছে, দেখা যাক কবে হয়।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এইরকম সহজ সরল সুন্দর গল্পগুলো দিয়ে আপনি মনের ভেতর লুকিয়ে থাকা শৈশবটাকে উসকে দেন।
অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
মুশকিল আসান ভদ্রলোকের সুলুকসন্ধান জানেননি? বিশেষ ফ্রয়োজন...
..................................................................
#Banshibir.
আরে, আমারও তো সেই ভদ্রলোককে খুব দরকার, খোঁজ পাইলে জানাইয়েন তো!
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আরে, এইটা তো পারস্যের গল্প বলে মনেই হচ্ছে না! অনেক বদলেছ নাকি?
খুব একটা বদলাই নি তো! এইরকমই গল্পটা ছিল।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন