এই উপকথা কেপ টাউনের মালয়-জনগোষ্ঠীর।
এক দেশে এক সুলতান ছিলেন। বহুদিন সুখে সংসার করার পরে হঠাৎ তাঁর স্ত্রী পরলোকে গেলেন। সুলতান খুব মুষড়ে পড়লেন। দিনের পর দিন তিনি শোকে ম্রিয়মান দেখে তার সঙ্গীসাথী শুভানুধ্যায়ীরা তাঁকে অনুরোধ করেন তিনি যেন অন্যদিকে মন দেন, ইচ্ছে করলে যেন নতুন আরেকটি বিবাহ করেন। কেউ কেউ সম্ভ্রান্ত বংশের সুন্দরী কন্যাদের খবর আনে, কিন্তু সুলতানের কাউকে পছন্দ হয় না।
এইভাবে দিন কাটে। একদিন সুলতানের মনে হলো শিকারে গেলে কেমন হয়? যা ভাবা সেই কাজ, সঙ্গীসাথী নিয়ে এক সুন্দর সকালে সুলতান বেরোলেন শিকারে। তখন গ্রীষ্মকাল, চারিদিকে চমৎকার সব ছায়াঘন সবুজ গাছ, গাছে গাছে পাখীরা গান গাইছে, কিচিরমিচির করছে-চারিদিকে খুশীয়াল আবহাওয়া। কিন্তু এর মধ্যেও সুলতানের কেবলই মনে পড়ে পরলোকগতা পত্নীকে। সুলতানের মন আর ভালো হয় না।
যাই হোক, শিকারের জন্য সবাই জঙ্গলের মধ্যে ঢুকলেন। এদিক সেদিক পাখীটা, খরগোসটা, হরিণটা শিকার হতে লাগলো। দুপুরবেলা সুলতানের খুব তেষ্টা পেল। তিনি দেখলেন, আরে জল তো আনা হয় নি !
একটু দূরেই দেখা যাচ্ছিল এক কাঠুরিয়ার কুটির। কুটির যখন আছে, ওখানে তবে তো মানুষ আছে, আর তাহলে জলও আছে। সুলতান তার এক অনুচর সিপাহীকে পাঠালেন এক পাত্র জল চেয়ে আনতে।
অনুচর গিয়ে দরজা ঠকঠক করলো। দরজা খুলে বেরিয়ে এলো এক তরুণী। সেই মেয়ে এত সুন্দরী যে অনুচরের যেন দম বন্ধ হয়ে গেল, চোখে পলক পড়ে না, কোনো কথাই সে বলতে পারলো না। তাব্ধা হয়ে দাঁড়িয়ে রইলো।
ওদিকে সুলতান অধৈর্য হয়ে গেছেন তেষ্টায়। তিনি আরেকজন অনুচরকে পাঠালেন কী হলো দেখতে। সেই লোক এসে প্রথমজনকে ডেকে নিয়ে গেল।
তার হাত খালি দেখে তো সুলতান রেগে গেলেন। বললেন, "কী ব্যাপার, ঘটনা কী? ওদের ঘরে জল ছিল না? দিল না ওরা?"
অনুচর সিপাহী করুণ সুরে বললো, " জাহাঁপনা, আমার অপরাধ মাফ করুন। ঐ কুটিরের দুয়ার খুলে এমন এক মারাত্মক সুন্দরী মেয়ে বের হয়ে এলো যে আমি একেবারে তাব্ধা হয়ে গেছিলাম। কিছুই বলতে পারি নি।"
"তাই নাকি?" এই বলে পরম উৎসাহে সুলতান নিজেই গেলেন তখন ঐ কুটিরে। দরজা ঠকঠক করলেন, সেই সুন্দরী বার হয়ে এলো, সুলতান বললেন তিনি খুব তৃষ্ণার্ত। মেয়েটি জল এনে দিল, সুলতান প্রাণভরে পান করলেন, বললেন, "আহ বাঁচলাম, প্রাণটা বাঁচালে গো তুমি। অনেক অনেক ধন্যবাদ।" তারপরে তিনি বিদায় প্রার্থনা করে চলে এলেন।
সেই থেকে সুলতানের আর সোয়াস্তি নেই। শয়নে স্বপনে জাগরণে কেবলই সেই কাঠুরিয়া কন্যার চেহারা ভেসে ওঠে। কয়েকদিন পরে আবার গেলেন সুলতান। এইবারে একা একা গেলেন অশ্বপৃষ্ঠে। সেই কুটিরদুয়ারে গিয়ে দরজা ঠকঠক করলেন, দরজা খুলে সেই মেয়ে বার হয়ে এলে সুলতান জল চাইলেন, জলপান করে ধন্যবাদ দিয়ে চলে এলেন। তার পরদিন আবার গেলেন, একই ঘটনা ঘটলো।
এদিকে সেই মেয়ে, কাঠুরিয়া-কন্যা, তার নাম ছিলো আমিনা-সে তো প্রমাদ গুনেছে। সে ঠিকই অনুমান করেছিল যে প্রৌঢ় সুলতান তার প্রেমে পড়ে গেছেন, কিছুদিন পরেই তাকে বিবাহ করতে চাইবেন।
অন্য যেকোনো মেয়ে এই অভাবিত সৌভাগ্যে খুবই আনন্দিত হতো, কিন্তু আমিনার ব্যাপার ভিন্ন। সে কিশোরীবেলা থেকে অন্য এক ছেলেকে ভালোবাসে, সেই ছেলেও তাকে ভালোবাসে। পরস্পরের কাছে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেই ছেলে পাশের গ্রামের শিকারীগোষ্ঠীর সর্দারের বড় ছেলে।
এদিকে সুলতান কয়েকদিন আসেন নি, আমিনা হাঁফ ছেড়েছে, ভেবেছে যাক উনি মনে হয় কোনো সম্ভ্রান্তবংশীয়া সুন্দরী মহিলার পাণিগ্রহণ করে ফেলেছেন বা করবেন ঠিক করেছেন। উফ্ফ বাঁচা গেল।
কিন্তু অত সহজে বাঁচা গেলে তো দুনিয়াটা খুব সোজা জায়গা হতো। কয়েকদিন পরেই সুলতান এক লাল রেশমী জিন, গলায় পেতলের ঘন্টাওয়ালা সাজপরানো জমকালো কালো ঘোড়ায় চড়ে আমিনার দুয়ারে উপস্থিত।
সেইদিন সরাসরি তিনি প্রস্তাব দিয়ে বসলেন, "আমিনা, আমি তোমাকে বিবাহ করতে চাই। এই দ্যাখো তোমার জন্যে কী এনেছি।" এই বলে তিনি দারুণ সুন্দর ঝলমলে একে রেশমী পোশাক তুলে দেন আমিনার হাতে।
আমিনা পোশাক হাতে নিয়ে দ্রুত চিন্তা করতে থাকে সে কী বলবে। সরাসরি নাকচ করা যায় না প্রস্তাব, সুলতান রেগে গেলে তাদের দাঁড়াবার স্থান নেই, লোক-লশকর এনে ঘর পুড়িয়ে দিলেই বা তারা কী করতে পারবে?
আমিনার মাথায় হঠাৎ বুদ্ধি খেলে যায়, সে একগাল হেসে বলে, "জাহাঁপনা, এতো আমার বিরাট সৌভাগ্য। কিন্তু এই স্বর্ণহীন রেশমী পোশাকে কী করে বিবাহ করবো? আপনি যদি দয়া করে স্বর্ণসূত্রের কাজ করা পোশাক এনে দেন, তাহলে সবদিক রক্ষা হয়।"
সুলতান সম্মত হয়ে ঘোড়া হাঁকিয়ে চলে যান।
আমিনা ছুটে যায় পাশের গাঁয়ে, সেই শিকারী সর্দারের ছেলেটির বাড়ীতে। এই অবস্থায় সে কী করবে, সেই পরামর্শের জন্য। কিন্তু সেই সর্দারপুত্র তখন বাড়ীতে ছিল না। আমিনা নিরাশ হয়ে ফিরে আসে নিজের ঘরে।
পরদিন সকালে সুলতান আবার এলেন, এইবারে সোনার সাজপরানো সাদা ঘোড়ায় চড়ে। আমিনার দুয়ারে এসে ডাকলেন, "আমিনা, আমিনা।"
আমিনা বেরিয়ে এলো।
সুলতান তাকে দিলেন স্বর্ণসূত্রের কাজ করা এক মহার্ঘ্য পোশাক। আমিনা সেই পোশাক হাতে নিয়ে নত হয়ে সুলতানকে সেলাম করে বললো, "জাহাঁপনা, আপনার মহানুভবতার তুলনা নেই। কিন্তু আপনি একটা আবদার রাখুন আমার, এই সোনার কাজকরা পোশাক খুবই সুন্দর, কিন্তু আমার কেমন যেন ঠিক পছন্দ হচ্ছে না। হীরামণিমুক্তাখচিত একটা পোশাক যদি এনে দিতে পারেন, আমার আর কোনো আপত্তিই থাকবে না, আমি তৎক্ষণাৎ রাজী হয়ে আপনাকে বিবাহ করে ফেলবো ঐ পোশাক পরে।"
সুলতান এইবারে একটু যেন বিরক্ত, কিন্তু আমিনার অপূর্ব সুন্দর মুখের দিকে চেয়ে তিনি আর না বলতে পারেন না। রাজী হয়ে চলে যান।
তিনি যাওয়ামাত্র আমিনা দৌড়ায় পাশের গাঁয়ে, সর্দারপুত্রের কাছে। তার সঙ্গে দেখা হলে আমিনা একেবারে ভেঙে পড়ে, সব কথা খুলে বলে। তারপরে বলে, "কী হবে? আমার তো ভয়ে ঘুম উড়ে গেছে। আগামীকালই তো সুলতান এসে আমায় হীরেমোতির পোশাক দিয়ে বিবাহ করে নিয়ে যাবেন। তখন তো আমার মরা ছাড়া আর কোনো পথ থাকবে না।"
শিকারী ছেলেটি কিন্তু এত ঘাবড়ায় নি, সে বলে, "আরে এত কেন ভয় পাচ্ছ? উপায় আছে, উপায় আছে এই সমস্যা থেকে বের হবার।"
সাগ্রহে আমিনা জিজ্ঞাসা করে, "আছে? কী উপায়?"
সর্দারপুত্র তখন আমিনাকে একটা নেকড়ের চামড়া আর একটা পাথরবসানো আংটি দিয়ে দিয়ে বলে, "ভালো করে শোনো, সুলতান যখন তোমায় পোশাক দেবেন, তখন ওটা পরে আসবার নাম করে তুমি ভেতরের ঘরে যাবে। গিয়ে, এই নেকড়ের চামড়াটা পিঠের উপরে নিয়ে এই আংটি ঘষে একটা মন্ত্র বলবে তিনবার। তাহলেই তুমি নেকড়ে হয়ে যাবে। আংটি ঘষে যতক্ষণ না আবার মন্তর পড়বে, ততক্ষণ মানুষ রূপ ফিরে পাবে না। " এই বলে সে আমিনাকে মন্ত্রটা শিখিয়ে দিল।
আমিনা আনন্দে ঘরে ফিরে গেল আংটি আর নেকড়ের চামড়া নিয়ে।
(আগামী পর্বে বাকীটুকু)
মন্তব্য
এইডা কি ঠিক??!!! এমন সব যায়গায় শেষ করেন....
গল্পের সাসপেন্স রইলো কিনা বলেন?
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
ইয়ে ঘরের ভিতরে গিয়ে নেকড়ে সেজে আসার কি দরকার ঘরে গিয়ে নেকড়ে একটা ছেড়ে দিলেই হয়
পরের পর্ব ছাড়েন.
..................................................................
#Banshibir.
ঘরে কি নেকড়ে থাকে?
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
তাড়াতাড়ি পরের পর্ব দেন। মাঝে মাঝে ভাবি লজিক টজিকের বালাই না থাকলে কী সুন্দর ব্যপার হইত। চাইলাম হয়ে গেলাম নেকড়ে। আমার তো প্রতি উইকলি মিটিংয়ের আগে নেকড়ে হইতে মঞ্চায়, নেক্সট পর্বে মন্ত্রটা দিয়ে দিয়েন, নেকড়ের ছাল না পাড়ি অন্য কিছুর ছাল না হয় জোগাড় করে নেব।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
দিবো দিবো, প্রথম পাতা থেকে এইটা সরলেই পরের পর্ব দিবো।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আম্নে মিয়া খ্রাপ লুক, এমুন জাগায় কেউ ইস্টপ করে? তাত্তাড়ি পরের পর্ব ঝাড়েন।
----------
মিলন
হ্যাঁ তাত্তাড়িই দিবো।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এক্কেবারে মোক্ষম জায়গায় থামা হয়েছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
- একলহমা
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এমন জানলে আগে পড়তামই না , এমন জায়গায় বিরতি দিলে কেম্নে কি দিদি??
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
হিন্দি সিরিয়াল এর মতো ঝুলায় রাখলেন! ব্যাপার না। অপেক্ষায় থাকলাম
ধন্যবাদ।
রইয়া সইয়া শুনলেই মজা বাড়ে।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এভাবে প্রথম পর্ব শেষ করলে হবে না! তাড়াতাড়ি দ্বিতীয় পর্ব ছাড়ুন।
নেকড়ে রানী! কী যে অপেক্ষা করছে নেক্সট পর্বে!!
-নিয়াজ
আসছে, আসছে, বাকীটা শীঘ্র আসছে।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আপনে তো মহা বিচ্ছু! বেডটাইম স্টোরি হিসেবে নিয়ে পড়তে শুরু করলাম, এখন তো দেখি ঘুমটাই চটিয়ে দিলেন! এমন জায়গায় থামালেন যে---- । সাসপেন্স তৈরীতে নোবেল থাকলে আপনাকে দিয়ে দিতাম।
ভাবছি এর পরে আপনার উপকথাগুলোর শেষে এসে আগে দেখে যাবো "আগামী পর্বে সমাপ্য" আছে কিনা। থাকলে পরেরটা আসার আগে আর পড়বো না।
____________________________
আরে না, ঘুমাবার আগে বরং একটা চিন্তার স্কোপ পাইলেন, কী হইতে পারে পরের কাহিনি। মজা তো এইখানেই।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
হাছা কথা কন তো, আপ্নেরে কি হিমু ভাইজান "আঁচড়" দিছে??
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
আরে না কী যে কন!
আসলে এক বসায় খুব বেশী কাজ কইরা উঠতে পারি না। তাই টুকরা টুকরা কইরা কাজ করি।
শীঘ্রই পরেরটুক দিয়া দিমু।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এসব কী কথা!!!
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
মনের আনন্দে কাজ করতে গেলে মাঝে মাঝে ব্রেক নিতে হয়।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আমি ভাবলাম আজকে বাসায় ফিরেই নতুন একটা গল্প বলব মেয়েকে কিন্তু একি , তাড়াতাড়ি গল্প শেষ করেন।
ইসরাত
ইসরাত, আজকে গল্পের শেষাংশ তুলে দিয়েছি। আজ মেয়েকে বলতে পারবেন।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
এখনও অপেক্ষায় বসে আছি
আজকে শেষটুকু দিয়ে দিয়েছি।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
আমার খুউব বুদ্ধি।
আমি অপেক্ষা করি দ্বিতীয় পর্ব না আসা পর্যন্ত।
একসাথে দুই পর্ব পড়ি। অর্ধেক পড়ার পর অপেক্ষাটা সয়না।
ভালো করিনা?
সাস্পেন্স আছে গল্পে। খুব ভালো।
---------------------------------
কামরুজ্জামান পলাশ
দারুণ বুদ্ধি আপনার।
টিভির সিরিয়ালগুলোর বা ধারাবাহিক নাটকগুলোর ক্ষেত্রে কী করেন?
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
নতুন মন্তব্য করুন