আমাদের ক্লাসের অপু আর দীপুর নাম কিভাবে লছাগু গছাগু হয়ে গেল সেই গল্প বলি। অপু আর দীপুর মধ্যে মিলের চেয়ে অমিলই বেশী ছিল। অপু লম্বা, চিকন। অপুর বুদ্ধিশুদ্ধিও বেশ লম্বা লম্বা, চিকন চিকন। ক্লাসের ফার্স্ট বয় না হলেও পড়াশোনায় ভালোভাবেই উতরে যেত। খেলাধুলায় ভালো। আবার বিতর্ক করতো বেশ। দীপু গোলগাল, বেঁটে। বুদ্ধিও বেশ গোলগাল। পাশ ফেল ছাড়াও বিবেচনায় উত্তীর্ণ বলে যে একটা গ্রেড আছে সেটা আমরা দীপুকে দেখে জেনেছি। প্রতিবছর দীপুকে বিবেচনায় উত্তীর্ণ করা হত। কিসের বিবেচনায় সেটা অবশ্য রহস্য।
নাম ছাড়া দুজনের মিল একটাই। দুজনেই স কে ছ বলত।
গণিত ক্লাসে একদিন দুজনের নামকরণ হয়ে গেল। গণিত শিক্ষক একটু অদ্ভুত ছিলেন। চেঁচিয়ে মুখে মুখে অঙ্ক করাতে পছন্দ করতেন। একদিন ক্লাসে চেঁচিয়ে পড়াচ্ছিলেন,
সকল লসাগুর মইধ্যে গসাগু থাকে। বল দেখি ক্যামনে?
আমাদের উত্তরের অপেক্ষা না করেই আবার চেঁচান,
চার আর ছয় এর গসাগু কত?
আমরা চেঁচিয়ে বলি, দুই
চার আর ছয় এর লসাগু কত?
আমরা চেঁচিয়ে বলি, বারো
বারো এর মধ্যে দুই আছে কি নাই?
আমরা চেঁচিয়ে বলি, আছে
সকল লসাগুর মধ্যে গসাগু আছে কি নাই?
আমরা আবার সর্বশক্তি দিয়ে চেঁচিয়ে বলি, আছে
হঠাৎ তার চোখে পড়ে অপুর চোখ ঢুলুঢুলু, দীপু হা করে ঘুমায়। শিক্ষক কান ধরে দুটোকে উঠিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, বল কি পড়াচ্ছিলাম। অপু চোখ ডলতে ডলতে বলে, লছাগু। কাঁচা ঘুম ভেঙ্গে দীপু ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে বলল, গছাগু। সবার খিলখিল করে হাসি শুনে অপু আবার যোগ করে, সকল লছাগুর মধ্যে গছাগু থাকে। ব্যাস, সেই থেকে অপু আর দীপু হয়ে গেল লছাগু আর গছাগু। নামকরণের খানিক সার্থকতাও ছিল। লছাগু অপু বেশ লম্বা টিংটিঙে। আর গছাগু দীপু বেশ গোলগাল বেঁটে।
অনেকদিন গছাগুর সাথে যোগাযোগ ছিলনা। গছাগু দীপু কোনমতে ক্লাস এইট পার করে বুঝতে পারে পড়াশোনা তাকে দিয়ে হবেনা।অনেকগুলা বই পড়ে মুখস্থ করার চেয়ে একটা বই মুখস্থ করা সহজ। তাই সে একদিন হুট করেই হুজুর হয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে বোধহয় ঠেলেঠুলে কোন একটা মাদ্রাসা থেকে ইন্টারের বেড়া পাড়ি দেয়। অনেককাল পরে ফেসবুকের কল্যাণে আবার যোগাযোগ হয়। আগের মতই হুজুর আছে তবে একটু ডিজিটাল হুজুর হয়েছে এই আরকি। নীল আর্মস্ট্রং এর চাঁদের দুভাগ হয়ে যাওয়া দেখে মুসলমান ধর্ম গ্রহণ করে ফেলার একটা পোষ্টের সূত্র ধরে দীপুকে খুঁজে পাই। তারপর থেকে প্রতিদিন একটা করে আজগুবি খবর শুনতে হয় দীপুর কল্যাণে। স্বামীকে সম্মান না করায় কোন মহিলা যেন মাছ হয়ে গেছে , ভেড়ার বা বিড়ালের গায়ে সৃষ্টিকর্তার নাম দেখা গেছে, কোথায় যেন কবর খুড়ে ভয়ঙ্কর আগুন দেখা গেছে ইত্যাদি সব আপডেট নিয়মিত পেতাম দীপুর কাছ থেকে। একদিন গছাগু দীপু হন্তদন্ত হয়ে বলল,
- চাঁদে সাঈদীর চেহারা দেখা গেছে, ঘটনা বিস্তারিত জান নাকি কিছু।
আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম,
- তোকে কে খবর দিল রে বলদ।
- আজহার ভাই বলছে। আজহার ভাই নিজ চোখে দেখছে। আজহার ভাই জীবনে কখন মিথ্যা বলে নাই।
- মতিকন্ঠ বলছে সানি লিওনের বুকেও নাকি দেখা গেছে সাঈদীর চেহারা।
- সানি লিওন কে? যাই হোক জানার দরকার নাই। তুমি খালি আজেবাজে কথা বলবা জানি।
- কথা সত্য, বুকে হাত দিয়ে মতি বলছে। বুকে হাত দিয়ে মতিও কখনো মিথ্যা বলে নাই জীবনে।
- আমি যাই। আজহার ভাই বলছে জুম্মার পরে মিছিলে যোগ দিতে। তোমাদের মত শহরের ছেলেদের কিছু বলে লাভ নাই। তোমাদের সবকিছুতেই অবিশ্বাস।
রাতে কথা হচ্ছিল লছাগু অপুর সাথে। অপু ভালোই আছে। পিএইচডি করেটরে এখন অস্ট্রেলিয়ার এক ইউনিভার্সিটির অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর। দীপুর কথা শুনে হাসতে হাসতে বলল,
- যাই বলিস দীপুটা বোকাই রয়ে গেল। আসলে সবকিছুর মূলে হচ্ছে প্রপার এডুকেশন বুঝলি। ক্লাস এইট পর্যন্ত পড়া একজনের বিবেক বুদ্ধি আর কতটুকুই বা হবে বল।
- আরে এইট না। দীপু ইন্টার শেষ করেছে তো।
- ওই হল আরকি। যাই হোক, তোর খবর বল। তোদের শাহবাগ তো ফ্লপ খেয়ে গেল রে।
- কেন?
- আমি আগেই বলেছিলাম এইভাবে হবে না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কে না চায় বল। কিন্তু ...
কিন্তুর পরে অপু আরও অনেক কিছু বলে যায়। বলতেই থাকে বলতেই থাকে। আমি সব কিছু ঠিকভাবে শুনতে পাইনা। শুধু বিচার ব্যবস্থা শুদ্ধিকরণ, আন্তর্জাতিক মান, নির্দলীয়, নিরপেক্ষ এরকম কিছু শব্দ বারেবারে কানে আসে। অপু বুদ্ধিমান, জ্ঞানী, দারুণ যুক্তি দেয়। চমৎকার বিতর্ক করতো স্কুলে থাকতে, এখনো করে।
অনেকক্ষণ পর অপু কথা শেষ করে বলে,
- কি রে কি বুঝলি?
আমি বিড়বিড় করে বলি,
- চার আর ছয় এর লসাগু বার। চার আর ছয় এর গসাগু দুই। বার এর মধ্যে দুই আছে কি নাই?
- কি বলিস বিড়বিড় করে?
আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলি,
- সকল লছাগুর মইধ্যে গছাগু থাকে।
মন্তব্য
গুলির মত হইসে ভাই
এই লন ধইন্না
ধন্যবাদ
হমমমম থাকে বৈকি। আগেকার গুলোর মতো না। ভাল বলবো না বার খারাপও বলার উপায় নাই।
হা হা হা...
পুরাই লুলাইত অবস্থা!!!
সুবোধ অবোধ
থাকে তো
দুর্দান্ত বস।
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ধন্যবাদ
কে মরল?
---------------------
আমার ফ্লিকার
ডানে বামে সর্বত্র লছাগু এন্ড গছাগু
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড় ।
আবার জিগায়
বারুদ!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
আপনিতো ই!
পেন্নাম গো কত্তা! এরম গুল্লি আরো চলুক!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
কয়দিন ধরে মেজাজ চরমের উপর চরম খারাপ। কাউরে চাপাতি দিয়া কোপামু সেই এলেম তো আর নাই তাই কলম দিয়া খাতার উপর কোপাই
গছাগুদের আমরা খুব ভাল করেই চিনি। ওদের নিয়ে লেখাও হয়েছে বিস্তর! কিন্তু লছাগুদের এত সার্থকতার সাথে উন্মোচন করতে আর কাউকে দেখিনি, চ্রম ভাই! কি যে এক অবিশ্বাস্য লেখা লিখেছেন! বহুকাল মনে থাকবে এই গছাগু আর লছাগু বিত্তান্ত!
এর চেয়ে আর ভাল পাঞ্চিং লাইন হয় না! ওয়াও!
অনেক ধন্যবাদ
লছাগু গছাগুর থেকে ততোগুন শয়তান।
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
কথা সত্য
একদম!
খাপে খাপ
এক্কেরে! লছাগু গছাগু!
এই পোস্ট পড়ার সময় ছাগুগুলা তারে এইখানে কেমনে বাঁশের কেল্লা প্রদান করা হয়েছে সেটা চিন্তা করতে করতে পড়ছে -- দৃশ্যটাতে ব্যাপক বিনোদন আছে, কি বলেন?
ল গ রাম
ধুর্মিয়া... ক্লাসে আর জীবনে না হাইসা লসাগু-গসাগু পড়াইতে পারুম্না
আপ্নে কি গণিত এর মাস্টর নাকি?? তাইলে এরকম উদাহরণ দিয়া পড়াইবেন, পোলাপান এই জীবনে লসাগু গসাগু চিনতে ভুল করবোনা।
facebook
দুইটা ইমো কেন? আপনের ঘটনাটা কি? আজকাল সব খালি দুইটা দুইটা কেন? দুইটা পাখি, দুইটা হাস মিলায়ে কয়দিন ধরেই দেখতেছি আমরা একই গায়ে দুটি সুখ বলে কান্নাকাটি লাগাইছেন। ব্যাপারটা কি??
জটিলস্য।
---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।
আরেকটু বেশি বড় হলে ভালো হতো।
এনিওয়ে, এই আজহার ভাইটা কে, নিশ্চয় আমি না ঃপি
আমিও আসলে চিন্তায় পড়েছিলাম আরেকটু বড় করবো কিনা।
দারুণ।
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
কিসসু বলার ভাষা নাই!
ধন্যবাদ
এক লছাগু এক হাজার একশ এগারো গছাগুর সমান
এক্কেবারে হক কথা
এক্কেরে!
খুবই ভালো আর সত্য কথা বলছেন।
সকল লছাগুর মধ্যে গছাগু আছে। কিন্তু
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
এক্কেবারে ঠিকঠাক।
--------------------------------
বানান ভুল থাকলে ধরিয়ে দিন!
আপনে নমস্য
জাঝাকাল্লাহু খায়রান
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
জাঝাকাল্লাহু খায়রান
সিম্পলি, মাস্টারপিস ।
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
আরে নাহ, বড়জোর স্টুডেন্টপিস
ওক্কে, আপাতত স্টুডেন্টপিস এই চলবে
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
এই লেখাটা আমার বেশ কিছু মানুষকে পড়াতে হবে । খুবই দরকার ছিল এটার । ধন্যবাদ।
যাদের পড়াবেন, তাদের মধ্যে গছাগু নেই তো... :-/
অলমিতি বিস্তারেণ
চরম
লম্বা আর গোলগাল পর্যন্ত পড়ে আটকে গেলাম...
হুম
ঘুমিয়ে থাকে সব গছাগু সব লছাগুর অন্তরে,
বেরিয়ে আসে সময় মত খোলস ছাড়ার মন্তরে!
এত ভাল লেখা, এত ছোট্টর মধ্যে - অসাধারণ!
ধন্যবাদ
ছোট্ট একটা রচনায় এমন সুন্দর আর যথার্থ সমাপ্তি অনেকদিন পড়িনি। অসাধারণ। লাভড ইট।
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
শিক্ষিত বুজুর্গদের ত্যানা প্যাঁচানো নিয়ে আপনার "হস্তক্ষেপ" মোটেই ভালো চোখে দেখছি না
------------------------
[ওয়েবসাইট] [ফেইসবুক] [ফ্লিকার ]
হস্তের কাজই তো ক্ষেপ মারা
পুরাই গুল্লি...
সাধে তো আর ওস্তাদ মানি নাই!!!
সুবোধ অবোধ
আপনি নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছেন দেখি!
আমার পড়া এটা আপনার সেরা মাস্টারপিস।
যা দেখি তাই লেখি, কষ্ট করে কল্পনা করতে হয়না এইটা একটা বিরাট সুবিধা
এখন লসাগু-গসাগু বলতে লছাগু-গছাগু হয়ে যাচ্ছে
হ
ছাগু, লছাগু, গছাগু ----- সব গু একাকার
বললে বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না, "তোমাদের শাহবাগ ফ্লপ খেয়ে গেল" একদম এই কথা আমি শুনেছি।
শোনার কথা। ঘুঁটে পোড়ে, গোবর হালায় ক্যালক্যাল করে হাসে
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
ওহ, দা গ্রেট জয়ী ... সুধুমাত্র শেলডন কুপার আর বার্নি স্টিনসন ছাড়া এইরকম অসাম আর কেউ নাই
নমস্য, গুরু।
ইউ সেইড ইট বস।
আপ্নাকে এখন থেকে ডাকব 'চরম উস্তাদ'
হে হে হে হে ... শইলডা বালা ?
ওহ একটা কথা বলতে ভুলে গেসিলাম - আমরা চেঁচিয়ে বলি অংশটা পড়ে আমার কেন যেন তারেক মনোর কথা মনে পড়ল
ওর কথা মনে করেই লিখছি
ভাই সিরিয়াসলি, আপনি একজন দারুণ গল্পকার। রসগল্প লেখা অনেক কঠিন ব্যাপার। আপনার লেখার মধ্যে সড়গড়তা-টা এই জাতীয় লেখার জন্যে একদম পারফেক্ট
অফটপিকঃ আপনাদের অপুর নামের আগে কি শরীফ আছে ??
হ, দারুণ গল্পকার নিজেই এসে আমারে কইতেছে ভাই আপনে দারুণ গল্পকার। যাই কই। এক কাম করেন, আপ্নে বলে ভাই আপনি দারুণ। আমি আবার বলব, আরে না না আসলে আপনি দারুণ। আপনি আবার বলবেন, না ভাই আপনি নিদারুণ, আমি বলব আপনি সুদারুণ ... এইভাবে আমরা দুইজনের দারুণে দারুণময় হয়ে যাব
অনটপিক - অপুর লগে শরীফ, হায়াত মউত যা খুশী লাগাইতে পারেন।
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
ধন্যবাদ
_____________________
আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।
****************************************
****************************************
_________________
ঝাউবনে লুকোনো যায় না
জটিইইইইইইইল
থিঙ্কু
ভাই, আমি লছাগু পরিবেষ্টিত , যুদ্ধ করার এই অস্ত্রটি কি দয়া করে doc বা pdf আমাকে মেইল করা যায়? প্রিন্ট করব কয়েক কপি।
ওক্কে
চারিদিকে তো তাহলে এখন শুধু লছাগু আর গছাগু
দারুন হৈছে ,।।।।।সিরাম হৈছে।।।।।।।
ঘুমিয়ে থাকে সব গছাগু সব লছাগুর অন্তরে,
বেরিয়ে আসে সময় মত খোলস ছাড়ার মন্তরে!
এই পোষ্ট নজরদারিতে পড়ে যাবে মনে হইতেছে
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
আরে নাহ , আমি সবসময় লাইনে থাকি
চাঁদে সাঈদীর ছবি দেখা একজনের সাথে আমি নিজে সামনাসামনি আলাপ করেছি। সে লছাগু। খুব নির্বিকারভাবেই বলেছে সাঈদীর ছবি নিজেই দেখেছে। আমি প্রত্যুত্তরে কিছু বলি নাই। শুধু ফ্যাল ফ্যাল করে তাকায়া ছিলাম।
---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো
তারে বইলেন সানি লিওনের মধ্যেও সাঈদী আমার নিজের চোখে দেখা
লেখায়
এইবার ভাই পরের লেখায় উৎপাদকে বিশ্লেষণটা করে ফেলেন।
হাহাহাহাহা
তোরে কে খবর দিলরে বলদ ,,,,,,চরম ভাই আমাকে কি একটা কপি দেওয়া যায়
নতুন মন্তব্য করুন