ভালোবাসার সংজ্ঞা: উদাহরণ সহ

রেনুরা ভালো থাকুক..........

(কিছু টাইপো রয়ে গেছে, আরেকবার রিভিউ দিয়েন)

রেনু আর তার পরিবারের প্রতি শুভ কামনা রইল।
আপনার পোস্ট আর পড়বো না। এমন করে লিখেন! ইমোশনাল হয়ে যায়। উফফ! চোখে জানি আবার কি পড়ল। চোখে ধুলোবালি ঢোকার আর টাইম পায় না, ড্যামিট!

এইসব বানানো কাহিনি মানি না মানবো না। আমরা অনেকেই তো চারপাশে খুনোখুনি অবিচার অনাচার নিষ্ঠুরতা ইত্যাদি ইত্যাদি ছাড়া আর কিছু দেখি না। আপনি খুঁজে পেতে এসব মন ভালো করে দেওয়া মানুষদের কথা শোনালেই হবে নাকি! মানিই না, মানবোই না!

লেখায় একবস্তা খেজুরে (গুড়) ।

(অট- দৌড়ের উপর আছি। দৌড় শেষ হলে জ্বালাতন শুরু করব। ভাববেন না যে ভুলে গেছি! )

দৌড় শেষ হলে জানিও, প্লীজ। আড্ডা হবে। মজা হবে।

প্রেম বিষয়ক জটিলতায় বিষণ্ণ সময় যাচ্ছে । আপনার বর্ণিত রেণু কিংবা রতন এর সাথে আমার কাহিনীর কোন মিল বা কাকতাল নেই । তবুও আপনার ব্লগ পড়ে কেন জানি আদ্র হয়ে গেলাম । বিষণ্ণ সময় কাটানোর অন্যতম উপায় হিসেবে সচলায়তন বেছে নিয়েছি । আপনাকে ধন্যবাদ এই জন্য, আপনার লেখা আমাকে পজিটিভলি ভাবতে বাধ্য করল ।

ধন্যবাদ লেখক ।

লেখায় পাঁচ তারা দিয়ে রতনের বক্তব্যের অপেক্ষায় বইলাম।

সাব্বাস। পাঁচতারা লিখা।

এইরকম ডিসফাংশনাল সংসারে দুনিয়া ভরে যাক।

তাইতো বলি, আমাদের অন্যায্য রতন মডু এত সময় পায় কোথায়

রেণুর জন্য শুভ কামনা।

খুব ভালো লেগেছে গল্প অথবা সত্য। না জানিয়ে গেলে অন্যায় হত।

বলতে ভুলে গেছিলাম, লেখা চমতকার হইছে

রেণুর মত চমৎকার হীরের টুকরো একটি মেয়েকে আমিও চিনতাম। আপনার রেণু ধর্মের বাধা ডিঙোতে পেরেছে, আমার পরিচিতাটি ধর্মের কাছে হেরে গিয়ে নিজেই আড়ালে সরে গেছে। বোঝাই যাচ্ছে, সবাই রেণু হতে পারে না। তবে যারা হতে পারে এবং হয়ে দেখিয়েছে তারা আসলেই মানুষ হিসেবে অনেক বড় মাপের। আপনার এই লেখাটার অকুন্ঠ প্রশংসা করে গেলাম।

খুব ভাল লাগল ।

এরকম আরও অনেক 'অমানুষ' দের খবর পেশ করুন ।

আপ্নের লেখা এত্ত ভালা কেন, কেন, কেন?

রতনে রতন চেনে

আমার মানুষটা রেনু হতে পারেনি। যাই হোক, ওকে কখনও দোষ দেই না। ইনফেক্ট ওরকম একজন মানুষের সাথে যেটুকু সময় কাটিয়েছি তাও অনেক কিছু।

রেনু আর রতনের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

আর আপনার হাত পেতে দিন প্লিজ। একটা প্রনাম করি।

চমৎকার, অনেক অনেক ভালোবাসা রইল।

(গুড়)

ভালো লাগলো, বিশেষ একদম শেষ লাইনটা।

রেনু-রতন আর তাদের সোনামণিরা আজীবন ভালো থাকুক।

এইটা কি লিখলে? হুম। বুঝলাম। লেখার কারণটাও আমি জানি মনে হয়।

সমাজ এর শ্বাপদ মনে হয় একই গোত্রের! ভালো থাকুক রেনু আর রতনেরা।

বানানগুলি ঠিক করে নাও। অনেক টাইপো হয়ে আছে।
রেনু > রেণু, রক্ষনশীল > রক্ষণশীল, বয়োজেষ্ঠ্যরাই > বয়োজ্যেষ্ঠরাই, আঁঠার > আঠার , কাঙ্খিত > কাঙ্ক্ষিত, বিদ্ধস্ত > বিধ্বস্ত, চুড়ান্ত > চূড়ান্ত, এল > এলো, ---- ওরে আরও অনেক আছে। এখন আর পারবো না।

অটঃ তুমি আজকাল নারীবাদী হয়ে জাচ্চ। দাঁড়াও, তোমার খপর আচে।

অদ্ভুত ভালো লাগলো পড়ে।

মন ভালো হয়ে গেলো রেনু আর তার বাচ্চাদের কথা পড়ে।
আপনাকে ধন্যবাদ, উচ্ছলা, এইরকম পজিটিভ একটা ঘটনা শেয়ার করার জন্য। আশেপাশে তো নেগেটিভ ঘটনাই বেশি চোখে পড়ে।

লেখা চমৎকার। রেণু মারাত্মক। রতন আসলেই রতন।
সবাই রতন হয়না। শয়তান'ই বেশি। রেণু ভাগ্যবান।

রেনুর সাহস এবং সততাকে সালাম। আর আপনার লেখায় ।

দীপাবলি।

যদিও আমার সিক্কাজনিত সমস্যা আছে তবুও চওক্ষে পানি আইসা গেল।
অসাধারণ...জানি দেখা হবেই।

আপনি নিজে একজন অত্যন্ত ইতিবাচক মানসিকতার লোক। তাই আপনার লেখাতেও সেই ভাবটিই ফুটে ওঠে।
লেখা পড়ে অত্যন্ত আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছি। ভাল থাকবেন।

এই ধরনের পরিবারে বিভিন্ন রকমের সমস্যা থাকে যা বাইরে থেকে বুঝা যাই না।
কে ধর্ম পরিবর্তন করল? সন্তানরা কন ধর্মের অনুসারী?

আমারও চোখে কি যেন পড়ল!!

আমি কি লিখবো চিন্তা করতেসি, মনে হল রূপকথা পরলাম। অনেক শুভ কামনা রতন ভাই এবং রেনু আপুকে। আর আপনার লেখা, বরাবরের মত আছাআআআআআআআআআআআআআআম (গুড়) ।

আপনাকে হিংসা করি কারণ কত সুন্দর মনের মানুষই না আছে আপনার চারপাশে। আর হিংসা করি কারণ তাদের নিয়ে কি চমৎকার করেই না লেখেন আপনি।

জীবন বোধের এমন নান্দনিক উপস্থাপনা মুগ্ধ করেছে। তাই তারকায় খোঁচা দিতে কার্পণ্য করতে পারছিনা।

হুমম, বিয়ে করার অনেক উপকারিতা

আপনার লেখার ধরনটা সহজ সরল অনেক.....
পড়ে ভালো লাগল, আরো লিখবেন।

-এবিএম

আপু, আপনার লেখাগুলা পরলে হাঁসতে হাঁসতে গড়াগড়ি যাই। এটাও ঐ রকমের হবে ভেবে পড়তে পড়তে চোখের কোনা জ্বালা করে উঠলো। কান্না করতে ভালো লাগছে না, মন ভালো করে দিন তো
লেখা অনেক অনেক ভালো হয়েছে।

অসাধারণ গল্প নিঃসন্দেহে। কিন্তু লেখকের কাছে আমার কয়েকটি প্রশ্ন আছে। পৃথিবীতে শতকরা কত ভাগ মানুষের কপালে রতন\রেণু জোটে বলুন তো? আমরা আম-জনতা তো ভাই স্রেফ মানুষ, অনেক অনেক imperfection দিয়ে গড়া মানুষ। আপনাদের মত কিছু অসম্ভব গল্পকার যে কেন এই সব 'angel' দের গল্প এত রঙ মিশিয়ে আঁকেন, ঠিক বুঝি না। ভাই, এই গল্পগুলার দুই রকম ভয়ংকর প্রভাব আছে। এক. আমরা মানুষ, আমাদের চারপাশেও মানুষ, Superman/woman খুব খুব কম। এই গল্প গুলা আমাদের প্রত্যাশা বাড়িয়ে দেয়। দুই. আমাদের বেশির ভাগের জীবনই সাদাকালো, আপনাদের গল্পে এত রঙ যে তা আমাদের রোজকেরে সাদা মাটা জীবনকে আরও বেশি ফ্যাকাসে করে মনে করায়। লেখার হাত ভাল আপনার। এমন গল্প লিখুন যেখানে জীবন থাকে পরিপূর্ণভাবে ...লোভ নিয়ে, ক্ষোভ নিয়ে, আর মাঝে মাঝে একটু 'সম্ভব ভালবাসা' নিয়ে। Please, Don't make people into Heros...they never exist.

গানের লিঙ্কগুলো যথার্থ হয়েছে ঃ)
আর লেখাটা অসাধারন।

এরকম কাহিনী পড়লে গায়ে কাঁটা দিয়া উঠে! রেণুকে

পেসিমিজমের গাট্টিটাকে স্টোররুমে রেখে আসলাম!

ধন্যবাদ আপনাকে!

আমিও ভালু মানুষ হইতে চাই। চমৎকার লেখার জন্য তোমার জন্য এক আকাশ তারা

হিন্দু-মুসল্মানের মধ্যে বিয়ে দিয়ে জাত নষ্ট করার এ এক সুচতুর প্রচেষ্টা যেটা শত চেষ্টা স্বত্বেও লেখিকা কিছুতেই লুকিয়ে রাখতে পারে নাই। পারস্পরিক সম্প্রীতি নষ্ট করার সূক্ষ প্রয়াসে ধিক্কার এইরাম খান কয়েক কমেন্ট আশা করছিলাম খিক খিক খিক। যাকগা আসল কথা হইল মানুষ চাইলে ভাল থাকতে পারে, চায় না কেনু এইটাই বুঝি না, আর ভাল থাকতে মানুষের এত কিছু লাগে কেনু তাও বুঝি না। খুবি উচ্চমার্গের মন্তব্য হয়া গেল সিটা বুঝতেছি, কিন্তু লিখা পইড়া এউগুলাই মনে হইছে, এইটা কি আমার দুষ কন? লিখা সেইরাম হইছে।

অসাধারন!

চলুক উচ্ছলা।