খোদার কি কুদরত, লাডির মইধ্যে সরবত। ছোটবেলায় শেখা ছড়া এটি। আখ/ইক্ষু এর কথা বলা হচ্ছে এখানে। লাঠি ধরে চিপি দিলে রস পরে এমন কুদরতি জিনিষ কি এই আচানক দুনিয়াতে আর দুইটা আছে? আছে, কিন্তু সে লাইনে না যাই বরং। সিরিয়াস লেখা লিখতে বসলেই আমার লাইন হইয়া যায় আঁকাবাঁকা। এইবারে তাই লাইন সোজা রাখার প্রাণপণ চেষ্টা করবো । আমরা বড় হয়েছি এমন নানা কুদরতের কথা শুনে শুনে। নিল আর্মস্ট্রং চাঁদে গিয়ে দুইভাগ হওয়া চাঁদের ফাডা খানা দেখতে পেয়েছিলেন এবং তারপর সেইটা দেখে খৎনা করে মুসলমান হয়ে গিয়েছিলেন এটা আমরা ওই বয়সে বিশ্বাস করতাম। জীবনের বড় একটা সময় কেটেছে সিলেটে। শাহ পরানের মাজার গিয়ে তেড়িবেড়ি কিছু করলে সাথে সাথে ফল পাওয়া যায় এই ভয়ে জীবনে সেই মাজারেই গেলাম না। অপেক্ষাকৃত নরম পীর শাহজালাল এর মাজার ঘুরেই সন্তুষ্ট থাকতাম। কোরআনে হাত দিয়ে মিথ্যা কথা বলা মাত্র একটা মানুষ আস্তে আস্তে সাপ হয়ে যায়, এটা শুনেছি এবং সচক্ষে ভিডিও দেখেছি। অবিশ্বাসীদের জন্য খুঁজলাম কিছুক্ষণ ভিডিওটা অনলাইনে পাওয়া যায় কিনা। খুঁজে পেলেই লিঙ্ক যোগ করে দিবো। কিন্তু একশো কথা এক কথা হচ্ছে, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর। যাই হোক, অবিশ্বাসীদের জন্য এই লেখা না। সব নাস্তিক, অবিশ্বাসীরা প্রবীর ঘোষের অলৌকিক নয় লৌকিক এর মতো নাস্তিক মার্কা বই দিয়ে ঠোঙ্গা বানিয়ে দূরে গিয়া মুড়ি খান। যদি একান্ত কোন ধর্মেই বিশ্বাস না করেন তাহলে নাস্তিক না হয়ে অন্তত ধমাধম ধর্মটা একবার ট্রাই করে দেখেন। অলৌকিকত্বে বিশ্বাসী ভাইয়েরা বুকে আসেন,বোন হইলে পেটে আসেন। এবারের এসো নিজে করি অলৌকিকত্বে বিশ্বাসীদের জন্য। যারা বিভিন্ন কুদরতে বিশ্বাস করেন তারা সেগুলো কিভাবে দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে দিবেন সেটা শেখানোর জন্য। কোন কুদরতের কথা প্রচার করবেন, কিভাবে প্রচার করবেন সেই বিষয়েই গুরুতর আলোচনা হবে এখানে।
শুরু করি নিলু ভাইয়ের দ্বিখণ্ডিত চাঁদ দেখা দিয়েই। অবিশ্বাসীদের জন্য চাঁদের ফাডা খানার ছবি দিয়ে দিলাম। অলৌকিকত্বে বিশ্বাসীরা এটা প্রচার দিয়েই শুরু করেন। আঁতিপাঁতি করে খুঁজে কোন রেফারেন্স পেলাম না ছবিখানার। তাই আসুন রেফারেন্সের গুল্লি মেরে এটা প্রচার করি। ১০ জনে প্রচার করলে সেটার এমনিতেই রেফারেন্স দাড়িয়ে যাবে, প্রচারেই প্রসার।
এই রুটি খানা দেখাতে পারেন যেখানে সৃষ্টিকর্তার নাম লেখা হয়ে গেছে তাওয়াতে ভাজা মাত্রই। আজকাল ফেসবুকে ফেসবুকে বেশ দেখা যাচ্ছে রুটিখানা। আমি অবশ্য পেটুক মানুষ। খাবার জিনিস দেখলে খেতেই মন চায়। এখন প্রশ্ন হল এই রুটি খাওয়া যাবে কিনা। যদি না যায় তাইলে কিভাবে এইটার সম্মান নষ্ট না করে যত্ন করে রাখা যায় সে এক মুশকিল। ছোটবেলা কোন আরবি লেখা কাগজ কুড়িয়ে বা ঝালমুড়ির ঠোঙ্গায় পেলে এমনি বিপদে পড়তাম। শিখানো হয়েছিলো আরবি লেখা থাকলে সেটা ফেলা যাবেনা। নিতান্ত ফেলতে হলেও সেটা পানিতে ফেলতে হবে মাটিতে না। ঢাকা শহরে যেখানে থাকতাম তার আশে পাশে পরিষ্কার পানি পাওয়া দুষ্কর। ড্রেন এর পানিতে তো আর ফেলা যায়না। যেই খাল ঝিল গুলো ছিল সেইগুলার অবস্থাও ড্রেন থেকে খুব ভালো কিছু না। সুতরাং আমরা সেইসব পৃষ্ঠা জমিয়ে রাখতাম বই খাটার ফাঁকে। আরবি যে একটা ভাষা মাত্র এটা বুঝতে অনেক সময় লেগেছে। এই ভাষায় প্রেম পত্র লেখা হয়, এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে গালি দেয়। সুতরাং আরবি লেখা মানেই ইস্পিশাল কিছু না। যাই হোক আবারও লাইন আঁকাবাঁকা হয়ে যাচ্ছে। মূল প্রসঙ্গে চলে আসি। মূল ব্যাপার হচ্ছে এরকম রুটির গায়ে আল্লাহু বা পরোটার গায়ে ওম লেখা কুদরতি ব্যাপার মাঝে মাঝেই দেখা যায়। যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি, রুটিরা সাধারণত মুসলমান হয় আর পরোটারা হিন্দু।
নাম শুধু রুটি না মাঝে মাঝে আকাশেও দেখা যায়। আপাতত আফগানের আকাশেই বেশী দেখা যায়। তবে দেখার চোখ থাকলে সবখানেই দেখতে পাবার কথা। ঠিক আম্রিকাতে যেমন সব UFO গুলা নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যেই দেখা যায়।
রুকু বা সিজদা দেয়া গাছ দেখাতে পারেন। সামনা সামনি সিজদা দেয়া গাছ মিলিটারি স্কুলে থাকার সময় অনেক দেখেছি। ঝড় এলে ইউক্যালিপটাস গাছগুলা নুয়ে সিজদা দিতো। আবার সাথে সাথে উঠেও দাড়িয়ে পড়তো। তখন এইগুলার কুদরত বুঝিনি, এখন বুঝি। এতকাল এসে এখন ব্লগে, ফেসবুকে খালি সিজদা দেয়া গাছ দেখি। অতি কৌতূহলে গুগলে Funny Trees লিখে টিপ দিয়েছিলাম। তারপর Images এ গিয়ে যা দেখলাম তা কহতব্য নহে, ছবি এখানে প্রকাশিতব্য তো নহেই। বুঝলাম গাছেরা মানুষের মতোই বড়ই অসভ্য, তারা শুধু সিজদা দেয়া নয়, আরও অনেক কিছুই করে। দুষ্টু গাছেরা কামসূত্রের কোন আসনই বাদ দেয় নাই, নানাভাবে পোজ দিয়ে আছে। যাইহোক ফালতু কথা বাদ দিয়ে একটা রুকু দেয়া গাছের ছবি দেখাই বরং।
"যুগ যুগ ধরে সত্য বাণী আবারও সত্য প্রমাণ হল। খুলনার দৌলতপুরে সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডে কয়েকটি ঘরের সব কিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেলেও পবিত্র কোরআন শরীফ রয়েছে সম্পূর্ণ অক্ষত। সুবাহানআল্লাহ্ !অক্ষত অবস্থায় পুড়ে যাওয়া ছাইয়ের নীচ থেকে এ কোরআন শরীফ উদ্ধার করা হয়। এ সময় ওই কোরআন শরীফ দেখতে এলাকার শত শত উৎসুক জনতা ভিড় জমায়। উল্ল্লেখ্য, সোমবার দিবাগত রাতে নগরীর দৌলতপুর এলাকার দত্তবাড়ীর জনৈক আজিজুলের ভাড়াটিয়ার ৪টি ঘর আগুনে পুড়ে ভস্মীভূত হয়।" সূত্র: দৈনিক প্রবাহ (খুলনা)
এই খবরটি কষে প্রচার করুন। আবারও দুইএকজন বেয়ারা লোক প্রশ্ন উঠাতে পারে, মানুষগুলোর কি হল? বাঁচল না মরল? অপ্রয়োজনীয় প্রশ্নে কান দেবেন না।
বেড়ালের গায়ে আল্লাহু লেখা দেখা যায়। একই বেড়ালের গায়ে ওম লেখা ছবি আবার আল্লাহু লেখা ছবি দেখেছি। প্রথমে টাসকি খেলেও পরে বুঝেছি। বিড়ালটা নিশ্চয়ই আগে হিন্দু ছিল, এরপর খৎনা করে মুসলমান হয়ে গেছে। যাই হোক এই দেখেন বিড়ালের গায়ে তাঁর নাম। (সূত্রঃ ইসলামিক ব্লগপোস্ট)
ভালমতো দেখতে পারেন নাই? এইবার আসেন বিড়ালটারে দুইদিক থেকে চেপে ধরে একটু টানা দিয়ে লম্বা করে ধরি।
তাও বুঝা যায় না? আচ্ছা এইবার বিড়ালকে একটু চিবি দিয়ে ছোট করি।
এর চেয়ে বেশী চাপাচাপি করলে বিড়ালের দম ফুটে মিত্তু হবে। তারচেয়ে বরং ওম লেখা গরুতে যাই। কিন্তু সাবধান, বিড়ালের মতো এরে ধরে অতো চিপাচিপি করতে যাবেন না। এটা খাঁটি অস্ট্রেলিয়ান তাগড়া গরু, কোন কুদরতের তোয়াক্কা না করে জায়গামত জোড়া পায়ে দিবেনে লাত্থি।
কি বুঝলেন? হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন, বিড়ালরা সাধারণত মুসলমান হয় আর গরুরা হিন্দু হয়।
ফুটবল ভক্তদের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কুদরতি খবর প্রচার করতে পারেন। কাকা মেসি দুইজনেই নাকি মুসলমান হয়ে গেছে। সুতরাং আপনি বার্সার ফ্যানই হন বা রিয়ালের ফ্যানই হন রক্ষা নাই। এই ছবিতে ব্রাজিলের বিখ্যাত ফুটবলার কাকাকে, তার ভাই, এবং তাদের দুজনের বউসহ দুবাইয়ের একটি মসজিদে ইসলামের উপর দেয়া একটি লেকচারে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। সোর্স: Islamic Research Foundation Blog । অপরদিকে মতিকন্ঠের বিশেষ সংবাদদাতা আমাকে গোপন সূত্রে জানিয়েছেন, কাকার খেলার তেজ নাকি মুসলমানি করার পরে অনেক বেড়ে গেছে। ১ আউন্স চামড়া ফেলে দেয়াতে নাকি শরীর অনেক হালকা হয়ে গেছে আর দৌড়াতে সুবিধা হচ্ছে। আমি অবশ্য বিশ্বাস করি নাই। মতিকন্ঠ সব কিছুতেই একটু বেশী বেশী বলে।
একটা পাথর খুঁজে পেলাম যেইটা আকাশে ভাসে। এটা প্রচার করতে পারেন। বিভিন্ন সূত্রে (Islamic Research Foundation Blog সহ) জানা গেছে,
এটি এমন এক পাথর যেটি শূন্যে ভাসে ।অবিশ্বাস্য হলেও সত্য ।অতি প্রাচীন এই পাথরটি অবস্থিত সৌদিআরবের Al-Hassa গ্রামে। জানা যায় ,এই পাথরটি বছরের নির্দিষ্ট সময়ে মাটি থেকে ১১ সে:মি: শূন্যে ভেসে থাকে। ১৯৮৯ সালে একজন একজন মুজাহিদকে নিষ্ঠুরভাবে পাথরের উপর গুলি করে মারা হয় । সেই ঘটনাটি ছিল এপ্রিল মাসের। এরপর থেকেই প্রতি বছর এপ্রিল মাসের নির্দিষ্ট এই দিনে পাথরটি আধা ঘণ্টা মাটির উপর ভাসমান হয়ে থাকে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হল,যখন পাথর শূন্যে ভাসে তখন পাথরটিতে লেগে থাকা রক্ত তাজা/ভেজা দেখা যায় এবং উজ্জ্বল হয়ে গাঢ় বর্ণ ধারণ করে। স্হানীয়রা পাথরে লেগে থাকা এই রক্ত মোছার অনেক চেষ্টা করেছে কিন্তু পরবর্তীতে আবারও পাথরের গায়ে রক্ত দেখা যায়।
ইন্দোনেশিয়ার এক প্রদেশে সুনামি সব কিছু ভাসিয়ে নিয়ে গেল, রক্ষা পেল শুধু একটি মসজিদ । এই কুদরতি ব্যাপারটি প্রচারণা করতে পারেন। কিছু কিছু বেয়াদব লোক ত্যানা প্যাঁচানোর চেষ্টা করতে পারে এই বলে, এত এত মানুষ মরল তাদের কাউরে না বাঁচিয়ে মসজিদ বাঁচিয়ে লাভ কি। মসজিদ তো একটা ইট পাথরের ঘর ছাড়া আর কিছুই না। যেই ঘরে ১০ জন মিলে একসাথে ইবাদত করে সেইটাই তো মসজিদ হয়ে গেলো। নাকি মাথার মধ্যে মিনার না বসাইলে মসজিদ হয়না। এইসব ফাজিল লোকেদের, আম্নে আমাত্তে বেশী বুঝেন বলে থামিয়ে দিতে পারেন। এরা জানেনা যারা সুনামিতে হাপিশ হয়ে গেলো তারা এখন উপরে কতই না সুখে আছে। মানুষ মরলে স্বর্গ লাভ হয়, মসজিদ মরলে তো আর স্বর্গ লাভ হয়না। তাই মানুষের চেয়ে মসজিদ বাঁচানো বেশী জরুরী।
আমি বিশ্বাসী মানুষ। তবুও কিছু ছবি দেখে মাঝে মাঝে বেয়ারা মন অবিশ্বাসী হয়ে উঠে। মনে হয় এমন সময় এটা ঠেকাতে কুদরতি কিছু হবার ভীষণ দরকার ছিল। জরাজীর্ণ ভাইয়ের কোলে তাঁর চেয়েও শতগুণ জরাজীর্ণ একটি শিশু। দুজনেই আকাশ ফাটিয়ে কাঁদছে। ছবিটি দেখা মাত্র কাউকে বলে দিতে হয়না এই ক্রন্দন খাবারের জন্য। মনে হয় যেই ধর্মের যেই সৃষ্টিকর্তাই হোক না কেন, এখানে তার কিছু একটা করা উচিৎ ছিল। পরে আবার ভাবি সেইসময় হয়তো তিনি ব্যস্ত ছিলেন রুটির গায়ে নিজের নাম লিখতে বা বিলাইকে ট্যাটু করে নিজের নাম বসাতে অথবা আগুন থেকে স্বরচিত গ্রন্থটি বাঁচাতে। মাঝে মাঝে না চাইতেও ভয়ঙ্কর সব খবর, ভয়ঙ্কর সব লাইন ভুল করে পরে ফেলি। হায়েনাদের হাতে মেয়েকে ধর্ষিত হতে দেখে মা কাতর অনুরোধ জানায়, বাবারা তোমরা দু একজন আমার কাছেও আসো, আমার মেয়েটা ছোট, ও মারা যাবে। পড়ে ক্ষণিকের জন্য উদাস হয়ে ভাবি, এমন সময় কেন কুদরতি কিছু ঘটে না। টিকটিকির লেজের মতো করে হায়েনাদের পুরুষাঙ্গ কেন খসে পড়ে না কারো মহিমায়। একজন মুজাহিদের শোকে পাথর রক্তাক্ত হয়ে শূন্যে ভাসে। ৩০ লাখ লোকে মরে গেলে একটা পাথরও নিউটনকে কাঁচকলা দেখিয়ে মাত্র আধা ইঞ্চি শূন্যে উঠতে পারেনা? দুইএক ফোঁটা রক্তের ছাপও কে ফেলতে পারেনা নিজেদের গায়ে? মনে হয় ৩০ লাখের মধ্যে মুজাহিদ তেমন বেশী ছিলোনা। ধরে যদি অবিশ্বাসীদের বাদ দেই, ধর্ম পালনে অলস গুলারেও বাদ দেই তারপরও কি এক লাখ, নিদেন পক্ষে এক হাজার মুজাহিদও পাবোনা? আমি নিশ্চিত তাদের শোকে দেশের কোথাও না কোথাও কোন না কোন রক্তাক্ত পাথর শূন্যে ভেসে আছে। এরপরের বার দেশে গেলে আঁতিপাঁতি করে খুঁজবো, কোন পাথর বাদ দিবনা।
লেখাটা এখানেই শেষ করার ইচ্ছা ছিল. কিন্তু মনে হল আজকাল লোকে আমাকে অপবাদ দেয়। আমি নাকি প্রথমে কাতুকুতু দিয়ে বেশ হাসানোর চেষ্টা করি আর তারপরে দাঁত খানিকটা বের হব মাত্র চড় দিয়ে সেটা বন্ধ করে দেই। তাই মন খারাপ টাইপের কথা বলে লেখা শেষ না করে বরং কিছু ভালো সংবাদ দেই। আর তা ছাড়া এসো নিজে করি সিরিজ যেহেতু তাই নিজে কিছু কুদরতি ব্যপার সেপার প্রচার করেই লেখা শেষ করি। পশ্চিম টেক্সাস এর ছোট শহর থেকে ফিরছি। হঠাৎ আকাশের দিকে তাকিয়ে চমকে উঠলাম। এ কি? তবে কি যা ভেবেছিলাম তাই? দ্রুত মুঠোফোন খানা উঠিয়ে ছবি তুলে ফেললাম আকাশের। এই সেই ছবি।
কি বুঝলেন? কিছুইনা? অবিশ্বাসের বিষ বাষ্পে চোখ অন্ধ থাকলে বুঝবেন কি করে? ঠিক আছে বুঝিয়ে দিচ্ছি. ঐযে দেখেন আকাশের দুই জায়গায় স লেখা যাচ্ছে (ঠিক ধরেছেন স ফর সচলায়তন)। সেইসাথে আরেক কোনায় সচলের কোন এক মহান মডুর চেহারা ভেসে উঠেছে (লাল রঙে গোল চিহ্নিত) । দেখে একবার মনে হল এটা অনার্য মডু, আবার মনে হয় এটা মুর্শেদ ভাই নয়তো, আবার ব্যাটা একটু কেলিয়ে হেসে যাচ্ছে দেখে মনে হয় এটি তারেকাণু না হয়েই যায় না।
সে যাই হোক, শেষ কথা হচ্ছে এবার ধমাধম ধর্মের মত সচল ধর্মও শুরু করে দিতে পারেন অনায়াসে। চারপাশে অসংখ্য কুদরত ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, শুধু দেখার চোখ চাই। এবারের এসো নিজে করি এখানেই শেষ করছি। আগের পর্বে মুলো ঝুলিয়েছিলাম, এই পর্বের এসো নিজে করি হবে কিভাবে আপনার প্রফেসরকে উল্টো অত্যাচার করবেন এই নিয়ে। তাঁর বদলে কুদরতি ব্যাপার সেপার দেখে অত্যাচারিত গবেষকগণ নিশ্চয়ই লাঠিসোঁটা নিয়ে আমার জন্য রেডি হচ্ছে। আহা, আরেকটু ধৈর্য ধরুন। এতদিন ধরে অত্যাচার সহ্য করে আসছেন আর হপ্তাখানেক টিকে থাকতে পারবেন না??
মন্তব্য
ও উদাস ভাই লিখাটা সুনাব্লগে পোস্ট মারেন। আপনের পায়ে ধরি। টাচিং ইয়োর ফিট। লিখাটা সুনাব্লগে পুস্টান।
..................................................................
#Banshibir.
শতভাগ সহমত।
উদাস ভাই, সুনায় পোস্ট মারেন কইলাম, না হইলে আমি কচু বৃক্ষের ঢালে ফাঁসি লাগাপো!
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
সহমত!
ও মা সবাই দেখি আবার সহমত জানায়
আমারে পাপের ভাগী করতে চান?
পাও ছাড়ুম না কইলাম, সুনাব্লগে দিবেন কিনা কন?
..................................................................
#Banshibir.
। আচ্ছা যান, দিমুনে। পীরবাবার কথা না শুনে তো আর পাপের ভাগী হতে পারিনা।
আম্নে মহা বেদ্দপ লুক। তয় বিলাইটার জন্য আমার সমবেদনা।
আমি এক্টু লুল টাইপ লুক। তাই শ্যাষের ছবিটায় হাটু গেড়ে বসে থাকা একটা ললনা দ্যাক্তে পাইলাম।
চোরের নজর বোচকার দিকে
পুরাই পান্খা।
দশতারা দিলাম আপনারে।
[আমার চারপাশ]-[ফেবু]-[টিনটিন]
আপনি লোকটা সুবিধার না!
নবুয়ত পাওয়ার আনন্দে নেচে উঠতে গিয়েও পারলাম না!
লেখাটা অসাধারণ হয়েছে।
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
একটু ফু টু দিয়ে দিয়েন
এই লেখার জন্য আপনার মাথায় না না থুক্কু লেন্জে ঠাডা পড়া উচিত আছিলো, কিন্তু পড়ে নাই, অসীম কুদরত, আসেন শুকরিয়া আদায় করি।
----------------------------------------------------------------------------------------------
"একদিন ভোর হবেই"
আপনার এই পোস্টটা সুপারহিট পোস্টে চলে যাচ্ছে কইলাম, তাই আলু-চনা-র জন্য তৈরি থাকেন। অবিশ্বাসীরা আপনাকে আলু দিবে আর বিশ্বাসীরা দিবে চনা। ধর্ম অধর্ম নিয়ে আমি ইদানীং খুব ত্যাক্ত বিরক্ত। আপনি আপনার দাদার একটা গেঞ্জি কিংবা খড়মের ছবি তুলে ফটোশপের ওল্ড স্টাইল অপশনে ক্লিক করেন তারপর ফেইস বুকের কিছু গ্রুপ আছে ওখানে পোস্ট করেন সাথে লেখেন ইহা মদিনা থেকে আগত, দেখবেন সেকেন্ডে সেকেন্ডে বৃষ্টির মতো সুবাহানাল্লা আসছে সাথে শিলা বৃষ্টি হিসাবে আলহামদুলিল্লা এবং আসে পাশের দোয়া। সবাই বেহেশতে এপার্টমেন্ট বুকিং দিতে চায় এই সব সুবাহানাল্লা লিখে, কিন্তু কেউ ই ভেরিফাই করতে চায়না এই ছবির উৎস কোথায়?
আমি নিজে যেটা মনে করি বাংলাদেশের ধার্মিকদের কারনেই নাস্তিকের সংখ্যা খুব দ্রুত হারে বাড়ছে। ধার্মিক ভাইয়েরা তাদের ধর্ম প্রচারের জন্য ফেইস বুক অপরিহার্য কেন মনে করছেন ইহা আমার জানা নাই। তবে আমি বেশ কজন কে চিনি যারা স্ট্যাটাস ম্যাসেজ হিসাবে হাদিস দিয়ে রাখে আর সময় সুযোগ মতো ১৮+ পেইজ গুলাতে লাইক্স মারে।
আর সুপারহিট। বোরখা নামক পোটলায় ভরে ১ বছরের মেয়ে শিশুর ছবি পোষ্টায় লোকজন ফেসবুকে, গণ্ডায় গণ্ডায় লাইক পড়ে এই বলে বাবুটিকে কত সুন্দর লাগতেছে বলে বলে, এইসবই এখন সুপারহিট। ১ বছরের শিশুরে পোটলায় ভরে বড় করলে সেই ২১ এ গিয়ে বলবে, এটা তার চয়েস/অধিকার। কারো ইচ্ছায় সে এটা পড়ে না।
..................................................................
#Banshibir.
একটা পেইজে এরকম একটা হিজাবী শিশুর ছবি দেখেছিলাম। পেইজের নাম "১৮ প্লাস জোকস" বা ওরকম কিছু হবে। ওই ছবিতে লোকজনের "সুবহানাল্লাহ" আর "মাশাল্লাহ" বর্ষণ ছিল চোখে পড়ার মত। একটা সফটকোর পর্নো পেইজে হিজাবী শিশুদের ছবি দেখলে লোকজনের ঈমান দাঁড়ায় না মমিন দাঁড়ায় বোঝা মুশকিল।
_________________
[খোমাখাতা]
এটার সবচেয়ে বড় উদাহরণ বোধহয় আমি। আগে ধর্ম নিয়ে কোন মাথাব্যথা ছিল না। যে পালন করে শান্তি পায় পালন করবে যে পায় না করবে না। কিন্তু এদের দেখে দেখে ইদানীং আমি নাস্তিক হয়ে যাচ্ছি। এদের উদ্দেশ্য কি আসলেই মানুষকে ধর্মের দিকে টানা নাকি ধর্ম থেকে মন উঠিয়ে দেয়া কে জানে !
চমৎকার লাগলো। অনেকদিন পর এরকম দারুণ একটা স্যাটায়ার পড়লাম।
টুইটার
থিঙ্কু নিয়াজ ভাই। চারিদিকে কুদরতি ব্যাপার সেপার দেখতে দেখতে ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে লিখলাম এইটা।
উদা ভাই
আরেকটা মন্তব্যঃ কাকার সাথে কাকির ছবিটা দেইখা মনে হয় কাকি কত কি বুইঝা ফালাইতেছে ! আহা আমি এত কাল চেষ্টা করেও কিছু বুঝতে পারলাম না
খালি কাকিরেই চোখে পড়ল
এই ফটো গুলা ফাল্তু (আর ব্যাখ্যা গুলাও একই ভাবে আমি শুনেছি!) , এধরণের ফটো প্রায়ই ফেস্বুকে দেখি আর হাসি হা হা করে। মানুষ কি এত্ত বোকা নাকি? আমি মুসলিম, ধর্মে আমার অবিশ্বাস নাই। ধর্মের হাস্যকর উপস্থাপনে হাসতে পারি অবশ্য। মানুষ কত সহজে বোকা হতে চায়, বিশ্বাস করা মুসকিল। লেখায়
শাফি।
সেটাই, ফেসবুক এখন কুদরত বুক হইয়া গেছে
আমি কি এটা assbook (Facebook) -এ শেয়ার করতে পারি
লেচ্চিন্তে শেয়ার করেন
কথা সত্য!!আম্নে কাতুকুতু দেন!এই যে বিলাডার প্যাডে এত গুতাগুতি করলেন, এইডাই পরিস্কার প্রমাণ!
কেম্নে লেখেন ভাই এত্ত অসাধারণ লেখা!!
আর বইলেন না, বিড়াল হাতে এই ব্যাটাকে দেখে মিডিল ইস্টের কেউ মনে হইলো। কুদরত দেখানোর জন্য বিলাই বেচারারে যেই চাপাচাপিটাই না করলো ব্যাটায়
দারুণ লাগল।
সচরাচর এসব তেলেসমাতি দেখা যায় না। প্রকৃত ভক্তদের কাছেই তা ধরা দেয়। রুকু দেয়া গাছ দেখে বেশি মজা পেলাম।
___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে
সেটাই, সবার কি আর দেখার চোখ থাকে
আপনার একটা কার্টুন দাগানো জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে :-W
বানায়ে ফেলেন। আমি দুনিয়াসুদ্ধা লোকজনরে ধরে ধরে পচাই, আপ্নে না হয় আমারে এট্টু পচানি দিলেন। কি আছে দুনিয়ায়
" বিড়াল সাধারনত মুসলমান হয়, গরুরা হিন্দু হয়"
লে হালুয়া । সামনের বার কিন্তু তাইলে বিড়াল কুরবানি দিমু কইলাম ।
এইটা এই লেখার বেষ্ট কমেন্ট!
আমি হাসতে হাসতে পইরা জাইতে ছিলাম
সচলায়তন অলওয়েজ রকস! যেমন লেখক এমন সব মন্তব্যকারিরা
ভাই আপনার সাথে আমারেও নিয়েন, আর আমার কিছু বন্ধু বান্ধবী আছে আমরা সবাই মিলে ৭ ভাগে একটা বিলাই কোরবানি দিব
বিলাই ভাগে কুরবানি দেওয়া যায় না, সিঙ্গেল দিতে হয়। ভাগে দিতে চাইলে নজর বড় করতে হবে।
দ্যাখো কান্ড! সবাই দেখি বিলাই ভাগাভাগিতে লেগে পড়ছে
আইচ্ছা,সব বিলাই কোরবানি কইরা দিলে পরে আবার আলাদা কইরা বিলাই মারতে হইবো না নিশ্চয়ই,নাকি?! অত্ত পারুম না,কে আছেন নজর বড় কইরা আওয়াজ দেন।
চরম
দারুণ মজা প্লাম
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
ওরে বাবা, হাসতে হাসতে পইড়া গিয়ে গইড় দিয়া উঠলাম।
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
সুপার হৈছে ...
রাষ্ট্রায়াত্ত শিল্পের পূর্ণ বিকাশ ঘটুক
থিঙ্কু
রুটি মুসল্মান আর পরোটা হিন্দু!
ভূল বলছি? পাউরুটি খেরেস্তান আর বনরুটি ইহুদি
ওই মিয়া রুটিতে রুটিতে মধ্যে দাঙ্গা লাগাইবেন নাকি? হিন্দু রুটি মুসলিম রুটি খ্রিস্টান রুটি নাস্তিক রুটি...পাইসেন কি?
..................................................................
#Banshibir.
সত্যি কথাই তো কইলাম
নাস্তিকের কী ? নানরুটি ?
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
নানরুটি মনে হয় মিডিল ইষ্টের লোকজন বেশী খায়, তাই নাস্তিক হওয়ার কথা না।
খুব নাইশ হইসে! খুব নাইশ! কিন্তু এইসব করতে হয়না বুঝলেন! মহান আল্লাহর কুদ্রত নিয়ে ছেলেখেলা? লা হাওলা কুওয়াতা।।। [ডট পড়েনা দেখি! ]
যাইহোক, সাবধানে থাইকেন, গজব কুনখান দিয়ে পড়বে ট্যারও পাইবেন না!
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
কি কইচ্চি
কী আর করবেন! [উদাস উদাস ভাব! ]
**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।
মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।
চরম
মামার মাজার আগে যেতে হবে, পরে ভাগ্নের মাজারে নাকি যেতে হয়, আর শুধু একজনের মাজারে গেলে অন্যজন নাখোশ হয়ে মাঝপথে আটকে দিতে পারে , তাই গেলে দুজনের মাজারেই যেতে হবে, এইবার সিলেটে গিয়ে মায়ের পাল্লায় পড়ে ঐদিকে উকি মারতে হয়েছিল। তখন এইসব জ্ঞান লাভ করিলাম। লেখা যথারীতি চমৎকার হয়েছে।
থিঙ্কু বন্দনাদি। সিলেটে থাকার সময় মাজার নিয়ে কত কাণ্ড দেখেছি। সেইগুলা নিয়ে কখনো হয়তো লিখবো।
আমিও দেখেছি। আমরা থাকতাম, শাহজালাল সাহেবের মাজারের উল্টাপাশে। গৌরগবিন্দের টিলায়। পরিক্ষার আগে প্রতিদিন মাজারে যেতাম।
বলতে ভুলে গেছিলাম আগে। বস, শাহজালাল এর মাজার নিয়ে একটা লেখা দেন। অনেক কাণ্ড কীর্তি দেখছি এইখানে। আমি লিখলে তো ফাতরামি করে লিখবো, গুছিয়ে লিখতে পারবো না। পারলে আপনি আপনার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা লেখা দেন।
আমার কপাল! মনে চায় দেই লিস্টি থেইকা ডিলিট কইরা। তাইলে আবার ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় হয়া যাইবো।
কুদরতি কোদালের কোপে আমি সন্ত্রস্ত।
অটঃ চরম ভাই ভাত কোন ধর্মের? রুটি পরোটা না খাইয়া ভাত খাইলে ধর্ম থাকবো তো?
ভাত মনে করেন হিন্দুয়ানী ব্যাপার সেপার। তবে পুলাউ কোর্মা কোপ্তা কালিয়া এইগুলা মনে হয় মোগলাই ব্যাপার সেপার (পীর বাবা ভালো বলতে পারবে), তাই এইগুলা মুসলিম খানা হইতে পারে।
আমি তো আকাশে পাপাই দেখলাম, হাঁটু গেড়ে চুম্বন প্রত্যাশী
যার মনে যা
চ্রম রে ভাই চ্রম!
মনে পইড়া গেল,
লাল পিপড়া হিন্দু, কামড়ায়। কালা পিপড়া মুসলমান, ভদ্র!
তারপর, একটা ভাত অপচয় করলে আখিরাতে সত্তরটা সাপ সত্তরদিন কামড়াইবো:। ডরের ঠেলায় মরাভাত পৈয্যন্ত তুইলা তুইলা খাইছি কত:(
আইবুড়ো মেয়েরা পদ্দা না কল্লে, আর যদি মাথার একতা চুলও কুনো দুষ্ট লুল দেখে ফেললে খব্রাছে! পানিশমেন্টের বর্ণনাটা ভুইলা গেছি, তবে ঐ সত্তর সাপের দাত বসানি বা ঐ কিসিমেরই কিছু একটা হবে।
আমরা শুনতাম, একটা ভাত ফেললে ৭০ টা কাঁচা কুমড়া খেতে হবে। আমি কুমড়া অপছন্দ করি বলে আম্মা হয়তো বানায়েও বলতে পারে।
যথারিতি চরম
তবে টোটাল রিকল সিনেমায় মেলিনার খোজে গিয়ে আরনোলড মেরির বুকে যে মিরাকল দেখে সেটা বাদ দেয়ার জন্য আপনাকে মাইনাস। এখন বলেন বিড়ালের মত দশা করলে কেমন লাগবে
ছি ছি, ওইসব আজে বাজে সিনেমা আমি দেখিনা। ইংরেজি সিনেমা আমি কখনোই দেখিনা, দেখলেও বড়োজোর ১ ঘণ্টার ছিনেমাগুলো দেখি
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
থিঙ্কু। দোয়া করি আম্নে যেন আপনার মনের রিকশাওয়ালাকে খুঁজে পান।
মরুদ্যান
থিঙ্কু সাকিন ভাই।
এগুলা নিয়া আলি সিনার অনেক পুরানা একটা লেখা আছে
http://www.faithfreedom.org/Articles/sina40928.htm
পড়লাম। বেশ ইন্টারেস্টিং। সত্যিকারের ধার্মিক ব্যক্তিরা অনেকেই এইসব কুদরতি ব্যাপার সেপারের বিরোধিতা করে।
আমার তো পরান চাইতেছে, আপনার এই লেখাটা সবাইরে (যারা ফেসবুকে খালি ঐসব পেজ এ লাইক দেয় তাদের) একখান করে ফুটোকপি দেই। ছোট মেয়েগুলা বোরকা পরে যখন গরমে ঘামতে থাকে, ক্লাস অসুস্থ হয়ে পড়ে, মনে হয় এইসব ফেরেব্বাজ লোকগুলারে বস্তার মধ্যে ভইরা পিচের রাস্তায় গড়াইয়া দেই।
প্রফেসরদের জন্য লইয়া বইসা আছি।
লাভ নাই দিয়ে। অনেকেই হয়তো বুঝে কিন্তু নগদ নেকীর লোভ থেকে বের হওয়া সহজ না। ব্যাপার টা অনেক টা যদি লাইগা যায় টাইপের। অন্য কারো হয়কিনা জানিনা, আমার এরকম পোটলা মোড়ানো শিশু দেখলে ভয়ঙ্কর অস্বস্তি হয়। মনে হয় খুব বড় একটা অন্যায় করা হচ্ছে। বিশেষত উত্তর আমেরিকা বা অন্যান্য ইউরোপীয় দেশে এইসবের ফলাফল হিসেবে বিচিত্র এক হাইব্রিড জেনারেশন এর জন্ম হচ্ছে এখন। একটা মেয়েকে অন্তত ১৫ বছর পর্যন্ত বড় হতে দিয়ে তারপর তাকে যদি বলা হয় পর্দা করবা নাকি এটা এখন তুমি সিদ্ধান্ত নাও সেটা অন্য ব্যাপার। তবে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে পর্দার পক্ষে দেশের ৫০ ভাগের ও বেশী লোক পাওয়া যাবে কিন্তু নিজের পরিবারে সেটা পালন করে সেরকম এর সংখ্যা আরও অনেক কম। আপনার বউকে আপনি প্যাকেট করে রাখতে পারলে রাখেন, সমস্যা নাই। ঐরকম ফটকা বউ হলে নিজেই প্যাকেট খুলে যা আকাম করার করে আবার সুন্দর প্যাকেটে ঢুকে পরবে। আর আপনিও খুশী থাকবেন, ওরে আমার চিনির বস্তা কেউ খুলে নাইরে এই ভেবে
কিন্তু শিশুটিকে অন্তত তার বোধ শক্তি হওয়া পর্যন্ত রেহাই দেয়া উচিৎ।
এই মসজিদটা সুনামীর পর অনেকবার দেখেছি। কুদরতী-টুদরতী কিচ্ছু না। এই মসজিদটার প্রায় পুরোটা জুড়ে মেঝে থেকে ছাদ পর্যন্ত কাঁচের দরজা (ছবিতে যেমনটি দেখছেন)। সুনামী আঘাত করলে ঢেউয়ের তোড়ে কাঁচ ভেঙে পানি একদিক থেকে ঢুকে অন্যদিক দিয়ে বেরিয়ে যায়। একারনেই মসজিদটার মূল স্ট্রাকচার ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি।
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
আমাদের অবস্থা হইছে সেই শিশুটির মতো। রাজামশাই এর গায়ে কাপড় নাই কেন এই মূল প্রশ্নটি করে উত্তর পাই না। মসজিদ বাঁচায়ে কি লাভ? দুনিয়ার সব মসজিদ মন্দির সুনামিতে ভাইসা গেলেও কি যার ইবাদত করার ইচ্ছা তার জায়গার আকাল পড়বে?
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
এর মাঝে আমার মত নাদানকে টানাটানি কেন !
ত্য়,মেঘের ছবিটা দেখে মনে হল একটা নব ধর্ম চালু করা যেতেই পারে, সেখানে কেউ গম্ভীর হবে না, হবে একটু উদাস উদাস।
facebook
টানাটানি হবে না কেন! আমি তো আজকাল সবখানেই তারেকাণুরে দেখি!!
আপনের তো মর্ত্যলোকে ঘুরাঘুরি শেষ। তাই ভাবলাম এখন আপনারে আকাশেই দেখতে পাওয়ার কথা।
খালি একটা ফু দিয়া অনুমুতি দেন। ১ সপ্তাহের মধ্যে তারকাণু পীরের মাজার খুলে ফেলবো। অত্যন্ত গরম পীর । সবাইরে বলবো পীরবাবা সারা দুনিয়া ঘুরে মানুষরে হেদায়েত করতেছেন, আর আমরা লোকাল মুরিদরা নিজ নিজ এলাকায় মাজার বানায়ে ফেলবো। ভেবে দেইখেন, ৫০-৫০ বখরা ভাগ হবে।
ফু ফু ফু ফু ফু, ইমো নাই, তাই আমি পবন দেবের মত ফু দিতেই আছি ইইইইই
facebook
ফাটায়া ফেলসেন বস!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ধর্মনিয়ে মস্করা! পবিত্র গরু-বিড়ালও সইবে না কইলাম। ঠাডা পইড়বে কঠিন ঠাডা। আপনার তো দোজখেও জায়গা হইবেক না ভ্রাতঃ
এইডা করছেন কী?
ধর্ম নিয়ে মস্কারা করি নাই ভাই, ধর্মান্ধতা নিয়ে করছি। দোজখেও যদি জায়গা না হয় তাইলে তো নিশ্চয়ই পৃথিবীতেই ফেরত পাঠায়ে দিবে আবার, নট ব্যাড
চ্রম লেখছো উদাস
থিঙ্কু মুকিত তুষার।
ধমাধম ধর্মের জয় হোক।
লোকজন কি ধমাধম ধর্ম নিয়ে আদিল মাহমুদ এর লেখাটা মিস করলো নাকি?? চরম একটা লেখা
না না, মিস করিনাই। রবিবাবুকে নিয়ে এমন লেখা আগে কখনো পড়িনি। চরম চরম লেখা। (কিনতু ইমো দিতে পারতেছি না কেনো)
১। নিউ মেক্সিকোর বদনাম করলেন নাকি? দাঁড়ান, দুইটা ইউএফোরে এখনই ডালাস পাঠাইতেছি। ঐ কিলিগিলি আর হিলিজিবিলি তোরা কই গেলি...
২। আম্রিকার জেলে যে দলে দলে দাগী আসামীরা এছলামের পতাকাতলে আসতেছে, সেই ব্যাপারে কি খুশী হওয়া উচিত না দুঃখু পাওয়া উচিত?
৩। সকাল বেলা ল্যাপটপ হাতে কমোডে বসলেই বিভিন্ন শেইপ দেখি, এই ব্যাপারে কী করণীয়?
পাঠায়ে দেন দুই একটা ইউএফো, খালি আপনারা একলাই দেখবেন নাকি?
- খুশী এ তো হওয়া উচিৎ। এইবার আম্রিকা ঠ্যালা সামলাক।
- কি কি দেখেন? মনে হচ্ছে আপনারও পীরালী পাইতে দেরী নাই।
খাইছে! আমি তো এক্ষন গরুর গোশত দিয়া পরোটা খাইলাম! আমার এখন কী হপে???
_________________
[খোমাখাতা]
রুটি দিয়া বিলাইয়ের কোর্মা খান, পাপ কেটে যাবে।
অসাধারণ !
আপনার উপর ঠাডা যে পড়বো রে ভাই,পইড়া মনে করেন আর যাইবো,ঘাড়েই বইসা থাকবো।বেচারা মানুষজন লাইক পাইতে একটু এটাসেটার ছবি দিবো তাও ভাল্লাগে না আপনার,পুরাই ইয়ে আপনি!!
আর হ,লাঠিসোটা তইয়ার আছে,প্রফেসর বাশ ভরার ইতিবৃত্তান্ত ছাড়েন,নইলে সচলে জিহাদের ডাক দিমু,ভাইরা লুঙ্গি কাছা মাইরা রেডি থাকেন!!
আহারে পাত্থর আর সেজদা দেয়া গাছ রে,পাত্থরের ছবিওয়ালা ফ্যানপেজে এইটার অলৌকিকত্ব এর গুষ্টিউদ্ধার কইরা একটা পোস্ট দিসিলাম দেইখা আমারে ভাগাইসে।আহা দুঃখ আপ্নের মত ভালামানুষ আরো দরকার
আর কিছুদিন কষ্ট করেন, তারপর প্রফেসরদের ব্যবস্থা করতেছি
ভাই কইয়েন না,সার্কাস দেখতাসি।এক স্যার কয় অমুকের কোর্স নিলে আমার কোর্স থেকে ভাগো আর ভাইস ভার্সা।একজন ত্যাড়া আর আরেকজন এক্সাম কমিটির চেয়ারম্যান।বাঘে মহিষে মারপিট পুরা,মাঝখান দিয়া আমরা বাশ। এদের বাশের আগায় ঝুলাইয়া পুরা ঢাকা ভার্সিটি ক্যাম্পাস তাওয়াফ করাইবার মুঞ্চায়
আপনের উপর এখনো ঠাডা পড়ে নাই দেহি?!হায় হায়!!আমি তো আরো আপনার জন্য জাহান্নামে একখান ভালো ফ্ল্যাট এর জন্য তদবির করুম ভাবতেসিলাম!!
লেখাটা জমা দেয়া মাত্র দেখি জ্বর আর গলা ব্যাথায় কাতর। আমি তো ভাবছিলাম, এই যাত্রায় বুঝি আমি শেষ। আজকে সকাল উঠে দেখি দিব্যি শইলডা চাঙ্গা। মনে হয় আমারে বদদোয়া দেয়ার লোক যেমন আছে, তেমনি মঙ্গল কামনা করার লোকও কম নাই
ঈশ্বরের কাজ-কাম কিছু বুঝি না। খালি জায়গায় জায়গায় অটোগ্রাফ দিয়া রাখে। বিরাট সমস্যা। আপনার গবেষণা কিন্তু সেরাম হইছে।
হ, তাইত দেখতেছি
[img=450x400]F:\FUN.jpg[/img]
ভাইজান, আমি আমার বাঁদরামি আটকায় রাকতে পারলাম না, পীর হইবার মুঞ্ছায়।
বরাবরের মত, লেখা চরম বিনদন।
হে হে, ছবিটা দেখি উঠে নাই, এই লন
জটিল হইছে
আম্নের ছবি তো আসে নাই, গায়েব হইয়া গেছে।
হাহাপগে
ধুর মিয়াভাই। আমারে এই অফিস থেকেও বাইর কইরা দিব এমতে হাসাইলে।
সিরিকাস লেখা পড়ে হাসলে চল্পে?
আমি প্রতিদিন হিন্দু খাই, শবে বরাতে মুসল্মান খাই আরেক হিন্দু দিয়া
চরম উদাস আসলেই চ্রম !!
সবই ঠিক। কিন্তু, শেষের ফটুকে তো দেখা যায় একজন উপ্তা হয়া আছে!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ হ ধুগোদা আপনি ঠিকই কইছেন ভালো করে দেখলে দেখা যায় একজন সিজদা দিয়ে রাখছে!
যেহেতু এইটা আমি আর আপনে উদ্ধার করতে পারছি,আমার, মনে হয় আমরা জান্নাতবাসি। জাহারা এই ছবিতে আল্লার কুদরত খুঁজে পাইতেছেন না তাহারা নিশ্চিত জাহান্নাম বাসি!
জান্নাতের কোন এলাকায় আপনি এপার্টমেন্ট খরিদ করিবেন ?, আমি আপনার প্রতিবেশি হতে চাই। শুনেছি জান্নাতের কিছু কিছু জায়গা আছে যেখান থেকে জাহান্নামের আলামত দেখা যায়, আমি ওই এলাকাতে খরিদ করিতে চাই, জান্নাতে বসে ভারতীয় নায়িকাদের আগুনের উপর নাচ দেখতে চাই
হ। যার নজরে যা
চরম সত্য কে সহজ ও সরল ভাষায় প্রকাশ করার সাহস কয় জনের হয়। ইচ্ছা করতাসে এই লেখাটা আমি লিফলেট আকারে সব খানে বিলাই বেড়াই। আমি পাপী মানুষ ভাবতে ভাল লাগতাছে। গর্বও লাগে। সবাই তো এমন মুক্ত ভাবে চিন্তা করতে পারে না। ওদের ব্রেন্টে আর কিছু ধরে নারে ভাই। ফেসবুকের কত জন রে যে এই কারনে বন্ধ করছি। জানি লাভ নাই। কারণ ধারণ করা বর্মের বাইরে সবাই যেতে পারেনা। সাধুবাদ আপনাকে।
থিঙ্কু গ্রেগরীয়ান বালক। আগেই তো বলছি ফেসবুক এখন কুদরতি বুক হইয়া গেছে। কবে শুনবেন mark zuckerberg এখন মোহাম্মদ জাকির বেগ হইয়া গেছে। আর ফেসবুকে তখন খালি বুরকা পরা ফেসের ছবি দিতে হবে।
একটাই শব্দ, দুর্ধর্ষ।
ডাকঘর | ছবিঘর
হাসতেই আছি।
হাসলে চল্পে?
অসাধারণের চাইতে বাড়তি কিছু।
থিঙ্কু হাসান জিয়াউল
আচ্ছা, এই ভিডিওতে যে এক উহুলালা মাতারি ভাসাভাসি করে সারা দুইন্যা চক্কর মেরে বেরাইলো, তারপর নানান জায়গা থেকে এরে-ওরে ভাসায়া দিলো, এইটা কোনো কুদরতির আওতায় পড়বে না? লাঠি কিংবা অন্যকিছুতে টিপাটিপি করে শরবত বের করার কুদরতের কথা কৈয়েন্নারে ভাই, এমনিতেই বহুত ছিড়িঙ্খলায় আছি!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
পুরাই কুদরতি ব্যাপার সেপার।
- সমস্যা কুথায়? লাঠি চিপি দিলে সরবত বাইর হয়না নাকি না চিপতেই সরবত বাইর হয়
..................................................................
#Banshibir.
'যষ্ঠি তোমার নাম কী? কামে পরিচয়!'
- জনৈক কোবি বলে গেছেন। আমি কোবির মুখের কথার উপরে কথা না বাড়াই এইখানে!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সুবোধ অবোধ
সুবোধ অবোধ
ঈশ্বর এটাও জানেন না যে খাবারদাবারের ওপরে অটোগ্রাফ দিয়ে লাভ নাই, লোকে গপগপ করে খেয়ে ফেলবে| একদম বুউকা
-----------------------------------------------------
"চিলেকোঠার দরজা ভাঙা, পাল্লা উধাও
রোদ ঢুকেছে চোরের মত, গঞ্জনা দাও'
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী অকুদরতময়
আপনার লেখা সবসময়ই মজারু এবং চমৎকার , নতুন করে কিছু বলার নাই। প্রফেসরদের বাশ দেয়ার লেখাটা তাড়াতাড়ি দেন।
দিবো দিবো, এট্টু চা চু খেয়ে নেই।
এই লেখা পড়বে আর হাসবে না এমন লোক পাওয়া যাবে না। আমিও হাসলাম। গলা ফাটিয়ে হয়তো না, কিন্তু একটা গোমড়া মানুষ যতটা হাসতে পারে ততটাতো হাসলাম। ধন্যবাদ হাসানোর জন্য।
সুনামিতে বেঁচে যাওয়া মসজিদের নিচে আপনি অক্ষর দিয়ে যে সুনামিটা করলেন, সেটা অনেক বেশি স্পর্শ করলো। অনেক... এর জন্য আর ধন্যবাদ দিলাম না। সবকিছুতে ধন্যবাদ দিতে নাই। এই একটা শব্দ দিয়েতো সবটা প্রকাশ করা হয় না। যায় না। ভালো থাকুন, সচল থাকুন।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
অনেক ধন্যবাদ অপু ভাই। আপনার আবেগটুকুও ছুঁয়ে গেলো।
একটা পুরানো পিক দেই-
------------------------------------------------
প্রেমিক তুমি হবা?
(আগে) চিনতে শেখো কোনটা গাঁদা, কোনটা রক্তজবা।
(আর) ঠিক করে নাও চুম্বন না দ্রোহের কথা কবা।
তুমি প্রেমিক তবেই হবা।
হাস্যরসের মধ্যে একজন আবেগপ্রবন মানুষকে দেখলাম। ভাল লাগলো, তাঁর অভিব্যক্তি।
ভুল দেখছেন, আমার মধ্যে আবেগ টাবেগ নাইক্কা
......তিনি ব্যস্ত ছিলেন রুটির গায়ে নিজের নাম লিখতে বা বিলাইকে ট্যাটু করে নিজের নাম বসাতে...
তয় বিলাইডার অবস্থা দেইক্ষা বড়ই মায়া লাগতেছে।
সেটাই, বেচারা বিলাই
ভাইডি এইডা মিছ করছিলেনঃ http://bit.ly/yYavg8
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হ, সুনিতা খালার ব্যপারটা ভুলে গেছিলাম। এটা নিয়ে লোকজন বহুত লাফাইছে কয়দিন
আপনার টেক্সাসের আকাশের ছবি দেখে ভাবলাম বাচ্চার ছবির মতো মনে হয়। আবার সুখবর টবর দিবেন কিনা ভাবতে ভাবতে দেখি অনুরে ফাঁসায় দিলেন। লেখা বরাবরের মতো সুস্বাদুদৃ। উপস দুইবার দ পড়ে গেছে।
সুস্বাদুদু ! জটিল ।
ফেইসবুকে আমারে এডায়েন তো। উদভ্রান্ত জিমেইল।
১০০% হালাল চরম উদাস ভাইডিরে খোমা খাতায় এডাইতে হইলে বিত্তান্ত পাডাইতে হইব। এই দেহ আমার স্যাম্পল বা চোথাঃ
হে মহান উদাস ভাইডি।
খোমাখাতায় আপনার বন্ধু হিসেবে নিজেকে ঠাঁই দেবার জন্য এতদসহকারে আমার বিস্তারিত বিত্তান্ত পাডাইলামঃ
নামঃ সচল জাহিদ, পিতৃপ্রদত্ত নামঃ জাহিদুল ইসলাম, বউ ডাকে রিপন
পিতার নামঃ সচল জাহিদের বাজান
মাতার নামঃ সচল জাহিদের আম্মিজান
স্ত্রীর নামঃ রিপনের বউ
শ্যালিকাঃ আছে দুইখান কিন্তু আগেই নাম কমুনা, আগে বিত্তান্ত জাইনা লই
জন্মসালঃ কমুনা, ছোড হইলে ঝাড়ি দিবেন আর বড় হইলে ভাইয়া কইবেন।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ SSC, HSC, BSC, MSC, PhD ( এহনো শেষ হয় নাই, আদৌ হইব কিনা সন্দেহ আছে)
২ কপি পাসপোর্ট সাইজ সত্যায়িত ছবিঃ আফনের বান্দর গুলান লগে কিঞ্চিৎ মিল আছে, তাই আর পাঠাইলামনা।
ব্যাঙ্ক আকাউন্ট নাম্বারঃ হ পাডাই আর আফনে সব হ্যাক কইরা লন আরকি
ক্রেডিট কার্ড নাম্বারঃ চাইলে মাস শেষে স্টেটমেন্ট গুলান পাডাইতে পারি, বিপরীতে বিলডা যদি একটু পাডাইতেন
ট্যাক্স আইডি নাম্বার/সোসাল সিকিউরিটি নাম্বার: বছরে জিএসটি ক্রেডিটই একমাত্র সঞ্চয় হেইডার দিকেও নজর দিছেন
বিনীত
সচল জাহিদ।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
হায় হায় কইচ্চেন টা কি । এড কইচ্চি তো দুদুজনরেই
ভাই রে চরম (উদাস)---
থিঙ্কু, অনিকেত দা
হাহাপগে করতে গিয়া হাহাহেদি অবস্থা, এখন সাফ করব কিডা?
=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী
লা হাওলা
চরম উদাস ভাইজান, আপ্নের ক্ষুরে ক্ষুরে দণ্ডবৎ - হাসতে হাসতে পেটে খিল ধইর্যা গ্যালো। ওই বিলাই আর গরুর সেগমেন্ট টা দুর্ধর্ষ হইসে। তবে মনে অয় একখান ডিসক্লেইমার লাগব, "এই লেখা ল্যাখনের লেইগ্যা কোন বিলাই বা গরুর ক্ষতিসাধন হয় নাই" - যদিও গোবাবাজীর নধরকান্তি দেইখ্যা ঠোঁটের কোণায় সড়াৎ কইর্যা লুল আইস্যা গেছিল রে ভাই!
আমি বিলাইরে কিছু করি নাই কিন্তু ওই সৌদি হালায় যেমনে বিলাইরে চাপাচাপি করলো
লোকজন ঠিকই বলে। হাসার জন্য দাঁত সবকয়টা যখন রেডি, তখনই মারেন কঠিন থাপ্পড়!
...........................
একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা
কই থাবুড় দিলাম
urbor mostisko
খুইলে বলেন
ফেসবুকের লাইক পাপী এডমিনগুলোর এটা পড়া উচিৎ। কোথেকে কোথেকে ছবি নিয়ে এসে বলে আল্লাহের কুদরত। ধর্ম যতটা মানতে বলা হয়েছে ততোটাই মানি আমি। কিন্তু অতিরিক্ত কিছু করি না। যারা করে তাদের দেখে বরং বিরক্ত হই। ছবি শেয়ার দিলেই ধার্মিক হওয়া যায় না।
লেখা বরাবরের মত
আধাঘন্টা লাগলো উপর থিকা নীচ পর্যন্ত আইতে
What a miracle! আমি আইপ্যাডে আপনার বইটাই পড়তেছিলাম, ফাকে একটু সচলে ঢুকে দেখি আপনার মন্তব্য। পুরাই কুদরতি ব্যপার। বইটা আইপ্যাডে ল্যান্ডস্কেপ ফরমেটে চমতকার আসে, পড়ে আরাম পাচ্ছি।
বোজলাম আম্নের আইপ্যাড আছে
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
ধ্যর মিয়া, ভাব নেয়ার জন্য কই নাই। লেখক সাহেব নিজে ইস্পিশাল ল্যান্ডস্কেপ ফরমেটের বই পাঠায়ে কেমন দেখা যায় আইপ্যাডে এই ব্যপারে ফিডব্যক চাইছেন। তাই বল্লাম আরকি
ঘটনা কি আপনার? এইসব ধুন ফুন কইরা ফায়দা নাই। সাহিত্যিক ছাড়েন দেখি এইবার।
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
আপনে একদম আদর্শ পুলিশ! দিনের পর দিন ঘুমায়ে থাকেন, ঘুম ভাঙলে হৈ চৈ লায়াগে দেন চোর কৈ গেলোরে বলে । দুইদিন পরপর কই ডুব দেন মিয়া?
আপনি কোন চালের ভাত খান একটু জানাবেন দয়া করে। কী খেলে এইরকম লেখা বের হতে পারে জানতে চাই।
ভাতই তো খাইনা, তিনবেলা খিচুরি
চরম উদাস হয়ে গেলাম ভাইজান।
১ এর চেয়ে ২ দশগুণ ভাল হয়েছে।
ধন্যবাদ নিলয় নন্দী
*******
তারা দিলেন নাকি সেন্সরড গাইল দিলেন ?
* * * * * * *
সাত সাগর
- - - - - - - - - - - - -
তের নদী
আমিও আপনার সাথে একদম সহমত
আমিও বলদ, আম্নেও বলদ
দেখেনতো ইডা কেমন?
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=441714112519828&set=a.293411210683453.78152.259506974073877&type=1&theater
আরে কান্ড, এডা তো দেখিনি। কি তামশা, পানির মধ্যে ট্যাটু
চমতকার! এত রস আপনার লেখায়! এখন ও গড়িেয় পড়ছে!!
সবই মনে করেন কুদরত
ভাইসাব, সানি লিওনের নতুন ধর্ম গ্রহণ ক্যামনে ভুইল্যাগ্যালেন? @চরম উদাস
দূর্দান্ত লিখা ।।
আমি ও আপনার মতো বিশ্বাসী হয়ে মাঝে মাঝে এমন করে ভাবি কোথায় থাকেন ঈশ্বর? উনিতো অনেক ব্যস্ত, সব কিছু দেখার বোধহয় সময় পান না, দোষ উনার না উনার সৈন্য সামন্তের যাদের কেউ এক সিঙ্গাতে ফু দেবার জন্যে নাকি কোটি বছর ধরে অপেক্ষায় আছে। কাজ ছাড়া এমনি এমনি অফিসে বসে থাকলে আমার দুচোখে রাজ্যের ঘুম ভর করে আর বেচরা না জানি কি কষ্টটা করছে এত কোটি বছর জেগে থেকে। তার জন্যে ও আমার কষ্ট হয়, আমি আবার নরম মনের মানুষ তো।
কুদরতের শেষ নাই, যে যার মতো কুদরত খুঁজে পায় এখন। ভালোলাগে চারিদিকে এতো কুদরতি কাজকারবার দেখতে। আপনার লেখাও কুদরতি হয়েছে।
মাসুদ সজীব
নতুন মন্তব্য করুন