ছোকরা দাঁত মুখ খিঁচিয়ে বলে, উ উ উ উ ডাক্তার সাব ব্যথা।
আমার প্রচণ্ড মেজাজ খারাপ হয়ে গেল এবার। এইরকম আজব পেশেন্ট আমার বিশ বছরের জীবনে দেখিনি। আর কসম খোদার আমি বিশ বছরের ডাক্তারি জীবনে নিতান্ত কম দেখিনি। একবার এক রোগী এসে কাঁচুমাচু হয়ে আধা ঘণ্টা বসে ছিল। বারবার জিজ্ঞেস করি সমস্যা কি। মিনমিন করে লাজুক গলায় কি যেন বলে। অবশেষে একটা ধমক খেয়ে একটু জোর গলায় বলে,
- ডাক্তার সাহেব আমার হিট হয়না।
- হিট হয়না মানে কি
- গরম হয়না
- আপনি কি ইস্ত্রি নাকি যে গরম হবেন।
কথাটা বলেই মনে মনে জিভে কামড় দিলাম। ব্যাটা হিট হয়না মানে কি বুঝাচ্ছে সেটা বুঝতে পেরেছি। সেই ব্যাটাও দেখি মিনমিন করে আবার বলে,
- ইস্ত্রি না সমস্যা স্ত্রীকে নিয়ে।
আমি কথা না বাড়িয়ে দ্রুত মকবুলের চেম্বারের ঠিকানা লিখে দিলাম। মকবুল চর্ম যৌন। আমি হাড়। লোকজন চেম্বারে আসার আগে মিনিমাম রিসার্চটুকু করে আসে না। হাড়ের ডাক্তারের কাছে চলে আসে এমন জায়গার সমস্যা নিয়ে যেখানে কোন হাড়ই নেই। আর মানুষের বডির ডিজাইনও করা হয়েছে আজব ভাবে। কেন বাপু ঐখানে একখানা হাড় দিলে কার কি আসতো যেত। এইসব ফালতু লোকজন এর হিট হওয়া নিয়ে চিন্তা করতে হত না। জায়গায় অ-জায়গায় কত হাড় দিয়ে রেখেছে এমনি এমনি। শরীরে যে অপ্রয়োজনীয় হাড় আছে এইটা প্রথম আমার মাথায় ঢুকায় আরেক আজব রোগী। ষাটোর্ধ বদমেজাজি এক ভদ্রলোক একদিন চেম্বারে ঢুকে ভুরু কুঁচকে প্রশ্ন করেন,
- বলি পুচ্ছ কশেরুকার দরকারটা কি?
অকাজে গল্প জুড়তে এসেছে ভেবে আমি ঝামেলা এড়ানোর জন্য বললাম, কোন দরকার নেই।
- তাহলে ফেলে দিন। টাকা যা লাগে দিচ্ছি।
আজব অবস্থা। যতই বুঝাই ফেলে দিয়ে কি লাভ ততই তর্ক জুড়েন রেখেই বা লাভ টা হচ্ছে কি। এরপরে বুঝানোর চেষ্টা করলাম, এইটা আসলে দরকার আছে। ফেলে দিলে শরীরের ব্যালেন্স নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তখন আর বসে থাকা সম্ভব নাও হতে পারে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু কে শোনে কার কথা। উল্টে বলেন, বসে থেকে লাভ কি। এই বসে থেকে থেকেই বাঙ্গালী জাতি অকাজের ধাড়ি হয়ে গেল। অবশেষে বলতে বাধ্য হলাম, ভবিষ্যতে যদি আপনার একটা ন্যাজ গজায় এবং সে সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেয়া যায়না তখন এটা কাজে আসতে পারে। ভদ্রলোক আমাকে বেয়াদব ছোকরা ডেকে টেকে চেম্বার থেকে চলে গেলেন।
মকবুলের সমস্যা আরও বেশি। ব্যাটা চর্ম যৌন বলেই প্রতিদিনই উৎকট সব রোগীর মোকাবেলা করতে হয়। আমি একদিন ওর চেম্বারে বসে থাকা অবস্থাতেই এক সদ্য বিবাহিত তরুণ তরুণী এসে উপস্থিত। আমাকে সরে যাবার সুযোগ না দিয়েই তরুণ কাঁচুমাচু গলায় বলে, ভাই বিয়ের পর থেকে ওর শরীরটা দুব্বল লাগে। কি করি বলেন তো। আমি বললাম, দুধে হরলিক্স মেশাও, দুধের শক্তি বাড়াও। কে কোথায় কি বুঝল কে জানে। হরলিক্স মেশানো দুধ খেতে বলেছি আর কি না কি ভেবে সাথের তরুণী আমাকে অসভ্য, ইতর, লম্পট ডেকে তার সঙ্গীকে হিড়হিড় করে টানতে টানতে নিয়ে চলে গেল। আমি মকবুলের দিকে তাকিয়ে বললাম, টিভিতে বললে কোন দোষ না আর আমি বললেই দোষ। সেই থেকে পেশেন্ট হারানোর ভয়ে মকবুল তার চেম্বারের আশেপাশে আমাকে ঘিরতে দেয়না।
আজকের রোগীর সমস্যা তার সর্বাঙ্গে ব্যথা। আক্ষরিক ভাবেই সর্বাঙ্গে ব্যথা। কো কো করতে করতে চেম্বারে ঢুকেছে। যেখানেই হাত দেই উ উ করে উঠে। আমার অ্যাসিস্ট্যান্ট স্টেথোস্কোপ বসাতে গেল বুকে সাথে সাথে উ উ করে উঠলো। পালস দেখতে গেল, বাবাগো মাগো করে উঠলো রীতিমতো। রোগীর সাথে তার মামা এসেছে। অবস্থা দেখে তিনি তার পান খাওয়া নোংরা দাঁত বের করে ফিচিক ফিচিক করে হাসছিলেন। আমি রক্তচক্ষু করে তাকাতে গম্ভীর হয়ে গিয়ে বললেন,
- ডাক্তার সাব, ভাইগ্না একটু ছেঞ্ছেতিব
- কি ?
- ছেঞ্ছেতিব
- সেনসিটিভ ?
- হ
তারপর আমার দামি অ্যাশট্রেতে পিক ফেলে যোগ করলেন,
- শইল্লের সব জায়গায় মনে করেন পিলিং বেশি।
- ফিলিং যে বেশি সে তো দেখতেই পাচ্ছি। যেখানেই ধরি ব্যথা পায়।
- সবখানে পায়না। আসল জায়গায় পিলিং নাই।
- আসল জায়গা মানে কি?
- ডাক্তার সাব, বলেন দেখি মানুষের সবচেয়ে দুব্বল জায়গা কোনটা?
আমি মুখ খোলার আগেই আমার অ্যাসিস্ট্যান্ট মহাউৎসাহে জিজ্ঞেস করে,
- পুরুষ মানুষ নাকি মহিলা?
- ধরেন পুরুষ
- হৃদয়
- হে হে হে হে, ভালো বলছেন। কিন্তু ভাইসাবে মনে হয় জীবনে কোনদিন দুই ঠ্যাঙের মাঝখানে ব্যথা পান নাই। পাইলে বুঝতেন দুব্বলতা কারে বলে।
আমি ধমক দিয়ে দুজনকে থামাই,
- আসল কথা বলেন
- আসল কথা হচ্ছে গিয়া স্যর আমার ভাগিনার মনে করেন যেইখানে অনুভূতি থাকার কথা মানে পুরুষ মানুষের যেইটা সবচেয়ে দুব্বল জায়গা আরকি। ঐখানে মনে করেন কোন অনুভূতি নাই।
আমার চোয়াল নিজের অজান্তেই হা হয়ে যায়। মামা বলে যায়,
- স্যরে মনে হয় আমার কথা বিশ্বাস করলেন না। আচ্ছা প্রমাণ দেই।
তিনি টেবিলের উপর থেকে একটা বিকট আকারের হাতুড়ি তুলে নিলেন। অনেকের ভুল ধারণা হাড়ের ডাক্তাররা নাকি ভয়ঙ্কর দর্শন সব হাতুড়ি নিয়ে ঘুরাফিরা করে। ওইসব হাতুড়ি দিয়ে রোগীর হাড় ঠুকে ঠুকে দেখে কোথায় ব্যথা আছে। আমার ওই অতিকায় হাতুড়ি মোটেও হাড় ঠুকার জন্য নয় বরং কাঠ বাদাম ভাঙ্গার জন্য কিনেছিলাম। ওই হাতুড়ি আমার হাতে দিয়ে নির্লিপ্ত গলায় বললেন,
- দেন দেখি ভাগিনার বিচিতে একটা ছেঁচা এইটা দিয়ে।
আমি আঁতকে উঠে দেখি ভাগিনা তার লুঙ্গি কোমরের দিকে উঠাতে উঠাতে আমার দিকে এগিয়ে আসছে সব দাঁত বের করে দিয়ে।
- আরে করেন কি? করেন কি?
- ভয় পান কেন? বলছি তো ঐখানে পিলিং নাই কোন।
- আচ্ছা বিশ্বাস করলাম আপনার কথা। প্রমাণ দরকার নেই। একে জায়গায় গিয়ে বসতে বলেন।
ভাগিনা ছেঁচা না খেতে পেয়ে মনে হয় খানিকটা বিমর্ষ হয়েই নিজের জায়গায় ফেরত যায়। মামা আবার মুখ খুলেন,
- ডাক্তার সাব, এই হচ্ছে গিয়ে ঘটনা। সারা শইল্লে পিলিং আর পিলিং। একটু ধরলেই ব্যথা পায়। শুধু মনে করেন জায়গামত কোন পিলিং নাই।
আমি এই রোগীর কি চিকিৎসা করবো না বুঝতে পেরে কিছুক্ষণ থম মেরে বসে রইলাম। একবার মনে হল, মকবুল এর কাছে পাঠাই, এইটা চর্ম যৌন কেস। আবার মনে হয় নিউরোসার্জন বদরুল এর কাছে রিকমেন্ড করি। এমনকি এমনও মনে হল এটা মেন্টাল কেস , ডাইরেক্ট পাবনায় রফিকের কাছে পাঠিয়ে দেই। সবশেষে কি মনে করে নিজেই ঘ্যাঁস ঘ্যাঁস করে প্রেসক্রিপশন লিখে ফেললাম। মামা ভুরু কুঁচকে প্রেসক্রিপশনের দিকে তাকিয়ে বলে,
- ডাক্তার সাব, একটু যদি পড়ে শুনাইতেন। আমি মনে করেন ইন্টার পাশ দিছি। উকিলের লেখা বুঝি, ইঞ্জিনিয়ারের লেখা বুঝি, কিন্তু ডাক্তারের হাতের লেখা এখনো পড়তে পারিনা।
আমি জোরে জোরে পড়ে শুনালাম প্রেসক্রিপশন,
- এই ব্যক্তি ছেঞ্ছেতিব, পিলিং বেশি। একে কেউ স্পর্শ করিবেন না। করিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হইবে।
মামা হা হয়ে বলে,
- এইডা কিছু হইলো?
আমি বলি,
- যস্মিন দেশে যদাচার
মন্তব্য
দুধে হরলিক্স মেশাও, দুধের শক্তি বাড়াও
দুধে হরলিক্স মেশাও, দুধের শক্তি বাড়াও
এইটা চ্রম হৈচে
চরম গুরু চরম
সর্বক্ষণ হিট হয়ে থাকলে লোকজন হাই হয়ে যেত। আল্লাহ যা করেন, ভালর জন্য করেন।
Big Brother is watching you.
Goodreads shelf
Eitar opekkay silam. Chow-da you best !!
Dohon bela
@ dohon bela, ভাই, দ্রুত পড়তে গিয়ে আমি আপ্নার নিকের প্রথমঅংশটুকু আর কমেন্টের 'চরমদা' এর সংক্ষিপ্ত রূপটি ভুল পড়েছিলাম। আমি খুব খ্রাপ। এখন আপ্নি মাফ না করলে আমাকে পাপ নিয়ে মরতে হবে!!!! ইংলিশে কাঁচা হলে যা হয় আরকি!! চরম উদাস, গল্প ভালো হয়েছে।
কী অবস্থা
বদলুক
facebook
কি কইচ্চি?
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
হাহহাহহহাহহাহহা - চমৎকার, চমৎকার - ছেঞ্ছেতিব, ছেঞ্ছেতিব -
চরম উদাস - আপনার কি হইছে বলেন তো - এক্টার পর একটা ফাটাফাটি প্রোডাকশন!
ওডিন কো?
অটঃ হাইকোর্ট এর রুল
আমি মনে করেন হরলিক্স খেয়ে মাঠে নামছি এইজন্য এই অবস্থা
গপ্পটা লেখার সময় আমারও কেন জানি বারবার ওডিনের কথাই মনে হচ্ছিল ।
মিয়া আপনে একটা অতি বদলুক
সবই আপনাদের দুয়া
নাহ!! আপ্নেও শ্যাষে মাইনষের পিলিং রে হাট কত্তেছেন?? ঘোর কলি...ঘোর কলি!!
ব্যাপক।
---
পিনাক পাণি
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ছেঞ্ছেতিব গল্প
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
হ
আমি বকলম মানুষ, ছেঞ্ছেতিব কম, পিলিং কম।
আমারো পিলিং নাইক্কা
সেড়াম মাম্মা !!
"এই ব্যক্তি ছেঞ্ছেতিব। পিলিং বেশি। একে কেউ স্পর্শ করিবেন না। করিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হইবে"
বস, আবারও ফাটাইলেন।
- সুচিন্তিত ভুল
আপনার লেখার জন্যে সবসময় অপেক্ষায় থাকি। প্রতিবারই অপেক্ষার ফল সুফল হয়।
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
এখন আর অপেক্ষার কিসের, যেই গতিতে লিখে যাচ্ছি! কয়দিন পর থামার জন্য অপেক্ষা করবেন।
'ছেঞ্ছেতিব' মনে আঘাত কত্তিছেন!!
ভাল হবে না কয়ে দিচ্চি!!
তিন বার করে গড়াগড়ি দিলাম!!
দু'বার দিলে শেষে আবার বলে বসবেন দুদুবার করে গড়াচ্ছি কেন?
সুবোধ অবোধ
প্রফেসরের সামনে বসে লেখাটা পড়তে পড়তে কোন ফাঁকে দাঁতগুলো একান-ওকান কেলিয়ে গেল টের পাইনি। কাকতালীয়ভাবে পূজনীয় জ্ঞানগুরু sentitivity analysis বোঝাচ্ছেন, আমার কেলানো দাঁতের অর্থ না বুঝে জিগায়- " হওয়াটস রং? ইউ ফাইন্ড টুডে'স টপিক ভেরি ইন্টারেষ্টিং? " কি করে বোঝাই, আপনারটা (পাঠদানের টপিক, ছেঞ্ছেতিব কিছু না !!) চরম উদাসের ছেঞ্ছেতিবিটি analysis কেমন চরম ইন্টারেষ্টিং!
দুধের সাথে কোন হরলিক্সটা খান? শুধু দুধের এত শক্তি থাকার কথা না যে এমন রচনা রচিত হয়!
চ্রম লেখায় চ্রম মন্তব্য!
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
ছেঞ্ছেতিব প্রফেসর
চরম ছেঞ্ছেতিব...
বুঝেনইতো
বাহ! দূর্দান্ত! আপনার লেখা পড়া হয়। আলস্যে মন্তব্য করা হয় না সব সময়। অতি সুস্বাদূ লেখা।
আপনি যে আলসি ভেঙ্গে লেখালেখি শুরু করছেন সেই জন্য অনেক সাধুবাদ
আপনি বদ লুক । ফেসবুকে আমারে এড করেন নাই। কালকে আপনারে মেসেজ দিছি।
পিলিং বেশি সমস্যা নাই, অনুভূতিতে আঘাত না করলেই হইল
দারুণ
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
মন্তব্য করলে ভাগিনা ব্যথা পাইতে পারে তাই ..................
হ
পিলিং পিলিং অনলি পিলিং
ইন-ছেঞ্ছেতিব জায়গা টা কাইটা ছেঞ্ছেতিব জায়গাগুলো ঢেকে দিয়ে হাতুড়ি দিয়ে আচ্ছা করে পিটানি দিলে ভাল হইত
ঠিক
ও ভাই আপ্নার কি হয়েছে? যেই সব লেখা একটার পর একটা দিয়ে যাচ্ছেন!!!! গুরু আপনি চরম... নমস্য গুরু...
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
আমি রেগে মেগে হরলিক্স খেয়ে মাঠে নামছি
আপনে বদলুক, বদলুকদের ভালু পাই
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
অফিস এ বসে পড়তে পড়তে হাসছিলাম, বস দেখে ফেলেছে।।।।।।।।।।।।।আপনি একটা ত্যাঁদড় পাবলিক মানুষকে বিপদে ফেলেন।।।।।। আপনার কুনু পিলিং নাই
বসরে বলবেন, স্যর আমার পিলিং বেশি, অল্পেই হাসি পায়
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
আপনে মিয়া চরম একটা অমানুষ!
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সবই আপনাদের দুয়া
ভালো লেগেছে। এর বেশি আর কিছু বলতে পারলাম না। রু
ভাই হাসতে হাসতে পেট ফেটে যাচ্ছে। দম আটকাইয়া মইরা যামু মনে লয়।
জটিল ডাক্তার, জটিল রোগী, জটিল গল্প, পুরাই ছেন্ছেতিব।
হ
এ দেকি দুব্বল দুব্বল লাগচে হঠাত। গুরুজি তো ভালোই ছেঁচা দিলেন মনে হচ্চে!!
কসাই মওলানা
আপনাকে কাছাকাছি সময়ে ডাক্তার কি খেতে বলেছিল কে জানে? একটার পর একটা মাস্টারপিস লেখা বেরোচ্ছে।
উই যে বললাম, হরলিক্স
মাত্রাতিরিক্ত পৈশাচিক। কার কার কি কি যে আঘাতপ্রাপ্ত হল তা আর বলার মতো নয়...
ডাকঘর | ছবিঘর
আপনাকে মনে হয় কেউ ভাইটামিন সমৃদ্ধ মাইর দিসে। যে সব লেখা আসছে
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
বেছি পিলিং
-নী
"হে হে হে হে, ভালো বলছেন। কিন্তু ভাইসাবে মনে হয় জীবনে কোনদিন দুই ঠ্যাঙের মাঝখানে ব্যথা পান নাই। পাইলে বুঝতেন দুব্বলতা কারে বলে।"
গুরু সেরম
ফাটাফাটি!!
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
ভাই এখন থেকে কেউ মন খারাপের ঔষধ চাইলে আপনার ব্লগের লিংক প্রেসক্রাইব করব
চ্রম
জটিলস্
সিরাজুল লিটন
থিঙ্কু
অনিক মজা পেলুম
মানুষের শরীরের অই জায়গায় হাড় দিলে তারে আর 'দাবায়ে' রাখতে পারতেন না বস্। খুব ভালো লেখা।
- রাত-প্রহরী
----------------------------
আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালোবাসি
কুব পানি ! তাই না, বন্দুরা ?
পুরাই ছেঞ্ছেতিব একটা বেশি পিলিং সহ মাল লিখলেন চউদা
হ
মিয়া! হাসাইতে হাসাইতে মাইরা ফেলবেন নাকি???
না না মরবেন না পিলিজ
ওরে বিনুদুন! রুজা রুমজানের দিনে আমি ইহা কি পড়িলাম! মাইরালা
নতুন মন্তব্য করুন