রাজ্জাক ঘটক একটু গলাখাকারি দিয়ে বললেন,
- মেয়ের সবই ভালো খালি একটু মুখ খারাপ।
আমি উৎকণ্ঠিত হয়ে বললাম,
- চেহারা খারাপ? মুখে ব্রণ ?
- না না, চেহারা মারাত্মক। স্কিন খুবই সুন্দর। মুখ খারাপ মানে একটু মুখের ভাষা একটু খারাপ আরকি।
- ও, ব্যাপার না।
সুতরাং আমরা সবাই মিলে পাত্রী দেখতে গেলাম। আমাদের চাহিদা বেশী ছিলনা কখনও। মেয়েকে আমার চেয়ে দুই ইঞ্চির বেশী কিন্তু চার ইঞ্চির কম খাটো হলেই হবে। রঙ দুধে আলতার প্রয়োজন নেই, শুধু দুধে দুধ হলেই হবে। মেডিক্যাল বা ইঞ্জিনিয়ারিং এ অনার্স পড়ুয়া (পাশ হলে হবে না) , জিপিএ তিন দশমিক দুই থেকে থেকে তিন দশমিক পাঁচ এর মধ্যে। সামান্য গান জানা (নাচ না), একটু লাজুক (কিন্তু হট), শান্ত (কিন্তু মাঝেমাঝে একটু দুষ্টু), সামান্য রান্না জানা, ভালো বংশ, ঢাকায় ঠিকানা আর সামান্য পরিচিতি, দেশের বাড়ি নোয়াখালী, বরিশাল, সিলেট, কুমিল্লা বা চিটাগাং নয়, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে (ফজর ক্বাযা গ্রহণযোগ্য), কোন ছেলে বন্ধু নেই, বাবা সরকারী চাকুরে, মা হাউজ ওয়াইফ, ভাই বোন থাকতে হবে (বাপের এক মেয়েরা একটু বেশী ইয়ে হয়) তবে দুইজনের বেশী নয়, শুকনা তবে কাঠি নয়, বুদ্ধিমতী তবে চালাক নয়, মেয়েকে একটু পত্রিকা আর সাহিত্য পড়ুয়া হতে হবে (আমরা একটু কালচারাল ফ্যামিলি তো তাই)।
রাজ্জাক ভাইয়ের কাছে এই সামান্য কয়েকটা জিনিসের লিস্ট দিয়েছিলাম আমরা। কিন্তু ভদ্রলোক যে খুব বেশী কাজের না সেটা গত দুই বছরে আমরা সবাই বুঝে গেলাম। মেয়ে সুন্দরী হয় তো দেখা যায় দেশের বাড়ি নোয়াখালী, লম্বা হয় তো দেখা যায় বাবা প্রাইভেট চাকরী, ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ে তো দেখা যায় গায়ের রঙ শ্যামলা। আম্মা তো ক্ষেপে গিয়ে একদিন বলেই ফেললেন, রাজ্জাক সাহেব আপনি তিন হাত চাদর দিয়ে পাঁচ হাত শরীর ঢাকতে চাচ্ছেন। মাথা ঢাকতে চাই তো পা উদাম, পা ঢাকি তো মাথা উদাম। রাজ্জাক ঘটক বেরস মুখে উত্তর দিল, শরীর তো দেড় হাত, পাঁচ না। আব্বা রাগ হয়ে রাজ্জাক ঘটককে বিদায় দিলেন। প্রায় দুই মাস পর এই লোক নতুন বায়োডাটা নিয়ে আবার হাজির। বলে এইবার নাকি একশ পারসেন্ট ম্যাচ।
ঘটকদের কথা বিশ্বাস করার কোন মানে নেই। কিন্তু আমরা মেয়েকে প্রথম দেখাতেই বুঝতে পারলাম রাজ্জাক ঘটক এবার আর মিথ্যে বলেনি। মেয়ে আসলেই একশ পারসেন্ট। লম্বায় আমার চেয়ে তিন ইঞ্চির মতো কম, গায়ের রঙ আক্ষরিক অর্থেই দুধে আলতা, মুখে একটাও ব্রণ নেই, বুয়েটে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে, জিপিএ থ্রি পয়েন্ট থ্রি (আমার চেয়ে পয়েন্ট টু কম), দেখতে বেশ লাজুক, শুকনা তবে কাঠি নয় ইত্যাদি। আমি থাকতে না পেরে পাঁচ মিনিট যেতে না যেতেই আব্বাকে ফিসফিস করে বললাম,আব্বা চলবে। আব্বা চোখ গরম করে বললেন,ধৈর্য ধর একটু, ছোঁচা কোথাকার।
আব্বা এবার মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন,
মামনি কেমন আছ?
মেয়ে অল্প হেসে উত্তর দিল,
মাশাল্লা ভালো।
প্রথমবারের মতো মেয়ের কণ্ঠস্বর শুনলাম। একবার আমরা পাহাড়ি ঝর্ণার ধারে ক্যাম্পিং করেছিলাম। সারারাত কুলকুল করে বয়ে যাওয়া ঝর্ণার শব্দ। মেয়ের গলা শুনে মনে হল সেই ঝর্ণার শব্দ শুনছি। আমি থাকতে না পেরে আম্মাকে খোঁচা দিয়ে বললাম, আম্মা চলবে।
আম্মা বিরক্ত হয়ে বললেন, চুপ থাক বলদ।
এক ফাঁকে মেয়ে উঠে গিয়ে আমাদের জন্য চা বানিয়ে নিয়ে আসলো। চায়ে চুমুক দিয়ে আমার মাথা নষ্ট। বহু আগে ময়মনসিংহে ব্রহ্মপুত্রের তীরে এক টঙ দোকানে খাঁটি গরুর দুধের চা খেয়েছিলাম। এ বুঝি তার চেয়েও বেশী স্বাদের। আমি উঠে গিয়ে বড় ভাইয়ার পাশে গিয়ে ফিসফিস করে বললাম, ভাইয়া চলবে
ভাইয়া আমার গায়ে চিমটি কেটে বলে,
কন্ট্রোল, কন্ট্রোল
মেয়ে প্রথমে সব কথার উত্তর এক দুই শব্দে দিচ্ছিল। কথা বলতে বলতে আস্তে আস্তে জড়তা কাটতে লাগলো। আব্বাও বেশ আগ্রহ নিয়ে নানা বিষয় নিয়ে আলাপ করছিলেন। মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন,
- মামনি পত্রিকা টত্রিকা বেশ পড় মনে হয়। দেশের হালহকিকত বেশ জান দেখি।
মেয়ে আব্বার সাথে বেশ সপ্রতিভ এখন,
- আঙ্কেল দেশের অবস্থার কথা আর কি বলবো, বুঝেনইতো। বাংলাদেশ একটি অভিশাপ।
আব্বা ক্ষণিকের জন্য একটু থমকে সামলে উঠেন।
- তা তো বটেই। তা তো বটেই। দেশ যে কিভাবে চলছে।
- চলছে আর কই আঙ্কেল। সরকার লাইনে থাকে না। বিরোধী দল অদ্ভুদ।
আব্বা আবারো একটু খাবি খেয়ে সামলে উঠেন।
- হ্যাঁ হ্যাঁ , সেটাই। প্রতিদিন চারিদিকে মনে কর এত লোকজন মরছে।
- সরকার বিরোধীদলের ভাবটা মনে করেন কিছু লোক মরলে হুয়াটস দি প্রবলেম? বাঞ্চুদ দুনিয়া।
আব্বা বাঞ্চুদ শব্দের মান না বুঝে এদিক ওদিক তাকান। মেয়ের বাবা মা নড়ে চড়ে বসে। রাজ্জাক ঘটক অকারণে কাশতে থাকে খুকখুক করে।
- তা তো বটেই। এই যে মনে কর সেতু করবে বলে কতগুলা টাকা মেরে দিল
মেয়ে আব্বাকে থামিয়ে দিয়ে বলে,
- সেটাই আঙ্কেল। আর ভাবখানা এমন যে টেকাটুকাই তো মেরেছি, পুটু তো আর মারি নাই। তার উপর আবার বৃহত্তর জামাতে ইসলামীর নায়েবে আমীর খানকির পুলা যেই কাজটা করলো সেটা মনে করেন
আমার মাথা ঝিমঝিম করতে থাকে, বাকি কথা আর শুনতে পাইনা। আব্বার চোয়াল ঝুলে দুই ইঞ্চি নিচে নেমে এসেছে দেখতে পাই। মেয়ের বাবা মা পরস্পরের দিকে তাকিয়ে মুখ চাওয়া চাওয়ি করেন।
আব্বা ফ্যাসফ্যাসে গলায় বলেন,
- আমরা বরং আজকে উঠি।
- আঙ্কেল আপনার সাথে কথা বলে অনেক ভালো লাগলো। আর কিছু জানতে চাইলে বলতে পারেন। সমস্যা নেই।
- না মা, আজকে বরং থাক।
- সেটাই, সবকিছু অবশ্য একবারে জেনে ফেলার দরকার নেই। কিছু কথা থাক না গুপন।
আব্বা মেয়েদের বাড়ি থেকে বের হয়ে এসে রাজ্জাক ঘটকের দিকে কটমট করে তাকান। রাজ্জাক ঘটক মিনমিন করে বলে,
- আমি তো আগেই বলেছিলাম, মুখটা একটু ইয়ে। দিনরাত খালি বোলোগ আর মতিকন্ঠ পইড়া এই অবস্থা হইছে।
আমাদের ডিমান্ড লিস্টটা রাজ্জাক ঘটকের সাথে ছিল। আব্বা কোন কথা না বলে সেটা নিয়ে আরও দুটো লাইন যোগ করে দিলেন।
সাহিত্য জানতে হবে, ব্লগ নয়
পত্রিকা পড়তে হবে, মতিকন্ঠ নয়
মন্তব্য
মতিকন্ঠ রক্স!
মতিকন্ঠ অদ্ভুদ!
facebook
এই গল্পটা জাস্ট এ ট্রিবিউট তো মতিকন্ঠ
উহা কিসের ইঙ্গিত ছিল ভাই?!!
খিক খিক খিক.....
---------------------------
সুবোধ অবোধ
--------------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
কইতে ফারিনা
সোজা বাংলায় বলেন......ঠান্ডা পানি সইজ্য হয় না
নাহ...আপনে দিন কে দিন পুরাই ...হয়া যাইতাছেন... বিষয়টা সন্দেহজনক
পাত্রী দেখতে গিয়া এমন ফালাফালি করলে চলে?? ও ভালো কতা...ঘটকের লিস্টে আরো দুইটা পয়েন্ট এড কইরেন। ১) বাসায় নিজের কম্পু-লেপু কিছু থাকা যাবে না, ২) মোবাইল ফোন রাত ৯টার পর বন্ধ থাকতে হবে......
ল্যাপটপ থাকলেও ওয়েবক্যাম থাকা চইলত ন চইলত ন
মাথা নষ্ঠ ম্যান, মাথা পুরাই নস্ট।।।
কুনো মতিবেদককে ইঙ্গিত কৈরা কিছুমিছু আইলো নিকি?
চ্রমুদাস রক্স!
_____________________________________________________________________
বরং দ্বিমত হও, আস্থা রাখো দ্বিতীয় বিদ্যায়।
আরে নাহ, মতিবেদকরা আমাদের জাতীয় সম্পদ
যারে কয় ফাটাফাটি হইসে!
- একলহমা
________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...
মতি রক্স, উদাসও রক্স
পুরাই হুইস্কি উইদ রক্স!!!
বুখে আয় বাভুল (পোয়েটিক তুই তুকারি)
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
আপাতত ফেসবুকে আসলাম
পুরাই ফাটাফাটি ।
“Peace comes from within. Do not seek it without.” - Gautama Buddha
________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"
খাইছে!
..................................................................
#Banshibir.
কারে?
লেখা লই চুদুরবুদুর ছইলত ন
ছইলত ন ছইলত ন
না এর তালিকায় সিলেটি
সিলেটিনুভুতিতে আঘাত লাগলো নাকি ??
আমার আগে পড়া ছিল না এইমাত্র পড়লাম আপনার 'কনে দেখা আলো'। ওরে বাবা আমারে ,ধর হাসতে হাসতে পইরা গেলাম ।
হাহহহাহহাহহা।
১০ বছর পরে একটা প্রশ্ন আসবে বিসিএস এ- মতিকন্ঠ নিয়ে প্রথম গল্প কে রচনা করেছিলেন?
হ, মতিকন্ঠের নাম একদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে, তখন যেন আমার নাম লুহার অক্ষরে হলেও থাকে এইজন্য এই গল্প
চারপাঁচ বছর আগে একজন গার্ডিয়ান তার আমেরিকায় পড়ুয়া ছেলের জন্য পাত্রী দেখছিলেন। কোনো এক কারণে তিনি আমাকেও ঢাবিতে পাত্রী দেখার অনুরোধ করে একটা চাহিদাপত্র ধরিয়ে দিয়েছিলেন। একবার চোখ বুলিয়েছিলাম। আপনার এই লেখায় বর্ণিত চাহিদাগুলোর চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়। সযতনে সে-জিনিস রেখে দিয়েছি আমাদের মানসিকতার দলিল হিসেবে। অনেক পরে কোনো লেখায় রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করবো।
লেখা মারাত্বক হয়েছে।
ফেইসবুক
---------------------------------------------
এক আকাশের নীচেই যখন এই আমাদের ঘর,
কেমন ক'রে আমরা বলো হতে পারি পর. . .
চাহিদাপত্র নিয়ে একটা লেখা দিয়ে দেন, জাতি জানতে চায়
---------------------
আমার ফ্লিকার
বরাবরের মতোই
তবে আপনার যে অতি সামান্য(!!) চাহিদা তার জন্য তো চায়নাতে অর্ডার দেয়া ছাড়া কোনো উপায় দেখছি না
এই সামান্য চাহিদার জন্য এখন চায়নার কাছে হাত পাততে হবে
ওরে বাবা, চাহিদার লিস্ট দেখে তো মাথা চক্কর দিল।
এতো রীতিমত সিমুলেশন করে করে অপটিমাইজ করার কেস!
-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -
জীবন থেকে নেয়া লিস্ট
স্টারের কাচ্চি থাকলো !!
কিছু কাচ্চি থাক না গুপন
কনে দেখা আলো এইমাত্র পড়লাম। অরে বাবা হাসতে হাসতে পেটে খিল
আমরা সবাই জানতুম চউদাই মতিকণ্ঠের বলগার, এই যেমন চামে মতিকন্ঠের বিজ্ঞাপন করে নিল...
খেলার সাথে রাজনীতি মেশাবেন না, মতির সাথে চরম উদাস মেশাবেন না।
আর মতিকন্ঠের বিজ্ঞাপনের কিছু নেই, চাঁদের কি বিজ্ঞাপন লাগে? রবি ঠাকুরের কি নোবেল লাগে? সানি লিওনের কি সিলিকন লাগে? পুনম পাণ্ডের কি ... থাক ... কিছু কথা থাক না গুপন
আমাদের চাহিদার কোন শেষ নেই
সেটাই
আপনে অফিসে বইসা কি সব আকাম করেন মিয়া! বিকাল ৫টার পরে লেখা রিলিজ করবেন।
সারদিন এই লেখার কথা মনে পড়বে আর বেকুব হাসি ফুটে থাকবে মুখে। দুরো!
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
সকাল সকাল মিটিং সবাই কানের কাছে ভেজর ভেজর করতেছিল। আমি তাই মনের দুঃখে গল্প লিখে ফেলছি মিটিং এ বসেই
চরম উদাস আপনি এমুন ক্যান !!!! পুরাই মহাসেন লেখা
চরম দাদা চরম!! এক্কেরে সেরাম হইসে -
আলো -> অন্ধকার -> এরপর কী?
এরপর কনে দেখা Twilight
Twilight এ কনে দেখার আগে বিবাহ করে নিলে ভালৈত না?
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
এই মেয়ের ভাষা তো যথেষ্ট ভালো ! আমি ব্যক্তিগতভাবে এক আপুকে চিনি , যিনি ফেসবুকে দারুণ হিট... উনি উনার বন্ধুদের আদর করে প্রায়ই সামাজিকভাবে নিষিদ্ধ কারো পুত্র জ্ঞান করেন; এবং উনার বন্ধুরাও উনার এমন জ্ঞানী সম্বোধন না শুনলে অস্বস্তিতে পড়ে যান 'ইজ শি ওকে' ! এছাড়া যখন-তখন এর ওর মায়ের সাথে উনি কেমন একটা অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ইচ্ছা প্রকাশ করেন; শুনে আক্কেল গুড়ুম হয়ে যাওয়ার পরিবর্তে মাতার সন্তানেরা ৩২ দন্ত বিকশিত করে পরিতৃপ্তির হাসি হাসে ।
বস ... পাত্রকে সাইজ করতে এরকম মেয়েই তো দরকার
না না ... শুধু পাত্র নয়; উনি পাত্র, অপাত্র নির্বিশেষে সকলকেই মুখামৃত দান করে থাকেন ! এ ব্যাপারে উনার অকৃপণতার কথা সর্বজন-বিদিত ।
মুখামৃত
ধুর মিয়া আপনে একটা খারাপ লুক...
..................................................................
#Banshibir.
গতকাল দেখলাম স্ট্যাটাসে এক দারুণ জনপ্রিয় সুদর্শন বারো-ইয়ে রাজনৈতিক নেতাকে খুব এক হাত নিয়েছেন । নেতাকে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় বাঁশ জাতীয় উদ্ভিদের মাধ্যমে যে উপযুক্ত চিকিৎসা প্রদান সম্ভব, সেই বিষয়ে বিশদ বর্নণা ! কথা খুব একটা খারাপ বলে নাই । শুধু ভাষাটা একটু 'ইয়ে' হলে !
আঁরে কইলেন? আঁই কি চুদুরবুদুর কইচ্চি?
আঁই কোয়াল থাবরাই ! আপনাকে বলি নাই ! ঐ যে মুখ একটু ইয়ে আপুটার কথা বলেছি
ভাইয়াদের মুখ খারাপে যদি হাততালি দিতে মন চায় তাইলে আপুদের মুখ খারাপে মন কেন উদাস হে পণ্ডিত মশাই!!!
লেখাটা চরম হইছে
লেখা মতিকন্ঠীয় হইসে !
মেড়িল-মতিকন্ঠি-পুরঃস্কার গো'স টু 'চ্রম উদাস'!
"মান্ধাতারই আমল থেকে চলে আসছে এমনি রকম-
তোমারি কি এমন ভাগ্য বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম!
মনেরে আজ কহ যে,
ভালো মন্দ যাহাই আসুক-
সত্যেরে লও সহজে।"
থিঙ্কু থিঙ্কু
আমার এক বন্ধুর চাহিদায় আর অল্প কিছু যোগ ছিল ওজন ৫০ এর বেশি হবেনা উচ্চতা ৫ফুট ৪ ইঞ্চির বেশি নহে
সকল পাত্রীগণ চাহিদা মোতাবেক নিজেদের ঢেলে সাজান(নারী প্রগতি )
লোয়ার লিমিট সেট করে নাই?? সাধারণত বলে ৫০ কেজির কম চল্লিশ কেজির বেশী, পাঁচফুট চার ইঞ্চির কম পাচফুট দুই ইঞ্চির বেশী ... ইত্যাদি
ওজন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
চউদা, আপনি অদ্ভুদ
"রঙ দুধে আলতার প্রয়োজন নেই, শুধু দুধে দুধ হলেই হবে।" এইটা পইড়াই প্রতিটা লাইন কোট করার মত।
==========================
আবার তোরা মানুষ হ!
আলতা ইম্পর্ট্যান্ট না। দুধ ইম্পর্ট্যান্ট। বুঝতে হবে!
~!~ আমি তাকদুম তাকদুম বাজাই বাংলাদেশের ঢোল ~!~
কঠিন
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
হাস্তে হাস্তে চেয়ার থেইকা পইড়া গেলাম!!!
তালিকা থেকে সিলোটি মাইয়া বাদ দেওয়া দেইখাই অনুমান করছিলাম কপালে গর্দিশ আছে...
হ
নিখুঁত স্যাটায়ার এবং অন্তস্থ-র'যুক্ত ননভেজ ইয়ে-এর মধ্যে তফাতটা আপনি ভালোই জানেন। সিম্পলি অসাধারণ...
ডাকঘর | ছবিঘর
আছেন কেমন, আপনার লেখা দেখাই যায়না আজকাল
=))
(এই বুইড়াকালে হঠাৎ এই... কনে... মোহরানা... এইসব নিয়া চিন্তা করা শুরু কর্লেন ক্যা )
এই বুইড়াকালে
me 21 m frm DHK
আহ, asl
ভাই যা লিখছেন ! এই টাইপ লোকগুলারে যদি এমনেই ছ্যাঁচা দেওয়া যাইত !
হ
"আড়িপেতে শোনার" প্রভাব পড়ল নাকি আপনার লেখায়
কিসের আড়িপেতে ??
হায় হায়, "আড়িপেতে শোনা" গ্রুপ এ তো আপনাকে দেখছিলাম মনে হয় !!
ও আচ্ছা, বুয়েট এর। হ্যাঁ হ্যাঁ, ঐখানে আছি তো। কিন্তু পড়া হয়না সবসময়।
বোলোগ আর মতিকণ্ঠ পড়ার ফলস্বরূপ মাঝে মাঝেই পরিবারের লোকজনকে চমকে দেই!
--------------------------------
বানান ভুল থাকলে ধরিয়ে দিন!
সেটাই , আমারও একই সমস্যা
গুরু গুরু!!
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
তোমাকে দেখলে মনে হয় না তুমি এত চরম দুষ্ট ।মেয়েটি কে আমার পছন্দ হয়েছে।
ভিলেনকে দেখেই ভিলেন মনে হলে সে আবার কেমন ভিলেন
অদ্ভুদ !
চউ ভাই কবিতা লেখা শুরু করেন ,তারেকানুকে নিয়ে লেখা আপনার বাঙ্গি-লুঙ্গি কবিতাটি রক্স
facebook
লিখব লিখব , "তারকাণু বধ কাব্য" নামে একটা ইয়া মোটা সাইজের কাব্যগ্রন্থ লেখার প্ল্যান করতেছি।
বধ করবেন ক্যামনে??!!!
হ্যাতেরে তো এক যায়গায় খুইজাই পাওয়া যায় না!!
--------------------
সুবোধ অবোধ
-------------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
'বাঙ্গি-লুঙ্গি' পড়া হয় নাই কত অজানা রে !
তারেক দাদা কোথায় আছে জানতে হলে আগে জানতে হবে উনি কোথায় কোথায় নেই... তাপ্পর মাটিতে কাঠি দিয়া একটা দাগ দেন... ধরেন সেইটা তারেকাণু... তারপর আরেকটা দাগ দেন... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
দাগ না...দাগ না। এখন ডিজিটাল যুগ। ইশ্মার্ট ফোন দিয়া কাটাকুটি কইরা হিসাব করবো... তয় কাক্কেশ্বর এর পার্ট কে লইবো কইতারিনা
বাঙ্গি-লুঙ্গি পড়ি নাই কত অজানা রে !
এইভাবে পড়া ফাঁকি দিলে চল্পে? এই যে বাঙ্গি-লুঙ্গি ফিচারিং তারকাণু -
আবু ইউসুফের তেত্রিশ বানর - পর্ব এক
অমায়িক অমায়িক ! বাঙ্গী-লুঙ্গী পুরাই অমায়িক ! অবিশ্যি গেচ্মু-টাও সেই-ই-ই লাগলো
উদাসদা,অসাধারণ, আর কিচ্ছু বলবার নেই
-নিশিতা
এক্কেবারে উদাসকণ্ঠ লেখা।
ও আল্লাহ!
মেয়েটারে পছন্দ হইছে চৌদা। কর্মখালি আছে?
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
চোরের নজর বোচকার দিকে
চৌদা নিরাশ কইরেন না। মতিকন্ঠ পড়া সুন্দরী পরহেজগার পাত্রীর কথা শুইনাই তো আমার রীতিমতো হচ্ছে
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
ইয়ে ... মানে ...
উদাস'দার নামটা দেখি মাগধী অপভ্রংশ ছেড়ে এবার গৌরী অপভ্রংশের দিকে যাচ্ছে
নামককরণ জিন্দাবাদ
নাম নিয়ে চুদুর বুদুর চইলত না চইলত না ,
ভাষা নিয়ে বেশি বাঁদরামি করলে কলকাতায় গিয়ে আনন্দবাজারের কাছে বিচার দিয়ে আসব কিন্তু ...
জয়তু মতিকণ্ঠ
------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।
__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---
মেয়ের কথাবার্তার বর্ণনার সাথে একজনের মিল পেলাম ফেসবুকের এমন মেয়েই তো দরকার চাহিদাপত্রওয়ালাদের সাইজ করার জন্য!
আমার তো মতিকণ্ঠ পড়ে পড়ে অন্য খবর বিশ্বাস হতেই চায় না। মতিকণ্ঠ রক্স সেই সাথে চরম উদাস ভাইয়াও রক্স
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
মতিকণ্ঠ রক্স
এক বার এক আপা বলেছিলেন, বাংলাদেশের কিছু কিছু পাত্র পক্ষ (বিশেষতঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা- বুয়েট/মেডিক্যাল গ্রাজুয়েট, পিতা/মাতা- সরকারী আমলা/সামরিক কর্মকর্তা, ডাক্তার, ইত্যাদি, ঢাকায় নিজেদের বাড়ি, গুলশান, ধানমন্ডি, বনানী, বারিধারায় হলেতো কথাই নেই) তাদের ছেলেটিকে মনে করে “অজানি দেশের না জানি কিছু”। সেই অজানি দেশের না জানি কিছু’র জন্য যোগ্য পাত্রী কি এই দুনিয়াতে আছে? নাই। তারপরেও কম্প্রোমাইজ করে যে লিস্টটা বানায় তা মোটামুটি এরকমই হয়। তারপরেও অনেক দেখে শুনে যে মেয়েকে ঘরে আনে, বিয়ের রাত পার হতে না হতেই শুরু হয়ে যায় লিস্টের কত কিছু মেলেনি তার হিসাব। একবারও নিজেদের দিকে তাকিয়ে দেখে না!
বোলোগ পড়া মেয়েরা খুউউউউউউব্বব্বব্বব খ্রাপ। বোলোগ লেখা মেয়েরা? নাউজুবিল্লাহ।
চরম উদাস, আপনি একটা আস্ত অভিশাপ
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
ধন্যবাদ, সারাজীবনের স্বপ্ন ছিল অভিশাপ হওয়ার, আজ সত্যি হল
অন সেকেন্ড থট, খুবই দুশ্চিন্তায় আছি। ব্লগ পড়া ও লেখা মেয়েদের বিবাহের কী হবে?
__________________________________________
জয় হোক মানবতার ।। জয় হোক জাগ্রত জনতার
'আমনে আমাত্তে বেশি বুজেন' ডায়ালগটা ছাড়াই যেমনে হোতাইয়া লাইছেন, এই ডায়লগ থাকলে হুইয়া গড়াগড়ি করতে হইতো!
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমনে আমাত্তে বেশি বুজেন আমাত্তে বেশী বুঝেন একেবারে ক্লাসিক মতি ডায়লগ, এখন ব্যাটার এইটা কম মারে।
যে মাইয়া ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালায়, মতিকন্ঠ পড়ে, সে তো নাস্তিক। ঘটক ব্যাটা তো আপ্নেরে ঠকাইতে চাইছিলো।
হ
আপনে অদ্ভুদ!
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
সবই তোমাদের দুয়া
ক্লাসিক উদাস ইজ ব্যাক!
নিচে পুরানো লেখার লিংক দিয়ে ভাল করেন নাই। আপনার পুরানো লেখা আবার রিভিশন দেওয়া শুরু করলাম। সেইখানেও জ্বালাঃ আপনার লেখা আবার কমেন্ট সহ রিভিশন দিতে হয়। সময়সাপেক্ষ ব্যাপার।
--------------------------------
হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মত বুড়ো হব – বুড়ি চাঁদটারে আমি করে দেব বেনোজলে পার
আমরা দুজনে মিলে শূন্য করে চলে যাব জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার ।
একদম মিলে গেছে আপনার সাথে।
সহমত।
------------------
সুবোধ অবোধ
--------------------
শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি কেন এত বোকা হয়?!!
হ, পাবলিকে আমার লেখায় অনেক এসে অনেক মজা মশকরা করে। এরপর থেকে ঝাড়ি দিয়া সবাইকে বলতে হবে লাইনে কমেন্ট করেন
আগেরটা'র মত এটাও সেরাম হয়েছে চরম উদাস দা। 'টেকাটুকা' নিয়ে কিছু দিলে খারাপ হত না। মতিকন্থ একটা সেরাম অভিশাপ! পরের পর্বের অপেক্ষায়।
বটতলার উকিল।
মতিকন্ঠ অভিশাপ
এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি, নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
।ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অভ্র।
ভাইডি, কীভাবে পারেন!!
হরলিক্স হরলিক্স
হাসাহাসি অ্যাপার্ট, রম্যটার মূল কথা হল সাহিত্যের প্রতি অনীহার সমস্যাটা আসলেই চরমে পৌঁছেছে এখন। সমসাময়িক বাংলা গল্প কিংবা উপন্যাস শেষ কবে পড়া হয়েছিল তা-ই মনে করতে পারি না! কবিতার অবস্থা তো আরো করুণ, ফেসবুকে কবিতার তো প্রতিদিনই জবাই হচ্ছে! এটা ঠিক, সাহিত্যের মানদণ্ড নিতান্তই আপেক্ষিক, কিন্তু মতিকণ্ঠ আর ব্লগের মত বৃত্তের বাইরের লেখা পড়েও তো জ্ঞান অর্জন করা যায় না!
আপনাকে ধন্যবাদ চরম উদাস!
মিনহাজ.রাতুল
জ্ঞান বর্জন জ্ঞানার্জনের চেয়ে মহত্তর। তাই অকারণ জ্ঞান অর্জনের চেয়ে আমাদের জ্ঞান বর্জনের সাধনা করা উচিৎ।
চ্রম উদাস দা, রেজ্জাক ঘটক ভাইডির মোবিল নম্বরডা দেবেন নি ইট্টু?
বলগ্ দি এন্টারনেট চালানি মাইয়া বিবাহ করিতে মঞ্চায়।
সব চোরের নজর বোচকার দিকে
আমি আসলেই বুঝিনা, আপনার সাথে আমার সমস্যা কোথায়? অফিসে বসে আপনার লেখাগুলি পড়া বন্ধ করে দিয়েছি কারন হাসির চোটে সবাই বুঝে যে কাজ না করে ফাঁকি দিচ্ছি।
শশুরবাড়িতে নতুন নতুন। তাই উচ্চ স্বরে হাসির উপর অলিখিত নিষেধাজ্ঞা মানার সময় গতকাল রাতে এই লেখা ননদ-ভাবী একসাথে পড়লাম। হাসি শুনে শাশুড়ি মা দেখতে আসলেন দুইজনে কী নিয়ে হাসি।
এমনভাবে লিখতে থাকলে আপনারে তো ‘ব্লক’ করতে হবে যা বুঝতেসি। কিন্তু জাতি তো তা চায় না।
এখন আপনি উপায় বলেন। সব দোষ আপনার।
শ্বশুরবাড়িতে সবাই বলবে, বউমা অদ্ভুদ।
যাই হউক, লিষ্টি অনুযায়ী কোন মাইয়া কি পরে পাওয়া পাওয়া গেছে? পাইলে এট্টু খবর দিয়েন, দেইখা আসবো।
আবার জিগায়, আমি তো লিস্টি মিলায়েই বিয়ে করলাম
লেখা নিয়ে কোন কথা চইলতো ন। তয় একখান কথা আছে,
বাপ কি একের অধিক হতে হবে ?
কথা বড়ই সত্যি! বাপের এক মেয়ে হলে কথা ঠিক হতো মনে হয়
--------------------------------------------------------
আমি আকাশ থেকে টুপটাপ ঝরে পরা
আলোর আধুলি কুড়াচ্ছি,
নুড়ি-পাথরের স্বপ্নে বিভোর নদীতে
পা-ডোবানো কিশোরের বিকেলকে সাক্ষী রেখে
একগুচ্ছ লাল কলাবতী ফুল নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছি
এক বাপের এক মেয়ে করে দিলাম, বাপ একটা থাকলো, মেয়েও একটা
এইটা দরকার আসিল। অনেকরে পড়ে শুনাতে হয়েছে। প্রত্যেকবার এইখানে একটা উষ্ট্রা খাইতে হইত! আর হইব না। দুইজনরেই ধইন্যবাদ!
- একলহমা
আর কেউ কুথাও উস্টা খাইলে বইলেন, স্পীড ব্রেকারে লুব লাগায়ে দিব।
দুই দিন কাজের চাপে সচল খুলতে পারি নাই আজকে প্রথমে আপনার গল্প দেখে খুসিতে দাত বের হয় গেছিল তারপর ত পড়তে যেয়ে হেসে গড়াগড়ি। বস এক্তু পর পর আগুন চোখে তাকায়, সব আপনার দোষ। কেম্নে লেখেন এইগুলা?
বস অদ্ভুদ
মতিকন্ঠ ইজ বেস্ট
------------
'আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !
আবার জিগায়
দাদা সিরাম হইছে, কনে দেখা নিয়া কোন চুদুরবুদুর চলবে না।
চুদুরবুদুর চইলত ন চইলত ন
___________________
ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখি না,
স্বপ্নরাই সব জাগিয়ে রাখে।
বাঁশের চেয়ে তো কঞ্চি বড় হতে পারেনা
জামার চেয়ে গেঞ্জি বড় হলে ?
একের পর এক এরকম চরম গোলা... "কীভাবে পারেন?"
কিছু কথা থাক না গুপন
আপনি এত লিতে পারেন যে বুলার নয়! হাসতে হাসতে মরে গেনু খো!
চ' উদা লোকটা জানি কেমন কেমন..
পুরা চদ্ভুদ (চরম+ অদ্ভুদ)
পোলার অনুভূতি জানতে মুঞ্চায়, চুন্নিরে কান্নি দিয়া ঢুকাইয়া একটা সিক্যুয়েল দেন বস।
চরম একখান জোকস হইলো, আমি পড়ে হইলাম উদাস।
লিমন ভৃইয়া
অফটপিকঃ বস, উদ্দেশ্য কি দুইটাই ছিল যে কনে দেখা প্রক্রিয়ার নোংরামি এবং ব্লগার কন্যার গ্রহণযোগ্যতা দুইটাই দেখানো? দুইটায় আলাদাভাবে ফোকাস করলে ভালো হতো কি না চিন্তা করছি!
_____________________
Give Her Freedom!
টু ইন ওয়ান
চরম উদাস একটি অভিশাপ!
গুরু সালাম লন
চরম উদাস এর লেখা কি এতো দৌড়ের উপর পড়া যায় নাকি? অনেক কাজ বাইরে। কিন্তু লেট করে ফেললাম চোখে পানি এনে।
কেন চোখে পানি? - আরে ভাই চরম উদাস এর লেখা পড়ে চোখ শূকনো থাকে কারো? বুকে হাত দিয়ে বলুকতো?
- কামরুজ্জামান পলাশ
চরম অভিশাপ! ননস্টপ হাসি!
ক্যামনে ভাই ক্যামনে? মিয়াঁ, আপনি চরম একটা অভিশাপ!!!
এই লেখাটা আমি পড়ছিলাম ক্লাসে বসে, সামনে প্রেজেন্টেসন চলছিল, আর একটু হলে দফারফা হয়ে যেত, হাসি চাপতে যে কত কষ্ট, ভুক্তভুগিরা জানে
কথা সত্য, মতিকন্ঠ পড়ে পড়ে এমন সব শব্দ শিখছি যেগুলোর অস্তিত্ব সম্পর্কে আগে ধারণা ছিল না। ভাগ্যিস বিয়ে করে ফেলেছিলাম, নাহলে আমার আর বিয়েই হত না মনে হচ্ছে।
মতিকন্ঠ রক্স। আর চরম উদাস তো চরম রক্স।
মাসুদ সজীব
নতুন মন্তব্য করুন