গত দুদিন ধরে অনলাইনে অফলাইনে ঝড় বয়ে যাচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে উদ্ভাবনী কাজের জন্য কওমি গ্যাং এর চার লক্ষ টাকা অনুদান পাওয়া নিয়ে। খবরে জানা যায় (সিপি গ্যাংয়ের অনুদান প্রাপ্তিতে প্রতিক্রিয়া-সমালোচনা) -
তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে উদ্ভাবনী কাজের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে অনুদান পেয়ে ফেইসবুকে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে সরকার সমর্থকদের ইন্টারনেটভিত্তিক সংগঠন সিপি গ্যাং। অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের অনেকে ফেইসবুকে দেওয়া তাদের সমালোচনামূলক পোস্টে বলেছেন, ইন্টারনেটে কুরুচিপূর্ণ সংগঠিত আক্রমণকারীদের জনগণের করের টাকার ভাগ দিয়ে সরকার সাইবার সন্ত্রাসকে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল।
কওমি গ্যাং এর টেকাটুকা অনুদান পাওয়া নিয়ে যারা হাউকাউ করছেন তারা আসলে মুক্তিযুদ্ধ, যুদ্ধাপরাধের বিচার, ছাগু তাড়ানো এবং অন্যান্য নানা ক্ষেত্রে কওমি গ্যাং এর অবদান সম্পর্কে কিছু জানেনই না। সেইসাথে টাকা কে পেয়েছে কোন খাতে পেয়েছে সে সম্পর্কে না জেনে মন্তব্য করাও ঠিক না। মাত্র কয়েকবছর আগে গজানো এই সংস্থাটি দেশের তথ্যপ্রযুক্তি সহ নানা খাতের বিকাশের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বুদ্ধি বা শিক্ষার অভাব তাদেরকে থামিয়ে রাখতে পারেনি অনলাইনে নিজেদের দুরন্ত প্রভাব বিস্তার করা থেকে। সব লিখতে গেলে মহাভারত হয়ে যাবে। কিন্তু অত্যন্ত সংক্ষেপে তাদের কিছু অবদান ও অন্যান্য বিষয় তুলে ধরছি।
১। কওমি গ্যাং প্রতিদিন তিনবেলা নিয়ম করে ইমরান সরকার, আসিফ মহিউদ্দিন এবং অমি পিয়ালকে গড়ে দুই থেকে আড়াইশটি করে গালি দিয়ে যাচ্ছে। এটি নিঃসন্দেহে তথ্যপ্রযুক্তি জগতে এক বিরল অবদান। এ ব্যাপারে দুই একজন গর্দভ প্রশ্ন তুলেছিলেন, এদেরকে দিনরাত গাইল্লাইলে দেশের মুক্তিযুদ্ধ, যুদ্ধাপরাধের বিচার এবং ছাগু তাড়ানোতে কী ধরণের অবদান হয়। প্রশ্নের উত্তরে, 'খানকির পুলা তোরা কি আমাগো থেকে বেশী বুঝস' সহ আরও বিভিন্ন যৌক্তিক এবং টু দা পয়েন্ট উত্তর দিয়ে তাদের পুটু সমান করা হয়েছে।
২। দেশের সমগ্র নাস্তিক বলগারকে 'খাসি' নাম দিয়ে তারা সেই খাসির গোশতের কিমা বানানোর পণ নিয়েছেন। 'নাস্তিকরা কোথায় কী লিখে ধর্মের কোন অবমাননা কিভাবে করল' এটাকে সবার কাছে বিশেষ করে দেশের চাপাতি ভাইদের কাছে তুলে ধরার ঈমানী দায়িত্ব পালন করতেন আমার দেশ এবং মাহমুদুর রহমান। মাহমুদুর রহমান গ্রেফতার হবার পর নিষ্ঠার সাথে সেই দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে কওমি গ্যাং আনলিমিটেড। দেশে চাপাতি নিয়ে আন্সারুল্লাহর লোকজন যখন উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। খুঁজে পাচ্ছে না কোপটা কার ঘাড়ে দেয়া যায়। তখন মাহমুদুর রহমানের ফেলে যাওয়া সেই দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে তারা। প্রতিদিন একটি দুটি করে ঘাড়ে স্টিকি নোট সাঁটিয়ে 'পিলিজ ইনসার্ট কোপ হিয়ার' লিখে তীর চিহ্ন দিয়ে পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে তারা। কে কবে কোন ব্লগের কোন চিপায় ধর্মবিরোধীন কোন কথা লিখেছেন। ওই কথার দ্বারা আসলে তিনি কী বুঝিয়েছেন এবং সেই বোঝানোর দ্বারা ধর্মের কোন অংশের কীরকমের অপমান হয়েছে সেই তর্জমার গুরুদায়িত্ব তারা নিষ্ঠার সাথে পালন করে যাচ্ছে। চাপাতি ভাইদের সঠিক ঘাড়ের নির্দেশনা দিয়ে দেশের তথ্যপ্রযুক্তিতে যুগান্তকারী অবদান রাখছে তারা।
৩। রাজাকার এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় তাদের অবদান অবিস্মরণীয়। রাজাকার এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় কওমি গ্যাং এর অবদান জানতে চাইলে একদা তাদের ছোট আমীর জানান, তারা ডেভিড বার্গম্যানকে গালি দিয়ে আস্ত দুখানা টুইট করেছেন। প্রশ্নকারীকে 'খানকির নাতি এই দ্যাখ' বলতে বলতে মুখের উপর সেই আস্ত দুখানা টুইটের ইস্কিনশটও ছুড়ে মারেন তারা।বার্গম্যানকে গালি দিয়ে আস্ত একটা টুইটের অর্ধেক করাই যেখানে দেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব অর্জনের প্রায় সমকক্ষ, সেখানে দু'দুটি টুইট এর পুরোটা করার মতো যুগান্তকারী কাজ একই সাথে শান্তি ও পদার্থবিজ্ঞানে (নিজেদের পদার্থ বলে প্রমাণের জন্য) দুটি নোবেল পাবার দাবী রাখে।
৪। এই চার লাখ টেকাটুকার ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে হালকা কিছু কনফিউশন তৈরি হলেও সেটা দ্রুত মিটমাট হয়েছে বলে জানা যায়। 'কওমি গ্যাং লিমিটেড' চার লক্ষ টেকাটুকা অনুদান পেয়েছে এই খবর আলু পত্রিকায় প্রথম প্রকাশের পর প্রথমে হাহাকার শুরু হয়। দুই একজন মাঠ পর্যায়ে কর্মী মাথায় হাত দিয়ে বসে পরে 'কওমি গ্যাং লিমিটেড' আবার কী জিনিস, কিসের টেকাটুকা, কই টেকাটুকা, সবই আলুর বানানো খবর বলে হৈহল্লা শুরু করে। পরে অনুসন্ধানে জানা যায় কওমি গ্যাং এর দুইটা শাখা। কওমি গ্যাং লিমিটেড, আর কওমি গ্যাং আনলিমিটেড। কওমি লিমিটেডে রয়েছে সংস্থার এক্সিকিউটিভ লোকজন। এরা গালিগালাজ করেও লিমিটেড পরিমাণে। এরা দিনে পনের থেকে বিশটির বেশী গালি দেয় না। এরা সাধারণত প্রতিপক্ষের স্ত্রী, বাপ বা বোন পর্যন্ত গালি দেয়। কওমি আনলিমিটেড মাঠ পর্যায়ের নিষ্ঠাবান কর্মী নিয়ে তৈরি। এরা প্রতিদিন পাঁচ সাতশো থেকে আনলিমিটেড পরিমাণে গালি দিয়ে থাকে। এরা প্রতিপক্ষের স্ত্রী, বাপ, ভাই, বোন থেকে শুরু করে মা ও কন্যা পর্যন্ত সবাইকে সমানভাবে গালি দিয়ে থাকে। দুঃখজনক ব্যাপার হল সারাদিন গালিগালাজ করে নেকী কামালো কওমি গ্যাং আনলিমিটেড। আর টেকাটুকা নিয়ে দৌড় দিল কওমি গ্যাং লিমিটেড। নান্না মুন্না ছেলেগুলা পাঁচটা টেকা করেও পাইলোনা। এইডা কেমন ইনসাপ? সে যাই হোক, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা যায়, লিমিটেড আর আনলিমিটেড মিলে টেকাটুকার ভাগবাটোয়ারার সাময়িক মীমাংসা করেছেন।
৫। বাংলাদেশের নারীদের সম্মান এবং অধিকার রক্ষায় তারা শুরু থেকেই সোচ্চার। পহেলা বৈশাখের নারী নির্যাতনের ঘটনার পর তারা নিষ্ঠার সাথে বিবৃতি দিয়েছে - ভদ্রঘরের মেয়েছেলেদের বিকাল পাঁচটার পর বাইরে থাকা উচিৎ নহে, থাকিলে একটু আধটু ডলা খাইতে পারে। সুপ্রিতি ধর থেকে শুরু করে সাংবাদিক শামিমা মিতু পর্যন্ত সকল নারীকেই তাদের প্রাপ্য সম্মান বুঝিয়ে দিয়েছে কওমি গ্যাং আনলিমিটেড। তারা সবচেয়ে বড় নারীর সম্মান দিয়েছেন তাদের আন্সারুল্লাহ ভাইদের হাতে নিহত অভিজিৎ রায় এর স্ত্রী বন্যা আহমেদ কে। এই মহিলার যখন সব মেনে নিয়ে ঘরে ভেতর বসে থাকা উচিৎ তখন তিনি অপ্রয়োজনে দেশে বিদেশে ঘুরাঘুরি করে বিচার চেয়ে নানা হাউকাউ করছেন। সম্প্রতি তিনি মুক্তমনার পাওয়া ডয়চে ভেলের দ্য ববস জুরি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করার পর কওমি গ্যাং তিনি বুবস এ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন বলে পাবলিক স্ট্যাটাস দিয়ে বিস্তর হাসাহাসি করে। চাপাতির কোপে নিজের চোখের সামনে নিজের অর্ধেক জীবনকে হারাতে দেখা একজন নারীর জন্য নিঃসন্দেহে এ এক বিরল সম্মান।
৬। অভিজিৎ রায় থেকে শুরু করে অনন্ত বিজয় পর্যন্ত প্রতিটি ব্লগারের মৃত্যুর পর তাদের রক্ত মুছার দায়িত্ব তারা নিষ্ঠার সাথে পালন করেছে। এই ব্যাপারে সবসময় একই ফ্লোচার্ট ফলো করা হয়,
ধাপ ০ - কে বলছে ব্লগার মরছে? উনি কোন ব্লগ লিখে নাই জীবনে। লিখলেও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে কিছু লিখে নাই, আওয়ামীলীগের বিপক্ষে খালি লিখছে।
ধাপ ১ - হাইজ্যাকারে মারছে নাইলে রাস্তায় উস্টা খেয়ে মরে গেছে। কে বলছে মৌলবাদীরা মারছে?
ধাপ ২ - মানলাম মৌলবাদীরা মারছে কিন্তু মারবেই বা না কেন, এই যে দেখেন উনি এই এই এই লিখেছে।
ধাপ ৩ - বাংলার নাস্তিক হুঁশিয়ার সাবধান। কওমি আনসারুল্লাহ ভাই ভাই, নাস্তিক বলগারের রেহাই নাই।
৭। কওমি সম্পর্কে নানা অপপ্রচার শোনা যায় যে তারা অশিক্ষিত কিছু লোকজন নিয়ে তাদের সাইবার সন্ত্রাস ও বুলি নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে। এই কথাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাদের পঞ্চাশ ভাগের বেশী সদস্য ক্লাস ফাইভ পাশ এবং প্রায় সমস্ত সদস্যই নিজের নাম বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষাতেই স্বাক্ষর করতে পারে। শুধু নাম স্বাক্ষরই নয়, সদস্যপদ দেয়ার সময় তারা রোমান হরফে Katar Bacca এবং Kankir Pala এই দুটি শব্দ লিখতে বা কপি-পেস্ট করতে পারে কিনা সেই বিষয়ে পরীক্ষা নেয়া হয়।
৮। কওমি গ্যাং নিয়ে অনলাইনে দলবেঁধে আক্রমণ ও গালিগালাজ সংক্রান্ত কিছু ভিত্তিহীন অভিযোগ পাওয়া যায়। তাদের আক্রমণ মানসিকতা স্যালুট না জানিয়ে উপায় নেই। এক পশু যখন আরেক পশুকে শিকারের জন্য আক্রমণ করে তখন লক্ষ্য থাকে তাকে হত্যা করা। হত্যার পর তার হাড় মাংস খেয়ে শক্তিশালী পশু ভরপেটে বিদায় হয়। এক্ষেত্রে কওমি গ্যাং আরও অনেক ধাপ এগিয়ে। তারা হাড় মাংস খেয়ে বিদায় হয়না। বরং মৃত মানুষকে আরও আক্রমণ করে যায়, করেই যায়, করেই যায়। অভিজিৎ রায়, বাবু, বা অনন্তর মতো নাস্তিক বলগারদের তাই দুবার করে মৃত্যু হয়েছে। প্রথমবার আন্সারুল্লার হাতে, দ্বিতীয়বার অনলাইন ঠ্যাঙারু কওমি গ্যাং এর হাতে। কওমির গালি দেয়া বিষয়ে নানা অপপ্রচারও শোনা যায়, যা সম্পূর্ণ মিথ্যে। এই বিষয়ে তাদের মতামত জানতে চাইলে তাদের একজন মাঠ কর্মী উত্তেজিত হয়ে বলেন, কোন খানকির পুলা বলছে আমরা গালি দেই। কোন মাদার-চো যদি প্রমাণ দেখাইতে পারে আমরা কোনও চু ... টুট ... ভাইরে কখনও গালি দিছি। তাইলে ওই মাদার চু ... টুট ... ওই মাগীর ... টুট ... টুট ... তার চোদ্দ-গুষ্টির আমি ... টুট টুট টুট।
৯। তারা বেশ কয়েকটি টুয়েন্টি ফর ডট কম নিউজ পোর্টাল খুলে দেশের তথ্য প্রযুক্তিতে যুগান্তকারী অবদান রেখে যাচ্ছে। প্রতিপক্ষকে বাপ মা তুলে গাইল্লাইতে হাঁপিয়ে গেলে তারা সেখানে সেই প্রতিপক্ষের নামে খবর ছাড়ে, দেখে নিন অমুকের আসল চেহারা (ভিডিও সহ)। তারপর সেখানে প্রতিপক্ষের মায়রে বাপ করে তার চেহারা উন্মোচন করা হয়। উন্মোচনের মতো কোন চেহারা না থাকলে তার চেহারা আগে বানানো হয়, তারপর সেই চেহারার মোড়ক উন্মোচন করা হয়। আশা রাখি তাদেরকে নিয়ে এই প্রশংসা বন্দনা প্রকাশ করার পর আমার আসল চেহারারও মোড়ক উন্মোচন হবে, আমিন।
১০। প্রথমে টেকাটুকা কিছু পাই নাই, সবই মিডিয়ার সৃষ্টি বলে বলে কান্নাকাটি করলেও পরে তারা টেকাটুকা পেয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন। জানা গেছে এই টেকাটুকা আসলে অ্যাপ বানিয়ে বাংলাদেশের যানজট নিয়ন্ত্রণ ও ট্র্যাফিক সিস্টেমের যুগান্তকারী পরিবর্তন আনার জন্য দেয়া হয়েছে। এই অ্যাপের প্রাথমিক খসড়াও দাড় করানো হয়েছে। মূলত দেশের বাস, ট্রাক, ট্যাক্সি, রিকশা সহ সবধরনের যানবাহন থেকে ভেঁপু, ঘণ্টা সরিয়ে সেইখানে এই অ্যাপ বসিয়ে দেয়া হবে। বাস ট্রাকের অ্যাপ তার সামনে যে কোন ধরণের যানবাহন দেখতে পেলে চিৎকার করে বলবে, ওই খাঙ্কির পুলা ডাইনে চাপ, বায়ে চাপ বান্দির পুলা। ঘণ্টি চাপলে রিক্সার অ্যাপ শুয়োরের বাচ্চা থেকে শুরু করে হাউয়ার পুলা পর্যন্ত অবস্থাভেদে বত্রিশ রকমের গালি দিতে সক্ষম হবে। কষ্ট করে বাসের কন্ডাকটর, ট্যাক্সি ড্রাইভার বা রিকশাওয়ালাকে আর মুখ খারাপ করতে হবে না। অ্যাপ একের পর এক বাপ মা তুলে এমন সব খাচ্চর খাচ্চর গালি দিবে যে দেশের অর্ধেক মানুষ ঘর ছেড়ে বাইরে বের হওয়াই সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিবে। দেশের ট্র্যাফিক সমস্যার এমনিতেই সমাধান হয়ে যাবে।
সবশেষে চিন্তা করি। ভেবেচিন্তে মনে হয়, একদল মানুষের মানসিকতা রাতারাতি বদলে যায় না সাধারণত। যদি যায় তবে সেটার কারণ সাধারণত একটিই - টেকাটুকা। একদল শুয়োরকে মানুষ বানাতে কত টাকা লাগে জানিনা। তবে একদল মানুষকে মানুষ থেকে শুয়োর বানাতে কত টাকা লাগে জানি - চার লক্ষ মাত্র।
মন্তব্য
এদের গত প্রায় দুই বছরের এতো পরিশ্রমের মূল্য মাত্র ৪ লাখ টাকা নির্ধারণ করে সরকার তাদের পরিশ্রমকে চরম অপমান করেছে। হাজার হোক শ্রমের যথাযোগ্য মূল্যায়ন করা উচিত।
গণজাগরণ মঞ্চ আর মুক্তবুদ্ধির ব্লগাররা হুদাই এতো চিল্লা ফাল্লা করে। দুই একটা ভর পঁচা গালি দিলে আর কিছু হোক আর না হোক কিছু টেকা টুকা তো পেত।
সরকারকে জানানো উচিত, "আমিও গেরামের পোলা,চুতমারানি গালি দিতে জানি।"
ইয়ে এই গালির জন্য কতো পাবো ভাই ?
কি আর কমু চউদা, খালি কইঃ
ধন্যবাদ ভালো দিয়া গেলেন, ধন্যবাদ ভালোই দিয়া গেলেন!
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে...
ফাটায় ফেলসেন। আপনার উন্মুক্ত মুখোস দেখার অপেক্ষায় রইলাম
আমি সরকারের কাছে ন্যূনতম মজুরী একটা মানবিক পর্যায়ে নিয়ে আসার দাবী জানাই। যদি সিপিগ্যাং এর সদস্য ৪০০ ধরি, তাহলে মাথাপিছু মজুরী মাত্র ১০০০ টাকা পড়ে। মাসের পর মাস বস্তিতে পড়ে থেকে বস্তির ভাষা রপ্ত করে তার সাথে এত উদ্ভাবন খাটিয়ে এত এত গালি দিয়ে যদি মাত্র ১০০০ টাকা পাইতে হয়, সেটাতো ঘণ্টায় কয়েক পয়সা করে মাত্র হয়। এ দিয়ে তাদের জীবন চলবে কী করে?
---
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আপনি সুস্থ থাকুন এবং আরোও অনেকদিন বেচে থাকুন আর হাত খুলে লিখতে থাকুন।
আপনে আসলেই অমানুষ
_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩
হইছে। আপনার ভিডু বের হলো বলে
টুইটার
দেখে নিন অমুকের আসল চেহারা (ভিডিও সহ)
ট্রাফিক এপের ব্যাপারটা তাহলে এই? আমি ভাবসিলাম আগে যে দেখতাম ঈদে রোজায় বিডিআর বা সেনাবাহিনী ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করত, এখন সেইটা কওমী প্লাটুন করবে।
আর ট্র্যাফিক অ্যাপ। খালি চউদারে গাইলানোর এক্সক্লুসিভ অ্যাপ বানানোর জন্য পরবর্তী অনুদানের আবেদন করবে, দেইখো।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে...
অনলাইনে প্রথম যুগান্তকারী গ্যাং ছিলো 'ছাগু গ্যাং'। কওমী গ্যাং অনেক কসরত করিয়া মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তির নানারুপ বিবর্তনকে কাজে লাগাইয়া নিজেদেরকে ছাগু গ্যাং-এর মতোই আরেকটি লাভলি গ্যাং প্রমাণে ব্যস্ত হইয়া পরে। এই গ্যাং-এর কয়টা পুলাপাইন সত্যিকারার্থে ছাগুদের সাথে অনলাইনে সম্মুখ সমরে রত ছিলো তাহা ব্যাপক গবেষণার বিষয়। তবে দুই-উইং-এর স্বভাবভিত্তিক দোস্তি বিশেষ নজরের দাবি রাখে।
যতদূর স্মরণ হয়, ভারতীয় কোন এক নাইট-পার্টির ছবি নিয়া ছাগুরা উহাকে শাহবাগের ছবি ঘোষণা করে।
পরে আল্লাহতাআলার অশেষ রহমতে কওমী গ্যাং-এর গুণেমানে অনন্য ছেলেরা ঐ একই ছবিকে বিএনপি নেতা এমকে আনোয়ারের মেয়ের ছবি বলিয়া ঘোষণা দিয়া দেয়। গুণেমানে এদের এতো মিল যে কপি আল-মাহমুদের এক নির্দোষ ছবিকে তারা পৌনে-মরা কপির বিয়ের ছবি বলেও চালাইয়া দিয়া মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে ব্যপক অবদান রাখে, যার মাধ্যমে অনলাইনে সুশীল বুদ্ধিজীবিদের সুযোগ তৈয়ার হয় ছাগু এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকজনের কোয়ালিটিকে এক লাইনে আনার।
জামায়াতী শুয়োরদের বিপক্ষে যুক্তি এবং তথ্যভিত্তিক যুদ্ধ তারা বেশিরভাগ সময় চালায় মুক্তিযুদ্ধ পক্ষের লোকজনকে বিস্তর গালিগালাজের মাধ্যমে। এদের অপদান অনস্বীকার্য।
হায় মুক্তিযুদ্ধের এজেন্টশিপ, তুমি ঘ্রষ্টদের অধিকারে।
(যুক্ত আছেন এক সচলও)
কোন সচলের কথা বলেন? কী করেছেন তিনি?
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
কোপা শামসু হইসে যথারীতি চউদা।
এইটা পড়ে যতোটা খিকখিক করে হাসছি,
- এইটা পড়ে চোখটা আবার ভিজে গেলো।
----------------------------
নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন
এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন
দেশের যানজট নিরসনে বাধা দিতেছেন তো আপনি! বিএনপি নাকি জামাত?
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
দুইটার একটাও না। চউদা নির্ঘাত নাস্তিক খাসী, সেতো আরও খারাপ জিনিস!
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে...
নতুন এপের আইডিয়া কিন্তু বাজারে চলে আসছে আপনার এই লেখা নাজিল হওয়ার সাথে সাথে। টেকাটুকার বন্দোবস্ত এবার আরও ভালোমত হবে আর এই এপের নাম একেবারে কওমী গেঙ্গের থিমের সাথে মেচ কয়রে কিন্তু। বুঝতেই পারতেছেন, এপের নাম 'চো(উ)দা এপ'।
_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই
এইভাবে লুংগি ধরে হেচকা টানে খুলে ফেলা, কীভাবে পারলেন ভাই!! কওমী গ্যাং-এর এখন কী হবে!
একটা গঠনমূলক সমালোচনা-
৩ নং পয়েন্টের "দুদু বার করে" জোক্সটা বেশ জনপ্রিয় হলেও একটু বেশি সেক্সিস্ট। স্তনকে লজ্জাজনক কিছু ভাবার সামাজিক অপসংস্কার থেকে এর সৃষ্টি। আমার মতে, ওটা বাদ দিলে ভালো হবে। এমনিতেও, ওখানে এই ব্যবহারটা বেশি আরোপিত মনে হচ্ছে।
ইচ্ছার আগুনে জ্বলছি...
কথা ঠিক । আমি নিজে এটা আগেও ব্যাবহার করেছি । না করলেই ভালো। বাদ দিয়ে দিলাম।
অধ্যাপক কায়কোবাদ আর তথ্যমন্ত্রী পলক সাহেব দুনিয়ার কোন খবরই রাখেন না? না রাখলে ওই সব পদে ওনাদের যাওয়ার দরকার কি?
আপডেট: কোনো গ্যাং টেকাটুকা পায়নাই, হেপিওয়ার্কস পেয়েছে, লাইনে আসুন
______________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ!
অক্ষর যাপন
হ্যাপিওয়ার্কস
রুবেল এবার ক্ষেপবে
হ্যাপি শব্দটা আসলেই কেন অযথা রুবেলকে টানতে হবে??? এনাফ ইজ এনাফ! লাইনে থাকুন।
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
অস্বীকার করবো না, হ্যাপি'র সাথে রুবেলের নাম টানাটা একটু ক্লিশে। কিন্তু আপনি এমন ধমক দিয়ে কথা বলছেন কেন একজন সহসচলের সাথে? আপনার কেন মনে হলো কাউকে 'লাইনে থাকার' অর্ডার দেওয়ার অধিকার আপনার আছে? জানি না আপনার সঙ্গে ইশতিয়াক ভাইয়ের ব্যক্তিগত পরিচয় আছে কি না- সেটা থাকুক বা না থাকুক, আপনার এই মন্তব্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য না।
অলমিতি বিস্তারেণ
---------------------
আমার ফ্লিকার
অবাক হয়ে গেলাম রে ভাই আপনার মন্তব্যটা পড়ে। 'লাইনে আসুন' এটা উদাসদার একটা মজারু মন্তব্য বলেই তো জানি। কাউকে অর্ডারের জন্য তো বলা হয় না!!!
-----
সচলের মতো একটা প্ল্যাটর্ফমে এই ক্লিশে ইস্যুটা একদম আশা করিনি। যেকারণে খুব রাগ হয়। বেশি অবাক হয়েছি ইশতিয়াক ভাইয়ের তাতে অংশ গ্রহণ দেখে। রাগটা বেশিই হয়েছিল, যেকারণে এনাফ ইজ এনাফ বলা। মহাবিরক্ত কিংবা ক্ষোভের সময় রাশ টানতে পারাটা নিশ্চয়ই রুচিশীল ব্যাপার। আমি সেরকমটা পারিনি, দুঃখিত। এক্ষেত্রে সচলের স্লোগানের ইন্ধান নিয়েই ভয়শূন্য চিত্তে নিজের ক্ষোভটুকু প্রকাশ করেছি মাত্র( অর্ডারের প্রশ্ন কেন আসলো বুঝলাম না)। এখন এতে যদি মনে হয় আমি সচলের নীতি বহির্ভূত আচরণ করেছি, তবে কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ,আয়নামতির বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্হা নেয়া হোক। আয়নামতির ফাঁসি চাই! ধন্যবাদ।
ইয়ে, মতিকণ্ঠের জিনিস ঐটা
নীড়পাতা.কম ব্লগকুঠি
আরে এত ক্ষেপছো ক্যান! এখানে আমরা আমরাই তো। ফান পোস্টে এত সিরিয়াস হবার দরকার নাই। হ্যাপি ব্লগিং
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
শুধুমাত্র লাইনে থাকার অংশটুকু হলে আমিও হয়তো এখানে মন্তব্য করতাম না (বাই দ্য ওয়ে, লাইনে থাকা মতিকণ্ঠের ব্রেইনচাইল্ড , যেটা হাসিব ভাই উপরে বলেছেন)। কিন্তু কাউকে এনাফ ইজ এনাফ বলাটাকে আমি ধমক দেওয়া ছাড়া আর কিছু বলে মনে করতে পারি না। এনাফ ইজ এনাফ বলার পর লাইনে থাকার অংশটাও তাই আমার কাছে আদেশের মতোই শোনাচ্ছে। যদি লাইনে থাকাটা আদেশ না হয়ে থাকে, তবে আমি দুঃখিত- কিন্তু তাতেও এনাফ ইজ এনাফ এর মতো কর্কশ বাক্য খারিজ হয়ে যায় না।
কারো ভুল হতে পারে না, এমন তো না। আপনি যদি শুধু এনাফ ইজ এনাফের জন্য দুঃখপ্রকাশ করতেন, তাহলেই ব্যাপারটা শেষ হয়ে যেতে পারতো। কিন্তু আপনি যখন ফাঁসি চাই বলে সার্কাজম করেন, তখন আসলে দুঃখ প্রকাশটাও আন্তরিক মনে হয় না।
যেহেতু ইশতিয়াক ভাই নিজেই ব্যাপারটা নিয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী না, কাজেই এ ব্যাপারে এটাই আমার শেষ মন্তব্য। সবাই ভালো থাকুন।
অলমিতি বিস্তারেণ
আমার মনে হয় এনাফ ইজ এনাফ বাক্যটা ইশতি ভাইকে বলা হয় নি, বলা হয়েছে হ্যাপি-রুবেল আলোচনা অনেক হয়েছে, সেই আলোচনার এখানে প্রয়োজন নেই। তাই আমি এই বাক্যে কোন আদেশ দেখছি না। আর সচলে তো আমরা-আমরাই। ভালোথাকুন
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
থাক, ব্যাপার না। আমরা আমরাই তো। এইটা ক্লিশে হলেও চলে আসে। খোদ মাশরাফির স্পিচেই আসে, আমরা তো কোন্ ছাড়।
তবে অন্য কোনও নাম নেওয়ার উপায় নাই। সাকিব আল-হাসানের শাপ-শাপান্ত এবং গতিদানবের অকুণ্ঠ প্রশংসা না করলে কওমী গ্যাং-এর গালিবন্যায় ভেসে যেতে হবে।
বিষয়টাকে ইশতি যখন এতো সিরিয়াসলি নেয়নি তখন বাকিদের এতো উত্তেজিত হবার প্রয়োজন ছিলো না। আয়নামতি বিষয়টাকে এক্সপ্লেইন করেছেন। মন্তব্যগুলো দেখে মনে হলো দল বেঁধে তর্ক করা হচ্ছে। এই কাজটা ঠিক পছন্দ হলো না।
আমি তো দল বেঁধে আসি নাই। আমি শুধু আমার বক্তব্যটাই দিলাম যে, কথাটা আমার প্রোপার মনে হয়নি। সার্কাজমমুক্ত দুঃখ প্রকাশ করলেই হয়তো ব্যাপারটা আমি মাথাতেও রাখতাম না। যাই হোক, যেটা আগেই বলেছি, ইশতিয়াক ভাই নিজেই যখন ব্যাপারটাকে নিয়ে কথা বাড়াতে আগ্রহী না, সেখানে আমার তর্ক করাটা অযৌক্তিক, এবং অদরকারি। আমি ওই মন্তব্যেই থেমে গেছি।
অলমিতি বিস্তারেণ
ইয়ে, আপনি বুঝতে একটু ভুল করেছেন মনে হয়। লাইনে থাকার কথাটা মজা করেই বলা। আমার তাই মনে হয়েছে, ইশতিয়াক ভাইও তাই বুঝেছেন মনে হয়। সিরিয়াস কোন ব্যাপার না, আর এখানে কেউ কাউকে অর্ডার করা তো অবান্তর বিষয়।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
চরম উদাসদারে এইবার ধুয়ে দেবে খিস্তি অভিধান প্রণয়নকারীরা।
লেখার জন্য ধন্যবাদ, উদাস দা
কওমীগ্যাং টেকাটুকা পাবেনা তো কে পাবে আপনি?? আরে আপনারা আমরা সবাই তো নাস্তিক ব্লগার। শুধু ধর্মকে গালি, জাতির কোন উপকার করল না।ওের দেশ ও জাতির প্রতি মহান দ্বায়িত্ব পালন করছে, জিহাদ করছে, এখন ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে মহান ভাষার উদ্ভব ঘটাবে।
Jaraahzabin
দেবদ্যুতি
চউদা রকস। আপনে পারেনও রে ভাই। এইযে চিপি গ্যাঙয়ের গালিয়ানাভূতিতে আঘাত করলেন, এখন আপনার কল্লা না চাইলেই হয়।
ফাহমিদুল হান্নান রূপক।
সিপি যে রাতারাতি হেপি হয়ে গেল এর পিছনে দুষ্টলোক অনেক কারন খুঁজে বের করবে, কিন্তু আসল কারন হল চউদার লেখা পড়লেই সব্বাই লাইনে চলে আসে।
লেখায়
আমি তোমাদের কেউ নই -> আতোকেন
বাংলা ভাষায় যে এত বৈচিত্রময় গালি হতে পারে চিপি গ্যাং না আসলে জানতেই পারতামনা!! নতুন প্রজন্মকে গালি সম্পর্কে পরিচিত করায় চিপির অবদান অনসিকার্য।এতে তাদের বিজ্ঞানে নোবেল প্রাইজ পাওয়া উচিত।
এরকম একটা বুদ্ধিহীন গালি বাজ দলকে আওয়ামীলীগ সরকারীভাবে প্রমোট করল, এটা দেখেই সবচেয়ে কষ্ট পেলাম।
-----------------------------------------------------------------
কাচের জগে, বালতি-মগে, চায়ের কাপে ছাই,
অন্ধকারে ভূতের কোরাস, “মুন্ডু কেটে খাই” ।
দারুন লিখেছেন
-সরল গরল
কয়েকটা পয়েন্টের জন্য হাসতে পারলাম না...
____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?
--------------------------------------------------------
এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।
এক লহমার... টুকিটাকি
পোস্টখান গতকালই পড়েছি। মন্তব্য করা হয়নি
#আপনি ভাগে টেকাটুকা পাননাই তাই হিংসা করে এইসব লিখছেন। ঠিক না? আগেই বুঝেছিলাম
#সিপিগ্যাং শব্দটা বেশ কয়েকবার শুনেছি/পড়েছি। কিন্তু এইটা কি? খায় না মাথায় দেয় স্পষ্টভাবে জানা ছিল না।
আপনি উদাহরণ সহ লিখে জানান দিলেন বলে
#
লাইনটা অন্যভাবে লেখা যায় কিনা ভাবুন প্লিজ! কোনো গ্যাং/কোম্পানির ফাত্রামির(এবং এটা তাদের নিজস্ব ভাবনা হলেও) সাথে বীরশ্রেষ্ঠদের অর্জনের তুলনাটা পছন্দ হলো না(নাকি আমি বুঝতে ভুল করেছি ভাইয়া?)।
মন্তব্য যে কোন চিপায় হারায়ে যায় কে জানে? এটা এই পোষ্টে করা আমার তৃতীয় মন্তব্য, বাকী দুটো বোধহয় সিপি গ্যাং লিমিটেড হাওয়া করে দিয়েছে। সিপি গ্যাং এর মহৎ কর্মের(গালিগালাজ) এর অনেকগুলো স্ক্রিন শর্ট মন্তব্যে দিয়েছিলাম, কেন যেন আসেনি
-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।
"একদল মানুষকে মানুষ থেকে শুয়োর বানাতে কত টাকা লাগে জানি - ৪ লক্ষ টাকা।"
পোষ্টটার ব্যাপারে বলতে হয়, এক্কেরে ফাটাই দিছেন।
সাদা মেঘদল
একসময় কওমী গ্যং এর ওপরে ত্যাক্ত-বিরক্ত হয়ে বেশ কিছু ফেসবুক বন্ধু মিলে নিজেরাই আলাদা সিপিবিরোধী একটা জোট বানিয়ে ফেলেছিলাম! লজ্জার কথা কি বলবো, আমরা সেই জোটটা নাকি মহামান্য কওমী গ্যং এর ভীত কাপিয়েও দিয়েছিলাম। আজ এতদিন পরে সেই ঘৃণিত কাজের জন্য নিজেদের ওপরেই খুব লজ্জা হচ্ছে। আসলে মহাজ্ঞানী কওমী গ্যং এর জ্ঞানগরিমার কাছে আমদের আমফেসবুকারদের জ্ঞান খুবই অপরিপক্ক। তাইতো বোকার মত শুধু বলতাম, কওমী গ্যং গালাগালি ছাড়া আর কি দিতে পেরেছে আমাদের! আরে ভাই এই গালাগালিই তো তাদের যুগান্তকারী আবিষ্কার। সি, সি প্লাস, জাভার পরে আইসিটি জগতে যে সাড়া জাগানো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এসেছে তার নাম "গালাগালি।" যারা বলেন "কওমী গ্যং ছহীহ আওয়ামিলীগ না" সেসব সমালোচকদের মুখে ছাই এবং কওমী এক্টিভিস্টদের মুখে টেকাটুকা ছুড়ে দিয়ে পলক ভাই প্রমান করলেন অনলাইনে কওমী গ্যংই সবচেয়ে ছহীহ আওয়ামীলিগ। অতএব এখনও যারা অনলাইনে নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের লোক দাবি করেন আবার কওমী গ্যং এর বিরোধীতাও করেন তারা সময় থাকতে "লাইনে আসুন, কওমী গ্যং এ যোগ দিয়ে অশেষ টেকাটুকার গর্বীত অংশীদার হোন, যদিও টেকাটুকা পাওয়ার পরে তারা আর সদস্য খুব একটা নিচ্ছে না। আমি নিজে আগের সব অপরাধ কনফেস করে কওমী গ্যং এ যোগ দিতে তাদের অফিসে গিয়ে কর্মব্যস্ত বড় হুজুরের সাথে দেখা করতেই ব্যর্থ হয়েছি। ফটকের সামনে থেকেই তাড়িয়ে দিতে দিতে দারোয়ান আমাকে বলেন, "সেই দিন কি আর আছে, আজকাল টেকাটুকা হাতে পাইতেছি, এখন সদস্য যত কমবে ভাগে তত বেশি।" এসময় পাশেই তাদের আরেক সদস্য এক খাসিকে(!) পুন্দাচ্ছিলো আর বলছিলো, মানকির পোলা জয় বাংলার পরে জয় বঙ্গবন্ধু না বললে একেবারে নাস্তিক বলগার বইলা হিটলিস্টে তুইলা দিমু। "মানকির" মত এত নিরীহ গালি দেয়ার হেতু জানতে চাইলে দারোয়ান জানালো বদমাশ মুক্তমনারা সব বান্দর থেইকা জন্ম নিছে। আমি মনে মনে বললাম, ও সাধু সাধু, আইসিটি বিশেষজ্ঞদের কত জ্ঞান! ফাইভ পাশ করে, বায়োলজি সাবজেক্ট পর্যন্ত পৌছানোর আগে স্কুল ছেড়েও মুক্তমনারা যে বান্দর থেকে জন্ম নিছে সেটা এরই মধ্যে জেনে ফেলেছে! আর পাঁচ বছর গবেষনা করলে এরা প্রত্যেকে রকেট সায়েন্টিষ্ট হবে, এদের গবেষনার জন্য প্রত্যেক বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষদেরই সাধ্যমত হাদিয়া প্রদান করা উচিত।
একটা বাঙ্গী ফাটা লেখা। কেনো যে এতো দেরীতে দেখলাম!
জয়তু চউ
==========================================================
ফ্লিকার । ফেসবুক । 500 PX ।
চার লক্ষ টাকা মাত্র!!
টাকার পরিমান এত কম দেখে হতাশ এবং অবাক দুইটাই হইলাম।
-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
পোস্ট পইড়া আইজু কইছে আফনার খবর আছে…………… সাবধানে থাইকেন মিয়াঁ!!!
>শুঁটকি<
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে
দেশের জন্য একটা ট্রাফিক এপ খুবই জরুরী ছিলো। সবকিছু গুবলেট পাকিয়ে দেয়া হলো। তার উপর একজন সম্মানিত এপ্স ডেভলাপারকে শুনলাম পুলিশ এরেস্ট করেছে। দুঃখজনক। আমরা ভালো কিছু সহ্য করতে পারি না। তীব্র আন্তর্জাতিক মানের দুঃখ প্রকাশ করার সাথে সাথে এটাও জানিয়ে যাই, লেখাটা পড়ে মজা পেয়েছি।
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
ছিপি গ্যাঙ সচলায়তনে মডারেশন ফসকে বেরিয়ে যাওয়া একটা লেখা নিয়ে সচলায়তনকে বিপদে ফেলবার উদ্দেশ্যে তাদের মব লেলিয়ে দেয়। অথচ লেখাটার একটা মাত্র লাইন, আউট অফ কনটেক্সটে সমস্যা যুক্ত ছিলো। লাইনটাকে আলাদা করে ইচ্ছা করে বিপদজনক ইন্টারপ্রিটেশন করে সচলায়তনকে বিপদে ফেলার চেষ্টা করে তারা। এর আগেও অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে সচলায়তনের গায়ে এবং কয়েকজন সচল সদস্যকে উদ্দেশ্য করে অযাচিত অপবাদ দেয়ার চেষ্টা করে ছিপি গ্যাঙ।
দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে ছিপি গ্যাঙের অন্যতম প্রধান চন্দ্রবিন্দু ওরফে বলাই শুরুর দিকে সচলায়তনের মডারেটর ছিলেন। তখন সচলায়তনের পরিচ্ছন্ন পরিবেশ পছন্দ না হওয়ায় নিজেই এক বছরের মাথায় অব্যহতি চান এবং জুলাই ৫, ২০০৮ এ তাকে সচলায়তনের মডারেশন থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। তারপর এক সদস্যের সাথে খারাপ ব্যবহার করায় সচলায়তনের ফেইসবুক গ্রুপ থেকেও তাকে কয়েক বছর আগে বের করে দেয়া হয়। সিপি গ্যাঙের সম্পৃক্ততা জানার পর পর তাকে সচলায়তনের সাধারণ সদস্য পদ বাতিল করা হয়। একই সঙ্গে এক্সসচল হাসিব হককেও বের করে দেয়া হয়। আমাদের জানা মতে সচলায়তনের আর কেউ ছিপি গ্যাঙের সাথে জড়িত নয়।
কাছাকাছি সময় তাদের ফেইসবুক সদস্যদের একটা মন্তব্যের প্রেক্ষিতে প্রোফাইল ছবি বদলে ছিপি গ্যাঙের লোগো ধারণ করতে দেখা যায়। সেখান থেকে একটা তালিকা করেছিলাম আমি। এইগুলো হলো সেই ফেইসবুক প্রোফাইলগুলোর নাম:
Sumit Barua
Chandra Bindu
Saif M Ishtiak Hossain
Russell Rahman
Imam Uddin
Arup Ratan
Tanvir Ahmad Arjel
Shoaib Kamal
এসআই রাজু
Abu Jafar Apu
এক্সাইটেড সিনবাদ
যৌক্তিক ধর্মচিন্তা
Hasib Haque
ইমরুল কায়েস ইমন
Amit Bhattacharjee
Da Shuv Sreejon
আমি তপু
Ibrahim Khalil Nipu
Asif Khan Avi
দেওয়ান জাহিদ
Chowdhury Shamim
প্রীতম দাস
সোহরাব শাহরিয়ার অভি
নির্জন সৈকত
Noyon Moni
মাসুম বিল্লাহ
Nahid N. Chowdhury
Shaikh Mahmud
Imtuj Zaved Pijon
Rakibul Bassar Rakib
Owhab Rintu
এইচ এম নুর
Dhoom Dham Arman
Nippon Rahman
এম আই লিংকন
সালাহ উদ্দিন
Rubel Khan
Palashir Prantor
Sushil Kushil
Daktar Aijuddin
মাসটার টোকাই
শ্রাবণ মহসিন
M Arifur Rahman Arif
আগুন রঙের শিমুল
অচেনা মানব
সাহেদ আহাম্মেদ সাজু
চৌধুরী সাহেব
Khairul Rk
Tamzid Taher
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা
Nojor Ali
Fahim Bangladeshi
Delwar Hussain
ছায়া সঙ্গী
সিপির মোটামুটি ওপেন সিক্রেট মডারেসন ছাড়া একটি ব্লগে ধর্মবিরোধী লেখা নিয়মিত আসে, সেগুলোর স্ক্রিনশট নিয়ে যে কেউ মব লেলিয়ে দিতে পারে। এ বিষয়ে তাদের মত অবশ্য জানা যায় না।
তাদের একটি নিউজ পোর্টালও আছে, যদিও এটি তারা দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে, সেখান থেকেও প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানো হয়।
এছাড়াও সিপি ভেঙ্গে কে-ফোর্স হয়, আরো অনেক হাবিজাবি বের হয় নিয়মিতই। এরা মাঝেই মাঝেই দল বেঁধে বেশ কিছু সচলের বিরুদ্ধে নোংরা আক্রমণ শুরু করেন।
তবে অনেক সচল এখনো তাদের সঙ্গে ফেসবুকে বন্ধুত্বের সম্পর্কে সম্পর্কিত, তাদের একটা কথা বলা যেতে পারে, কখন তারা আপনাদের উপরেও ঝাপিয়ে পড়বে, সেটি আন্দাজ করতে পারবেন না।
ভালোই কম্রপিহেন্সিভ লিস্ট, মাহবুব ভাই। 'বেলের কাটা' নামক আইডিটা বাদ গেছে অবশ্য, সেটাও কিন্তু সিপি মেম্বারের।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে...
এযুগের প্রীতিলতা, সেলিনা মওলা, তাজমুল আখতার, এরাও সিপি মেম্বার।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে...
ছিপি গ্যাঙের সদস্য সংগ্রহের একটা ফেইসবুক গ্রুপ ছিলো সেখান থেকে তাদের নীতিমালা নীচে দিচ্ছি। আমি শুধু হাইলাইট যুক্ত করেছি।
"নীতিমালা - CP গ্যাং (ক্র্যাক প্লাটুন)
উদ্দেশ্য, লক্ষ্য এবং করনীয়
----------------------------
১. CP গ্যাং এর প্রাথমিক লক্ষ্য নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করার জন্যে কাজ করে যাওয়া। আওয়ামী লীগের জন্যে মঙ্গলজনক যেকোন কাজ - যেমন দলের সফলতা প্রচার, দলের জন্যে বিভিন্ন মাধ্যমে লড়াই ও প্রোপাগান্ডার জবাব, বিরোধীদের যুক্তি দিয়ে বুঝানো ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত । যেখানে যুক্তি প্রদর্শন নিতান্তই পন্ডশ্রম মনে হবে সেখানে এডমিন দের অনুমতি সাপেক্ষে বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহন করা যেতে পারে।
২.আওয়ামী লীগের জন্যে মঙ্গলজনক প্রচারনামূলক পোস্ট, উপাত্ত যেকোন জায়গা থেকে শেয়ার করা যেতে পারে, তবে শেয়ার করার আগে খেয়াল রাখতে হবে যেন ওই পোস্টের বিষয়বস্তুতে এমন কোন উপাদান না থাকে যা থেকে আওয়ামী বিরোধীরা কোন প্রকার সুবিধা নিতে পারে।
৩. আওয়ামী লীগের কোন ভুল চোখে পড়লে সেটা নিয়ে গ্রুপের বাইরে সমালোচনা নিষিদ্ধ। গ্রুপের ভিতর নিজেদের মাঝে আলোচনা করা যেতে পারে। আওয়ামী লীগের বিপক্ষে যায়, কিংবা আওয়ামী লীগের কোন নেতার বক্তব্য নিয়ে ট্রল বা হাসাহাসি করলে তা আমাদের নীতির পরিপন্থী বিবেচিত হবে এবং তৎক্ষণাৎ ব্যান করা হবে গ্রুপ থেকে।
৪. বিপক্ষের ছোট খাটো অখ্যাত প্রোফাইল বা পেজে কোন বিতর্কিত পোস্ট দেখলে সেখানে প্রথমেই আক্রমনাত্ত্বক ভাবে না ঝাপিয়ে পড়ে যথাসম্ভব এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। খুব বেশী জরুরী মনে করলে গ্রুপে পোস্ট দিয়ে সবার মতামত নেয়া যেতে পারে।
৫. CP গ্যাং পরিচালনার জন্যে ৯ জন এডমিনের সমন্বয়ে একটি প্যানেল রয়েছে যারা সম্মিলিত ভাবে আলোচনা করে গ্রুপের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয় ও সেই অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। গ্রুপে শৃঙ্খলা বজায় ও সকল কাজ সুষ্ঠ ভাবে সম্পন্ন করার নিমিত্তে সকল সম্মানিত মেম্বারদের তাদের কমান্ড মেনে চলার নির্দেশ দেয়া হচ্ছে।
৬. গ্রুপের ওয়ালে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পোস্ট দেয়া হবে প্রচারনা চালানোর জন্যে। নির্দেশ অনুযায়ী সে সকল পোস্ট প্রচারে সর্বোচ্চ প্রয়াস দিবেন আশা করি।
৭. দেশ ও দলের বৃহত্তর স্বার্থে CP গ্যাং সাপোর্টাররা গ্রুপের ভেতর চরম সহিষ্ণুতা দেখাবে ও একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।
৮. নিজেদের মাঝে কোনরকম মতভেদ দেখা দিলে তা নিজেদের মাঝে (ইনবক্সে) মেটানোর চেষ্টা করবেন। এতেও কোন কারনে সমস্যা দেখা দিলে গ্রুপের যেকোন এডমিন কে ইনবক্সে জানাবেন। এসব ব্যাপার নিয়ে গ্রুপে বা গ্রুপের বাইরে প্রকাশ্য পোস্ট দেয়া নিরুতসাহিত করা হচ্ছে।
৯. CP গ্যাং বিরোধী, মঞ্চ সংশ্লিস্ট ও জামাত শিবিরের কোন পেজে বা প্রোফাইলে লাইক দেয়া যাবে না।
যেসব কারনে মেম্বারদের গ্রুপ থেকে রিমুভ করা হতে পারেঃ
-------------------------------------------------------------
১) CP গ্যাং এর প্রভাব, পরিচয় কে কেউ ব্যাক্তি স্বার্থে ব্যবহার করলে।
২) গ্রুপের / এডমিন প্যানেলের নির্দেশ অমান্য করলে।
৩) সিপি এর প্রোপিক ব্যবহার করে কোনভাবেই সিপি এর নীতি-আদর্শ পরিপন্থী কাজ করলে।
৪) 'উদ্দেশ্য, লক্ষ্য এবং করনীয়' সেকশনে বর্নিত নির্দেশ গুলোর যেকোন টির ব্যত্যয় ঘটালে।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
অল হেইল সিপি গ্যাং (ক্র্যাক প্লাটুন)"
এই গ্রুপ কি বন্ধ করে দিয়েছে? আমি কিন্তু এই গ্রুপ ব্যবহার করেই খুঁজে খুঁজে আমার লিস্ট থেকে সিপি মেম্বার ছাটাই করেছিলাম কয়েক সপ্তাহ আগে।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
সব বেদনা মুছে যাক স্থিরতায়
হৃদয় ভরে যাক অস্তিত্বের আনন্দে...
বন্যা আপাকে নিয়ে এরকম কুৎসিত মন্তব্য করা কীভাবে সম্ভব?
মানুষ এরকম জঘন্য হয় কীকরে?
মুর্শেদ, আইজুদ্দিন বাদ পড়েছেন।
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস
Daktar Aijuddin আছে তো।
পোস্ট বটে একটা! পুরা ধুয়ে দিয়েছেন! আর অ্যাপের আইডিয়া! হাহাহা। বেশ অনেকদিন বাদে খুব মজার একটা লেখা পড়লাম!
নতুন মন্তব্য করুন