• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_clear_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_electoral_list_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_results_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_votes_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function '_advpoll_writeins_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

নৈরঞ্জনা(২)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ২১/০৫/২০১৮ - ২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২। আমরা প্ল্যান করলাম শুক্রবার আপিস ছুটি হতেই আমরা যাবার জন্য বের হবো, দুদিনের মতন জিনিসপত্র ছোটো ব্যাগে গোছানো থাকবে আগে থেকেই। সন্ধ্যেয় বাস ছাড়ে আমাদের শহর থেকে, ডক্টর আদিত্যের বাড়ীর নিকটতম শহরে পৌঁছয় ভোরবেলা। সেখান থেকে ট্যাক্সিতে চলে যাবো ওঁর ওখানে। শনিবার সারাদিন সারারাত থেকে রবিবারে সকালে ফিরতি বাস ধরবো, সে বাস আমাদের শহরে চলে আসবে বিকেল-বিকেল। সোমবারে তাহলে অফিস করতে আমাদের কোনো অসুবিধেই হবে না, রবিবার রাতটা তো বিশ্রামের জন্য পাওয়া যাচ্ছে পুরোটাই।
কাশ্মীরা উদ্ভাসিতমুখে বললো, "দারুণ প্ল্যান। কিন্তু দূরপাল্লার বাসের টিকিট এর ব্যাপারটা একটু চেক করে নিও।"
আমি হেসে ফেললাম, ঐ রাস্তা চেনা আমার, অনেকবার গেছি, বাসেই। আসলে ট্রেনের পথও আছে, ট্রেনজার্নি তুলনামূলকভাবে আরামেরও। কিন্তু সেটা অনেকটা ঘুরপথ হয়ে যায় আর হাতে অনেক সময় থাকতে হয়।
দেখতে দেখতে সপ্তাহের দিনগুলো কেটে যেতে থাকে। প্রতিদিনের কাজকর্মের ব্যস্ততায় সময় কোথা দিয়ে কেটে যায় টের পাই না। এসে পড়ে শুক্রবার। সকালে একবার ফোন করি কাশ্মীরাকে।
"হ্যালো, মীরা -"
ওপাশে কাশ্মীরা হাসে, "হ্যাঁ আবীর, বলো "
আমিও হাসি, বলি,"সব ঠিকঠাক তো? গোছানো শেষ?"
কাশ্মীরা এবারে আরো হাসে, "দু'দিনের ঘোরা, তার আবার গোছানো! এতো একটামাত্র ব্যাকপ্যাকই যথেষ্ট। তোমার গোছানো হয়ে গেছে?"
"আমারও তো সেই একটা ব্যাকপ্যাক। হয়ে গেছে সব নেওয়া। জলের বোতল ভুলো না কিন্তু। মিনারেল ওয়াটারের বোতল অবশ্য দোকান থেকে কিনে নিতে পারবো রাস্তাতেই, কিন্তু জলের বোতল সঙ্গে নেওয়ার একটা ট্রেনিং হয়ে থাকা ভালো। বুঝতেই পারছো কেন।"
ফোনের দু'প্রান্তে হাসতে থাকি আমরা। মনের ভার হাল্কা হয়ে যেতে থাকে।

যেদিন রওনা হলাম, সেই দিনটাও ভারী চমৎকার ছিল। ঝকঝকে পরিষ্কার রোদ্দুর, অথচ তেমন গরম নয়, মিঠে হাওয়া বইছিল প্রাণ জুড়োনো। বিকেলে দু'জনে রওনা হই একদম প্ল্যানমতন।
ডক্টর আদিত্যকে ফোন করে সব জানিয়েছিলাম ওখানে যাবার প্ল্যান করার পরে পরেই, উনি সাগ্রহে আমাদের যেতে বলেছিলেন। আমাদের থাকার ব্যবস্থা হয়েছে ওঁরই বাড়ীতে।

কাশ্মীরাকে ভারী চমৎকার লাগছিল লাল ফুলের নক্শাকরা আকাশনীল সালোয়ার কামিজে। অনেকটা যেন চারপাশের বসন্তদিনের মতন, নীল আকাশের ব্যাকগ্রাউন্ডে কৃষ্ণচূড়ার রাঙা ফুলের দোলা যেমন দেখতে লাগে। অনেককাল আগে আমার মধ্যে এক চিত্রশিল্পী বাস করতো, সে জেগে উঠতে চাইছিল।

কাশ্মীরা হাসছিল, বললো, "কী আবীর, এত গম্ভীর কেন? বেড়াতে যাচ্ছি এতদিন পর, কোথায় হাল্কা মুডে থাকবো, তা না-"
আমি ওকে আর কথা বাড়াতে দিই না, বলি, "সারাদিন পরিশ্রম গেল অনেক, তাই মনে হয় ক্লান্ত দেখছো। বাসে উঠেই ঘুম দেবো একটা জব্বর।" বলে হাসলাম।
কাশ্মীরা বেশ খুশি-খুশি মেজাজে ছিল, মনেই হচ্ছিল না একটা গোটা দিন অফিসে পরিশ্রম করে তারপরে বেরিয়েছে সে। একেবারে সদ্যস্নাত ফ্রেশ চেহারা,মনে হয় অফিস থেকে ঘরে ফিরেই স্নান করে সাজগোজ করেছে। আমার মতন এরকম জাস্ট হাতমুখ ধুয়ে পোশাক পাল্টেই বেরোয়নি।
বাসস্ট্যান্ডটা চমৎকার জায়্গায়, পাশেই অনেকটা খোলা সবুজ মাঠ, সেখানে বাচ্চারা খেলছে। মাঠের সীমানা ঘিরে কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, শিমূল ফুলে ফুলে ফুলে ছয়লাপ। কত পাখি ঐসব গাছে গাছে। সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার আগে গাছে গাছে উড়ে নিচ্ছে, প্রচুর ডাকাডাকিও করে নিচ্ছে।
কাশ্মীরা আলতো পায়ে এদিক ওদিক বেড়াতে বেড়াতে ঐ মাঠের দিকটায় চলে গেল,গুনগুন করে গান গাইছিল, "নীল দিগন্তে ঐ ফুলের আগুন লাগলো-"

বাস আসতে বেশ দেরি ছিল, আমি বাসস্ট্যান্ডের একধারে একটা পাথরের উপরে বসে ব্যাকপ্যাক থেকে বার করলাম আমার স্কেচবুক আর পেন্সিল। এই একটা হবি কিছুতেই আজও ছাড়তে পারিনি। অবসর পেলেই স্কেচ করি।
চারপাশের দুনিয়া থেকে মনকে সরিয়ে নিয়ে স্কেচবুকে ডুবিয়ে দিলাম, হাতের পেন্সিলে মৃদু খসখস আওয়াজে ফুটিয়ে তুলতে থাকলো ছবি। একটা মুখ, লম্বা এলোমেলো চুলে মুখের প্রায় পুরোটাই ঢাকা, শুধু দেখা যাচ্ছে দুটো চোখ আর সুডৌল চিবুকের একটু অংশ। চোখ দুটোর মধ্যে কী গভীর বিষাদ আর অসহায় আর্ত জিজ্ঞাসা থমকে আছে!
"আবীর, কে ও? " চমকে উঠি, ফিরে আসে পারিপার্শ্বিকের বোধ।
কাশ্মীরা ঘুরতে ঘুরতে আমার কাছে এসে পড়েছে, স্কেচবুকের ছবিটা দেখে প্রশ্ন করেছে।
আমি হেসে ফেললাম, বললাম,"কে? এই ছবির মানুষটা?"
কাশ্মীরা বলে, "হ্যাঁ। কেমন সুন্দর দুটো চোখ আর কী বিষাদ চোখে! এ কি তোমার মন থেকে আঁকা নাকি কারুকে দেখেছিলে এরকম?"
আমি এইবারে সিরিয়াস দুঃখী দুঃখী মুখ করে বললাম, "হ্যাঁ দেখেছিলাম তো। এক সরলপ্রাণ কিশোরী প্রেমিকা। ওর ভালোবাসার মানুষ ওকে ছেড়ে চলে গেল, অভিমানে ও হারিয়ে গেল চিরকালের মত।"
কাশ্মীরা মনে হয় এইরকম উত্তর একেবারেই আশা করে নি আমার থেকে। কেমন হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে রইল চুপ করে। হয়তো বুঝতে পারছিল না কী বলবে।
আমি আর থাকতে না পেরে হো হো করে হেসে উঠি, তারপরে হাসতে হাসতে বিষম খাই। বিষম সামলে তারপরে বলি, "মীরা, তুমি যে কী! সত্যি ভাবলে নাকি? আরে
ছবির মানুষ ছবিরই মানুষ, তার কি আর বাস্তব অস্তিত্ব থাকে?"

বাস এসে গিয়েছিল। আমরা উঠে পড়ি ঝটপট। বাসের মাঝামাঝি অংশের জানালার ধারের সীট আর তার পাশের সীট পেয়ে গেলাম। জানালার সীট কাশ্মীরাকে দিয়ে আমি আইলের দিকে বসলাম। আসলে আমার আইল সীটই ভালো লাগে। বসে বসে স্কেচ করা বা গল্পের বই পড়া, এইসব করা যায়। দূরের যাত্রায় জানালা দিয়ে দৃশ্য দেখতে আমার ভালো লাগে না, কেমন একটা মনখারাপ হয়ে যায়। পথের দু'ধারের অপরূপ সৌন্দর্য্যের ভিতর দিয়ে কিছুই না ছুঁয়ে চলে যাবার বেদনা আমায় অধিকার করে রাখে বাইরে তাকালে। তাই আইল সীট খুঁজি।

এইসব দূরপাল্লার বাসে বেশ প্রশস্ত সীটগুলো আর পায়ের দিকেও বেশ খানিকটা জায়গা। উপরের তাকে পিঠের ব্যাগগুলো তুলে রেখে বেশ ঝাড়া হাতপা হয়ে বসে গেলাম আমরা। শুধু হাতব্যাগগুলো কাছে রেখেছি, ওতে জল আর খাবার আছে। যেতে যেতে টুকটাক খাওয়ার দরকার কিনা!
বাস চলতে শুরু করতেই একটা ঘুমপাড়ানি ছন্দ আমাকে ধরে ফেললো। সারাদিনের ক্লান্তি এতক্ষণ অপেক্ষা করেছে, এইবারে সুযোগ পেতেই ঝাঁপিয়ে পড়লো। চোখের পাতা দুটো আর কিছুতেই খোলা রাখতে পারলাম না।
দেখি এক গ্রীষ্মের দুপুর। কিন্তু অসহ্য গরম না। বসে আছি নিস্তারিনী পুকুরের পাশের অশ্বত্থের ছায়ায়। ঐখানটা ছিল আমার খুব প্রিয়, গ্রীষ্মের ছুটির দুপুরগুলো প্রায় সবই কাটাতাম ঐখানে। নিস্তারিণী পুকুর ঘিরে ছিল মস্ত বড়ো আম জাম-কাঁঠাল-কুল-জামরুল-নারিকেলের বিরাট বাগান। আরো কত নাম জানা বা না-জানা নামের গাছ যে ছিল ওখানে!
মন দিয়ে পড়ছিলাম একটা ভ্রমণকাহিনী, পাহাড়ে ভ্রমণের উপাখ্যান। ।চারিদিকের গ্রীষ্মতপ্ত পরিবেশ থেকে পাহাড়ী দেশের শীতে আর তুষারে হারিয়ে গিয়েছিল মনটা। হঠাৎ ধ্যানভঙ্গ। টুক করে বইয়ের উপরে এসে পড়লো ছোট্টো একটা নুড়ি। তাকিয়ে দেখি গাছের আড়াল থেকে হাসছে মনাই।
মনাই, ভালো নাম মনোলীনা। আমার মাসতুতো বোন। ওর মা আমার দূরসম্পর্কের মাসী। সেই মাসী আর মেসোর আশ্রয়েই আমি থাকতাম নিজের বাবা-মা দুর্ঘটনায় মারা যাবার পর থেকে। বাবা-মা যখন পরলোকে যান তখন আমার বয়স ছিল ছয়। তেমন করে কিছুই মনে নেই মা-বাবা সম্পর্কে। আমার একটা বোনও ছিল, মা-বাবার সঙ্গে সেও মারা যায়, তার বয়স ছিল তিন বছর। আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, সেই ছোট্টো বোনটার কিছু কিছু স্মৃতি কেমন করে যেন রয়ে গিয়েছিল আমার মনে। খুব ছোট্টোবেলার বোনটিকে মনে পড়তো। মাখনের মতন নরম দুটো হাতে গোল গোল রূপোর
বালা, ফর্সা কপালের উপরে কাজলের টিপ, চোখে ল্যাপটানো কাজল- এই রকম একটা ছোট্টো সুন্দর মানুষকে মনে পড়তো, কী যেন দুর্বোধ্য বা ব্বা ব্বা দা দ্দা মাম্মা এইসব বলছে।
মনাই এসে পাশে বসে পড়লো, বললো, "কী পড়ছিস? তোর সর্বক্ষণ পড়তে এত ভালো লাগে? "
আমি হাসলাম, বললাম, " কেন রে তোর পড়তে ভালো লাগে না? ক্লাস নাইনে উঠে গেলি, সামনেই তো মাধ্যমিক। পড়াশুনোয় তো একেবারে মন দিতে দেখি না। এইবারে
মন দে একটু। নইলে রেজাল্ট ভালো করবি কী করে?"
মনাই মুখ ভেঙচিয়ে বললো , " আবার সেই - নইলে ভালো রেজাল্ট করবি কী করে? তুইও তো ঐ বুড়োদের মতো উপদেশ দিচ্ছিস কেবল। "
তারপরে কেমন করুণ হয়ে এলো ওর গলা," কিন্তু আমার যে ঘাড় গুঁজে বই পড়তে একেবারেই ভালো লাগে না। আমার খালি ঘুরে ঘুরে বেড়াতে ইচ্ছে করে আর অনেক কিছু দেখতে ইচ্ছে করে।"
আমি হেসে ফেলি, বলি,"আরে আগে লেখাপড়া করে মানুষ হতে হবে তো। তারপরে চাকরিবাকরি পেলে তখন দেশে বিদেশে ঘুরবি। যদি লেখাপড়া করতে না চাস,কোনোরকমে পাশ করিস, তাহলে তো তোকে বিয়ে দিয়ে দেবে তোর বাবামা। তখন তো অনেক বাধানিষেধ! তখন কি আর দুনিয়া ঘুরতে পারবি?"
মনাই দুষ্টু-দুষ্টু হাসিমুখে বলে, "তখন বরের সঙ্গে ঘুরবো। সে আমাকে পাহাড়ে জঙ্গলে সমুদ্রের ধারে বেড়াতে নিয়ে যাবে।"
আমি বেশ অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি ওর মুখের দিকে, এতদিন ছোট্টোটি ভাবতাম মনাইকে। কিন্তু মনাই তো দেখি মনে মনে বেশ বড় হয়ে গিয়েছে!
বইটা বন্ধ করে দ্রুত উঠে পড়ি অশ্বত্থের ছায়া থেকে।
মনাই অবাক, বলে, "কী হলো রে দাদাই? কোথায় যাচ্ছিস?"

আমি চলতে চলতেই উত্তর দিই, "একবার লাইব্রেরী যেতে হবে রে,এইমাত্র মনে পড়ল। তুই ও আর দুপুরে এরকম ঘুরে ঘুরে বেড়াস না। বরং ঘরে বসে একটু পড়াশোনা কর।"

একটা হাল্কা ঝাঁকুনি খেয়ে জেগে উঠি। ফিরে আসে পরিপার্শ্বের বোধ, ফিরে আসে বর্তমান। এতক্ষণ স্বপ্নে ছিলাম। বাস চলছে রাতের রাস্তা চিরে । বাসের ভিতরে অন্ধকার তবে পুরোপুরি অন্ধকার না। ঐ সামনের দিকে বাসের ছাদ থেকে ঝোলানো বড়ো স্ক্রীনে সিনেমা চলছে আওয়াজের ভল্যুম কমিয়ে, সেই আলো একটা হাল্কা আভার মতন ছড়িয়ে আছে বাসের ভিতরে।

পাশে তাকাই, কাশ্মীরা ঘুমে অচেতন। সীট হেলিয়ে দিয়ে, চোখের উপরে ওড়না ঢাকা দিয়ে বেশ প্রস্তুত হয়েই ঘুমিয়েছে। ঘড়ির দিকে তাকাই, রাত সোয়া বারোটা। এ হেঃ, রাতের খাওয়া আমার বাদ পড়ে গেল তবে। যাক গিয়ে একটা রাত তো। কাশ্মীরা হয়তো আমাকে ঘুমোতে দেখে আর জাগায় নি ডিনারের জন্য। নাকি ও নিজেও কিছু খায় টায় নি?

হাতব্যাগ থেকে ডালমুটের প্যাকেট বের করে আস্তে আস্তে খেতে থাকি। একবার ঘুম ভেঙে গেলে চট করে আর ঘুম আসে না আর।

ঘুমভাঙা মাঝরাতে, চলন্ত বাসের ভিতরে আলো-আঁধারির মধ্যে মনে পড়ে যায় স্বপ্নটা। মনে পড়ে মনাইকে। কত বছর আগে শেষ দেখেছি ওকে? মাসী মেসোকে? বহু বছর আগে।

(চলমান)


মন্তব্য

সোহেল ইমাম এর ছবি

শিরোনামের সাথে নম্বর টম্বর দিলে বোধহয় ভালো হতো, যেমন নৈরঞ্জনা-২। আরো অনেক গুলো পর্ব যখন এসে যাবে তখন পুরনো পর্ব গুলো কেউ আরেকবার ঝালিয়ে নিতে চাইলে সুবিধা হতো। চলুক লেখা।

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

তুলিরেখা এর ছবি

একদম ঠিক বলেছেন। এডিট করে নম্বর দিয়ে দিলাম।

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

কর্ণজয় এর ছবি

বেশ-তো।।। বর্ণনার মাঝে একটা ছবি আছে।।। সহজ-সাবলীল একটা ভঙ্গীমা

তুলিরেখা এর ছবি

পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । (ধইন্যা) (ধইন্যা) (ধইন্যা)

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

আয়নামতি এর ছবি

বেশ চলছে গল্প। তুলি'দি, ঠিকঠাক সিরিজখানা চালাইও, পড়তে চাই পুরোটাই। ভালোবাসা নিও :)

তুলিরেখা এর ছবি

অনেক ধইন্যাপাতা, আয়নামতি। (ধইন্যা) কতদিন পর আবার তোমার মন্তব্য দেখে বড় ভালো লাগল। :-)

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।