- তুমি শিওর এটা কাজ করবে?
বিশাল যন্ত্রটির সামনে দাড়িয়ে ভুরু কুঁচকে বদি ভাই প্রশ্ন ছুড়ে মারেন কঠিন ও কোমল সম্ভার বিশেষজ্ঞ আবু ইউসুফকে।
- আলবৎ কাজ করবে বদি ভাই। তবে এটার একটা এডাপ্টিভ লার্নিং প্রসেস আছে। যত শিখবে ততো ভালো কাজ করবে। দাঁড়ান, আপনাকে সহজ করে বুঝিয়ে বলি। প্রথমে নিউরাল নেটওয়ার্কটা একটু ব্যাখ্যা করি। তারও আগে এইটার এডাপ্টিভ এলগরিদম প্রসেসটা বুঝতে হবে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় এইটার হার্ডওয়্যার আর্কিটেকচারটা আগে বুঝতে পারলে। এইখানে মোট ৮ টা কোয়াড কোর প্রসেসর আছে, সেইসাথে ...
বদি ভাই হাত তুলে ইউসুফকে থামান।
- বাংলায় বলোনা বাপু। থাক, তোমার পক্ষে সম্ভব না সেটা। মফিদুল, আপনি তো পুরা তিন বছর ধরে ইউসুফের এই প্রজেক্টের তদারকি করেছেন। সহজ করে বলেন তো ব্যাপারটা।
মফিদুল সুইট করে একটা স্যাকারিন হাসি দিয়ে শুরু করে,
- স্যার! ঘটনা হইলো গিয়া সাধারণ মানুষের বীচি হইলো গিয়া দুইটা, আর আমাদের দেশের বেশীরভাগ মানুষের মিনিমাম তিনটা।
- এইগুলা কি বলেন? ভদ্র ভাষায় কথা বলতে পারেন না? গত বিশ বছর ধরে আপনি আমার পত্রিকায় কাজ করে এই ভাষা শিখেছেন? আর মানুষের ইয়ে দুইটা, তিনটা এইগুলার অর্থ কি? মানুষ মানেই কি কেবল পুরুষ মানুষ নাকি?
- স্যার, মেয়েছেলে হইলে পরে মাইনাস টু ফর্মুলা এপ্লাই করতে হবে।
মফিদুল মিনমিন করে বলে। তারপর যোগ করে,
- স্যার, আপনেই তো বললেন সহজ করে ব্যাখ্যা করতে। তো স্যার ব্যাপার হইলো গিয়া ইয়ের কথা বলতেছিলাম আরকি। ওইখানে চাপ পরলে তো সবাই ব্যথা পায়। ধরেন, আমি ক্যাঁক করে আপনার ইয়ে ধরে চিপা দিলাম ...
- মফিদুল সাহেব!
- ধরতে বলছি স্যার। কিন্তু ওতেই একটু হইলেও ব্যথা পাইছেন কিনা বলেন স্যার?
- পয়েন্টে আসেন মফিদুল ।
- তো এইটাই স্যার পয়েন্ট। ফিজিক্যাল ইয়ে ছাড়াও আমাদের সবার মনে করেন এক্সট্রা একটা হইলেও ভার্চুয়াল বীচি আছে। ইগোর বীচি, পয়সার বীচি, মান সম্মানের বীচি আর সবচেয়ে কমন হইলো গিয়া ধর্মের বীচি। তো ওইখানে চাপ পরলেই আমরা ব্যথা পাই। একটু ব্যথা না, অনেক ব্যথা। স্যার, ছোটবেলা আমি উইকেট কিপার ছিলাম। একবার গার্ড না পইরা খেলতেছি, মুশফিকের মতো বল পিছলায়ে গেলো হাত থাইকা। আর পরবি তো পর মালীর ঘাড়ে। একদম সাথে সাথে আঙ্গুর ফুইলা কলাগাছ। আর কি যে ব্যথা স্যার!
- মফিদুল!
- ঠিক আছে স্যার , পয়েন্টে আসতেছি। পয়েন্ট হইলো গিয়া, আমরা একটা নাম করা দায়িত্বশীল পত্রিকা। আমরা মনে করেন অনেক দায়িত্ব নিয়া লেখা লেখি করি। দেশের সকল মানুষ উইকেট কিপার হইলে আমরা মনে করেন গিয়া তাদের গার্ড। আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে কারো ইয়েতে যেন আঘাত না লাগে সেইটা খেয়াল রাখা। বাই চান্স যদি কারো ইয়েতে আঘাত লাইগাও যায়, আমরা দৌড়ায়ে গিয়া তার ইয়ে চেপে ধরে ক্ষমা চাই।
- বক্তৃতা শর্ট করেন মফিদুল
-প্রায় শেষ স্যার। কিন্তু আমরা দায়িত্ববান হলেও দেশের চ্যাংড়া পোলাপান সেইরকম না। স্পেশালি মনে করেন ফেসবুক, ব্লগ এইসবে এরা যা খুশী লেখে বেড়ায়। আর সাধারণ মানুষ খালি ইয়েতে আঘাত পায়। আঘাতে আঘাতে ইয়ে গলে এক্কেবারে পানি হয়ে যাইতেছে। এইভাবে চলতে থাকলে দেশের কোন মানুষের আর দুইটার বেশী ইয়ে থাকবেনা। এই জন্য আমরা তিন বছর আগে এই প্রজেক্টে হাত দেই। প্রজেক্টের উদ্দেশ্য হচ্ছে একটা কোমল সাহিত্য মেশিন বানানো। আমরা এক দিক দিয়ে যে কোন ধরণের সাহিত্যকে ইনপুট হিসাবে দিবো আর অন্যদিক থেকে সেইটা কোমল হয়ে বের হয়ে আসবে। গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, কবিতা যে কোন ধরণের সাহিত্যই হোক সেইটা মৃদুমন্দ হয়ে বের হয়ে আসবে। সেইটা সকলের সপরিবারে পাঠযোগ্য হবে। সবচেয়ে বড় কথা, কারো ইয়েতে আঘাত করবে না। বরং পাঠ করলে ইয়েতে আরামদায়ক মৃদু সুড়সুড়ি লাগবে। স্যার মনে করেন আপনাকে ছোট একটা টেবিল ফ্যানের উপর লুঙ্গি পরায়ে বসায়ে দিলাম। তার আগে মনে করেন গোসল করে নিলে আরও ভাল।যেইরকম আরাম ..
- মফিদুল, শেষ করেন।
- তো স্যার, ইউসুফ যে কিনা আমাদের এই প্রজেক্টের প্রধান টেকনিক্যাল পারসন, তার দাবী হচ্ছে মেশিন রেডি। ব্যাটাকে মুখ খুলতে দিয়েন না স্যার। নিউরাল ফিউরাল নিয়া প্যাঁচাল পাইরা মাথা ধরায়ে দিবে। মূল ব্যাপার হচ্ছে ওই সামনের ওই স্লট দিয়া যে কোন লেখা কাগজ, বই বা পত্রিকা ঢুকায়ে দিবেন। মেশিন পুরাটা স্ক্যান করে রেকর্ড করে ফেলবে। তারপর ওইটাকে কোমল বানাবে।
ইউসুফ আর থাকতে না পেরে মুখ খুলে,
- বদি ভাই, এটা এনালগ, ডিজিটাল যে কোন রকমের ইনপুট আউটপুট সাপোর্ট করবে। যে কোন ধরনের বই বা কাগজ অটো স্ক্যান করবে। সেইসাথে চারটা ইউএসবি স্লট আর দুইটা আল ইন ওয়ান মেমরি স্লট দিয়ে যে কোন ডিজিটাল লিটারেচার দেয়া যাবে।
- কিন্তু এরকম মানুষের আকৃতিতে বানানো কেন এইটা? বই ঢুকানোর স্লট কোনটা, ঐযে মুখের যে হা করা জায়গাটা ওইটা?
- আর বইলেন না স্যার। এই ইউসুফ ব্যাটাকে দেখতে যত আলাভোলা মনে হয় ব্যাটা ততোটা না, ফাজিল আছে। ইনপুট দিতে হয় ওই মুখের জায়গা দিয়া। আর লেখা কোমল হয়ে বের হয়ে আসে, পশ্চাৎদেশ দিয়া। তবে ব্যাটার রসবোধ আছে বলতে হবে।
- আচ্ছা। কিন্তু আসলেই কাজ করবে তো? এই প্রজেক্টের পেছনে অনেক টাকা ঢালা হয়েছে।
- স্যার, টাকা নিয়ে চিন্তা করবেন না। পুরা একশ গুন টাকা উঠায়ে আনতে পারব এই মেশিন দিয়া। তথ্য মন্ত্রনালয়ের সাথে কথা হইছে আমার। দেশের অনলাইন অফলাইন সকল লেখালেখিকে আমরা এই মেশিনের আওতায় নিয়ে আসব। আর এই মেশিন একটা অকাট মূর্খও চালাইতে পারবে। দাঁড়ান আপনাকে ডেমো দেখাই।
মফিদুল তার পিয়ন মজনুকে ডাকে,
- ওই মজনু এইদিকে আসো। এই মেমরি কার্ডটা মেশিনে ঢুকায়ে হুমায়ূন স্যরের লেখাগুলা ইনপুট দাও তো। একটা ফোল্ডারের ভেতরে দেখো স্যরের সব লেখা একসাথে আছে।
মজনু মেমরি কার্ড ঢুকায়ে কয়েকটা কী টেপাটেপি করে। পাশে বত্রিশ দন্ত বিকশিত করে মফিদুল বলে,
-দেইখেন স্যার এখন কাণ্ডটা। দুই মিনিটের মধ্যেই লেখা কোমল হয়ে পেছন দিয়ে প্রিন্ট হয়ে বের হয়ে আসবে। লেখা অলরেডি কোমল থাকলে বেশী সময় লাগেনা। বেশী উল্টা পাল্টা লেখা ঢুকাইলে অবশ্য মেশিন অনেক সময় নেয় ঠিকঠাক করতে।
দুই মিনিট পার হয়, পাঁচ মিনিট পার হয়, মেশিন শুধু বিকট শব্দ করে কাজ করে যায়। দশ মিনিট পরে মেশিনের পেছন দিয়ে লেখা বের না হয়ে ধোঁয়া বের হতে থাকে, সেইসাথে তীব্র স্বরে মেশিনের ভেতর থেকে অ্যালার্ম বাজতে থাকে। মফিদুল ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে হা হয়ে দাড়িয়ে থাকে। ইউসুফ দৌড়ে গিয়ে মেশিনের বিভিন্ন কী টেপাটেপি করতে থাকে। কিছুতেই কিছু হয়না। মেশিনের পেছন থেকে তীব্র বেগে ধোঁয়া বের হতে থাকে।
আরও কিছুক্ষণ বিকট শব্দ করে একসময় পুরা নিথর হয়ে মেশিন নিজের মৃত্যু নিশ্চিত করে।
হৈহল্লা শুনে বদিউল আলম পেছনে ফিরে দেখেন মফিদুল তার পিয়ন মজনুকে ধুমসে পিটাচ্ছে। দৌড়ে গিয়ে থামানোর পর মফিদুল হাঁপাতে হাঁপাতে বলে,
- স্যার, সব এই গাড়লের দোষ। আমি হুমায়ূন স্যরের লেখাটা ইনপুট দিতে বলছি, গাড়লটা আহমেদের লেখা না দিয়ে আজাদের লেখা ইনপুটে দিছে।
আমাদের মেশিন এইরকম হার্ডকোর লেখার জন্য এখনো রেডি না। আর মেশিনের কি দোষ, ওই লেখা পড়লে মানুষের পেছন দিয়াই ধুমা বাইর হয় আর মেশিন তো কোন ছার।
মন্তব্য
বস। আপনি সত্যিকারের গুরু......।। সালাম ঠুকলাম
ডাকঘর | ছবিঘর
facebook
ওই চাপাতিটা বাইর কর দেহি...
কি কইচ্চি?
love the life you live. live the life you love.
ধন্যবাদ
একচোট হাসলাম। ব্লগীয় কোন উদাহরণ না থাকাতে কেমন যেন অসম্পুর্ণ মনে হোল।
আমনে আমাত্তে বেশি বুঝেন?
হা হা হা।।।কি যে মজার হৈসে!!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ Hosna Ferdous Sumi
ইমো দেখি না কেন (কান্নার ইমো হবে) আর একটা গুল্লির ইমো হবে।
চরম...
ইমো মনে হয় কোমল সাহিত্য মেশিন সেন্সর করে ফেলছে
যথারীতি চরম। বাংলাদেশে "১৯৮৪" আসতে বেশী বাকি নাই। অরওয়েলের B.B ছিলো বিগ ব্রাদার, আমাদের B.B বঙ্গবন্ধু।
তা যা বলেছেন
দুর্দান্ত।
আবার গুলি করেন ক্যা?
মন্তব্য দেয়ার জন্য লগিন করলাম। দুরন্ত হইসে
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
এইবার নতুন লেখা দেয়ার জন্য লগিন করে ফেলেন
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
আমি আপনার ফ্যান-ক্লাবের সবচেয়ে ক্রেইজী মেম্বার
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
লেখা পইড়া তো আমারও ধুমা বাইর হইয়া গেলো......
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
সামালকে
চ্রম ভাই,
দিলেন তো ফাডাইয়া............আচ্ছা এই মেশিনে আমাগো নেতা-নেত্রিদের গরম বক্তৃতা দিলেও কি নরম হইয়া বাইর হইব.........নাকি খালি ধোঁয়াই বাইর হইব............
ঐগুলা নরম করার মতো মেশিন বানানো সম্ভব না
এহহে পইড়াই ধুমা বাইর হইতাসে...
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আপনার লেখা পড়েতো আর একটাও বীচি খুজে পাচ্ছিনা।
উমদা লেখা।
হায় হায় ডিজুস মুরুব্বী, কি কৈলেন এটা?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আরও কিছু হাসিমুখের ছবি দেয়ার ইচ্ছে ছিল,চরম ভাই ।
ব্যাটা ফাজিল
আমারে ফাজিল কইলেন?
চরমান্তিস!!!
উদাস ভাই, আপনে না একটা মাল!
লেখা একদম হইসে
কুমোল কইরে এয়সা বাঁশ পয়দা করার জন্যে আপনাকে এই শীতের ইস্পিশাল (গুড়) এর পিঠার শুভেচ্ছা
------------------------------------
সময় এসেছে চল ধরি মোরা হাল,
শক্ত কৃপাণে তুলি বরাহের ছাল।
আহারে পিঠার কথা মনে করায়ে দিলেন! কতদিন যে শীতের পিঠা খাইনা।
মারহাবা!
_____________________________________________________________________
বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
হাবাও কইলেন আবার মারতেও চাইলেন ?
ভাই আপনি পারেনও ভাই।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
_____________________
Give Her Freedom!
আমি প্রথমেই ভাবছিলাম আজাদের লেখা ঢুকাইছে! কত বদ দেখেন! এত্ত সুন্দর মেশিনডার কী হাল করলো!
চরম, বস, চরম
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
এরপরের গপ্প লিখতেছি ব্যাঙাচীর পেম নামে
হে হে গ্রেট মেন (সামটাইম উইমেন টু)থিঙ্ক এলাইক
ভাইরে আপনে একখান জিনিস। আপনেরে সচল করা হউক দাবী জানায়ে গ্লাম
একদফা এক দাবী
মানতি হবি,মানতি হবি।
(পাঠক হিসেবে দাবি জানালাম)
ফু দেন একটা
আপনে মিয়া একটা জিনিস!!!!!!!!!!
ভালো জিনিস না মন্দ
চ্রম একখান লিখা লিখছেন ভ্রাতা, লেখাটা পড়ার পর চারপাশে খালি ধুয়া ধুয়া দেখতাছি
আপনের লেখা দিয়াও ধুমা বাইর হইতে দিরং নাই বেশী।
বলছেন?
ভাবছি আপনার এই লেখা মেশিনে দিলে কি হবে
ধুমা না আগুন বাইর হবে
আমিও একি দাবী জানাই।
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
কড়ড়া...
চরম হইছে। হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাইতাছি...
চরম.........
পুরাই কোপাকোপি হইসে উদাস ভাই ।
ধন্যবাদ ইভান ভাই
শেষটা পড়ে আর সামলাইতে পারলাম না, বিকট শব্দের হাসি যেটা পেটের মধ্যে শুরু থেকেই পাক খাচ্ছিল, আচমকা 'ধুয়া'র মত বের হয়ে গেল! লেখার জন্য অবশ্যই
ধন্যবাদ ফারাবী
উফ,আপনার লিখা পড়ে হাসতে হাসতে মইরা যাবার দশা হইছে।কই পান এসব আইডিয়া:))
স্বপ্নে
আপ্নে মানুষটা বেজায় খ্রাপ। মিয়া, আমার হেঁচকি উঠা হাসির শব্দে আমার মাইয়া এই রাত তিনটায় ঘুম ভেঙ্গে উঁঠে পরেছে।
(তয় লেখায় সালাম )
এত রাতে আপনেই বা চুপি চুপি ইন্টারনেটে কি করেন?
হাহাহাহাহাহা! ঠাস কইরা পুরাই উডাশ হয়ে গ্লাম!
লেখাটা শুরুর টুকু পরে রোল্ড ডালের দা গ্রেট গ্রামাটিজিটর গফটার কথা ইয়াদ আসছিলো!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
চোথা মারছি বলতে চান ?
ভাগ্যিস হুমায়ুন আজাদ এখন ইহলোকে নাই।
ভাগ্যিস তিনি নাই, থাকলে হায়েনাদের আস্ফালন দেখে নিজেই মেশিনে ঢুকে পরতেন নিশ্চিত।
চ্রম
_________________
[খোমাখাতা]
চরম ফাটাফাটি লেখা
চরম নরম।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
আরে, আপনি হাচল হয়ে গেছেন দেখি
আপনাদের দোয়া
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
আমি তো দোয়া দেইনা দাওয়া দেই । যাহোক, অভিনন্দন। এইবার খালি আপনাকে ঠেলবো লেখা দেন লেখা দেন বলে।
আপনার দাওয়া আহা মারহাবা মারহাবা। হেহ হে...হিমালয় যদি সারা জীবন ঠেলেন সরবে?
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
"ভাগ্যিস তিনি নাই, থাকলে হায়েনাদের আস্ফালন দেখে নিজেই মেশিনে ঢুকে পরতেন নিশ্চিত।"
কোমল না, কোমল না- আসলে মেশিনটা হৈলো ক্যায়ামাল! যা দিবেন সব কোবাইয়া হোতাইয়ালবো।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পুরাই আশ্চর্য লেখা হইসে ভাই। কুপাইয়া ফালাইলেন। পইড়া আরাম পাইলাম।
ধন্যবাদ জুয়েল দেব
হা হা হা, হাসতে হাসতে পেট ধরে গেল, ভাই আপনি পারেন ও
অনেকদিন পর এত্ত বেশি হাসলাম।
হুমায়ূন আহমেদ আপনারে পাইলে...
পায়ে ধইরা মাফ চাইতো
-------------------------------------------------
ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
ক্যান? কি কইচ্চি??
আচ্ছা, সুনা ব্লগের লেখা মেশিনে দিলে কী হবে ?
হাসতে হাসতে শেষ ...
পুরাই - চ্রম- কোপাকুপি লেখা...
কড়িকাঠুরে
এতদিন পরে পড়লাম । ভাল হইসে পরে পড়ে ..its like you had an ace in your sleeves
নতুন মন্তব্য করুন